এইবার ইভটিজিং এর দায়ে জনগন কান কাটলো এক দারগার। যারা রক্ষক তারাই যদি ভক্ষক হয় তাহলে এ অবস্থা থেকে উত্তরনের উপায় কি?ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মনোয়ারা হাসপাতালে গত বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশের এএসআই কামরুজ্জামান কান কাটা অবস্থায় কতিপয় পুলিশের সহযোগিতায় চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়। রাতেই বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে এবং বিভিন্ন মহলে খবর আসে নারী কেলেঙ্কারি ও ইভটিজিং করায় দারোগা কামরুজ্জামানের কান কেটে দিয়েছে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা। তবে কান কাটা দারোগা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় তিনি আহত হয়েছেন। দারোগা কামরুজ্জামান জেলার নাসিরনগর থানায় কর্মরত বলে জানান। সে ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলার পূর্ব সোনাপুর গ্রামের মো. ইসমাঈল মিয়ার ছেলে।
নাসিরনগর থানার একজন দারোগা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানায়, কামরুজ্জামানের চরিত্র ভাল না। সে একাধিক নারীর সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। এসব বিষয়ে বেশ অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।
মনোয়ারা হাসপাতালের পরিচালক মো.বিপ্লব মিয়া জানান, বুধবার সন্ধ্যায় নাসিরনগর থানার এএসআই কামরুজ্জামান কান কাটা অবস্থায় ভর্তি হয়। তবে সে হাসপাতালের খাতায় তার নাম কামরুল ইসলাম লেখায়। সকালে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আসে। এর কিছুণ পর হাসপাতালে বিল পরিশোধ না করেই চলে যান।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



