ডিকেন এর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হয়ে গেছে। আজ দেশ বিজয়ের শত তম বর্ষে। কোর্ট রুমে মানুষ খুব কম। নতুন আইনের ধারায় প্রথম রায়। ডিকেন কে অ্যাডিশনাল ব্রেইন দিয়ে ছেড়ে দেয়ার রায় দেয়া হল। রায়ে ডিকেন খুশি হলে ও মেনে নিতে পারল না ধর্ষিতা ও তার পরিবার। কিন্তু আইন কে শ্রদ্ধা দেখাতেই হবে। উপায় নেই।
...।
.....।
......।।
.......।।
.........।।
............।।
কয়েক মাস পর ধর্ষিতার পরিবার খুব খুশি। ডিকেনের দশা দেখে দেশ থেকে ধর্ষণ একদম কমে গেছে। ডিকেন কে মাঝে মাঝে ডাস্টবিনে ময়লা আবর্জনা , ঘাস, মরা ইঁদুর খেতে, হাড্ডি কামড়াতে দেখা যায় পথে ঘাটে।
ডিকেনের দেহে শুকুর, কুকুর, বিড়াল ও ছাগলের – মোট অতিরিক্ত চারটি ব্রেইন লাগিয়ে দেয়া হয়েছিল। শুধু নিজের ঠিকানা আর পরিচিত দের মেমোরি ডিলিট করে দেয়া হয়ছিল। যে কোন সিদ্ধান্ত তাকে সংখ্যা গরিষ্ঠ ব্রেইনের সমর্থনে নিতে হয়। চাইলে ও সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। পারে না কোন মানবীয় সিদ্ধান্ত নিতে। সে একা তার দেহের বাকি চারটি সত্ত্বাকে রাজি করাবে কিভাবে????? সে এখন পথের একটা নিকৃষ্ট প্রানি।
ইহা একটি কল্পনা মাত্র। দেশের ধর্ষণ নামক নিকৃষ্ট অপরাধের একমাত্র শাস্তি হোক মৃত্যুদণ্ড এবং ধর্ষিতাকে প্রদানের জন্য ধর্ষকের কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করার আইন করা হোক- একটি ব্যক্তিগত দাবি।