কিন্তু ভেতরে 'সেতু টোল কাউন্টার' পরিসংখান দিয়ে বলছে ৫০%-৬০% বাস-ট্রাক চলাচল করছে। একেই বলে হলুদ আলুর হলদে সাংবাদিকতা।
অবরোধের নামে বিরামহীন নাসকতা আগুনবোমার মধ্যেও দুরপাল্লার প্রায় অর্ধেক সংখক বাস কমবেশি চলাচল করছে। এছাড়াও গত ১২ ঘণ্টায় র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি দেশের বিভিন্ন স্থানে ৩২ হাজার ৪১৭টি যানবাহনকে পাহারা দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছে।
হলুদ আলোর রিপোর্ট আরো বলছে - সওজের হিসাবে, সবচেয়ে বেশি যানবাহন চলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দিয়ে। এই পথে দৈনিক গড়ে যানবাহন চলে ১৫ হাজার। সবচেয়ে বেশি চলে বাস, ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান। দেশের উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষাকারী বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে ১২ হাজার যানবাহন চলাচল করে। এগুলোর বেশির ভাগই গণপরিবহন। কিন্তু ৬ জানুয়ারি থেকে অবরোধ শুরুর পর যানবাহন চলাচলের পরিমাণ নেমে এসেছে অর্ধেকে।
এইসব পরিসংখানই বলে দিচ্ছে ঢাকা বিচ্ছিন্ন নয়, অর্থাৎ অর্ধেক সংখকের বেশী দূরপাল্লার বাহন চলছে।
আর টিভিওয়ালাদের কি বলব। কোন ইনসাইড রিপোর্টিং নেই, গুলিস্তানে একটি বাসে আগুন দেয় ভাড়াটে কিছু টোকাই। সেটা দিন-রাত এমনকি পরদিন সকাল পর্যন্ত টিভির নিচে স্ক্রলে ঝুলতে থাকে -, "গুলিস্তানে বাসে আগুন! গাবতলিতে টায়ারে আগুন"!
এইসব মিডিয়া ভ্যান্ডালিজম আর কতকাল দেখে যেতে হবে?
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



