somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শাহবাগে উত্তাল বাংলাদেশ এবং 'আমাদের' সামহোয়্যারইন ব্লগ ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দ্রোহের বীজ..

দ্রোহ, ক্রোধ আর ঘৃনার আগুনে উত্তাল শাহবাগ । উত্তাল আজ বাংলাদেশের প্রতিটি শান্তিকামী মানুষের হৃদয় । যে রাজাকার-আলবদরেরা একাত্তরে বাংলাদেশের জন্মকে কলংকিত করেছিলো, লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত আর লক্ষ লক্ষ ভাইয়ের লাল রক্তে রন্জিত করেছিলো প্রিয় স্বদেশ, সেই হায়েনারা হিংস্র থাবার জুজু দেখিয়ে আবারও চেপে ধরেছে বাংলাদেশের বুক । কিন্তু মুক্তিকামী বীর বাংগালী তা নীরবে মেনে নেয়নি । শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ডাকে সাড়া দিয়ে তারা রাজপথে নেমেছিলো হায়েনাদের ফাঁসির দাবী নিয়ে । ৯২ এর সেই আন্দোলন রাজনৈতিক কূশলীদের কূটচালে কিছুটা স্থিমিত হয়ে এলেও তা ধিকি ধিকি জ্বলতে থাকে প্রজন্মান্তরে, কোটি মানুষের হৃদয়ে ।

উত্তাল শাহবাগ..

এ এক নতুন প্রজন্ম, যারা দিনমান ঘুরে বেড়ায় অন্তর্জালে, ব্লগ থেকে ফেসবুক-ট্যুইটারে । আশ্চর্য সেই চেতনার বীজ প্রস্ফুটিত হতে থাকে তাদের মনে-মননে । মাতৃভাষা আর মাতৃভূমির প্রতি এক অদ্ভুত তাড়না বোধ করা এই প্রজন্ম বেছে নেয় নতুন যুদ্ধের ময়দান । সুশীলেরা কী-বোর্ড ভাঙা প্রজন্ম বলে তাদের উপহাস করে । এই উপেক্ষার জবাব দেয়ার জন্য এই তারুন্য ছটফট করতে থাকে । এবং সময়মত তারা ঠিকই নেমে আসে অন্তর্জালের বাঁধন ছিড়ে, শাহবাগ চত্বরে । যুথবদ্ধ হাতে শপথ নেয় রাজাকারের ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত ময়দান না ছাড়ার । ক্রমে এই দ্রোহের আগুন ছড়িয়ে পড়ে দেশের প্রতিটি জনপদে, মাতৃভূমির কলংক মোচনে । তারুন্যের এই উদ্দীপ্ত আহবানে সাড়া দিয়ে নেমে আসে সব পেশা, সব বয়সী, সব শ্রেনীর মানুষ, যুথবদ্ধ প্রতীজ্ঞায় ।

স্যোশাল নেটওয়ার্ক এবং সামহোয়্যারইন ব্লগ..

ইন্টারনেটের সাথে আমাদের পরিচয় খুব বেশি দিনের নয় । মাত্র এক দশকে তা চরম জনপ্রিয় হয়ে উঠে আমাদের তরুন প্রজন্মের কাছে । স্যোশাল নেটওয়ার্ক যেমন ফেসবুক-ট্যুইটার-ব্লগের মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে । মাতৃভাষার মাধ্যমে ব্লগিং বিশ্বময় ছড়িয়ে দেয়ার স্বপ্ন নিয়ে ২০০৫ সালে শুরু হয় প্রথম বাংলা ব্লগ-সাইট সামহোয়্যারইন ব্লগের যাত্রা । সময়ের পরিক্রমায় আরো বেশ কয়েকটি ব্লগ-সাইট যুক্ত হলেও সামুই হয়ে উঠে বাংলাভাষায় বৃহৎ এবং জনপ্রিয় ব্লগিং সাইট । প্রাজ্ঞ, স্বাপ্নিক এবং তরুন ব্লগারদের সমন্বিত পদচারনায় সামহোয়্যারইন ব্লগ হয়ে উঠে একখন্ড ভার্চুয়াল বাংলাদেশ ।

দর্শন, চেতনা এবং সীমাবদ্ধতা..

শুরু থেকেই সামুর ব্লগাররা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে ব্লগিং করে আসছে । এটা সহজেই অনুমেয়, এখানকার সিংহভাগ ব্লগারই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনার ধারক ও বাহক । তবে এটাও অস্বীকার করার উপায় নাই যে, সংখ্যায় নগণ্য হলেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীরাও এখানে ব্লগিং করে যাচ্ছে । যদিও সব সময় সাধারন ব্লগারদের তোপের মুখে কোনঠাসা হয়েই তাদের ব্লগিং করতে হয় । সামু কর্তৃপক্ষ তাদের ব্লগিং করার সুযোগ দিলেও সাধারন ব্লগাররা তা কখনোই মেনে নেয়নি, স্বাধীনতা বিরোধী ব্লগারদের তারা গদাম আর দৌড়ের উপরই রাখে । ছাগুদের এই প্রকাশ্য কর্মকান্ড এই ব্লগের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা । এর পরেই আসে দুর্বল মডারেশন । এক লক্ষ চল্লিশ হাজারের এই বৃহৎ ব্লগ সাইটে মাত্র গুটিকতক মডারেটরের পক্ষে সার্বক্ষনিক নজরদারি কোন ক্রমেই সম্ভব হয়না । আর এই সুযোগে কিছু ব্লগার অনেক সময়ই ব্লগে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার সুযোগ পায়, যা মোটেও কাম্য নয় । । তারা জানে কখন মডারেশন অনুপস্থিত থাকে বিশেষ করে ছুটির দিন বা গভীর রাতকেই তারা বেছে নেয় তাদের কুকর্ম প্রকাশ করার জন্য ।

ছুঁয়ে যায় কষ্টের অনুভূতিগুলো..

মাতৃভাষায় সবচেয়ে বড় এই ব্লগ সাইটে আমরা বেশিরভাগ ব্লগার স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে কলম লড়াই করি । আমাদের এই বোধগত চেতনাই একসময় দ্রোহে পরিনত হয়ে শাহবাগ চত্বরে সমাবেশের রুপ নেয় । শাহবাগ চত্বর এবং সারা দেশের প্রতিটি জনপদে আমরা সামুর ব্লগাররাই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছি । ব্লগে এবং রাস্তায় আমরা হাজার হাজার ব্লগার এই গনজাগরনকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি । কিছুদিন আগে ব্লগ-ডে উদযাপনের সময়ও আমরা সামুর ব্লগাররা স্বাধীনতাবিরোধী ব্লগারদের প্রকাশ্য বিরোধীতা করেছি এবং প্রতিটি ব্লগ-ডে অনুষ্টানে তাদের অবান্চিত করে রেখেছি । অথচ এই আমি যখন মিডিয়ায় দেখি, সামু ছাগুর খোয়াড়.. সামু মগবাজারের টাকায় চলে.. সামু ছাগ-বান্ধব.. তখন ব্যাথিত হই । কষ্ট আর ঘৃনার অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ে দেহ-মনে । কারন আমি যেহেতু এই প্লাটফর্মে ব্লগিং করি, তাই আমি মনে করি এই প্লাটফর্ম এই সামহোয়্যারইন ব্লগ 'জানা'র একার নয় । এই ব্লগ আমার, এই ব্লগ আমাদের সকল ব্লগারের । কিছু হীনমন্য কুচক্রির এই সামু বিরোধী প্রচারনায় তাই আমিও হয়ে যাই ছাগু খোয়াড়ের বাসিন্দা.. আমিও মগবাজারের টাকায় লিখি.. আমিও হয়ে যাই ছাগু.. । কিন্তু কেন এমন হবে ?? মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মনে-প্রাণে ধারন করি, ব্লগে-রাস্তায় ছাগুদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য অবস্থান নিই, সর্বোপরি একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য হয়েও শুধু এই প্লাটফর্মে লেখালেখির কারনে কেন আমার নাম ঘৃনিত রাজাকারদের সাথে উচ্চারিত হবে ?? সামুকে আমার কিংবা আমাদের ভাবাই কি অপরাধ ??

আর ব্লগ-কর্তৃ 'জানা' কেই বা এই অপবাদ কেন শুনতে হবে ?? বাংলাভাষাকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দেয়ার কাজটা সেই প্রথম করেছে, সামহোয়্যারইন ব্লগ প্রতিষ্টার মাধ্যমে । আমাদের এতটা অকৃতজ্ঞ হলে চলবে কেন ?? আর সিনিয়র ব্লগারদের কাছ থেকেইতো শুনেছি, বাংলা ব্লগাস্ফিয়ারে প্রথমবারের মত যুদ্ধপরাধীদের বিচারের দাবীতে 'জানা' ব্লগারদের সাথে পুরো ঢাকা শহর ঘুরে ঘুরে 'গণস্বাক্ষর' সংগ্রহ করেছে, ২০০৮ সাল থেকে দীর্ঘ সময় । তাহলে 'জানা' ছাগ-বান্ধব হয় কিভাবে ?? ব্লগের মডারেশনে কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, বিভিন্ন পোস্টে কমেন্টের মাধ্যমে সে এটা প্রায়ই স্বীকারও করে । আমরাতো জানি ব্লগীয় আচরনের পরিপন্থী কর্মকান্ডের জন্য ঐ ব্লগারদের সামু থেকে ব্যান করা হয়েছে, তাই বলে তাদের এইসব জগন্য অপপ্রচার করে বেড়াতে হবে ??

শুধু দাবী নয়, অধিকার নিয়ে চাইছি..

আমরা জানি সামহোয়্যারইন ব্লগ প্রি-মডারেটেড নয়, পোস্ট-মডারেটেড ব্লগ । যে ব্লগে প্রতি মিনিটে তিন-চারটি পোস্ট আসে, সেখানে প্রি-মডারেশন খুবই জটিল এবং সময়সাপেক্ষ । আর আমরাও চাইনা প্রি-মডারেশনের নামে আমাদের কোন পোস্ট অসীম সময় ধরে ঝুলে থাকুক । ব্লগ পোস্ট-মডারেশনই থাকুক, তবে ২৪ ঘন্টা মডারেশন এখন ব্লগের অস্থিত্বের জন্যই দরকার । 'জানা'পা কে বুঝতে হবে, সোনা ব্লগ ব্যান হবার পর ছাগুরা এখন দলে দলে সামুতে পোস্ট দিতে চাইবে । মডারেশনের নজরের বাইরের কোন পোস্ট যেকোন সময় ব্লগে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারে । আর সামু বিরোধী পক্ষ এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে একে ব্যান করার পায়তারা করবে । তাই ব্লগ-কর্তৃ'র উচিৎ হবেনা এই কুচক্রীদের হাতে কোন সুযোগ তুলে দেওয়া । আমরা সামহোয়্যারইন ব্লগকে হারাতে চাইনা । এই ব্লগ আমার, আমাদের ভালবাসা, শ্রম আর আবেগ দিয়ে গড়া । এই ব্লগে লিখেই আমরা পরিচিতি পেয়েছি, তাই এই ব্লগের প্রতি ভালবাসা বা টান ব্লগ-কর্তৃ 'জানা'র চেয়ে কোন অংশে কম নয়, বরং অনেক বেশি । তাই অনুরোধ, কোন দূর্ঘটনা ঘটার আগেই পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিন ।

একটা আইডিয়া..

এই সংকট সফলভাবে কাটিয়ে উঠতে চাইলে ব্লগারদের সাথে কর্তৃপক্ষের দুরত্ব দ্রুত কমিয়ে আনতে হবে । যদি পর্যাপ্ত সংখ্যক মডারেটর নিয়োগ না হয়, তাহলে আমাদের উপর অর্থাৎ সামুর ব্লগারদের উপর আস্থা রাখুন । আমাদের মধ্যে যেসব ব্লগার দীর্ঘদিন ধরে সুস্থ ব্লগিং চর্চা করে আসছেন, যারা বিচক্ষণ এবং আস্থাশীল হিসাবে সুপরিচিত তাদের দিয়ে একটা স্বেচ্ছাসেবক মডারেশন টীম গঠন করুন । যদি আপনি ডাকেন, আমার মনে হয় সব ব্লগার ইতিবাচক সাড়া দিবেন । আর সামুর এই ক্রান্তিকালে প্রত্যেক বিবেকবান ব্লগারেরই আপনার ডাকে সাড়া দেয়া উচিত । আমার পরামর্শ, স্বেচ্ছাসেবক টীমের জন্য দ্রুত ব্লগার বাছাই করুন, মেইল দিয়ে তাদের এই টীমে যোগ দেবার আহবান করুন । যারা সাড়া দিবেন তাদের যথাশীঘ্র দায়িত্ব বুঝিয়ে দিন । এই স্বেচ্ছাসেবক টীমের সদস্যদের দেশ-বিদেশ হতে বাছাই করলে অল্প দিনেই ২৪ ঘন্টা মডারেশন বাস্তবে রুপ দেয়া সম্ভব হবে ।

আমাদেরও দায়িত্ব আছে..

আমরা যারা সামুতে ব্লগিং করি, আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে । সামহোয়্যারবিরোধী প্রচারনা শুধু এক 'জানা'র বিরুদ্ধে নয়, এই প্রচারনা আলটিমেটলি সামুর সকল ব্লগারদেরই বিরুদ্ধে । তাই এইসব ন্যাক্কারজনক প্রচারনার বিরুদ্ধে আমাদেরও প্রতিবাদী হতে হবে । যখনই অনলাইনে বা অফলাইনে এই প্রচারনা হবে, আমাদের যে যার অবস্থান থেকে রুখে দাড়াতে হবে । মনে রাখবেন এই হীনমন্য প্রচারনাকারীরা সংখ্যায় অল্প, তাদের প্রচারনার ভিত্তি মিথ্যার উপর প্রতিষ্টিত । সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুন, সত্যের জয় হবেই হবে ।

আর ব্লগে যখনই কোন ছাগু পোস্ট, স্বাধীনতাবিরোধী কিংবা যুদ্ধপরাধের পক্ষে কোন পোস্ট আসবে, আপনারা সাথে সাথে সেই পোস্ট রিপোর্ট করুন । এমনকি রিপোর্টে কোন কারন উল্লেখ করারও দরকার নেই । আপনার যেকোন ধরনের প্রতিবাদের চেয়ে এই রিপোর্ট বেশি কার্যকর, কারন একমাত্র রিপোর্ট করার পরেই সেই পোস্ট মডারেশনের নজরে আসে এবং তারা তড়িৎ সেই পোস্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে । আর রিপোর্টের সাথে সাথে গদামও চলবে । অনলাইনে বা অফলাইনে কোথাও ছাগুদের আর এক বিন্দু পরিমান ছাড় দেয়া হবে না ।

অবশেষে..

দিনশেষে দেখতে চাই, ফাঁসির দড়িতে দোদুল্যমান রাজাকারের শবদেহ ।
চাই, রাজাকার আর সাম্প্রদায়িকতা মুক্ত বাংলাদেশ ।
চাই, সামহোয়্যারইন ব্লগ হয়ে উঠুক স্বাধীনতার চেতনা আর তারুন্যের শক্তিতে স্পন্দিত এক খন্ড বাংলাদেশ ।

জয় বাংলা ।
জয় তারুন্য ।
জয় হোক শুভ চেতনার ।


**********************************

ছবি : ফেসবুক ।





সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
৬৩টি মন্তব্য ৬৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×