somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোমান্টিকতায় মেতে ওঠার ৬০ টিপস

১৫ ই মে, ২০০৮ রাত ৯:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজকের ব্যস্ত এ জীবনে সময়ের টানাপড়েনে দু'দন্ড- অবসর মেলা ভার। আর এ কারণেই দম্পতি কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকা জুটিরা যখনই অবসর পান একসঙ্গে সময় কাটানোটাই তাদের কাছে মুখ্য হয়ে দাড়ায়। কিন্তু রোমান্টিকতায় ভরপুর সময় কাটানোর উপায় কি? একঘেয়ে হয়ে গেছে নিত্যকার কাজকর্ম? ভিন্ন কিছুর জন্য আকুলি-বিকুলি করছে মন কিন্তু আইডিয়া আসছে না কি করবেন?

বছর জুড়ে রোমান্টিক সময় কাটানোর জন্য নিচের ৬০টি আইডিয়া দেয়া হলো। সময় ও সঙ্গতি অনুযায়ী এগুলোর যে কোনোটি থেকে বেছে নিন অথবা তৈরি করুন নতুন কোনো আইডিয়া আপনাদের দুজনের জন্য।



আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে...

১. ড্রয়িং রুম, বুক শেলফ, ওয়ার্ডরোব কিংবা গারাজ সাফসুতরো করতে পারেন। এসব কাজ করা কোনো ব্যাপার নয় যদি দুজন একসঙ্গে করা যায়।

২. এক্সারসাইজ করতে পারেন। চলে যান কোনো সুইমিং কাবে সাতার কাটতে কিংবা স্রেফ বৃষ্টিতে হাটাহাটি করেও উপভোগ করতে পারেন সময়।

৩. ম্যারাথন মুভি দেখতে বসে যান। আশপাশের ভিডিও শপ থেকে একগাদা মুভি আনুন, সেই সঙ্গে খাবার-দাবার। সারাটা দিন মুভি ক্রিটিক হিসেবেই কাটিয়ে দিন।

৪. কোনো একটা আর্ট গ্যালারি ঘুরে আসুন। আপনার এলাকায় বা এর আশপাশে হচ্ছে এমন কোনো একজিবিশন ঘুরে দেখুন দুজন।

৫. সময়কে পিছিয়ে নিন, ঘুরে আসুন মিউজিয়ামে। অনেক প্রত্নতাত্তিক জায়গা আছে যেগুলো কেবল দর্শনীয় হিসেবেই খ্যাত নয় বরং সেখানে ঘুরে কিছু শেখাও সম্ভব।

৬. দুজনের স্মৃতি শক্তির উন্নতি ঘটাতে পারেন। অনলাইনে মেমোরি টেস্টের বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে। দিন জুড়ে দুজন দুজনার মনে রাখার ক্ষমতা যাচাই করতে পারেন।

৭. নিজেদের আবিষ্কার করুন। বইয়ের দোকান কিংবা ইন্টারনেটে আজকাল অনেক ধরনের পারসোনাল প্রোফাইল টুলস পাওয়া যায় যেগুলো আপনাদের ব্যক্তিত্যের ধরন, আপনাদের আইকিউ অথবা আপনাদের রিলেশনশিপ স্টাইল খুজে পেতে সাহায্য করবে।

৮. কিছু তৈরি করতে পারেন। হতে পারে একটা টি-টেবিল, কোনো শেলফ, পটারি ডিশ, ফাওয়ার ভাস, চেহারার ভাস্কর্য, ক্যান্ডল ইত্যাদি। ক্রাফট শপে গেলে এ ধরনের শত শত আইডিয়া পাবেন।

৯. ফুটবল বা ক্রিকেট খেলা দেখে আসতে পারেন, যদিও খেলাধুলা খুব একটা ধাতে সয় না আপনার তবু পরিবেশের একটা প্রভাব তো আছে। যাওয়ার আগে পত্রিকার পাতায় ফিকশ্চার লিস্ট দেখে নিন।

১০. সন্ধ্যাটা নিজেদের ব্যাপক পছন্দের আইটেম দিয়ে সাজান। টিভি প্রোগ্রামের তালিকায় চোখ বুলিয়ে নিন আর বিনোদনে ভরপুর একটা রাত তৈরি করুন।



মেঘের কোলে রোদ হেসেছে ...?

১১. দুজন মিলে হাটতে বেরুতে পারেন যে কোনো জায়গায়।

১২. হাইকিংয়ে বের হতে পারেন। হাইকিং হলো পায়ে হেটে দীর্ঘ পথ ভ্রমণ। আশপাশে কোনো পাহাড়ি পথ থাকলে দুজনে হাটা ধরুন, দেখুন কান্ত হয়ে কে আগে বসে পড়ে।

১৩. অভ্যাস থাকলে সাইকেল রাইডিংয়েও বেরিয়ে পড়তে পারেন দুজনে। হাটার মতো সাইকেলও এনার্জিটিক ও চমৎকার। হাটা বা সাইকেল দুই ক্ষেত্রেই মানসিক চাঙ্গা ভাবের সঙ্গে সঙ্গে আপনার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে।

১৪. বোট ভাড়া করতে পারেন। নৌকা বাইতে বাইতে নদী বা লেকের এলোমেলো হাওয়ায় চুল উড়িয়ে একটা রোমান্টিক নৌকা ভ্রমণ সেরে ফেলতে পারেন।

১৫. পার্কে ঘুরে আসুন। দোলনায় দোল খেয়ে সময় কাটাতে পারেন বা খেলতে পারেন টেনিস।

১৬. রিকশা করে ঘুরতে অনেকেরই পছন্দ। লম্বা খোলা রাস্তায় ঘণ্টা চুক্তিতে রিকশা ভাড়া করে বেরিয়ে পড়–ন আজানার উদ্দেশে।

১৭. গ্রামের বাড়িতে বেড়িয়ে আসুন। আপনার নিজের মায়ার বাধনে বাধা নিড়ে ফিরে কিছুটা প্রেরণা নিয়ে আসুন নিজের মধ্যে।

১৮. নিজেদের পশুসুলভ প্রবৃত্তিকে মেনে নিয়েই ঘুরে আসুন চিড়িয়াখানা বা কোনো বড় ফার্ম হাউসে। পার্কের এদিক ওদিক ঘোরার সময় রিলাক্স থাকুন। আর মাকড়শা কিংবা সাপকে যদি আপনি অছন্দ করেন তবে বানরের খাচার কাছে গিয়েও কাটাতে পারেন সময়।

১৯. পিকনিকের কথা ভুলবেন না। ওপরের আইডিয়াগুলোকে আরো আনন্দদায়ক করে তুলতে সঙ্গে মজার মজার খাবার নিতে ভুলবেন না কিন্তু।



সপ্তাহ শেষ, কি করা যায়?

২০. নিজের শহর থেকে বের হয়ে ঘুরে আসতে পারেন আশপাশের কোনো শহর বা গ্রামাঞ্চল।

২১. বেড়িয়ে আসতে পারেন আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবের বাসায়। ভিন্ন অঞ্চলের মানুষজনদের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। তারা যদি রাতে আপনাদের থাকার ব্যবস্থা না করতে পারে সে ক্ষেত্রে নিজেদের থাকা আর সকালের ব্রেকফাস্টের ব্যবস্থা নিজেরাই করুন।

২২. কোনো হেলথ কাবে নিজেদের পুরো সময়টা ব্যয় করতে পারেন।

২৩. আপনাদের বাসার যে কোনো একটি রুম বেছে নিয়ে সেটিকে ঢেলে সাজাতে পারেন।

২৪. পুরো বাসাটাকে একেবারে ঝেড়েপুছে ফেলুন কিংবা বাগানটিকে নতুন কোনো শেপ দিতে পারেন।



বাচ্চারা এখন বিছানায়... তো?

২৫. খেলাধুলা করতে পারেন, হতে পারে সেটা ক্যারম, কমপিউটার গেমস, কার্ডের গেমস বা কোন দুষ্টুমি খেলা...

২৬. মাথা খাটানোর কাজে সময় কাটাতে পারেন, জিগস পাজল, ক্রস ওয়ার্ড বা কুইজ বুক। আপনাদের আইকিউর ধারটা কার কেমন সেটা পরখ করে দেখুন।

২৭. নিজেদের মধ্যে কিছুটা বাড়তি প্রশ্রয় দিতে পারেন, আপনার পার্টনারকে হালকা মাসাজ, ম্যানিকিউর বা প্যাডিকিউর দিন। আমাদের সবারই কিছু সময় বাড়তি প্রশ্রয়ের দরকার হয়।

২৮. আপনাদের রুচির সঙ্গে ম্যাচ করে কোনো ফিল্ম ভাড়া করে আনতে পারেন, হতে পারে সেটা কমেডি, কান্নাকাটি, রোমান্টিক বা হরর মুভি।

২৯. তারা গুনতে থাকুন। বাগানে বা ছাদে শুয়ে পড়–ন, দেখুন নক্ষত্র রাজিকে চিনতে পারেন কি না।

৩০. ইচ্ছামতো খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

৩১. দুজনে মিলে রোমান্টিক একটা ডিনার উপভোগ করতে পারেন, মোমবাতিগুলো জ্বালান, হালকা মিউজিক ছেড়ে দিন, দামি ক্রোকারিজ বের করে ফেলুন। হাজার হোক সময়টাকে ভোগ করার একটা অজুহাত চাচ্ছেন আপনারা।

৩২. বাগানে বা ছাদে বসেই পিকনিক সারতে পারেন।

৩৩. সোফা বা ইজি চেয়ারগুলোকে টেনে বাইরে আনুন। দুই কাপ হট চকোলেট নিয়ে আরাম করে সময় কাটান দুজনে।

৩৪. দুজনে মিলে একই বই বা গল্প পড়–ন, এরপর বইটি সম্পর্কে দুজনের নোট তুলনা করতে পারেন।

৩৫. পুরনো ফটো অ্যালবামগুলো নিয়ে বসুন। রাতটা উপভোগ করতে পারেন নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়ে। বা এর সঙ্গে নিজেদের আরো সম্পৃক্ত হতে চাইলে আপনাদের পোরট্রেইটগুলোকেই বেছে নেন না কেন?

৩৬. দুজন মিলে নতুন কোনো রেসিপি তৈরির চেষ্টা করতে পারেন। জিভের গোড়ায় থাই, ইনডিয়ান, চায়নিজ যেটাই চান তার একটা স্বাদ দেয়ার চেষ্টা করতে পারেন।

৩৭. দুজনে মিলে ল্যাঙ্গুয়েজ প্র্যাকটিস করতে পারেন। বাংলা, ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ যে কোনো ভাষাই হতে পারে সেটা।

৩৮. ইন্টারনেটে শপিং করতে পারেন। আর এটা দিয়ে দুজনেই কিন্তু পারেন দুজনকে সারপ্রাইজ দিতে। অনলাইনে জিনিসটা কিনুন তারপর অপেক্ষা করুন সেটা পৌছানোর জন্য।

৩৯. দুজন মিলে একটা কবিতা বা গল্প লিখতে পারেন, নিজেদের মধ্যে সুরের মুর্ছনা অনুভব করলে লিখে ফেলতে পারেন একটা গানও।



বিকেলটা বাইরে কাটাতে চাইছেন?

৪০. থিয়েটারে চলে যান।

৪১. কিছুক্ষণ এক্সারসাইজ করুন। যেতে পারেন জিমে কিংবা সুইমিংপুলে সাতার কাটতে অথবা ব্যাডমিন্টন বা স্কোয়াশ খেলতে পারেন।

৪২. আজকাল আশপাশে অনেক বোলিং কাব হয়েছে। যোগ দিতে পারেন আপনাদের কাছাকাছি কোনো বোলিং কাবে।

৪৩. শহরের কোথাও কনসার্ট হচ্ছে কি? কিংবা গজলের আসর? ভিন্নধারা কিছু উপভোগ করতে বেরিয়ে পড়ুন দুজনে।

৪৪. আলসেমিতে ভরা একটা ডিনার সারতে পারেন। এটা হতে পারে কম দামি ও আনন্দদায়ক কিংবা গাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে। বাধাহীন কথোপকথনের এ সুযোগ উপভোগ করুন।

৪৫. চলে যান সিনেমা হলে। পেছনের সারির সিট দখল করে সাম্প্রতিক কোনো ব্লক বাস্টার মুভি উপভোগ করুন। দেখুন আপনার এলাকায় কি মুভি চলছে।




হাতে সময় মাত্র এক ঘণ্টা?

৪৬. কথার বদলে বালিশ দিয়েই একটা ফাইট হয়ে যাক। আরো ভালোবাসার জন্য কাতর হয়ে পড়েছে মন? নিজেদের মধ্যে খানিকটা ভালোবাসার স্পর্শ হলে মন্দ কি?

৪৭. সাবানের ফেনায় ভরপুর একটা গোসল সেরে ফেলুন।

৪৮. সকালের নাশতা হোক আর যা-ই হোক, বিছানাতেই সেটা সেরে ফেলুন।

৪৯. হাতে যখন সময় কম, তাহলে প্ল্যান করে ফেলুন, পুরো বিকালটা যখন পাবেন নিজেদের হাতের মুঠোয় কি করবেন।

৫০. আপনাদের পারিবারিক বংশতালিকা নিয়ে গবেষণা শুরু করতে পারেন, এরপর ঘণ্টা খানেক সময় হাতে পেলেই তাতে নতুন করে কিছু আইটেম যোগ করুন।

৫১. একটা কেক বা এমন কিছু তৈরি করুন যা দুজন মিলে একসঙ্গে খেতে ভালো লাগবে।

৫২. কোন ফিটনেস ভিডিও চালিয়ে দিয়ে দুজনে অ্যারোবিকস, পাইলেটস বা যোগব্যায়াম প্র্যাকটিস করতে পারেন।

৫৩. অনলাইন কুইজ সেরে ফেলতে পারেন এক ঘণ্টায়।



রোমান্টিকতার কিছু ধরণ :

৫৪. বলুন, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আই লাভ ইউ।

৫৫. একবার আলিঙ্গনে বাধুন নিজেদের।

৫৬. ভালোবাসার একটা নোট ছেড়ে যেতে পারেন ব্রিফকেসের ওপর বা টিভি স্ক্রিনে। কিংবা রেডিওতে লাভসং রিকোয়েস্ট করতে পারেন।

৫৭. একটি চুমো দিতে পারেন বা ভয়ঙ্কর রকমের প্রণয়-চাপল্যও প্রকাশ করতে পারেন।

৫৮. ফুল দিন।

৫৯. যোগাযোগ রাখুন। যখন দুজনে আলাদা আছেন মেসেজ, ই-মেইল কিংবা ফোনে তার খবর নিন।

৬০. লিপস্টিক দিয়ে আয়না বা অন্ধকারে ভেসে থাকে এমন চক দিয়ে দেয়ালে লিখতে পারেন 'আই লাভ ইউ'।


(তামিম আবদুল্লাহ)
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:০৬
৪০টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×