না। এদের কে আর কখনো পাওয়া যাবেনা।
ফাসি দিতে হবে তাদের, যারা ওদের ঘুষ খেয়ে ছেড়ে দিয়েছিল সুরক্ষিত কারাগার থেকে।
হাতেনাতে ধৃত, আগ্নেয়াস্ত্র সহ, বহুল আলোচিত কোটিপতির পুত্র গুলশান জোড়া খুনের আসামী। তাদের খবর ও ছবি দেশের সবগুলো পত্রীকায় হেডলাইনে স্থান পেয়েছিল।
এরপর গোপনে সুরু হয়ে যায় কারাগার থেকে বের করে আনার দুঃসাহসি পরিকল্পনা।
দেওয়াল ভেংগে না, সুরঙ্গ কেটেও না ... একেবারে সদর দরজা দিয়ে।
জালিয়াত চক্র প্রথমে সিলেক্ট করে অভিভাবকহিন জেলে অবস্থিত অজ্ঞাত দুই হিরইনখোর কে। তাদের নামে জামিন বের করা হয় হাইকোর্ট থেকে। এরপর জেলার, ডিআইজি প্রিজন এবং সংশ্লিষ্ট লোকজন কে প্রভাব খাটিয়ে, ঘুষ দিয়ে (সম্ভবত) সিষ্টেম করা হয়। রেডি করা হয় সস্লিষ্ট সকল পয়েন্ট গুলো। লেজার থেকে ঘষা-মাজা করে জামিন পাওয়া নামের নম্বর (প্রিজনার আইডি নাম্বার) পরিবর্তন করা হয়।
এ সব কাজ খুবই উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাহায্য ছাড়া অসম্ভব।
এরপরের কাহিনী খুবই সহজ। উকিল সাহেব সকাল সকাল ভিড় বাড়ার আগেই জামিনের কাগজ-পত্র সাবমিট করে। অস্বাভাবিক দ্রুততার সাথে সবগুলো পয়েন্টে সকল প্রকৃয়া শেষ করা হয়।
এই ভয়াবহ গুরুতর ঘটনা জানাজানি হলে বেশ তোলপার শৃষ্টি হয়, তদন্ত সুরু হয় কিন্তু অগ্যাত কারনে তদন্ত বেশিদুর আগায় নাই।
কারন? ... সাম্ভাব্য কারন একটাই। ডিআইজি প্রিজন এবং সংশ্লিষ্ট কয়েকজন সেনাবাহিনীর অফিসার, ডিপুটেশনে।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:৫২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




