somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

খারেজিঃ আপনার প্রতি এক সহব্লগারের কিছু সৎ অনুভূতি...

১৭ ই মে, ২০০৯ ভোর ৪:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খারেজি, আমি সব সময় আপনাকে অন্যতম মেধাবী এক ব্লগার হিসাবেই চিনি। বহুদিন ধরে ব্লগান,মাঝখানে কিছুদিন অনিয়মিত, তবে সাম্প্রতিক সময়ে ব্লগে আপনার উজ্জ্বল উপস্থিতি অনেকের মতো আমিও উপভোগ করতাম। আপনার ব্লগের বয়েস আমার চেয়ে অনেক বেশি। ফলে বিগত মার্চের আগে আপনার লিখা যে আমার চোখে পড়ে নাই, তার দায় একান্তই আমার।

আপনার ব্লগ দেখে আমার মনে হয়েছে এমন একজন ব্যাক্তি যার যথেষ্ট মাত্রায় লেখা পড়া আছে, বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি শানানোতে পারঙ্গম, বিষয়ের ওপর সুস্পষ্ট দখল, বিতর্ককে হাল ধরে সঠিক গন্তব্যে নিয়ে যেতে পারেন, ধর্ম বিষয়ে অবস্থান খুব আশাবাদী হবার মতো(ধর্মের সমালোচনা নয় বরং পর্যালোচনা করতে চান- আর এটা করতে গিয়ে আশেকানদের দিলে দাগা দিতে চান না), যুক্তির জায়গায় দাড়িয়ে যথাযথ প্রশ্নটা তুলতে পারেন, চমৎকার রসবোধ এবং উদার মনের...

আপনার বেশ কিছু পোষ্ট (মায়া দরজা, সিরাতুল মুস্তাকিম, রুপকথা নিয়ে... ইত্যাদি) পড়ে আমার মুগ্ধতায় বাগরুদ্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছে। আমি আপনার লিখার নিয়মিত এক পাঠক হয়ে উঠেছিলাম। অনেককেই আমি আপনার ব্লগের রেফারেন্স দিয়েছি, পড়ার জন্যও লিঙ্ক দিয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে খারেজি বেশ ব্যাস্ত হয়ে পড়েছিলেন ব্লগে, এবং তার ব্লগ আলোচনা, সমালোচনা, যুক্তি-পালটা যুক্তির এক চমৎকার আসরে পরিনত হয়েছিল। আমাদের সামগ্রিক ব্লগ পরিবেশের জন্য এটা একটা আশা ব্যঞ্জক পরিস্থিতি বলে মনে হয়েছিল।

খারেজি, আপনার ব্লগে যাওয়া সব সময়ই এক দারুন অনুভুতি- ভীষন বন্ধুত্বপুর্ণ এক পরিবেশ। গভীর সব দার্শনিক আলোচনা- মেধা আর মনীষার বিপুল দ্যুতি, তারুণ্যের প্রান চাঞ্চল্যে ভরা।


অন্ততঃ কয়েক সপ্তাহ আগে পর্যন্ত খারেজির ব্লগ বলতে আমরা তাই ভাবতাম। যখন পর্যন্ত শওকত হোসেন মাসুমের সাথে আপনার সেই কুখ্যাত কুস্তি লাগা শুরু হয় নাই। (আমি দুঃখিত এটা আমার কাছে সুস্থ্য বিতর্ক মনে হয় নাই, কুস্তিই লড়া মনে হয়েছে)। ঘটনার শুরু বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে মাসুমের পোষ্টে আপনার মন্তব্য থেকে। সেখানে সেই স্টিকি পোষ্টে বিগত আওয়ামী জমানায় অর্থমন্ত্রী থাকার সময়কার শেয়ার স্ক্যামে কিবরিয়ার পরিবারের কোন সংপৃক্ততা ছিল কিনা তা নিয়ে খারেজির একটা প্রশ্ন ছিল। খারেজির অভি্যোগ মাসুম তার সেই প্রশ্নের উত্তর দেন নাই। তর্কের খাতিরে আমরা ধরেই নিলাম মাসুম বিরাট পাপ করে ফেলেছেন-স্টিকি পোষ্টে শেয়ার স্ক্যামে কিবরিয়ার পরিবারের সংপৃক্ততা নিয়ে কোন প্রশ্নের উত্তর না দেওয়ায়। কিন্ত এটা কি মাসুমের সাথে খারেজির ব্যাক্তিগত লড়াই ছিল? কোন ভেনডেট্টা( Vendetta )। বিষয়টাতো মতাদর্শিক লড়াই, তাই না? আপনি প্রশ্ন তুলতে চাইছিলেন কিবরিয়া শেয়ার স্ক্যামে নিরাপরাধ ছিল কিনা—এবং আপনার অভিযোগ ছিল মাসুম এই প্রশ্নটা এড়িয়ে যাচ্ছে—সঠিক উত্তর দিচ্ছে না।

এখন আপনি যদি এটাকে একটা আদর্শ মতাদর্শিক সংগ্রামের জায়গায় নিয়ে যেতে চাইতেন, তাহলে আমরা দেখতাম পরবর্তীকালে খারেজি, আপনি শেয়ার স্ক্যামে কিবরিয়ার দায়-দায়ীত্ব বিষয়ক আরও প্রমানাদি হাজির করছেন, কিবরিয়ার বিরুদ্ধে একটা লাগাতার সমালোচনার জায়গা তৈরি করছেন। একই সঙ্গে প্রথম আলো তথা সেখানে কর্মরত মাসুমের এহেন নীরবতার একটা যৌক্তিক কারনও দাঁড় করাচ্ছেন।

প্রথম আলোর মতো প্রতিষ্ঠানের (সমাজে যার একটা মতাদর্শিক শক্ত অবস্থান আছে) বিরুদ্ধে একটা কার্যকর সমালোচনার জায়গা চিহ্নিত এবং তা প্রমাণ করা নিঃসন্দেহে একটা বড় মাপের কাজ বলে বিবেচিত হতো। একই সাথে মাসুমের সীমাবদ্ধতা, (বিভিন্ন ধরনের হতে পারে—জানার সীমাবদ্ধতা, প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা, ব্যাক্তিগত সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি) যদি খারেজি ধরিয়ে দিতে পারতেন—তবে আলোচনাটা নিঃসন্দেহে একটা স্বাস্থ্যকর জায়গায় থাকতো।

খারেজি, আমি জানি না এই মতাদর্শিক সংগ্রাম চালানোটা আপনার কাছে কেন আয়াসসাধ্য এবং পরিশ্রমের কাজ বলে বিবেচিত হলো—আমরা লক্ষ্য করলাম আপনি দ্রুত সংগ্রামটাকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে আসলেন। কামান দাগা শুরু করলেন ব্যাক্তি মাসুমের বিরুদ্ধে। যাবতীয় মেধা এবং ক্ষমতা নিয়োজিত করলেন মাসুমের চরিত্র হননে- আপনার স্ট্যাটাস অবনমনের সাথে মাসুমকে জড়িয়ে, প্রমাণ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন অর্থনীতি নিয়ে মাসুম কত কম জানেন। এ ক্ষেত্রে ব্যঙ্গ আর বিদ্রুপ হলো খারেজির প্রধান হাতিয়ার, তীব্র অসূয়া হলো প্রধান চালিকাশক্তি।

আর এই ঘটনা থেকে শুরু করে এরপর যে কোন জায়গায় খোঁচাখুচির নুন্যতম সুযোগও খারেজি আর হারাতে চাইলেন না, সেটা মেঘ এর লেসবিয়ানিজমের পোষ্টই হোক, বা অন্যমনস্ক শরৎএর মন্তব্যই হোক।

ব্লগে আমরা যারা একটা স্বাস্থ্যকর বিতর্ক দেখতে চাই—হতাশ বিস্ময়ে আবিস্কার করলাম—শেয়ার স্ক্যামে কিবরিয়ার দায়-দায়ীত্ব বিষয়টি বেমালুম উধাও হয়ে গেলো, অর্থনৈতিক বিষয়ক আলোচনাও আর চালু থাকলো না। প্রথম আলোকে নিয়ে একটা কার্য্যকরী সমালোচনা বা কিবরিয়া বিষয়ক একটা অনুসন্ধানী আবিস্কারের যাবতীয় সম্ভাবনারও ততক্ষনে দফা রফা। আমরা যারা একটা সমৃদ্ধ আলোচনা পর্যালোচনার অপেক্ষায় ছিলাম—তাদের উৎসাহে খারেজি দিলেন ঠান্ডা পানি ঢেলে। গুরুত্বের বিচারে ব্যাক্তি মাসুমকে নস্যাৎ করাকে আপনার কর্মতালিকার সবার উপরে ঠাঁই দিলেন আপনি, আমাদের খারেজিভাই!!!

অনেকদিন পর আজ আপনার পোষ্ট (১৪ই মে পোষ্ট করা) আবার নজরে পড়লো, আমার খুব ভাল লাগছিল পুরানো খারেজিকে আবার স্বভুমিকায় দেখতে পেয়ে। সেই রকম যুক্তিপুর্ণ পোষ্ট, সেই রকম বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য আর প্রতিউত্তরে সাবলীল ভাষায় তীক্ষ্ণ যুক্তির অবতারনা। একটা দারুন উৎসাহ নিয়ে ব্লগটা পড়া শুরু করে মন্তব্য গুলো পড়ে যাচ্ছিলাম। কিন্ত হোঁচট খেলাম মন্তব্যের শেষের দিকে এসে— আলোচনা পালটা আলোচনায় পরিবেশ জমে উঠেছে- ৩১ নম্বর মন্তব্যের ঘরে এসে দেখলাম অন্যমনস্ক শরৎএর একটা মন্তব্য।

এবং হতাশ হয়ে আবিস্কার করলাম, আপনি খোঁচাখুচি করার নুন্যতম সু্যোগ না হারানোর সিদ্ধান্ত থেকে একটুও সরে আসেন নাই। অন্যমনস্ক শরৎএর মন্তব্যের সুত্রে এরপর আপনি আবার সেই চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং সমকামীদের বিষয়ে পুরানো বিতর্ককে সামনে টানলেন, আর শরৎকে খোঁচালেন। শরৎএর সাথে আপনার চিন্তার একটা মতপার্থক্যের জায়গা আছে, কিন্ত্ তাকে বিতর্কের মাধ্যমে একটা ঐক্যমতের জায়গায় নেওয়ার উদ্দেশ্যে সেই মতো বিতর্কের সুর তুললেন না।

আমি জানি না আমার বক্তব্যগুলো আপনার ওপর অতিরিক্ত কোন আশাবাদ থেকে উচ্চারন করছি কিনা, এ সব বিষয়ে এ ক’দিন মুখ বুজেই ছিলাম, হয়তো থাকতামও-- কিন্ত আজ যখন সবাইকে দিব্যজ্ঞানী ভাই ও বোন বলে সম্বোধন করলেন- মনে হলো সহব্লগার হিসাবে আপনার প্রতি আমার কিছু দাবী তো আছেই... যে ভাবে আপনি এখন ব্লগে কন্ট্রিবিউট করেন- আমি যদি ভাবি, আপনার এর চেয়ে বহুগুন ভাল ভাবে কন্ট্রিবিউট করার ক্ষমতা আছে, তো আমি আপনাকে গায়ে পড়ে হলেও কিছু কথা তো বলতেই পারি। আমার বিশ্বাস, আমি এবং আপনাকে পছন্দ করে এরকম অনেক ব্লগার, দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করে—গত কয়েক সপ্তাহ আপনি যা যা নিয়ে ব্যাস্ত ছিলেন, তা যাস্ট আপনার শক্তি আর সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। এত এত ব্লগার এই কয়দিনে আপনাকে এত ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন—তাদের সেই স্নেহ, ভালবাসা আর শ্রদ্ধার মুলসুরটা আপনি ধরতেই পারলেন না। বড়ই আফসোস... ব্লগে লড়াই করার সময় আপনার কখনো খেয়াল থাকে না, ব্লগে শুধু আপনি আর আপনার প্রতিপক্ষই নাই, আমরা সহ ব্লগাররাও আছি, যারা সব কিছুই আমরা খেয়াল করছি, এবং সব কিছু নিয়ে আমাদের একটা নীরব রায়ও আছে।

আমি মনে করি খারেজি, আপনার জন্য সবচেয়ে বড় শত্রু আপনার অসূয়াবোধ। প্রতিপক্ষের মতামতের বিরোধিতা আপনার কাছে হয়ে ওঠে প্রতিপক্ষকে আক্রমন। অথচ আপনি নিজেও খুব ভাল করে জানেন—ব্যক্তি আর তার চিন্তা কখনই এক নয়। ব্যাক্তি—যিনি চিন্তাকে ধারন করেন মাত্র, তিনি নিজে চিন্তা নন। ব্যক্তির চিন্তাকে আক্রমন করা যায়, চিন্তাকে যুক্তি দিয়ে পরাজিত করা যায়, চিন্তার উপর আধিপত্য এনে, তাকে বদলে দিয়ে চিন্তার যিনি ধারক, সেই ব্যক্তিকে স্বপক্ষে আনা যায়।

এর বদলে আপনি যদি চিন্তা বাদ দিয়ে সেই ব্যাক্তিকে আক্রমন করেন... লড়াইয়ে হয়তো আপনি জিততেও পারেন, প্রতিপক্ষ সেই ব্যক্তির শারিরীক বিনাশ সাধনের মধ্য দিয়ে হলেও...।

চিন্তার কিন্ত তাতে পরাজয় হয় না, ক্ষতিকর বা ভূল চিন্তাটা সমাজে রয়েই যায়।

খারেজি, আপনি কেন আপনার প্রতিপক্ষকে জিতে নেওয়ার চেষ্টা করেন না? ধরেন আপনি যদি বিশ্বাসই করেন যে নৃবিজ্ঞানের পড়ুয়াদের প্রতি আপনার একটা যৌক্তিক সমালোচনা আছে এবং আপনার চিন্তার অবস্থান তাদের চিন্তার অবস্থানের চাইতে সঠিক এবং সেরা... তবে আপনার অন্যমনস্ক শরৎ কে কটাক্ষ বা খোঁচানোর কি কোন প্রয়োজন আছে? চিন্তার শ্রেষ্ঠত্বই তো আধিপত্য বজায় রাখে—এটা যদি বিশ্বাস করি, তবে এক্ষেত্রে আপনার বিনয়ী হতে সমস্যা কোথায়? এতে করে লড়াইয়ের কোন জমিন আপনি হারাবেন, খারেজি???

কে জানে আগামীতে শরৎ আপনার মতবাদ বা চিন্তার প্রধান সমর্থক হবেন না? আপনার সেরা বন্ধু (চিন্তার ঐক্যের দিক থেকে) হবে না?? সে সম্ভাবনা আপনি কেন নস্যাৎ করবেন?

খারেজি, আজ এখানেই থামি, আমার কিছু সৎ অনুভূতি আপনাকে জানানোর ভীষন তাগিদ অনুভব করছিলাম..., জানিয়ে গেলাম। যদি তা আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ের সীমানা অতিক্রম করে ফেলে—তবে আগেই আমি দোষ স্বীকার করে মাফ চেয়ে নিচ্ছি।

কথা দিচ্ছি, ভবিষ্যতে মানূষের ব্যক্তিগত সীমানার পরিসীমা নিয়ে সচেতন থাকার চেষ্টা করবো। ভাল থাকবেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:২০
৫৯টি মন্তব্য ৪২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×