ভূস্তরখ্ন্ডক্ষেত্রে অতিমৃদু সংকর্ষনে ( যার পরিমাপ আধুনিকতম যন্ত্রেও দশমিক দিয়া অনেকগুলি শূন্যের পর একটি পরিমাপক সংখ্যা মাত্র) আজ শেষ রাত্রে সামান্য সচল গতি উপলব্ধ হয়েছে।
ভূমধ্যসাগর, বঙ্গোপসাগর আর আরবসাগের সংযোগে অবস্থিত অবজারভেটরি( যা সুনামীর পর বসানো হয়েছে)-তে ধরা পড়েছে। কোনও আগাম সংকেত ঐ কেন্দ্রগুলি পায়নি। ক্যালিফোর্নিয়া অবজারভেটরিও তা লক্ষ্য করেছে। দক্ষিন-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে এর প্রভাব ছিল বেশি, আপাতভাবে কোনও প্রভাব দেখা না গেলেও, পৃথিবীর চৌম্বকমেরুতে অস্থিতিশীলতাই এর কারন। আশঙ্কা করা হচ্ছে আজ/কালের মধ্যেই আরেকটু বেশি ভাবে তা আবার হতে পারে। বিষয়টি একেবারেই নতুন। বিজ্ঞানীরা হকচকিয়ে গেছেন। ইতোমধ্যেই কিছু অত্যুৎসাহি ঘটনাটির সাথে মহাবিশ্বের বিংব্যাগ--র লক্ষন দেখছেন। কেউবা ভূগর্ভে কয়কমাস আগে সংঘঠিত ব্যপক মেশিনে কৃত্রিম বিগব্যাং জাতীয় পরিক্ষার ক্ষতিকারক দিক, এই বিষয়টি কিনা ভাবতে শুরু করেছেন।
যাইহোক, অনেকেই আবার অভয় দিয়ে বলেছেন, বিষয়টি এখনও পরিস্কারই নয় এবং এমন কোনও সংকেতও পাওয়া যাচ্ছে না যাতে আতঙ্কিত হওয়া যায়। তবে যদি কিছু হয় ক্ষতি হবার সম্ভাবনা কিন্তু এ অঞ্চলেরই।
কিন্তু একটা ব্যপারে বেশকিছু মিল পাওয়া যাচ্ছে যে এই রকম চৌম্বকীয় কারবারে ভূ-ক্ষেত্র নড়াচড়া করুক না, করুক, মানব মস্তিস্কে চৌম্বক প্রাবল্যে তার স্থায়ি প্রভাব পড়বেই। তাৎক্ষনিক প্রতিক্রীয়া হিসাবে মস্তিস্কের থার্ডলোব থেকে নিউরন সিগন্যাল কিঞ্চিৎ ধীরে আসবে।
তবে তা আপাতভাবে ধরা যাবে না। খুব লক্ষকরলে দেখা যাবে বাঁদিকের বুড়ো আঙ্গুলে গোড়ালি ছুঁতে তুলনায় অস্বাচ্ছ্যন্দ হচ্ছে।
বিষয়টা মাপে মাপে একটু সুতো বেঁধে করলে হয়ত বোঝা যাবে।
এসব খবর জেনে আমার মত নাস্তিকেরও মুখদিয়ে বেরিয়ে গেছে, ভগবান, আল্লা, যীশু, বুদ্ধ, যা জানি সবার নাম
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




