somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কুরআনের বিস্ময়

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা সময়ে আমি শিক্ষক ছিলাম, আমার ছাত্রদের পড়া বোঝানোর জন্য সহজ সহজ উদাহরণ ব্যবহার করতাম। তারা সহজে পড়া বুঝতে পারতো, রেজাল্ট ভাল করতো, তাঁদের মা বাবারাও এজন্য আমাকে পছন্দ করতেন।
অভ্যাস এখনও রয়ে গেছে। কাউকে কোন কথা বুঝাতে হলে সহজ উদাহরণ ব্যবহার করে বুঝানোর চেষ্টা করি। বেশির ভাগই বুঝতে পারেন।
এরপরেও যখন কেউ কথা বুঝেনা, বা বলা ভাল, ইচ্ছা করেই বুঝার চেষ্টা করেনা, তখন স্বাভাবিকভাবেই মেজাজ খারাপ হয়। কিন্তু সব ছাত্র ভাল হয়না - দুয়েকটা গাধা গর্ধব থাকবেই। রিয়েলিটি, মেনে নেয়া ছাড়া উপায়ও নাই।
এই লেখা সেই গাধা গর্ধব ছাত্রদের জন্য নয়। তবু পড়তে চাইলে পড়তে পারেন।
একটা উদাহরণ আমি সবসময়ে ব্যবহার করি। প্রিয় কবি নজরুলের কবিতা।
"Proclaim, Hero,
proclaim: I raise my head high!
Before me bows down the Himalayan peaks!"
কী সাদামাটা একটা ট্রান্সলেশন! এই লেখা পড়ে কে বলবে এটি স্রেফ বাংলা সাহিত্যেরই না, বরং বিশ্ব সাহিত্যেরই অন্যতম নক্ষত্র? এই কবিতার রস আস্বাদন করতে হলে বাংলায় পড়তে হবে, যে ভাষায় কবি তাঁর হৃদয় নিংড়ে দিয়েছেন -
"বল বীর –
বল উন্নত মম শির!
শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!"
কাজেই, কোন বিদেশী যদি নজরুলের কবিতার দুর্বল ইংলিশ ট্রান্সলেশন পড়ে তাঁকে ছোট করার চেষ্টা করে, তাহলে বিদেশী ভদ্রলোকটাকে কী আহাম্মক বলা যুক্তিযুক্ত হবে?
আমার ধারনা হবে।
এই পর্যন্ত ঠিক আছে? বুঝতে কোন অসুবিধা হয়নিতো?
তাহলে একই যুক্তিতে বাংলাদেশের কিছু অতি জ্ঞানী মতান্তরে মহাজ্ঞানী ভদ্রলোক, যারা নিজেকে নিউটনের চেয়েও বেশি বুদ্ধিমান মনে করেন কিন্তু আইনস্টাইনের চেয়ে কিঞ্চিত কম - যখন কুরআন শরীফের অতি দূর্বল ভাষায় রচিত বাংলা ট্রান্সলেশন পড়ে এর সমালোচনা করেন, বলেন, "এটি একটি কবিতার বই, তাও আহামরি কোন সাহিত্য রস খুঁজে পেলাম না" - তখন তাঁকে কী নামে অভিহিত করা যায়?
এইটা ঠিক কুরআন বুঝে পড়া উচিৎ। এবং এইটাও বাস্তবতা যে আরবি অত্যন্ত জটিল একটি ভাষা। তার উপর কুরআন রচিতও হয়েছে ক্লাসিক আরবি ভাষায়, যা বর্তমান আরবদের জন্যও অনেক কঠিন। সেখানে আমাদের দ্বারা আরবি শেখাতো অনেক কঠিন!
আমাদের কাছে একটাই উপায়, এইসব দূর্বল ট্রান্সলেশনের হলেও, সেটা পড়ে অর্থ বুঝা।
এবং তারচেয়ে বড় কথা, যেহেতু ট্রান্সলেশন দুর্বল, তাই কোন অংশে খটকা লাগলে রিসার্চ করে ক্লিয়ার হওয়া। ইন্টারনেটের সহজ লভ্যতার এই যুগে যে কাজটা একদম পান্তাভাত।
এখন আমি তখনই আহাম্মক হব, যখন নিজের বুদ্ধি দিয়ে কুরআনকে সমালোচনা করতে যাব।
"এই যে এখানে এইটা বলে ফেলেছে।"
"ঐ যে, ওখানে ওটা বলে ফেলেছে।"
সবচেয়ে মজার ব্যপার, এরা আমার সহজ ভাবে লেখা "বাংলা" লেখারই ভিন্ন অর্থ দাঁড় করিয়ে ইস্যু বানিয়ে ফেলে, সেখানে তাদের থেকে ভাল কিছু আশা করা যায় কিভাবে?
তা যা বলতে লেখাটা শুরু করেছিলাম, সেটা বলে ফেলা যাক।
কুরআনকে বিশ্ব সাহিত্যের অন্যতম বিস্ময় বলা হয়ে থাকে। মক্কার কুরাইশরা পর্যন্ত স্বীকার করে নিয়েছিল এই বস্তু কোন মানুষের পক্ষ্যে লেখা সম্ভব নয়।
কারন এটি বর্ণিত হচ্ছে এমন একজনের মুখ দিয়ে যে জীবনের চল্লিশটা বছর একটা কবিতার পূর্ণ চরণ নিয়েও হাজির হতে পারেননি।
জ্বী, আমাদের নবীজির (সঃ) কথা বলছি। মক্কার নিরক্ষর, জন্ম থেকেই এতিম, এক সময়ের রাখাল বালক, "আল-আমিন।" যখন মক্কাবাসীর মুখে মুখে কবিতা বানিয়ে ফেলার ক্ষমতা ছিল, ঠিক যেমনটা আধুনিক র‌্যাপারদের আছে, সেখানে আমাদের নবীজির কাব্য প্রতিভা ছিল শুন্য। তিনি কখনই কবিতা রচনা করতে পারেননি। নবী হবার পরেও তিনি যখন মদিনার রাষ্ট্রপতি, একজন সাহাবীকে তাঁর প্রধান কবি পদে নিয়োগ দেয়া হয়। কুরাইশদের কবিতার জবাবে মুসলিমদের পক্ষ্য থেকেও যেন কবিতা লেখা হয়।
ক্যুইক কুইজ, সেই কবির নাম কী?

যাই হোক। এই ব্যপারটা মোটামুটি অসম্ভব যে কুরআন শরিফ আমাদের নবীজির(সঃ) নিজের বানানো কোন সাহিত্য কর্ম। একটু আগেই বলেছি, এত প্রতিভা তাঁর ছিল না। এখনই বুঝতে পারবেন, এত প্রতিভা কারোরই নেই।
কুরআন শরীফের মোট একশ চৌদ্দটি সুরার মধ্যে সবচেয়ে বড় সুরাহ হচ্ছে বাকারা। আয়াত সংখ্যা ২৮৬।
সুদীর্ঘ এই সুরাহ শুরু হয়েছে ঈমানদার, মুনাফিক এবং কাফিরদের (শব্দটা কোন গালি না, আল্লাহর একত্ববাদে অবিশ্বাসীদের আরবিতে "কাফির" বলে, আমাদের দেশে কেউ যদি খারাপ অর্থে ব্যবহার করে, সে ছাগল) মধ্যে পার্থক্য বলতে বলতে। ইন্টারেস্টিং ব্যপার হলো, সুরাহর শেষ আয়াতগুলো - যেখানে আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া হচ্ছে যাতে তিনি আমাদের ঈমানদার রাখেন, এবং অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে সাহায্য করেন। এখানেও মেইন টপিক ঈমান, মুনাফেক, এবং কাফির। যে টপিকে শুরু, সেই টপিকেই শেষ।
ব্যপারটিকে আরেকটু ইন্টারেস্টিং করতেই আসা যাক সুরাহর দ্বিতীয় আলোচনা টপিকে। আদম (আঃ) - ইবলিসের ঘটনা। মূল বক্তব্য আদম (আঃ) "লোভ" সামলাতে না পেরে বেহেস্তের কোটি কোটি কোটিইইই গাছের ফল ফেলে একমাত্র নিষিদ্ধ গাছটাই খুঁজে বের করে ফল খেলেন।
সুরাহ শেষের সেকেন্ড লাস্ট টপিক হচ্ছে কিভাবে সুদ বর্জন করতে হবে, কিভাবে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে হবে, কিভাবে ব্যবসা করতে হবে ইত্যাদি। বলে রাখা ভাল, আল্লাহর পথে ব্যয় মানে স্রেফ মসজিদে দানকেই বুঝায় না। আপনার প্রতিবেশী, যে না খেয়ে আছে, এবং আপনি সেদিকে বিন্দুমাত্র খেয়াল না করে ব্লগিং করে ধর্মের গুষ্ঠী নাশ করছেন - সেই প্রতিবেশিকে খাওয়ানোকেই "আল্লাহর পথে ব্যয়" বলা হয়ে থাকে। কাজেই যদি কেউ বলে "ইসলামে মানবপ্রেম বলে কিছু নেই" - আমি বলবো তার মতন ছাগল পৃথিবীতে নেই।
আমি নিজে এমন একটা মানবপ্রেমিকে চিনতাম যে আল্লাহ-নবীকে গালাগালি করতো, সে দেখি একদিন রিক্সাওয়ালাকে পিটাচ্ছে। অপরাধ, অতি গরমের জন্য রিক্সাওয়ালা কেন ভাড়ার চেয়ে পাঁচ টাকা বেশি চাইলো!
ফেসবুকে এইসব আলগা মানব দরদী দেখলে বলতে ইচ্ছা হয়, "সত্যিই যদি মানব প্রেম থাকতো, তাহলে মানবের উপকার হয় এমন কিছু নিয়েই লিখতা। এই ধর্মের এইটা ঐটা খুঁত না বের করে কিভাবে সন্তানলালন পালন করতে হয়, কিভাবে সুখী দাম্পত্য জীবন চালাতে হয়, কিভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয় - ইত্যাদি নিয়ে লিখতা।"
যাই হোক, তা এই সেকেন্ড লাস্ট টপিকে আল্লাহ বলছেন, "লোভ" সামলাতে। সুদের "লোভ" সামলাও, উপার্জিত অর্থের "লোভ" সামলে মানব উপকারে ব্যয় কর। সেকেন্ড এবং সেকেন্ড লাস্ট টপিক হচ্ছে "লোভ।"
এই পর্যন্ত যারা পড়ে ইন্টারেস্ট পেয়েছেন, তাঁদের জন্য ব্যপারটা আরেকটু ইন্টারেস্টিং হয়ে যায় তৃতীয় এবং শেষ হতে তৃতীয় টপিকে।
তৃতীয় টপিক ইহুদিদের নিয়ে। কিভাবে তাঁদের আইন দেয়া হয়েছিল, এবং তাঁরা কিভাবে তা ভঙ্গ করেছিল।
শেষ হতে তৃতীয়তে কী পাওয়া যায়? মুসলিমদের প্রতি আইন। তোমরা এইটা করতে পারবা, ওটা পারবা না। "আইন!"
প্রথম ও শেষে ঈমান, মুনাফেক, কাফির। দ্বিতীয় ও শেষ হতে দ্বিতীয়তে "লোভ।" তৃতীয় ও শেষ হতে তৃতীয়তে "আইন।"
চতুর্থ ও ষষ্ঠ টপিক "পরীক্ষা।"
চতুর্থ টপিকে আল্লাহ বলেছেন কিভাবে ইব্রাহিমের (আঃ) পরীক্ষা নেয়া হয়েছিল। ষষ্ঠ টপিকে আল্লাহ কথা দিচ্ছেন, আমাদের তিনি সম্পদ, জীবন, ভয়, ক্ষুধা, সন্তান ইত্যাদি দিয়ে পরীক্ষা করবেন।
ব্যপারটি আরেকটু ইন্টারেস্টিং হয়ে যায় ইব্রাহিমের (আঃ) দোয়ায়। যিনি দোয়া করছেন, আমরা যেন নিরাপদে থাকি, এবং খাদ্যের অভাবে না পরি।
আল্লাহ যে পরীক্ষার কথা বলছেন, তিনি সেখানে বলছেন "ভয়" (নিরাপদের বিপরীত) এবং ক্ষুধা (আহারের বিপরীত)।
এখন পঞ্চম বা মধ্যম বা কেন্দ্রীয় টপিক কী হতে পারে?
জ্বী, এখানেই আল্লাহ বলছেন কাবার কথা। ইন্টারেস্টিং ব্যপার হচ্ছে, আমরা পুরো বিশ্বের মুসলিমরা এই কাবাকে কেন্দ্র করেই নামাজ আদায় করি। কাবাকে কেন্দ্র করেই আমাদের ধর্ম। সুরাহর কেন্দ্রীয় টপিক তাই কাবা।
মধ্যম বা পঞ্চম টপিকে এসেছে কাবা প্রসঙ্গ, যেটি তৈরী করেছেন ইব্রাহিম (আঃ)। যিনি বনু ইস্রায়েল (ইহুদি) এবং বনু ইসমাইলের (মুসলিম) "যোগসূত্র" নবী।
এবং সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং আয়াতটি হলো "এমনিভাবে আমি তোমাদেরকে "মধ্যপন্থী" সম্প্রদায় করেছি যাতে করে তোমরা সাক্ষ্যদাতা হও মানবমন্ডলীর জন্যে......"
আল্লাহ আমাদেরএকটি "মধ্যপন্থী সম্প্রদায়" হিসেবে ঘোষণা করেছেন, কত নম্বর আয়াতে? ১৪৩। শুরুতেই বলেছিলাম, বাকারা কয় আয়াতের সুরাহ? ২৮৬। আমাদের মধ্যপন্থী সম্প্রদায় ঘোষণা করা হলো একদম সুরার মধ্য আয়াতে এসে। এর আগে পরে একটা টপিকের সাথে আরেকটা টপিককে সুনিপুন দখ্যতায় গেঁথে ফেলা হলো।
বিস্ময়কর না?
এখন কিছু পয়েন্ট নোট করা হোক।
কুরআন কোন লিখিতাকারে নাজেল হয়নি। সেই সময়ে কাগজ ছিল না। নবীজি (সঃ) লিখতে - পড়তে জানতেন না। কাজেই তিনি যদি বানিয়ে বানিয়ে এসব সুরাহ নাজেল করতেন, তাহলে পুরোটা তাঁর মাথায় সাজাতে হতো। তেইশ বছর ধরে একটি শব্দও এদিক ওদিক না করে মাথায় সাজিয়ে রাখা - কী পরিমান ট্যালেন্টেড কবি হতে হবে বুঝতে পারছেন?
তাও এত পরিশ্রম করেও কিনা সেই কবি বলছেন, "এটা আমার রচনা নয়, উপর হতে নাজেল হয়েছে। আমি কেবল বার্তাবাহক।"
এমন মহাপুরুষেরতো এমনিতেই ফ্যান হয়ে যেতে ইচ্ছা করে।
তারপরেও তিনি বলছেন, "খবরদার! আমার পূজা করো না, একমাত্র উপাসনা আল্লাহর কর। আমিও তোমাদের মতই তাঁর দাস!"
এবং তিনি সেটা নিশ্চিত করতেই তাঁর ছবি আঁকতে দেননি, তাহলে আজকে আমাদের ঘরে ঘরে তাঁর ছবি ঝুলতো, এবং সেখানে মালা ঝুলিয়ে আগরবাতি জ্বলানো হতো। এবং কোন শুভ কাজে যাওয়ার আগে কাপড়ে মোড়ানো কুরআন শরীফের মতন তাঁর ছবিতেও চুমু খাওয়া হতো।
এবং তিনি মৃত্যুর আগে কঠিনভাবে নিষেধ করে গেছেন তাঁর কবরকে যেন "মাজার" বানানো না হয়। কেন, সেটা বুঝতে হলে আমাদের দেশের যে কোন random মাজারে গেলেই চলবে।
তারপরেও তাঁর সমালোচনা করতে মানুষের বাঁধে না।
এবং তারপরেও একদল বলবে, "কুরআন পড়েছি, এতে এত অবাক হবার কী আছে?"
তা উপরে ঐ বিদেশী ভদ্রলোককে যে ডাকে অভিহিত করেছিলাম, সেই ডাকে কী এদের অভিহিত করাটা যুক্তিযুক্ত?
শুরু যেমন করেছিলাম নজরুলকে দিয়ে। শেষটা করি রবি ঠাকুরকে দিয়ে।
রবীন্দ্রনাথ যৌবনে যাওয়ানির জোশে মাইকেলের মেঘনাদ বধের সমালোচনা করে ফতোয়া জারি করেছিলেন, "বস্তুত ইহা কোন মহাকাব্যই নয়।"
প্রাপ্ত বয়ষ্ক হবার পর যখন তিনি উপলব্ধি করলেন তিনি কেমন বেকুবের মতন কাজ করেছিলেন, সাথে সাথে নিজের ভুল স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন।
এমনি এমনি কেউ কবি গুরু হয়না।
নিজের ভুল স্বীকার করতে হলেও বিরাট কলিজা থাকা আবশ্যক।
কথা হচ্ছে, আমাদের মধ্যে কয়জনের কলিজা কত বড়?
ডিসক্লেইমার, সুরাহ বাকারার এই মহা পান্ডিত্যময় বিশ্লেষণটি অবশ্যই আমার মাথা থেকে বের হয়নি। বিশ্লেষণ করেছেন ওস্তাদ নোমান আলী খান। অনেক ফ্যানাটিক ছাগুর মতে, তিনি "আধুনিক দাজ্জাল।"
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
১৩টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সকলের দায়িত্ব।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৮



এগুলো আমার একান্ত মতামত। এই ব্লগ কাউকে ছোট করার জন্য লেখি নাই। শুধু আমার মনে জমে থাকা দুঃখ প্রকাশ করলাম। এতে আপনারা কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দায়ী না। এখনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখনো নদীপারে ঝড় বয়ে যায় || নতুন গান

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২০

এ গানের লিরিক আমাকে অনেক যন্ত্রণা দিয়েছে। ২৪ বা ২৫ এপ্রিল ২০২৪-এ সুর ও গানের প্রথম কয়েক লাইন তৈরি হয়ে যায়। এরপর ব্যস্ত হয়ে পড়ি অন্য একটা গান নিয়ে। সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেতনার সময় জামায়াত বদ্ধ ইসলামী আন্দোলন ফরজ নয়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৮



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×