somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বদরের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট: ডাকাতি-লুট না অত্যাচারিতের অধিকার আদায়?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রাককথা:
ব্লগে বদরের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে একচোট হয়ে গেছে বলে শুনলাম, পড়লাম এবং এটা নতুন কোন বিষয় নয়; শতাব্দী ধরে পাশ্চাত্যের পন্ডিতদের একদল ইসলামের ইতিহাস বইগুলো থেকে সুবিধাজনক চুম্বক অংশটুকু টুকে নিয়ে মুহাম্মাদ (সাঃ) কেন নবী বা আরো সরাসরি বললে স্বর্গীয় পুরুষ হতে পারেননা সে যুক্তি দেখিয়ে চলেছেন। তাদের এসব উপস্থাপনায় অনেক সময়েই উপস্থাপিত ঘটনার আগের বা পরের কনসিকোয়েন্সগুলো উপেক্ষিত হয়। বদরের যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে ব্লগে উত্থাপিত আলোচনার বেলায়ও সেরকমটি ঘটেছে বলে মনে হলো, সেটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্যই মূলতঃ এই পোস্ট। ব্লগে হয়তো ইসলামের ইতিহাসের ছাত্র-ছাত্রী কেউ থাকলে এপ্রসঙ্গে লেখা লাগতোনা, কারণ তাঁদের তুলনায় এবিষয়ে আমার নিজের জ্ঞান যৎসামান্যই। তাও নিজে যতটুকু জানি বুঝি, সেটা তুলে দেয়ার প্রয়োজনবোধ থেকেই এ লেখা।


মদীনায় এসে কি মুসলিমরা পুরো নিরাপদ হয়ে গেলেন?
একথা সত্য যে মদীনায় হিজরত করার পর মুসলমানেরা মক্কায় অতিবাহিত আগের তের বছরের পুরোপুরি অনিশ্চিত শ্বাপদসংকুল জীবনের তুলনায় মোটামুটি একটি নিরাপদ ও নিরুপদ্রব জীবন যাপনের সম্ভাবনায় উপনীত হয়েছিলেন, এবং তখন থেকেই মদীনায় একটি ইসলামিক সমাজব্যবস্থা গঠনের দিকে তারা মনোনিবেশ করেন। কিন্তু তারপরও পরিস্থিতি ঠিক ফুলসজ্জার মতো ছিলোনা, কঠিন সত্য যেটা, তা হলো তারা তখনও ছিলেন সংখ্যায় অনেক কম, নিজেদের প্রায় সমস্ত সম্পত্তি মক্কায় ফেলে রেখে শুধু নিজেদের জীবনটুকু নিয়ে পালিয়ে এসেছিলেন মদীনায় তাদের প্রায় সবাইই। এরকম দূর্বল অবস্থায় যে কোন সময় মক্কার কুরাইশদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে সদলবলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার ভয় তাঁদের ছিলো।

প্রশ্ন আসতে পারে তারা তো মক্কায় সবকিছু ছেড়ে মদীনায় চলেই এসেছিলেন, তারপরও মক্কার কুরাইশরা তাদের হত্যা বা নিশ্চিহ্ন করবে কেন? এখানে এর আগের ইতিহাসের দিকে খানিকটা তাকাতে হবে, যখন মুহাম্মাদ(সাঃ) ও তার অনুসারীদের ক্রমাগত বয়কট করে অনাহারে অর্ধাহারে একঘরে করে ফেলা হয়। উল্লেখ্য, এই সময় সংখ্যাগরিষ্ঠ মক্কার কুরাইশদের অত্যাচার আর অবিচারে মুসলমানেরা একেবারে কোণঠাসা হয়ে পড়েন। সেসময়ই মক্কার এলিটদের সভায় মুহাম্মাদ(সাঃ)কে নিয়ে কি করা যায় বিষয়ে আলোচনা চলছিলো। প্রথমে প্রস্তাব আনা হয় যে মুহাম্মাদ (সাঃ)কে লোহার খাঁচায় বন্দী করে জনসমক্ষে রেখে দেয়া হবে এবং না খাইয়ে না খাইয়ে একসময় মেরে ফেলা হবে। আরেকটি প্রস্তাব আসে যে মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর অনুসারীদেরকে ধরেবেঁধে দূরের কোন শহরে পাঠিয়ে দেয়া হবে এই শর্তে যে তাঁরা যাতে আর কখনও মক্খায় ঝামেলা করতে না আসে। হয়তো আরো প্রস্তাব ছিলো, তবে এদুটোই সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়, যদিও নাজদ নামক এক অত্যন্ত বিচক্ষণ ও দূরদর্শী পাদ্রী (সম্ভবতঃ, ভুলে গেছি) দুটো প্রস্তাবই নাকচ করে দেন এই বলে যে এগুলোতে মুহাম্মাদ(সাঃ)এর ব্যাপারে তাঁর অনুসারীদের ভালোবাসা শুধু বাড়বেই, যা একসময় প্রতিশোধ হিসেবে ফিরে আসতে পারে। তাই যা করতে হবে তা হলো, মুহাম্মাদ(সাঃ)কে একদানে হত্যা, নিশ্চিহ্ন। একইসাথে তাঁর অনুসারীদেরও সদলবলে নিশ্চিহ্ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
পাঠকের নিশ্চয়ই মনে আছে যে এজন্য মুহাম্মাদ(সঃ) তাঁর বিছানায় আলী(রাঃ) কে ক্যামোফ্লাজ করে পালিয়ে গিয়েছিলেন মদীনায়, এবং এতে সবাই একমত যে সেদিন সে বিছানায় মক্কার বড়সর্দার আবু তালিবের পুত্রের বদলে অন্য কেউ থাকলে তাঁকেও মরতে হতো। এতটাই মরীয়া ছিলো মক্কার কুরাইশরা মুহাম্মাদ(সাঃ) আর তাঁর অনুসারীদের নির্মূল করতে। কাজেই মদীনায় পালিয়ে এসেও তাঁদের নিশ্চিত হবার কোন কারণ ছিলনা যে কুরাইশদের সেই জিঘাংসা দমিত হয়েছে।

এই অনিশ্চয়তার পেছনে আরো কারণ ছিলো। মুহাম্মাদ(সাঃ) মদীনায় এসে সবচেয়ে বেশী যেটা চেয়েছিলেন তা হলো স্থিতি আর নিরাপত্তা। সেজন্য মুসলিমরা মদীনার আশপাশের গোত্রগুলোর সাথে নানারকম নিরাপত্তা চুক্তি করে, যা করাটা সেসময় একটা সাধারণ ব্যাপার ছিলো। কিন্তু মুসলিমদের সাথে এরকম কোন চুক্তি করতে কুরায়শরা কোনভাবেই রাজী হয়নি, বরং সবসময় তাদের মনোভাব এমন ছিলো যে এসব চুনোপুঁটিদের সাথে আবার কিসের চুক্তি?


দস্যুতা না অত্যাচারিতের সম্পত্তির হিসাব
কিন্তু যে কথা মক্কার কুরায়শরা ভাবারও প্রয়োজন বোধ করেনি তা হলো মক্কায় মুহাম্মাদ(সাঃ)এর অনুসারীরা প্রায় সবাই নিজের সমস্ত সম্পত্তি ফেলে রেখে প্রাণভয়ে মদীনায় এসে আশ্রয় নিয়েছেন। সাধারণ চিন্তাতেই উপরে উল্লিখিত নিরাপত্তার অধিকার নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি এই ফেলে আসা সম্পদ ফেরত পাবার জন্যও একটি চুক্তি মুসলিমরা আশা করেছিলেন। তবে সেটাকে কোনভাবেই আমলে নেয়নি মক্কার কুরায়শরা।

বর্তমান যুগের প্রেক্ষাপটে এভাবে বলা যায়, ধরুন একটি গ্রামে বাঙালী নব্বই ভাগ আর অন্য পাহাড়ি দশ ভাগ। এখন বাঙালীরা যদি পাহাড়িদের উপর অত্যাচার করে এমন অবস্থা করে যে পাহাড়ীরা নিজেদের সমস্ত সম্পত্তি ফেলে রেখে শুধু জান বাঁচিয়ে দূরের আরেকটি গ্রামে যেতে বাধ্য হয়, এবং এরপর সরকারীভাবে বা দুই গ্রামের মাতব্বরদের পর্যায়ে পাহাড়ীদেরকে তাঁদের হারানো সম্পত্তি ফেরৎ দেবার কোন উদ্যোগ নেয়া না হয়, তাহলে সেই পাহাড়ীরা কি অত্যাচারিত বা দলিত নন? তাঁরা যদি এখন নিজেদের সম্পদের অধিকার আদায়ের জন্য বাঙালী এলিটদের আক্রমণ করে, সেটাকে কি দোষ দেয়া হবে না অত্যাচারিতের সংগ্রাম হিসেবে দেখা হবে? বাঙালী-পাহাড়ী উদাহরণে বুঝতে কষ্ট হলে গার্মেন্টসের মালিক- শ্রমিক সম্পর্কটা দেখুন। তখন কি আমরা শ্রমিকদের পক্ষে দাঁড়িয়ে যাইনা?

মদীনার মুসলিমদেরও নিজেদের সম্পত্তির পুনোরোদ্ধারের জন্য এ ছাড়া আর কোন পথ ছিলোনা। সে হিসেবে তাঁরা মক্কার ধনী এলিট বনিকদের ক্যারাভান আক্রমণ করতেন, উল্লেখ্য অন্য কোন গোত্রের ক্যারাভান তারা আক্রমণ করতেননা। এখানে যে একটা অত্যাচার ভার্সেস অধিকার সম্পর্ক আছে, কেনো জানিনা, তবে সেটা কোনভাবেই তথাকথিত ইসলাম ব্যাশারদের দৃষ্টিগোচর হয়না। আবার এঁদেরই অনেকে পাহাড়ী বা শ্রমিকদের অধিকারের বেলায় ব্যাপারটা ঠিকই শতভাগ অনুধাবন করতে পারেন!


বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপট কি শুধুই সম্পত্তির অধিকার নাকি নিরাপত্তার নিশ্চিতকরণ
বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপট হিসেবে 'মুসলিমদের দ্বারা আবু সুফিয়ানের বাণিজ্যবহরে আক্রমণের চেষ্টা' কে প্রতিষ্ঠিত করার ব্যাপারটিও সুপরিকল্পিতভাবে চালানো হচ্ছে, যদিও যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরী হয়েছিলো আরো অনেক আগেই। ব্যাখ্যা করছি নিচে।

ইসলামের ইতিহাস পাঠকারী মাত্রই জানেন আবু সুফিয়ানের সেই বিশাল বাণিজ্যবহর, যেটিকে মুসলিমরা আক্রমণ করেছিলেন, সেটির উদ্দেশ্য কি ছিলো। এখানে উল্লেখ্য, মক্কা থেকে ইরাক সিরিয়া রুটে সেসময় বছরে যেপরিমাণ বাণিজ্য হতো (সংখ্যাটা আড়াই লাখ দিরহাম বা এরকম কিছু হবে), আবু সুফিয়ানের ঐ এক বাণিজ্য বহরেই তার চেয়ে বেশী বাণিজ্য হয়েছিলো। প্রশ্ন হলো, কেন একটি মাত্র কাফেলা এত বিশাল বাণিজ্যে বের হয়েছিলো? এই প্রশ্নের উত্তরই বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপটকে খোলাসা করে। সে বাণিজ্য বহরে ইনভেস্ট করেছিলো পুরো মক্কার কুরাইশদের সবাই, এর বিশালত্ব বোঝাতে যে ফ্রেজটা ব্যবহার করা হয় তা হলো, 'মহিলারা সবাই এসে নিজেদের গয়নাগাঁটি সব তুলে দিয়েছিলেন আবু সুফিয়ানের কাফেলার হাতে'। প্রশ্ন জাগার কথা, কেন এই বিশাল সামষ্টিক আয়োজন? পরের অংশে সে আলোচনা।


কুরায়শদের সবার চাঁদায় বিশাল সামষ্টিক বাণিজ্যবহরের মূল উদ্দেশ্য কি ছিলো?
এই প্রশ্নের জবাব দিতে হলে আরেকটু পেছনে তাকাতে হবে, নাখল নামক এক স্থানে টহলরত মুসলিমদের সাথে কুরায়শদের সংঘর্ষের কাহিনীর দিকে। সে সংঘর্ষে মুসলিমরা জর্জ বুশের "প্রিএম্পটিভ এ্যাক্টে"র মতোই আক্রান্ত হবার আগেই আক্রমণ করে বসেন এবং কুরায়শদের কয়েকজন মারা যায়। পরে অন্যান্য গোত্রের মধ্যস্থতায় মুহাম্মাদ(সাঃ) কুরায়শদের ক্ষতিপূরণ প্রদানের মাধ্যমে সমস্যাটির সমাধান করেন। কিন্তু সে সংঘর্ষে কুরায়শদের কাছে এটা পরিস্কার হয়ে যায় যে মদীনায় গিয়ে মুসলিমদের শক্তি বেড়েছে এবং বাড়ছে, এবং সেজন্যই মুসলিমদের নিশ্চিহ্ণ করার প্রস্তুতি মক্কায় শুরু হয়ে যায়।

এখানে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো, মদীনার মুসলিমরা একটি আদর্শে উজ্জীবিত এবং একই সাথে মক্কার কুরায়শদের তুলনায় তাঁদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে ছিলো বেশী। কাজেই যুদ্ধের ডাকে তাঁরা নিজ অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে স্বতঃস্ফূর্তভাবেই অংশ নেবেন এই নিশ্চয়তা মুহাম্মাদ(সাঃ) এর ছিলো। কিন্তু কুরায়শ নেতাদের বেলায় মক্কার যুবসমাজকে মুসলিম নিধনে উজ্জীবিত করার জন্য 'নতুন চমকদার আদর্শবাদ' বা 'অস্তিত্বের সংকটজনিত সমস্যা' এসব কিছুই ছিলোনা। এজন্যই যুদ্ধ চালাতে তাদের দরকার ছিলো বিশাল ফান্ড যা আকৃষ্ট করবে যুবকদের। তাই বাণিজ্য আয়োজনের পাশাপাশি মক্কায় শুরু হয় সৈনিক সংগ্রহের ক্যাম্পেইন, আবু সুফিয়ানের বিশাল বাণিজ্যবহরের ভাগিদার হওয়া যাবে এই আশ্বাসে কুরায়শরা প্রচুর সংখ্যক সৈন্য যোগাড় করে ফেলতে পারে। সে সংখ্যা এতই বেশী হয় যে পাশ্ববর্তী পাহাড়ের যোদ্ধাগোত্র হাবশদের থেকে সৈনিক ভাড়া করাটাকেও তারা অপ্রয়োজনীয় মনে করে, পরে অবশ্য এই ভুল নিয়ে তারা অনুতাপ করেছিলো।

যাই হোক, মূল ঘটনা হলো, যুদ্ধের জন্য এই বিশাল ফান্ড সংগ্রহেই নেমেছিলেন আবু সুফিয়ান, সবার দেয়া চাঁদায় বিরাট পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে যাচ্ছিলেন ইরাক বা সিরিয়ায়। তাঁর সে কাফেলা মদীনা হয়ে বা মদীনার কাছ দিয়ে যায়, মুসলিম গুপ্তচরদের সন্দেহ হয়। তাছাড়া মক্কার হিতাকাঙ্খীদের কাছ থেকেও তাঁরা আবু সুফিয়ানের বাণিজ্য কাফেলার খবর পান।

এই ঘটনাটি এখনকার দুনিয়ায় টেররিস্টদের ব্যাংকএ্যাকাউন্ট ফ্রিজিং করে দেয়ার সাথে এ্যানালজিক। আপনি যখন জানবেন যে একটি ফান্ড তৈরী হচ্ছে যা আপনার নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করবে, আপনাকে নিশ্চিহ্ন করবে, তখন আপনি অবশ্যই সেই ফান্ডগঠন প্রক্রিয়াকে বাঁধা দেবেন, তাইনা? মদীনার মুসলিমরা ঠিক এই উদ্দেশ্যেই আবু সুফিয়ানের কাফেলা আক্রমণ করেছিলেন।

কাজেই যুদ্ধের প্রেক্ষাপট কোনভাবেই এই আক্রমণ নয়, যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ছিলো মূলতঃ এর আগে থেকে কুরাইশদের নিতে থাকা 'মুসলিম নির্মূল প্রজেক্টে'র প্রস্তুতি -- এ কথা জলের মতোই স্বচ্ছ।

অস্বীকার করবেন? তাহলে বলুন, কুরায়শদের যদি পূর্বপ্রস্তুতি নাই থাকে, তাহলে কাফেলা পাল্টিয়ে মক্কার উপকূলে গিয়ে আবু সুফিয়ান যখন যুদ্ধের ডাক দিলো তখন এত অল্প সময়ের মধ্যে কুরায়শরা কিভাবে এত বিশাল সুসজ্জিত বাহিনী নিয়ে রওয়ানা হতে পারলো?
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮
১৯৭টি মন্তব্য ১২৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×