somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন ভণ্ড পীর ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠনের অভিযান। খুলে ফেলা হল তার আসল মুখোশ, অভিযান বর্ণনা।

২৮ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠন থেকে এক পীরের মুখোশ উন্মোচন করা হয় গত ২৭শে জুলাই, ২০১২ রোজ শুক্রবার-এ।

আমাদের কর্মকান্ড যাদের বিরুদ্ধেঃ

আমাদের যুদ্ধ অলৌকিকতার নামে যারা মানুষের দুর্বলতাকে, অজ্ঞনতাকে,কুসংস্কারকে ভাঙ্গিয়ে খ্যাতি ও প্রতিপত্তি লাভ করে চলেছে তাদের বিরুদ্ধে । যারা কুসংস্কারকে সাফ করার নাম করলে মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত নয় বলে সোচ্চার হয় তাদের বিরুদ্ধে ।যারা জনগনের চেতনাকে বেশীদূর পর্যন্ত এগিয়ে নিতে যেতে ভয় পায় তাদের বিরুদ্ধে । যারা জাতের নামে বজ্জাতি করে চলেছে তাদের বিরুদ্ধে । যারা ধর্মের নামে মানুষের মানবিকতার চূড়ান্ত বিকাশ গতিকে রুদ্ধ রাখতে চায় তাদের বিরুদ্ধে । একটি তলোয়ারের ধর্ম যেমন তীক্ষ্ণতা, আগুনের ধর্ম যেমন দহন। তেমনি মানুষের ধর্ম মনুষ্যত্বের বিকাশ। সেই বিচারে আমরাই ধার্মিক কারণ আমরা শোষিত মানুষের মনুষ্যত্ববোধকে বিকশিত করতে চাইছি। মানুষের চিন্তায়, মানুষের চেতনায় বপন করতে চাইছি সাংস্কৃতিক বিপ্লবের বীজ। যারা কুসংস্কার দূরীকরনের কথা উঠলেই বলে আগে চাই শিক্ষার বিস্তার, শিক্ষাই কুসংস্কার দূর করবে, তাদের স্মরণ করিয়ে দেয়া প্রয়োজন শিক্ষা বিস্তারের অর্থ শুধু বইয়ের পড়া মুখস্থ করা নয় । কুসংস্কার দূর করাও শিক্ষা প্রসারের অঙ্গ। অশিক্ষা বিতাড়নের চেয়ে বড় শিক্ষা আর কি হতে পারে? জনশিক্ষা ও যথার্থ বিজ্ঞান চেতনা আজও এ দেশে দুর্লভ । আমরা সেই দুর্লভ কাজ-ই সম্পূর্ণ করতে চাই । আমরা ঘটাতে চাই চিন্তার বিপ্লব , সাংস্কৃতিক বিপ্লব ।


শুরুটা যেভাবেঃ

18 July at 20:25



একটু আগে কথা বললাম একটা তদবির সেন্টার এর সাথে (কথা বলেছে আমাদের N.C. Neel এবং এটা তারই বক্তব্য)। এই সেন্টার সকল ধরণের সমস্যার অলৌকিক সমাধান প্রদান করে। আমি কথা বললাম আমার এক বন্ধুর তাহসিব (আমাদের সংগঠনের একজন) এর ব্যাপারে। তার ছোট ভাই হারিয়ে গেছে, আব্বু তাকে সিগারেট টানার জন্য মার দিছে বলে অভিমানে সে বাসা থেকে ৩ দিন পূর্বে চলে গেছে।

বিঃ দ্রঃ তার কোন ছোট ভাই নেই, তার বাবা মারা গেছে ৯৮ সালে।

কথা বলার পর তারা জানাল, তারা আমার বন্ধুর ছোট ভাই কে খুঁজে দিতে পারবে।

প্রথম সাক্ষাতে তাদের কে হাদিয়া দিতে হবে ৩১৩ টাকা।

তারপর তারা আমাদের সাথে চুক্তিতে যাবে। সর্বনিম্ন চুক্তি হল ৩০০০ টাকা।

আমরা বলছি এই শুক্রুবার বাদ-জুম্মা আমরা তার কাছে যাব।

জায়গা তা হল মোহাম্মদপুর। (বিস্তারিত আর কিছু লিখলাম না)

আপনারা কে কে যেতে চান???

আমরা কিভাবে এই কাজ তা সম্পাদন করতে পারি?

(উক্ত প্রশ্ন গুলোর জন্য ফেসবুকে আমাদের সদস্যদের কাছে মতামত চাওয়া হয় এবং এতে সকলেই একটু পরখ করে দেখার জন্য সম্মতি জানায়)



আমরা ঠিক করি ২০ তারিখ পীর এর কাছে যাই, সে আমাদের কাছ থেকে ৩১০ টাকা নেয় প্রথমে। সে আমাদেরকে বলে আজ রাতে (২০/০৭/২০১২) সে জীন বা স্বপ্নের মাধ্যমে তাহসিব এর ভাইকে দেখবে সে জানায়। সে কেমন আছে, কোথায় আছে, কিভাবে আছে, তার সাথে কে আছে সে দেখতে কেমন এসব সে বলে দিতে পারবে। আর তাহসিবের ভাই কে এনে দিবে ১১ দিনের মাঝে। টাকা লাগবে ৫০০০।
পরদিন (২১/০৭/২০১২) তাহসিব তার মোবাইলে ফোন দেয়। সে প্রথমে ফোন রিসিভ করে না। পরে সে রিসিব করে বলে আপনি আমাকে একঘণ্টা পর ফোন দেন। পরে ফোনে কি কথা হয়েছে তা আপনারা শুনুন এখান থেকে http://www.mediafire.com/?5x9sqeifgjvuqh2
প্রমান এসে পরছে আমাদের কাছে। এখন শুধু একশন বাকি।

একশন পরিকল্পনার জন্য বিষেশ সভাঃ

(বিঃ দ্রঃ এর আগে আরো কয়েকটা সভা হয় আমাদের মধ্যে যা মতামত বিনিময় এবং আমাদের সাপোর্টে কে কে এবং কোন মিডিয়া সাথে থাকতে পারে কি না এ বিষয়ে।)


জরুরী বার্তা

23 July at 19:53

আগামীকাল ২৪ জুলাই রোজ মঙ্গলবার বিকাল ৫ ঘটিকায়, কার্যনির্বাহী কমিটি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠন এর বৈঠক হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি ভবনের ভিতরে। পীর বাবা নিয়ে কিছু খুবই জরুরী সিন্ধান্তের জন্য আগামিকালের বৈঠক খুব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং আমাদের হাতে এর জন্য সময় খুব অপ্রতুল। আগামীকালের সিদ্ধান্তে কিছু কাজ আগামীকাল করা হবে। তাই আমাদের এই বৈঠক বিকাল ৫ টা মানে ঠিক ৫ টাই অনুষ্ঠিত হবে। ৫.৩০ টা বা ৬ টা না। তাই সকল সদস্য দের কে বিকাল ৫ টার আগে উপিস্থিত একান্ত কাম্য। যেহেতু বৈঠকের পর আমাদের কিছু কাজ রয়েছে।



মিশন এর জন্য প্রচারণা এবং পরিকল্পনাঃ

(নিম্নের প্রচারণাতে অনেকের দ্বি-মত থাকলেও মোটামুটি আমরা সকলেই এই প্রচারণা চালা আমাদের বিভিন্ন গ্রুপে এবং ব্যক্তিগত ফেসবুক স্ট্যাটাসে)

24 July at 23:57

প্রবীর ঘোষ প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে আমরা একটা পীরের ভণ্ডামি উন্মোচন করেছি। তার ভণ্ডামির সমস্ত প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।

আগামী ২৭ জুলাই শুক্রবার আমরা মিডিয়াকে নিয়ে ও প্রশাসনকে জানিয়ে তাকে চ্যালেঞ্জ করতে যাব। আমরা ২টি ভাগে ভাগ হয়ে যাব। ৫-১০ জনের একটি দল মিডিয়া নিয়া যাবে, আর অন্য একটি ৫০-১০০ জনের দল অই খানে স্থানীয় গ্রামবাসীর সাথে মিশে যাবে।

প্রথম দলটি পীরের …ভণ্ডামি মিডিয়ার সামনে উন্মোচন করবে এবং তাকে অলৌকিকতা প্রমানের চ্যালেঞ্জ দিবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় দল আশেপাশের মানুষের সাথে কথা বলবে পীর সম্পর্কে। যদি পীর ঝামেলা পাকায় তা হলে দ্বিতীয় দল গ্রামবাসীদের সাথে নিয়া ব্যাপার টা মোকাবেলা করবে। যদি তারা চরম পর্যায় যায় তা হলে আমরাও চরম পর্যায় যাব। জায়গাটা হল মোহাম্মদপুর, আগামী শুক্রবার সকাল ১০ টা।

কে কে যাবেন আমাদের সাথে? বিস্তারিতঃ ০১৬৭১-৯৭ ০৬ ৫৭, ০১৬১১-৮২ ৪৭ ৪২।



এই সেই পীর




এবার পীর এর কাছে পৌছানোর পর এবং ইতোমধ্যে পীরকে চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয়েছেঃ



ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া-

ঘটনাস্থলে একজন মহিলার মতামত :

পীর তো কাউকে তাঁর কাছে আসতে বলে না মানুষ কেন আসে এতে পীরের কই দোষ(সেই পীর পেপারে বিজ্ঞাপন দিসে, তাঁর ভিজিটিং কার্ডও আছে মহিলা লেখাপড়া জানে না এবং অন্য এলাকা হতে অনেকটা বিচ্ছিন্ন)

মহিলার নাতীর নাকি ছোট ছোট রোগবালাই সারছে পীরের ঝার ফুকে (সর্দি কাশি,পেট ব্যথা তো এমনিতেই সেরে যায়)
পীর নাকি কোন মহিলার সাথে কথা বলে না পীরের একজন মুরিদ আছে সে মহিলাদের সাথে কথা বলে। মানে মহিলার কাছে পীর অনেক চরিত্রবান (কোন মহিলার সাথে যদি সেই পীর অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তবে কি সেই পীর সবার সামনে করবে নাকি। অথবা কোন মহিলা যদি এসে তাঁর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ জানায় উপযুক্ত প্রমান না থাকার কারনে সেই মহিলার কথা কেউ বিশ্বাস করবে না ফলে সেখানে তারই মানহানি ঘটবে। পীর এখানে কোন মহিলার সাথে কথা না বলে তাঁর স্বচ্ছতা প্রমান করার চেষ্টা করছে )

এই মহিলা পীরকে ধরার ফলে মনে খুব কষ্ট পেয়েছে তাহলে বুঝা যাচ্ছে তাঁর মাঝে কতটা অন্ধবিশ্বাস কাজ করে ………
ঘটনাস্থলে একজন নির্মাণ শ্রমিকের মতামত :
এইখানে অনেক সুন্দরী মহিলা আসে যাদের চেহারা অনেক ভাল তারা উচ্চবিত্ত পরিবারের (চেহারা এবং সৌন্দর্য দিয়ে কোন কিছু বিবেচনা করা যায় না ।সেই পীরের চেহারাও তো ভাল ছিল সে তাঁর চেহারাকে পুজি করে ভণ্ডামি করতে বেশী সুবিধা পেয়েছে ) আর যে লোক মেয়ে মানে মাল বুঝায় তাঁর বোধ জ্ঞানই বা কতটুকু। পীর যদি এই লোককে সামান্য টাকা দেয় তবে সে এমনি তাঁর গুণগান গাবে বুঝাই যাচ্ছে। হুজুগে নাচা পাবলিক।
যারা কম বয়স্ক ছিল তারা মোটামুটি বিশ্বাস করছে যে পীরটা ভণ্ড হতে পারে। মানে আমাদের আগামি প্রজন্ম আশা করা যায় এই সব ভণ্ড পীরের খপ্পরে পড়বে না।
যেভাবে পীরকে ভণ্ড প্রমান করা হলঃ

একজন গেল পীরের কাছে তাঁর ভাই হারানো গেছে। পীর সব কিছু শুনে বলল সে তাঁর ভাইকে খুঁজে দিতে পারবে। এই জন্য সে ৩১৩ টাকা হাদিয়া নেয়। পরের দিন পীর তাকে ফোন করে বলে সে তাঁর ভাইকে দেখতে পাইছে। তাঁর ভাইকে তাঁর বাবা বকছে তাই সে রাগ করে চলে গেছে। তাঁর ভাইকে খুঁজে পেতে হলে তাকে কিছু জিনিস করতে হবে যা তাকে বলা হয়।
কিন্তু সত্য এই যে সেই লোকের কোন ভাই নেই এবং তাঁর বাবা ১২ বছর আগে ইন্তেকাল করেছেন।

এভাবে যারা দারিদ্র মানুষের বিশ্বাসকে পুজি করে ব্যবসা করে যাচ্ছে তাদের শীঘ্রই পতন ঘটাতে হবে। এর দায় আমাদের শিক্ষিত সমাজের। আমরা নিজেদের জন্য ভাবলে একটি সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা করা কখনও সম্ভব হবে না। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে এক সাথে।


আমাদের একজন সদস্য রঞ্জন দা বক্তব্যঃ

“এলাকার একজন কাঠ ব্যবসায়ীর মতামতঃ

এই ভদ্রলোক এর মতামত এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ন। ঐ দিকে এন সি নীল, তাসিব হাসান ও দেবজ্যোতি রুদ্র যখন পীর কে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছিল এবং আমাদের প্রত্যেক গ্রুপের সদস্যগণ ধীরে ধীরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত। তখন আমি ও মেরাজ নামে আমাদের একজন সদস্য ঘটনাস্থলে প্রবেশ এর রাস্তার মাথায় আমরা দেখছিলাম এলাকাবাসী কিভাবে এগুচ্ছে এবং কোন অঘটন ঘটছে কি না। সেই সময় এই ব্যবসায়ীর চেম্বারের কাছে আমরা দাড়াই। কিছুক্ষণ দাড়ানোর পর বৃষ্টি পড়তে শুরু করে। এই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক আমাদের তার চেম্বারে বসার জন্য অনুরোধ করে এবং এক পর্যায়ে গিয়ে বসলাম। এদিকে দৌড়ে দৌড়ে একজন দুইজন করে উৎসাহ নিয়ে পীরের কাছে যাচ্ছে এই বলে যে এখানে নাকি পীরের ভন্ডামী ধরা পড়েছে । যাই হোক আমরা বসার পড় পীর নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা হয় এবং একসময় এই পীরের কিছু কথা বলে যে রিকসা চালক, বস্তীর মানুষগুলো মোটামুটীভাবে এই পীরের মুরিদ এবং এখানে দিন রাত মহিলা পুরুষ আসে। এবং অসাবধানতা বসত বলেই ফেলে যে এই পীরের একজন এই এলাকায় গডফাদার আছে, তা বলে সে আমাদের বলে সে এটা বলা যদিও উচিত নয়। ঐ এলাকার গড ফাদার যাকে উনি ইন্ডিকেট করেছিলেন। উনিও কিছুক্ষনের মধ্যে উপস্থিত হয় যা উনি সেটা বুঝতে পারছে। ইতোমধ্যে আমাদের একজন সদস্য আদাবর থানায় ফোন দেয় পুলিশ আনার জন্য।”


পীর তার স্ব-হাতে লিখিত স্বীকারোক্তি



যাই হোক সেই গড ফাদারের কাজ হলো একজন বানানো পীর গেলে আরেকজন কে ঠিকই নিয়ে আসবে হয়তো এই এলাকায় নয়, অন্য এলাকায়। কারন সেটা তার ব্যবসা যা আমরা আলোচনার মধ্যে জানতে পারলাম। (বিঃদ্রঃ এই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বুঝতে পারেনি যে আমরা পীরের কাছে এসেছে তার ভন্ডামী বন্ধ করতে)। ফাইনালি পুলিশের জন্য ঘন্টাখানেক অপেক্ষা করার পরও যখন পুলিশ আসলো না। এবং আমাদেরও প্রায় সকল কাজ শেষ তখন সেই গডফাদার এসে একটা মিচ্যুয়াল করে দেয় যে এখানে তাকে আর এই ভন্ডামী করতে দেওয়া হবে না এবং এতে আমরা একটা স্বীকারোক্তি চাই। সেই স্বীকারোক্তি সে আমাদের দেয়। এভাবেই আমাদের বিদায় নিতে হয়।




স্বীকারোক্তি দিচ্ছে



আমাদের মতামতঃ

আমরা যা বুঝেছি যে আমরা যেহেতু মিডিয়া ও প্রসাশন কে নিতে ব্যর্থ হই । ফলে যা হয়তো হবে আমাদের এই মিশন গুলো কিছু মানুষের কাছে পজেটিভ আকারে গেলেও ব্যপক আকারে যেতে পারতেছে না এবং অপরাধীদের কোন কিছুই হচ্ছে না। এতে তারা এই এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় নাম পরিবর্তন করে আবারো সেই ভন্ডামী শুরু করতে পারে। মিডিয়া এবং প্রশাসন থাকলে হয়তো আমাদের এই মিশন গুলো কাজে লাগাতে পারি।

(কৃজ্ঞতাঃ এন সি নীল, তাহিস হাসান, দেবজ্যোতি রুদ্র, পাপী মনা, মাহমুদুর রহমান মজুমদার সহ বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠন এর সকল সদস্যগন)
৩৬টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পিরিতের সংস্কৃতিওয়ালা তুমি মুলা’র দিনে আইলা না

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৬


---- আমাদের দেশে ভাষা, সংস্কৃতি এবং সামাজিক সমুন্নয়ন তলানিতে। তেমন কোন সংস্কৃতিবান নেই, শিরদাঁড়া সোজা তেমন মানুষ নেই। সংস্কৃতির বড় দান হলো ভয়শূন্য ও বিশুদ্ধ আত্মা। যিনি মানবের স্খলনে, যেকোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

গ্রামের রঙিন চাঁদ

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১২


গ্রামের ছায়া মায়া আদর সোহাগ
এক কুয়া জল বির্সজন দিয়ে আবার
ফিরলাম ইট পাথর শহরে কিন্তু দূরত্বের
চাঁদটা সঙ্গেই রইল- যত স্মৃতি অমলিন;
সোনালি সূর্যের সাথে শুধু কথাকোপন
গ্রাম আর শহরের ধূলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭



পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষঃ
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরবাসী ঈদ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৩

আমার বাচ্চারা সকাল থেকেই আনন্দে আত্মহারা। আজ "ঈদ!" ঈদের আনন্দের চাইতে বড় আনন্দ হচ্ছে ওদেরকে স্কুলে যেতে হচ্ছে না। সপ্তাহের মাঝে ঈদ হলে এই একটা সুবিধা ওরা পায়, বাড়তি ছুটি!... ...বাকিটুকু পড়ুন

×