মানুষ প্রাণী বা জানোয়ার থেকে নিজেকে আলাদা করতে পারে তার জ্ঞান এবং চিন্তা-শক্তির মাধ্যমে।
.
এরপর মানুষ তার কুৎসিত রুপটাকে গোপন করতে পারে তার অর্জিত জ্ঞানকে মানব-কল্যাণে ব্যবহার করে।
.
মানুষ তার কুৎসিত রুপটাকে কবর দিতে পারে তার আন্তরিকতা দিয়ে যেখানে তার কথা-কাজ-চিন্তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিজের সামান্যতম বিজ্ঞাপন না করে।
.
মানুষ তার রুপের দ্যুতি ছড়াতে পারে তার অর্জিত জ্ঞান সম্পুর্ন নিজে ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস ও চর্চা করে।
.
আর যে জ্ঞানীর জ্ঞান মানব কল্যাণে লাগে না, নিজের উপর প্রয়োগ হয় না; সে তো হায়েনার চেয়েও হিংস্র, সাপের চেয়ে বিসাক্ত আর লোম উঠা, দঘদঘে ঘাওয়ালা কুকুরীর জননাংগের চেয়েও কুৎসিত।
হ্যাঁ, আমি জ্ঞানপাপীদের এই দৃষ্টিতেই দেখি।