somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা ভাষার ইতিহাস

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ঐতিহাসিক গোলাম হোমায়েন সলীম তার গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন আদম আ. এর দশম পুরুষ হযরত নূহ আ. এর সময় মহা প্লাবনে মুষ্টিমেয় কিছু মুসলিম রক্ষা পায়। তাদের দিয়ে পুনরায় দুনিয়াতে মানুষ্য বসতি শুরু হয়। এই মহা প্লাবনের পর নূহ আ: এর পুত্র হাম তার পিতার অনুমতি নিয়ে পৃথিবীর দক্ষিণে মানুষ্য বসতি স্থাপনের মনস্থ করেন। এ উদ্দেশ্য সফল করার জন্য সে পুত্রদের দিকে দিকে প্রেরণ করতে থাকে। তারা যে যেখানে বসতি স্থাপন করে তার নামানুসারে সে অঞ্চলের নামকরণ করা হয়। উল্লেখ্য যে হাম এর ছিল ছয় ছেলে, প্রথম ছেলের নাম হিন্দ। আর হিন্দ এর ছিল চার ছেলে বড় ছেলের নাম বং। বং ও তার সন্তানগণ এ অঞ্চলে বসতি শুরু করে। ফলে বং এর সাথে আল যুক্ত হয়ে এ অঞ্চলের নাম হয় বঙ্গাল। আল অর্থ বাঁধ। যাতে বন্যার পানি বাগানে বা আবাদি জমিতে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য জমির চার দিকে আল দেয়া হত। প্রাচীন বাংলা প্রধানেরা পাহাড়ের পদ দেশে নিচু জমিতে দশ হাত উঁচু ও কুড়ি হাত চাওরা স্তুপ তৈরী করে তার উপর বাড়ি নির্মাণ ও চাষাবাদ করত। লোকেরা এগুলোকে বঙ্গাল বলত।

আবার কেউ কেউ বলেন গঙ্গঁ শব্দের রুপান্তর হল বং। এটা আর্য ভাষা উচ্চারণ রীতির প্রভাবে গঙ্গঁ হয়েছে বঙ্গঁ। অবশ্য সেনেটিক ভাষায় আল অর্থ আওলাদ, বংশধর। এ অর্থে বঙ্গঁ+আল=বঙ্গাঁল বঙ্গঁর সন্তানগণ। তারা এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছেন বলে এর নাম হয়েছে বঙ্গাল বা বাংলা।

ইতিহাস থেকে জানা যায় সর্ব প্রথম ১৮০১ ইং সালে গৌরিয় ব্রাহ্মণরা বাংলার সংস্কার শুরু করেন। প্রথমে শব্দ পরে লিপি তারপর বানান সংস্কার করা হয়। ১৮শতকে পর্তূগিজ ভাষা তাত্ত্বিক "হেলহেড এ গ্রামার অফ দ্যা ব্যাঙ্গলী ল্যাংগুয়েজ" নামক প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করা হয়। তারপর রাজা রাম মোহন রায় গৌরিয় ব্যাকরণ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে আরো বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হতে থাকে।

পাল আমলে বাংলা নিষিদ্ধ করা হয় আর একে বিদ্রুপ করে পাখির ভাষা বলা হয়। আরো বলা হয় এই ভাষায় সাহিত্য চর্চা করলে নরকে যেতে হবে। এতকিছুর পর ও তৎকালীন হিন্দু, মুসলিম বাংলা সাহিত্যিকরা সাহিত্য চর্চা ও কাব্য রচনা চালিয়ে যান।

১৯২০ইং সালে ব্রিটিশ শাসন আমলে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার দাবী উঠে। সর্বপ্রথম বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা ও উচ্চ শিক্ষার মাধ্যম করার দাবি জানান স্যার নওয়াব আলী চৌধুরী। তারপর রবি ঠাকুরের শান্তি নিকেতন আলোচনা সভায় এই দাবি তুলেন ড. মহাম্মদ শহিদুল্লাহ। এই দাবি জোরদার হয়ে উঠে ১৯৪৭ইং সালে। ১৯৪৭ইং সালে পাকিস্তান ট্রাষ্ট সিভিল সার্ভিস এর সেক্রেটারী গুডোএল বিষয় ভিত্তিক বিভাগ নির্ধারণ করার যে গেজেট প্রকাশ করেন তাতে উর্দূ, হিন্দি, তূর্কী, ল্যাটিন, সাংস্কৃতি ভাষা থাকলে ও বাদ পরে যায় বাংলা। এ গেজেট প্রকাশের পর সে সময়ের পত্রিকা ইত্তেহাদে এ বিষয়ে প্রতিবাদমূলক একটি কলাম লেখেন প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম। লেখাটি ঢাকায় পৌঁছলে বাংলা ভাষাভাষীদের মাঝে দারুণ সাড়া জাগায়। বাংলার সূর্য তরুণরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। শুরু হয় বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা করার জোরদার আন্দোলন। আন্দোলন চলতেই থাকে এই আন্দোলন ১৯৫২ সালে বাঁধ ভাঙাঁ জোয়ারে রূপ নেয়। শুরু হয় রক্তঝরা আন্দোলন রাজপথ কাঁপিয়ে তোলে বাংলার ছত্র জনতা। তাঁজা রক্ত ঝরিয়ে রাজপথে শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করেন রফিক, শফিক, সালাম, জব্বার, বরকতসহ আরো অনেকে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলা পায় রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা। পৃথিবীর বুকে একমাত্র বাংলাই সেই গৌরবময় ভাষা যার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য রক্ত ঝরাতে হয়েছে। তাই তো বাংলা আমাদের অহংকার আমাদের গৌরব। এই ত্যাগের পিছনে যাদের কথা স্মরণ না করলেই নয় তারা হলেন অধ্যাপক আবুল কাশেম, আব্দুল মতিন, গাজিউল হক, অধ্যাপক আব্দুল গফুর, বিচারপতি আব্দুর রহমান চৌধুরী ও অধ্যাপক গোলাম আযম।

এরপর থেকে বাংলা ভাষার বিজয় ধ্বনি বাজতেই থাকে। উল্লেখ্য যে ১৯৯৯ইং সালে ইউনেস্কোর ৩০তম সাধারণ সম্মেলনে ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ‍"আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস" ঘোষণা করা হয়। বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্ব দরবারে আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে বাংলা ভাষা। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ৩০ কোটি মানুষ বাংলায় কথা বলে। জাতিসংঘের অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ চলে এখন। বিভিন্ন দেশে এখন বাংলা ভাষায় পত্রিকা পুস্তক রচিত হয়। সৌদি আরবে বাংলাভাষা ৪র্থ স্থান দখল করে স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে। এসবই আমাদের বাংলার বিজয়। বাংলার এই বিজয় ধারা চিরকাল থাকবে বহমান।
ঐতিহাসিক গোলাম হোমায়েন সলীম তার গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন আদম আ. এর দশম পুরুষ হযরত নূহ আ. এর সময় মহা প্লাবনে মুষ্টিমেয় কিছু মুসলিম রক্ষা পায়। তাদের দিয়ে পুনরায় দুনিয়াতে মানুষ্য বসতি শুরু হয়। এই মহা প্লাবনের পর নূহ আ: এর পুত্র হাম তার পিতার অনুমতি নিয়ে পৃথিবীর দক্ষিণে মানুষ্য বসতি স্থাপনের মনস্থ করেন। এ উদ্দেশ্য সফল করার জন্য সে পুত্রদের দিকে দিকে প্রেরণ করতে থাকে। তারা যে যেখানে বসতি স্থাপন করে তার নামানুসারে সে অঞ্চলের নামকরণ করা হয়। উল্লেখ্য যে হাম এর ছিল ছয় ছেলে, প্রথম ছেলের নাম হিন্দ। আর হিন্দ এর ছিল চার ছেলে বড় ছেলের নাম বং। বং ও তার সন্তানগণ এ অঞ্চলে বসতি শুরু করে। ফলে বং এর সাথে আল যুক্ত হয়ে এ অঞ্চলের নাম হয় বঙ্গাল। আল অর্থ বাঁধ। যাতে বন্যার পানি বাগানে বা আবাদি জমিতে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য জমির চার দিকে আল দেয়া হত। প্রাচীন বাংলা প্রধানেরা পাহাড়ের পদ দেশে নিচু জমিতে দশ হাত উঁচু ও কুড়ি হাত চাওরা স্তুপ তৈরী করে তার উপর বাড়ি নির্মাণ ও চাষাবাদ করত। লোকেরা এগুলোকে বঙ্গাল বলত।

আবার কেউ কেউ বলেন গঙ্গঁ শব্দের রুপান্তর হল বং। এটা আর্য ভাষা উচ্চারণ রীতির প্রভাবে গঙ্গঁ হয়েছে বঙ্গঁ। অবশ্য সেনেটিক ভাষায় আল অর্থ আওলাদ, বংশধর। এ অর্থে বঙ্গঁ+আল=বঙ্গাঁল বঙ্গঁর সন্তানগণ। তারা এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছেন বলে এর নাম হয়েছে বঙ্গাল বা বাংলা।

ইতিহাস থেকে জানা যায় সর্ব প্রথম ১৮০১ ইং সালে গৌরিয় ব্রাহ্মণরা বাংলার সংস্কার শুরু করেন। প্রথমে শব্দ পরে লিপি তারপর বানান সংস্কার করা হয়। ১৮শতকে পর্তূগিজ ভাষা তাত্ত্বিক "হেলহেড এ গ্রামার অফ দ্যা ব্যাঙ্গলী ল্যাংগুয়েজ" নামক প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করা হয়। তারপর রাজা রাম মোহন রায় গৌরিয় ব্যাকরণ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে আরো বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হতে থাকে।

পাল আমলে বাংলা নিষিদ্ধ করা হয় আর একে বিদ্রুপ করে পাখির ভাষা বলা হয়। আরো বলা হয় এই ভাষায় সাহিত্য চর্চা করলে নরকে যেতে হবে। এতকিছুর পর ও তৎকালীন হিন্দু, মুসলিম বাংলা সাহিত্যিকরা সাহিত্য চর্চা ও কাব্য রচনা চালিয়ে যান।

১৯২০ইং সালে ব্রিটিশ শাসন আমলে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার দাবী উঠে। সর্বপ্রথম বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা ও উচ্চ শিক্ষার মাধ্যম করার দাবি জানান স্যার নওয়াব আলী চৌধুরী। তারপর রবি ঠাকুরের শান্তি নিকেতন আলোচনা সভায় এই দাবি তুলেন ড. মহাম্মদ শহিদুল্লাহ। এই দাবি জোরদার হয়ে উঠে ১৯৪৭ইং সালে। ১৯৪৭ইং সালে পাকিস্তান ট্রাষ্ট সিভিল সার্ভিস এর সেক্রেটারী গুডোএল বিষয় ভিত্তিক বিভাগ নির্ধারণ করার যে গেজেট প্রকাশ করেন তাতে উর্দূ, হিন্দি, তূর্কী, ল্যাটিন, সাংস্কৃতি ভাষা থাকলে ও বাদ পরে যায় বাংলা। এ গেজেট প্রকাশের পর সে সময়ের পত্রিকা ইত্তেহাদে এ বিষয়ে প্রতিবাদমূলক একটি কলাম লেখেন প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম। লেখাটি ঢাকায় পৌঁছলে বাংলা ভাষাভাষীদের মাঝে দারুণ সাড়া জাগায়। বাংলার সূর্য তরুণরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। শুরু হয় বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা করার জোরদার আন্দোলন। আন্দোলন চলতেই থাকে এই আন্দোলন ১৯৫২ সালে বাঁধ ভাঙাঁ জোয়ারে রূপ নেয়। শুরু হয় রক্তঝরা আন্দোলন রাজপথ কাঁপিয়ে তোলে বাংলার ছত্র জনতা। তাঁজা রক্ত ঝরিয়ে রাজপথে শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করেন রফিক, শফিক, সালাম, জব্বার, বরকতসহ আরো অনেকে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলা পায় রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা। পৃথিবীর বুকে একমাত্র বাংলাই সেই গৌরবময় ভাষা যার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য রক্ত ঝরাতে হয়েছে। তাই তো বাংলা আমাদের অহংকার আমাদের গৌরব। এই ত্যাগের পিছনে যাদের কথা স্মরণ না করলেই নয় তারা হলেন অধ্যাপক আবুল কাশেম, আব্দুল মতিন, গাজিউল হক, অধ্যাপক আব্দুল গফুর, বিচারপতি আব্দুর রহমান চৌধুরী ও অধ্যাপক গোলাম আযম।

এরপর থেকে বাংলা ভাষার বিজয় ধ্বনি বাজতেই থাকে। উল্লেখ্য যে ১৯৯৯ইং সালে ইউনেস্কোর ৩০তম সাধারণ সম্মেলনে ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ‍"আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস" ঘোষণা করা হয়। বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্ব দরবারে আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে বাংলা ভাষা। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ৩০ কোটি মানুষ বাংলায় কথা বলে। জাতিসংঘের অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ চলে এখন। বিভিন্ন দেশে এখন বাংলা ভাষায় পত্রিকা পুস্তক রচিত হয়। সৌদি আরবে বাংলাভাষা ৪র্থ স্থান দখল করে স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে। এসবই আমাদের বাংলার বিজয়। বাংলার এই বিজয় ধারা চিরকাল থাকবে বহমান।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×