somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যদি আমি ধর্মত্যাগ করি তাহলে .।.।.।.।।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন][১]

পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে সংশোধিত হওয়ার আগে সংবিধানের অষ্টম অনুচ্ছেদে বলা ছিলো (1) The principles of absolute trust and faith in the Almighty Allah, nationalism, democracy and socialism meaning economic and social justice, together with the principles derived from them as set out in this Part,shall constitute the fundamental principles of state policy.
(1A). Absolute trust and faith in the Almighty Allah shall be the basis of all actions.
তবে সংশোধিত সংবিধান অনুসারে বর্তমানে বলা হয়েছে
৮৷ [ (১) জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা- এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।]
ইতিপূর্বে বিলুপ্ত ১২তম অনুচ্ছেদ পুনরায় সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে
১২। ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি বাস্তবায়নের জন্য
(ক) সর্ব প্রকার সাম্প্রদায়িকতা,
(খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান,
(গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় অপব্যবহার,
(ঘ) কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার উপর নিপীড়ন,বিলোপ করা হইবে।
একই সাথে সংবিধানের ২৮তম অনুচ্ছেদে ঘোষণা করা হয়েছে
২৮। (১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না।
(২) রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারীপুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন।
(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোন বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরূপ অক্ষমতা, বাধ্যবাধকতা, বাধা বা শর্তের অধীন করা যাইবে না।
(৪) নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান-প্রণয়ন হইতে এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।

এবং সর্বশেষে ৩২ তম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে
৩২। আইনানুযায়ী ব্যতীত জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতা হইতে কোন ব্যক্তিকে বঞ্চিত করা যাইবে না।

বাংলাদেশ রাষ্ট্র যদিও সাংবিধানিক ভাবে ব্যক্তির ব্যক্তিগত বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সরকারী যেকোনো সুবিধাই এইসব ব্যক্তিগত বিশ্বাসকে বিবেচনার উর্ধ্বে রেখে প্রদান করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ কিন্তু তারপরও এ দেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ফর্মে ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয় উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক। জন্মসনদ পত্র, নাগরিকত্ব সনদ কিংবা পাসপোর্টের মতো যেকোনো ফর্মেই আসলে ব্যক্তির ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস প্রকাশ করা বাধ্যতামূলক ঘোষণা করা হয়েছে। কাছে পিঠে অন্য কোনো উদারহণ নেই তবে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারী নথিতে ব্যক্তির ধর্মপরিচয় উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক নয় এমন কি সেখানে এমন কোনো ছকও নেই।

যদিও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে রাষ্ট্রের বিযুক্তি বিষয়ে ক্ষীণ আইনী বিতর্ক বিদ্যমান তবে বিভিন্ন আইনী বিতর্ক অনুসরণ করে দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের প্রথম সংশোধনী অনুসারে
The First Amendment declares that Congress shall make no law respecting an establishment of religion or prohibiting the free exercise thereof

The constitutional inhibition of legislation on the subject of religion has a double aspect. On the one hand, it forestalls compulsion by law of the acceptance of any creed or the practice of any form of worship. Freedom of conscience and freedom to adhere to such religious organization or form of worship as the individual may choose cannot be restricted by law. On the other hand, it safeguards the free exercise of the chosen form of religion. Thus the Amendment embraces two concepts, — freedom to believe and freedom to act. The first is absolute but, in the nature of things, the second cannot be.

In the realm of religious faith, and in that of political belief, sharp differences arise. In both fields the tenets of one man may seem the rankest error to his neighbor. To persuade others to his own point of view, the pleader, as we know, at times, resorts to exaggeration, to vilification of men who have been, or are, prominent in church or state, and even to false statement. But the people of this nation have ordained in the light of history, that, in spite of the probability of excesses and abuses, these liberties are, in the long view, essential to enlightened opinion and right conduct on the part of the citizens of a democracy.
এর ব্যাখ্যা হয়তো ভিন্ন ভিন্ন আইনজ্ঞের কাছে ভিন রকম, তবে প্রত্যেকেই মোটামুটি এ বিষয়ে একমত যে রাষ্ট্র এমন কোনো নীতি অনুসরণ করবে না যা কোনো বিশেষ ধর্মের কিংবা সকল ধর্মের কিংবা কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা হিসেবে সব্যস্ত হতে পারে। রাষ্টের নীতি, আইন, সকল ধর্মের সকল বিশ্বাসের মানুষের জন্য এক রকম হতে হবে।

বিভিন্ন সময়ে মানুষের বিশ্বাসের স্বাধীনতা, বিশ্বাস সম্প্রসারণের স্বাধীনতা নিয়ে আইনী বিতর্কে জড়িয়ে পরেছে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত,
যেমন Supreme Court of United States. এর TORCASO v. WATKINS, CLERK. এর আইনী বিতর্ক যেখানে

The appellant Torcaso was appointed to the office of Notary Public by the Governor of Maryland but was refused a commission to serve because he would not declare his belief in God.
বিভিন্ন নজির দেখিয়ে সুপ্রীম কোর্ট অবশেষে সিদ্ধান্তে বলেছিলো

This Maryland religious test for public office unconstitutionally invades the appellant's freedom of belief and religion and therefore cannot be enforced against him.

The judgment of the Court of Appeals of Maryland is accordingly reversed and the cause is remanded for further proceedings not inconsistent with this opinion.

ব্যক্তির ধর্ম আর রাষ্ট্রের ধর্মবোধ কিংবা ধর্ম ধারণার তফাতটুকু ব্যক্তিগত উপলব্ধি আর আইনী জবানের পার্থক্য। আইনের প্রতিটি শব্দের স্পষ্ট অর্থ থাকতে হয়, কোনো রকম দ্বার্থতা ব্যতিরকে একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে ব্যাখ্যা করতে হয়।

রাষ্ট্র কি কি কর্মকান্ডকে ধর্মীয় হিসেবে বিবেচনা করে, কি কি কর্মকান্ডে ধর্মের সংশ্রব নেই ধারণা করে? একটি নির্দিষ্ট ধর্মগোষ্ঠীকে কিভাবে তাদের নিজস্ব ধর্ম পালনের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে সেটার এক ধরণের নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি রাষ্ট্রকাঠামোতে বিদ্যমান।
আসলে কি আচরণ ও বোধকে ধর্মাচরণ বিবেচনা করা যায় এ বিষয়ে আদালতের মতামত উঠে এসেছিলো একটি আইনী বিতর্কে Reference to standard sources of definitions discloses that the terms "religion" and "religious" in ordinary usage are not rigid concepts. Indeed, the definitions in these standard works taken together are by no means free from ambiguity. Some definitions would include only the Christian religion. Some call for belief in and worship of a divine ruling power or recognition of a supernatural power controlling man's destiny. But also included in these definitions is the idea of "devotion to some principle; strict fidelity or faithfulness; conscientiousness, pious affecting or attachment."

যখন কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে কোন ধরণের কর রেয়াত [ কর থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়] তখন কি রাষ্ট্র নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পৃষ্টপোষকতা করছে এবং সে জন্য তারা ধর্ম ও রাষ্ট্রের পৃথকীকরণের নীতি থেকে সরে আসছে কি না এ বিষয়েও আইনী বিতর্ক হয়েছে সেখানে।
২০০ বছরের গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমায় যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন সময়েই ধর্ম পালনের স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতা, বিশ্বাসের স্বাধীনতা বিষয়ে বিভিন্ন মাত্রায় আইনী বিতর্ক হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশের ৪০ বছরের গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমায় সম্পূর্ণ ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ সাংবিধানিক ভাবে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, সেখানে ব্যক্তির ধর্ম পরিচয় উল্লেখের বাধ্যবাধকতা আছে।

রাষ্ট্র বিভিন্ন ধর্মীয় উদযাপনে তার কর্মচারীদের বাড়তি উৎসব ভাতা প্রদান করেন। যেহেতু রাষ্ট্র তার সকল নাগরিককেই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী স্বীকার করে নিয়েছে সুতরাং তাদের নীতি- কিংবা কর্মপরিচালনায় তেমন কোনো সংকট কখনও হয় নি।

কিন্তু নীতিগত ভাবে এই প্রথার ভেতরেও কিছু অসংগতি বিদ্যমান। ধরা যাক আমি ব্যক্তিগত ভাবে কোনো ধর্ম কিংবা ইশ্বরে বিশ্বাস করি না। সেক্ষেত্রে আমি পাসপোর্টে ধর্মের ঘরে যা বাধ্যতামূলকভাবে আমাকে পুরণ করতেই হবে সেখানে কি উল্লেখ করবো? যদি আমি নিজেকে ইশ্বরে অবিশ্বাসী ঘোষণা করি সেক্ষেত্রে আমাকে আসলে কি কি নথি তার সপক্ষে উপস্থাপন করতে হবে? আমি যদি সে কারণে কোনো হেনেস্তার মুখোমুখি হই আমার আইনী সুরক্ষা দেবে কে? সংবিধানের ১২, ২৮, ৩২ ধারা আমার ক্ষেত্রে কিভাবে প্রযোজ্য হবে?

পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সনদ কিংবা জন্মসনদের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি রাষ্ট্রীয় নথির জন্য যদি আমাকে একই ধরণের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় সেটা আমার বিশ্বাসের দরুণ আমার অহেতুক হেনেস্তা হিসেবে বিবেচিত হবে না কেনো? এ সংকট রাষ্ট্র হয়তো এড়াতে পারে এইসব নথি থেকে ধর্ম পরিচয় উল্লেখের বাধ্যবাধকতা বিলোপ করে। যেমনটা যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে ঘটেছে।

কিন্তু যখন বিষয়টা সরকারের উৎসব ভাতা বন্টনের মতো অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ঘটবে তখন আমি আমার বিশ্বাসের কিংবা অবিশ্বাসের দরুণ এক ধরণের উপেক্ষার মুখোমুখি হবো সেটার প্রতিকার কি হবে?

রাষ্ট্র ফতোয়া বন্ধের ফতোয়া দিয়েছে কিন্তু একই সাথে একটি ছোট্ট ফাঁক রেখে দিয়েছে, বলেছে উপযুক্ত কতৃপক্ষ চাইলে এমন বিধান দিতে পারেন, কিন্তু কিভাবে এ ধরণের ফতোয়া দেওয়ার উপযুক্ততা নির্ধারিত হবে সেটা অস্পষ্ট রেখে দিয়েছেন তারা। এমন কোনো ফতোয়াবাজ যদি আমার অবিশ্বাসের দরুণ আমার মাথার দাম ঘোষণা করে আমাকে হত্যার হুমকি দেন সেক্ষেত্রে বিপন্ন আমি আসলে কার সহায়তা গ্রহন করবো?


[১] সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন)-এর ৪ ধারাবলে ২ক অনুচ্ছেদ প্রতিস্থাপিত।
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×