তার কাজই হল, ব্লগে যারা সক্রিয়, তাদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে একের পর এক অভিযোগ করা। আগেও সে এই কাজ করে গেছে। কর্তৃপক্ষও সেই ফাঁদে পা দিয়ে অনেককে ব্যান করেছেন। কিন্তু তাতে কি লাভ হয়েছে কিছু? হয়নি। এই ধরনের কুৎসিত মনের ব্লগার ব্লগে থাকলে প্রতিবাদী কাউকে ব্যান করে কিংবা পোস্ট মুছে দিয়ে কোনই লাভ হবে না।
অস্ট্রেলিয়ায় আমাদেরও বন্ধুবান্ধব থাকে, সে সূত্রে নানা ঘটনা শুনে থাকি মাঝে মাঝে। কিন্তু জনগণের টাকা মেরে দিয়ে কোন্ কুখ্যাত রাজাকার সপরিবারে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী হয়েছে, সে কথা আমরা ব্লগে বলতে চাই না। কার মানসিক প্রতিবন্ধী মেয়ে কী করছে, তা নিয়েও আমরা মাথা ঘামাতে চাই না। কিন্তু সন্ধ্যাবাতি নামের ব্লগারটি আরো কয়েকজন চিহ্নিত নব্যরাজাকারের সহায়তায় প্রতিদিনই ধর্মচর্চার নামে, স্বাধীনতা বিরোধিতার মাধ্যমে, বাঙালি বিদ্বেষ ছড়িয়ে সাধারণ ব্লগারদের উস্কে দিচ্ছে সুকৌশলে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে পিঠ দেয়ালে গেলে বাধ্য হয়েই আমাদেরকে প্রতিবাদ করতে হয়। সচেতন যে কেউই বুঝবেন, তারা সামহোয়্যারের ভাল চায় না। তারা সামহোয়্যারের নীতিমালা লঙ্ঘন করছে প্রতিনিয়ত। বাঙালির প্রতি সন্ধ্যাবাতি নামের এই মহিলার বিদ্বেষ কতোটা বীভৎস, নিচের একটি স্ক্রিনশট দেখলেই আশা করি তা বুঝবেন। সন্ধ্যাবাতি আমাকে উদ্দেশ্য করে কী অশালীন উক্তি করেছেন, তারও দুটি স্ক্রিনশট দিলাম।
আমাকে না জানিয়েই সন্ধ্যাবাতি সংক্রান্ত একটি পোস্ট কর্তৃপক্ষ মুছে দিয়েছেন ব্লগ থেকে, এটা আমি আজকে জেনেছি। এটা অন্যায়।
জানিয়ে রাখছি, সন্ধ্যাবাতির অসৎ আহ্বানে সাড়া দিয়ে যদি আমার নিক ব্যান করা হয়, তাহলে আরো ১০টি নিক জন্মাবে। প্রতিশোধ প্রতিশোধেরই জন্ম দেয়।
একইসাথে ব্লগের 'কোন সমস্যা'য় অভিযোগটি জানানো হল
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২৬