somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আইটি যুগে চট্টগ্রাম

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আইটি যুগে চট্টগ্রাম
জাহাঙ্গীর আলম শোভন

উন্নয়নের জন্য আমাদের সরকারকে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া উচিত এটা মোটামোটি আমরা সবাই বুঝি। বেসরকারী ভাবে সামাজিক, সাংগঠনিক, প্রাতিষ্ঠানিক এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়ে বিভিন্ন ধারার অংশগ্রহণ করতে পারি। এর মাধ্যমে আমরা উন্নয়ন পক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হতে পারি। তাতে উন্নয়ন পক্রিয়াকে গতিশীল করতে পারি। এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি দেশ ও সমাজকে। সচেতন ও শিক্ষিত লোকেরা আজ এটাকে বুঝতে শিখেছে।
কিন্তু আজ উন্নয়ন প্রশ্নে আমি একটু ভিন্ন ধারার আলোচনা রাখতে চাই। আপনারা জানেন যে উন্নয়ন ত্বরানিন্ত হওয়ার কয়েকটা পথ রয়েছে। যেমন প্রথমত সমস্যা ও সমাধান ভিত্তিক উন্নয়ন: এই পক্রিয়ায় সমাজ ও জীবনে সমস্যা সৃষ্টি হলে সমস্যা ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে।
দ্বিতীয়ত চাহিদার আলোকে উন্নয়ন
এক্ষেত্রে প্রয়োজনের নিরিখে উন্নয়ন পদক্ষেপ গৃহিত হয়। যেমন আজকের দিনের কম্পিউটার মোবাইল, স্মার্টফোনসহ নানা ব্যবহার্য গ্যাজেট।
তৃতীয়ত উন্নয়ন পক্রিয়ার কথাই আমি আজ বলতে চাই। এটা উপকারী। এবং আজকের যুগের জন্য আবশ্যকীয়। এতে উন্নয়নের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়। এ ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প গ্হণ করা হয় অনেকগুলো কারণে
১. কোন এলাকার মানুষের জীবনযাত্রা উন্নয়ন এর জন্য
২. শিক্ষা ও অবকাঠামোর উন্নয়নের মাধ্যমে কোন একটি এলাকার আর্থ সামাজিক অবস্থা বদলে দেয়ার জন্যে।
৩. বেসিক উন্নয়ন ত্বরান্তিত করে দেশের একটি বিশেষ অঞ্চলের মানুষদের জাতীয় উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত করার প্রয়োজনে।
৪. একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আঞ্ছলিক বৈষম্য নিরসনে পিছিয়ে পড়া এলাকাকে মুল উন্নয়ন স্রোতে তুলে আনার উদ্দেশ্যে।
৫. একেকেটি অঞ্ছলকে বিশেষ একটি বিষয়ের উন্নয়নের মূল কেন্দ্র ধরে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সে অনুযায়ী সাপের্ট শিল্প পেশা ও ব্যবসার উন্নয়ন সাধন ও সুযোগ সৃষ্টি।
আমরা এমনটা দেখি ইউরোপে, চীনে এবং ভারতে ফলে একেকটি এলাকা একেকটি বিষয়ে বিশেষ প্রাগ্রাধিকার উন্নয়ন লাভ করে। বিভিন্ন সময় আমাদের দেশে এ ধরনের পরিকল্পনার কথা শুনলেও তা বাস্তবায়নের লক্ষণ দেখা যায়না।
ভারতের রাজধানী থেকে তারা তাদের মুভি ইন্টাডিস্ট্রি আলাদা করে মুম্বাইতে প্রতিষ্ঠা করতে পেযেছে বলে রাজধানী দিল্লী ছাড়াও মুম্বইয়ের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। তেমনি করে মেডিক্যাল সার্ভিস এর জন্য মাদ্রাজ, আইটির জন্য চেন্নাই। এভাবে আমাদের জিনজিরার মতো একটা শহর নকিয়াকে হাঙ্গেরী আজ আন্তর্জাতিক পরিচিতি দিতে পেরেছে। পারিনি কেবল আমরা। আমরা আজো জিনজিরাকে জিনরিা করে রেখেছি, ধোলাইখালকে করে রেখেছি সত্যিকারের ধোলাইখাল বানিয়ে রেখেছি। অথচ এখানে কোনো রিসোর্স এরই অভাব নেই। বাজার ব্যবস্থার একটা স্বাভাবিক গতিপ্রকৃতির মধ্যে এগুলো বিস্তার লাভ করেছে।
যে কথা বলতে চাইছি।
আমাদের দেশে সাধারনত রাজধানী ঢাকাকে ঘিরেই এদেশে সব উন্নয়ন পরিকল্পনা গৃহীত হয়। এর কুফল ইতোমধ্যে ঢাকাবাসী পেতে শুরু করেছে। যানজট, গ্যাস পানি বিদ্যূত ও আবাসন সমস্যায় জর্জরিত আজ রাজধানী শহর। অথচ আমরা যদি ২০ বছর আগেও একটু অন্যরকম করে ভাবতে পারতাম তাহলে হয়তো অন্যকিছু হতো।
হ্যা আমি বন্দর নগরী চট্টগ্রামের কথা বলছি।
একে সিলিকনভ্যালী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সব রিসোসর্ই চট্টগ্রামবাসী এবং এই শহরের রয়েছে। প্রয়োজন শুধু বিস্তারিত ও সঠিক পরিকল্পনানার। বিশ্বে কম্পিউটার ব্যবহারের ৭০ বছর আর ইন্টারনেট ব্যবহারের বয়স হয়ে গেছে ৪০ বছর এখনো আমরা যদি একটা সিলিকন ভ্যালী প্রতিষ্ঠিত করতে না পারি। মানসম্পন্ন আইটি প্রফেশনাল তৈরী করতে না পারি। তাহলে কেবল পেছন দিকে হাটার রাস্তাই তৈরী হবে।
আশা ভরসা, তৃপ্তির ও সন্তুষ্টির কথা যে,
আমাদের এখানে মানসম্পন্ন সফটওয়ার নির্মিত হচ্ছে। তৈরী হচ্চে বিশ্বমানের আইটি প্রোডাক্টস অথচ কেবল কান্ট্রি ব্রান্ডিং এর কারণে সেগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় আশানুরুপ ফল পাচ্ছেনা। আমি বলছি আইটি প্রোডাক্টস হিসেবে বাংলাদেশের একটি ব্রান্ডিং প্রয়োজন সেটা কেবল প্রোডাক্টস ডিজাইনের মধ্য দিয়ে সম্ভব নয়। একটি আন্তজাতি কমানের আইসিটি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি পূর্ণ সিলিকন ভ্যালী বাংলাদেশের এই ভাবমূর্তি তৈরীতে ভূমিকা রাখতে পারতো। আমার মনে হয় এখনো সময় আছে নতুন করে ভাবার।
কারণ:
বিশ্বের সবচে বড়ো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা রয়েছে বাংলাদেশে। বিশ্বের সেরা ইসলামী ব্যাংকিং সপ্টওয়ার তৈরী হয়েছে এই দেশেই। এমনি আরো অনেক সেবার গল্প রয়েছে আমাদের।
আমাদের সপ্ট পোডাক্টসর এর মূল ক্রেতা যদি বিদেশীরা হয় তাহলে সিলিকন ভ্যালির জন্য পর্যটন ভিত্তিক শহর বেছে নেয় অতি জরুরী সেই দিক থেকে চ্ট্গ্রাম সবচে বেশী উপযোগী।

আরোকটি বিষয় আলোকপাত করতে চাই।
আমরা দেশের জন্য ব্যবসা করি বিধায় আমরা উন্নয়নমুখি একটা সেক্টরে কাজ করি। আবার আমরা নিজের জন্য ব্যবসা করি বিধায় আমরা এখানে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করি। এখন বাজারে মানুষের কখন চাহিদা তৈরী হবে তখন আমরা আমাদের প্রোডাক্টস সেল করবো। সেই ধারণা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে চাই। আপনাদের মনে আছে অ্যাপল কম্পিউটার থেকে আইবএম কেন রুপান্তর করা হয়েছে? স্রেফ মানুষকে কম্পিটইটার ব্যবহারে বেশী বেশী উদ্বুদ্ধ করার জণ্য। মোবাইল ফোন আজ স্মাটফোন নামের ছোট একটি কম্পিউটারে রুপান্তর হয়েছে।ফলে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। এই কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রোডাক্টস ডিজাইন করতে পারি।
বিশেষ করে তুতীয় বিশ্বের দেশগুলোর কথা ভাবলে আমরা দেখতে পাই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী গুলো বিভিন্ন প্রচারনা ও প্রতিযেগিতার মাধ্যমে নতুন নতুন পন্যের ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে তাদের পন্যের বাজার তৈরী করে থাকে।

আমাদের এখানকার বাজারটা বিশাল কিন্তু উর্বর নয়। চট্টগ্রামেরই বিভিন্ন ব্যবসায়িক সেক্টরে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও এখানে একটি একাউন্টিং সফটওয়ার এর ব্যবহার আনুপাতিক হারে অনেক কম।
আজ স্কুলগুলোতে ভালো ব্যবসায়িক স্বার্থ জড়িত থাকে। থাকে কোটি টাকার হিসাব, লাখ লাখ বিল ভাউচারের ব্যাপার, তবুও একটা স্কুলকে তাদের ফুল ম্যানেজমেন্ট বা একাউন্টিং এর কাজ সপটওয়ার এর মাধ্যমে ব্যবহারে এগিয়ে আসতে দেখো যায়না। এমনকি রেজাল্ট, পরীক্ষা ম্যানেজমেন্ট এসব মামুলী পন্যও তারা ছুতে চায়না।
আমি মনে করি এ ব্যাপারে আমরা কিছু উদ্যোগ নিতেই পারি। এবং এ মুহুর্তে আমি এগুলো চ্ট্গ্রাম কেন্দ্রীকও করতে করতে পারি।
১. আমরা একা্উন্টিং, ইনভেন্টরী, ম্যানুফাকচারিং, লেবার ম্যানেজমেন্ট, স্কুল ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে প্রাথমিক ভাবে কিছু ছোট আকারের, সহজ ফিচারের, স্বল্পমূল্যের প্রোডাক্টস তৈরী করতে পারি।যাতে এর ব্যবহারে অভ্যস্ত করা যায়।
২. এ ধরনের পন্য ব্যবহার করার জন্য সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাহায্য নিয়ে নীতিমালা অন্তভূক্ত করতে পারি।
৩. ব্যবহারকারী, ক্রেতা ভোক্তা ও সকলের মাঝে ধারণা ও সচেতনতা তৈরীর জন্য প্রয়োজনীয় প্রচার প্রচারনার ব্যবস্থাও করা দরকার।
৪. শিক্ষিত বেকার কিংবা সংশ্লিষ্ট পেশার কাজ করে বা কাজ করতে ইচ্ছুকদের বিভিন্ন প্রশিক্ষন দেয়া যেতে পারে। যেমন আমরা যদি একাউন্টিং বিষয়ে ডিগ্রিধারী ১০০০ যুবককে একাউন্টিং সফ্টওয়ারের উপর বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে প্রশিক্ষণ দিতে পারি। তারা যখন কমস্থলে যাবে তখন তাদের নিয়োগ কর্তাকে পরামর্শ দিয়ে সপ্টওয়ার ব্যবহারে উদ্ভুদ্ধ করতে পারে। হয়তো ১০০০ জনের মধ্যে ৫০ জন এ ব্যাপারে সফল হবে কিন্তু সেটাও কম নায়। আমাদের যাদের একাউন্টিং সপ্টওয়ার আছে তারা সবাই এ ব্যাপারে এগিয়ে আসেত পারি। অন্যান্য পন্যের ক্ষেত্রেও এই কথা চলে। কারণ আমাদেরকে শুধু পন্য তৈরী করলেই হবেনা এর বাজার তৈরী করার কাজটাও করতে হবে। কারণ এটা ১০০ ভাগ বা ৯০ ভাগ শিক্ষিত মানুষের দেশ নয়।
৫/ চট্টগ্রাম চেম্বারের সাথে যৌথভাবে আমরা এ ধরনের কাজ করতে পারি। আমরা বিজনেস ইনভেন্টরী এবং ই কমার্স ম্যানেজমেন্ট এর উপর চেম্বার সদস্য প্রতিষ্ঠানের সিইওদের জন্য সেমিনার করতে পারি যাতে তারা এ বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। কর্মকর্র্তাদের জন্য ওয়াকশপ আয়োজন করা যায় যাতে তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে আগ্রহী হয়। এবং সংশিল্লষ্ট কমীদের জন্য ট্রেনিং এর ব্যবস্থাও করতে পারি যাতে তারা ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়। এতে প্রথাগত ব্যবসায়ীগন প্রযুক্তির ও সপটওয়ার ব্যবহারে আরো বেশী আগ্রহী হতে পারে। আমি মনে করি আমাদের পন্যের বাজার বৃদ্ধি করতে হবে দেশের অভ্যন্তরেও সেজন্য এধরনের ইনেশিয়েটিভ এর গুরুত্ব রয়েছে।
আপনারা যারা দীর্ঘদিন এ বিষয়ে কাজ করছেন , আপনাদের বিস্তর অভিজ্ঞতা রয়েছে। রয়েছে কিছু পরামর্ এবং পরিকল।পনাও। তাই আসুন আমরা একসাথে বসি। সেখান থেকে আমোদের অগ্রাধিকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কাজে নেমে পড়ি।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×