somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে ধর্ম। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার কোরআনীক নিতিমালা

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শুরু করিতেছি আমি আমাকে স্মরণ করে।

১.ব্যক্তি মালিকানাধীন কোন সম্পদ থাকতে পারবে না।সমস্ত সম্পত্তি হতে হবে রাষ্ট্রের।আর রাষ্ট্রের প্রত্যেক নাগরিক রাষ্ট্রের সমস্ত সম্পদে সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

২.রাষ্ট্রে মালিক শ্রমিকের ভেদাভেদ থাকতে পারবে না।এখানে সবাই মালিক আবার সবাই শ্রমিকের মর্য্যাদা পাবে।এবং রাষ্ট্রের সমস্ত স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পদে প্রতিটি নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।যিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তিনিই আমাদের মালিক ইহা ব্যাতীত অন্য যে কোন মালিকে বিশ্বাস কারা শেরেকি গোনাহর আওতাভুক্ত।

৩.রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিক রাষ্ট্র নামক সমিতির এক একটি সদস্যরুপে পরিগনিত হবে।আর প্রত্যেক দুই বৎসর অন্তর নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র , পৌর ও ইউনিয়ন কার্য্যকারী কমিটি নির্বাচিত হতে হবে।

৪.রাষ্ট্রে যতগুলি মিল-কলকারখানা আছে তা রাষ্ট্রের প্রত্যেক থানায় সমভাবে বণ্টন করে দিতে হবে।

৫.প্রতিটি মিল ও কল-কারখানাই শ্রম দেওয়ার জন্য যতজন সদস্যের প্রয়োজন তাদের বাস করার জন্য মিল এলাকাই কুড়িতলা বিশিষ্ট বাড়ি তৈরী করে প্রত্যেক পরিবারকে একটি করে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দিতে হবে।

৬.প্রতিটি ইউনিয়নকে নয়টি ওয়ার্ডে ভাগ করে প্রত্যেক ওয়ার্ডে কুড়িতলা বিশিষ্ট বাড়ি তৈরী করে প্রত্যেক পরিবারকে একটি করে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দিতে হবে। এতে একদিকে রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের নিরাপদ বাসস্থান নিশ্চত হবে,অন্যদিকে রাষ্ট্র ২০ শতাংশ আবাদ যোগ্য জমি বৃদ্ধি পাবে।

৭.ওয়ার্ড ভিত্তিক মোট জমির পরিমান ও কোন জমি কি শষ্য উৎপাদন উপযোগী ও মোট জমিতে শ্রমের জন্য কতজন সদস্যের প্রয়োজন তা নির্ধারণ করতে হবে।এবং জমিতে আবাদের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সঠিক সময় সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।আর সকল কর্ম সম্পাদনের ব্যাবস্থা কার্য্যকারী কমিটির মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে।

৮.বাস করার জন্য কুড়িতলা বিশিষ্ট যে বাড়ি তৈরী করা হবে তার নিচ তলায় বাজার এবং ছাদে উপাষনালয় ও খেলার মাঠ করে দিতে হবে।

৯.রেশনিং পদ্ধতিতে প্রত্যেক পরিবারকে মাথা পিছু সমভাবে খাবার ও পোশাক সামগ্রী সরবরাহ করতে হবে।এবং প্রতিটি পরিবারের বাসায় নিত্ত প্রয়োজনিয় সামগ্রী বাজার ব্যাবস্থাপনা কর্মির মাধ্যমে পৌছে দিতে হবে।

১০. প্রতিটি ইউনিয়নে স্বাস্থ সেবার জন্য একটি করে সাধারণ চিকিৎসালয় ও প্রতিটি থানায় একটি করে উন্নত চিকিৎসালয় থাকতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যেন বিনা পয়সায় চিকিৎসা সুবিধা ও ঔষধ সামগ্রী পেতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।

১১.শ্রমের শ্রেনী পার্থক্য থাকলেও শ্রমজীবির সুযোগ সুবিধার কোন শ্রেনী পার্থক্য থাকতে পারবেনা।প্রত্যেকের মাসিক ভাতা,পোশাক পরিচ্ছদ ও খাদ্য ব্যাবস্থাপনা সমমানের হতে হবে।

১২.আঠারো হতে চব্বিশ বৎসর বয়সি প্রতিটি নারী ও পুরুষকে কমপক্ষে চার ঘন্টা এবং চব্বিশ হতে পঞ্চান্ন বৎসর বয়সি প্রতিটি নারী ও পুরুষকে দৈনিক কমপক্ষে আট ঘন্টা বাধ্যতা মূলক শ্রম দিতে হবে।সপ্তাহে যে কোন একদিন সাপ্তাহিক ছুটি.ধর্মীয় উৎসবের জন্য ও বিশেষ বিশেষ দিনে ছুটি থাকবে।তবে লক্ষ্য রাখতে হবে কোন ভাবেই যেন বাৎসরীক ছুটি পয়ষট্টি দিনের বেশি না হয়।

১৩.জন্ম নেওয়ার পরদিন থেকেই শিশুর খাদ্য,বস্ত্র ও চিকিৎসা ভাতা ,পাঁচ বৎসর বয়স থেকে চব্বিশ বৎসর বয়স পর্যন্ত শিক্ষা ভাতা এবং পঞ্চান্ন বৎসর বয়স থেকে মৃত্যু পর্যন্ত খাদ্য,বস্ত্র,চিকিৎসা,ভ্রমন ও বিনোদন ভাতা বাধ্যতা মূলক দিতে হবে।

১৪.রাষ্ট্রে শ্রমের জন্য মোট কতজন সদস্যের প্রয়োজন তা নির্ধারণ করতে হবে এবং অতিরিক্ত শ্রম উপযোগী সদস্যদেরকে প্রশিক্ষিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চাকরির ব্যাবস্থা করে দিতে হবে।

১৫.দেশে উৎপাদিত সমস্ত পণ্য ও দেশের বাইরে থেকে আসা সমস্ত অর্থ রাষ্ট্রিয় কোষাগারে জমা হবে।এবং তা থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি সদস্য যেন সাচ্ছ্যন্দে বাস করতে পারে সেভাবে বন্টন করে দিতে হবে।আর যে অর্থ উদ্বৃত্ত থাকবে তার অর্ধেক সম্পদ আপদকালিন ব্যায় হিসাবে সংরক্ষিত থাকবে আর অর্ধেক সম্পদ রাষ্ট্রের উন্নয়ন খাতে ব্যায় করতে হবে।

১৬.নারী পুরুষ কেউ কোন প্রকার ধাতব অলংকার ব্যাবহার করতে পারবে না।প্রত্যেককে একই দামের ও একই মানের পোশাক সরবরাহ দিতে হবে।তবে পোশাকের রং ও প্রকার ভেদ বাধ্যতা মূলক হতে হবে।

১৭.মদ পানকারীকে রাষ্ট্র থেকে লাইসেন্স নিতে হবে এবং মাসে কতটুকু মদ পান করে লাইসেন্স এ তারও উল্লেখ থাকতে হবে।তাদের বাস করার জন্য আলাদা আবাসিক এলাকা নির্ধারণ করতে হবে।তাদের পোশাক নির্দিষ্ট এক বর্ণের হতে হবে।যেন তারা বাইরে বের হলেই জনগন চিনে নিতে পারে যে মাদকাশক্ত যাচ্ছে।এবং তাদের জামার পকেটে লেখা থাকতে হবে সে মাসে কতটুকু মদ পান করে।আর সে যত উচ্চ শিক্ষিতই হউক না কেন তাকে বাধ্যতা মূলক চতুর্থ শ্রেনীর শ্রমজীবি হতে হবে।

১৮.যে প্রকারেরই নেশাকারী হউক না কেন,তাদের আবাসিক ব্যাবস্থা এক এলাকাই হতে হবে।এবং সেই এলাকাতেই তাদের কর্ম সংস্থান করে দিতে হবে।এক এক প্রকার নেশাকারীর জন্য এক এক রঙ এর এক রঙ্গা পোশাক সরবরাহ দিতে হবে।এবং কোন প্রকার নেশাকারীই রাষ্ট্র পরিচালনা কমিটি তো দুরের কথা ওয়ার্ড পরিচালনা কমিটি নির্বাচনেও অংশ গ্রহন করতে পারবে না।

১৯.গ্রামের সবচেয়ে সুন্দরী,চরিত্রবতী ও শিক্ষিতা কুমারীকে চরিত্রহীন ,অশিক্ষিত, লম্পট ছেলে কুমারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করলো।পুরুষ শাষীত দেশে ধর্ষক পুরুষটিকে নাম মাত্র সাজা দিয়ে মুক্তি দেওয়া হয়।এর পরে ধর্ষক বিবাহের প্রস্তাব দিলে অনেক কুমারীর পিতা এবং মাতা তাদের কুমারী মেয়েকে ধর্ষকের সাথে বিয়ে দিতে এক পায়ে খাড়া ,অথচ ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষনের শিকার ধর্ষিতাকে কোন কুমার আর বিয়ে করতে চাই না ।কুমারী ধর্ষিতার বিয়ে হয় দু-এক সন্তানের পিতার সাথে।এটা একটা সামাজিক বৈষম্য ।বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার অনেক বড় অন্তরায়।
তাই আইন করতে হবে,ধর্ষক আমৃত্যু কোন মেয়েকেই বিয়ে করতে পারবে না।এবং তাকে পতিতাগামী লাইসেন্স ও দেওয়া হবে না।এদের জন্য আলাদা আবাসিক এলাকা থাকবেএবং এক রঙ্গা আলাদা পোশাক থাকবে।যেন বাইরে বের হলে জনগন চিনতে পারে যে ধর্ষক যাচ্ছে।
আর ধর্ষিতার বিবাহের অধিকার অক্ষুন্ন থাকবে,তাকে যে বিয়ে করবে সে মহৎ মানুষের মর্য্যাদা পাবে।

২০. পতিতা বৃত্তি একটি নিকৃষ্টতম পেশা,এ পেশার সাথে যারা জড়িত তারা পাই না কোন সামাজিক মর্য্যাদা ।সামাজিক গোরস্থানে স্থান পাই না মৃত্যুর পরে।এবং তাদের ও নিজস্ব কোন গোরস্থান নাই যেখানে তারা মৃত্যুর পরে কবরস্থ হবে।কোন ইমাম তাদের জানাজা পড়াই না।তারা পারেনা সমাজের কোন এবাদৎ গৃহে এবাদৎ করতে।এবং তাদের ও কোন এবাদৎ গৃহ নাই যেখানে তারা এবাদৎ করবে।পতিতা বা পতিতার সন্তানদের সহিত সমাজের অন্য যে কোন পেশারই হোউক না কেন তারা তাদের সন্তানদের সহিত বিয়ে দিতে বা বিয়ে করতে চাই না।অথচ তারা এ দেশের নাগরিক,এদেশের ভোটার এবং তারা নিয়মিত সরকারকে কর দেয়।

পতিতা বৃত্তি একটি জঘন্যতম নিকৃষ্ট পেশা, এজন্য তারা রাষ্ট্রের দেওয়া প্রায় সমস্ত সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।কিন্তু যারা পতিতাগামী তারা কি পতিতা হতে কম নিকৃষ্ট?তাদের বেলায় তো সামাজিক এবাদৎ গৃহে প্রবেশে, সামাজিক গোরস্থানে কবরস্থ করতে এবং তাদের বা তাদের সন্তানদের সহিত অন্য যে কোন পেশার সন্তানদের বিয়ে দিতে বা বিয়ে করতে কোন বাধা থাকে না।

এটা একটি সামাজিক বৈষম্য।তাই আইন করতে হবে, পতিতার যেমন লাইসেন্স করতে হয়, তদ্রুপ পতিতাগামী কে ও বাধ্যতা মূলক লাইসেন্স করতে হবে।এবং তাদের আলাদা এক রঙ্গা পোশাক থাকতে হবে।যেন বাইরে বের হলেই তাদের পোশাক দেখে জনগন চিনতে পারে যে,পতিতাগামী যাচ্ছে।একজন পতিতা রাষ্ট্র থেকে যতটুকু সুযোগ সুবিধা ভোগ করে পতিতাগামী যেন তার থেকে একটু ও বেশি সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে না পারে।এবং সে যত বড় শিক্ষিতই হউক না কেন,বাধ্যতা মূলক তাকে চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারি হতে হবে।এবং পতিতাগামীর জন্য আলাদা আবাসিক এলাকা থাকতে হবে।পতিতা আবাসিক এলাকাকে যেমন বলা হয় পতিতা পল্লী ,তেমনি পতিতাগামী আবাসিক এলাকার নাম হবে পতিতাগামী পল্লী।এবং তারা রাষ্ট্রের কোন নির্বাচনে অংশ গ্রহন করতে পারবে না।


২১.একজন পুরুষ যদি বিয়ের পরে তার স্ত্রীকে তালাক দেয় এবং দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাই,তাহলে অনেক কুমারী মেয়ের পিতা তার কুমারী মেয়েকে তালাক প্রাপ্ত ঐ পুরুষের সাথে বিয়ে দিতে আগ্রহী থাকে।অথচ যে মেয়েটিকে তালাক দেওয়া হলো ঐ মেয়েটিকে আর কোন অবিবাহিত পুরুষ বিয়ে করতে আগ্রহী হয় না।তার বিয়ে হয় দু-এক সন্তানের পিতার সাথে।এটা একটি সামাজিক বৈষম্য।তাই আইন করতে হবে।

যদি কেউ তার স্ত্রীকে তালাক দেয় তাহলে সেই পুরুষ আর কোন অবিবাহিত মেয়েকে বিয়ে করতে পারবে না।তাকে বিয়ে করতে হলে তালাক প্রাপ্তা নারী হতেই বিয়ে করতে হবে।এবং যদি সে সন্তানের পিতা হয়ে থাকে তাহলে সে যতটি সন্তানের পিতা তাকে ততটি সন্তানের তালাক প্রাপ্তা মাকেই বিয়ে করতে হবে।এবং তাদের আলাদা এক রঙ্গা পোশাক সরবরাহ দিতে হবে।এবং পুরুষের জামার পকেটে এবং নারীদের কাপড়ের পাইড়ে লেখা থাকতে হবে যে,বর্তমানে তার কততম বিবাহীত সংসার চলছে।তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, কোন ভাবেই যেন নারী অথবা পুরুষ এক সাথে একের অধিক স্বামি বা স্ত্রী রাখতে না পারে।

২২.কোরান বলেছে চুরি করলে তার হাত কেটে দাও।কথাটি দেহ তত্ব ও আত্ম তত্ব বিষয়ক।কিন্তু আমি সার্বজনিন ভাবে বলছি,যে-হাত কেটে দিলে লোকটি পঙ্গু হয়ে গেলো।আর পঙ্গু হচ্ছে দেশের বোঝা,তাই একজন শারিরীক সুস্থ ব্যাক্তিকে শারিরীক প্রতিবন্ধি তৈরী করার কোন যুক্তি আছে বলে আমি মনে করিনা।আপনারাও মতামত দিতে পারেন।

চোরের হাত কেটে না দিয়ে তার জন্য আলাদা এক রঙ্গা পোশাক দিতে হবে এবং কপালে চোর লেখা সিল মেরে দিতে হবে।যেনসে বাইবে বের হলে পেশাক দেখেই জনগন চিনতে পারে যে চোর যাচ্ছে।তাদের জন্য আলাদা আবাসিক এলাকা থাকবে।এবং সে যত উচ্চ শিক্ষিতই হউক না কেন বাধ্যতা মূলক তাকে চতুর্থ শ্রেনীর শ্রমজীবি হতে হবে।এবং রাষ্ট্রের কোন নির্বাচনেই সে প্রার্থী হতে পারবে না।

সত্য সহায়। গুরুজী।।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যাহার চিন্তা বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিযোজিত, সেই সত্য ও শান্তি ধর্মের লোক। তা সে যে সম্প্রদায়েরই হউক না কেন।

আর- যাহার চিন্তা বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্ব অ-শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিযোজিত, সেই অ-সত্য ও অ-শান্তি ধর্মের লোক। তা সে যে সম্প্রদায়েরই হউক না কেন। সেরু পাগলার বাণী।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×