সরকার বা নির্বাচন কমিশন জামাতের বিরুদ্ধে কিছু না করুক আমরা সাধারণ জনগন নিজের অবস্থানে থেকে চাইলে তাদের ধ্বংস করে দিতে পারি।তাদের সাথে মারামারি না করেও আমরা তাদের কোণঠাসা করে দিতে পারব।স্কুলে থাকতে ভুলবশত কিছুই না বুঝে শিবিরের সাথে জড়িত ছিলাম।তাই তাদের সম্পর্কে কিছুটা বলতে পারব।তাদের প্রধানতম শক্তি তাদের অর্থ।এই অর্থের উৎস কিন্তু আমরাই।ভেবে দেখুন তারা আমাদের টাকায় তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে।গুটিকয়েক জামাত শিবির এত ভয়ংকর হয়ে উঠত না যদি না আমরা তাদের সে সুযোগ দিতাম।আমরা সবাই কমবেশি জানি জামাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কোনগুলো।কেউ যদি সম্পূর্ন লিস্ট দিয়ে সাহায্য করেন ভাল হয়।আমি একটার কথা বলি।
চট্টগ্রাম মেডিকেলে শিবির ৫০ জনও হবে না,কিণ্তু তারা শুধুমাত্র চট্টগ্রাম রেটিনা থেকেই কোটি টাকা আয় করে।অথচ রেটিনা কোন আহামরি কোচিং সেন্টার না।বরং অন্যগুলোর তুলনায় নিম্নমানের।কিন্তু এরাই সবথেকে বেশি টাকা কামাই।এর কারণ কি?কারণ হচ্ছে, অনেকেই আছেন শিবির দুচোখে দেখতে পারেন না কিন্তু রেটিনা নাম শুনেই কোন যাচাই বাচাই না করে তাদের সন্তানদের ভর্তি করিয়ে দেন।ভেবে দেখেন না এই টাকা দিয়েই তারা রাঘববোয়াল হচ্ছে,দেশে যা খুশি করার সাহস পাচ্ছে (মেডিকেলে ভর্তির জন্য আদৌ কোচিং সেন্টারের প্রয়োজন আছে কিনা সেটা নিয়ে আমি সন্দিহান।) আমরা কিন্তু সাপ পালছি।একদিন এ সাপ আমাদেরই ছোবল মারবে।এখনই সময় সতর্ক হওয়ার।১০০ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষ এইরকম বয়কটের মাধ্যমে ব্রিটিশদের কোনঠাসা করে দিতে পারলে দেশের স্বার্থে আমরা কেন পারব না?আসুন জামাত রাজাকারের সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বয়কট করি।বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটাও একটা আন্দোলন।এটা অনেকাংশে ফলপ্রসু হবে।এই আন্দোলন ছডিয়ে দিতে বিশিষ্ট ব্লগারদের প্রতি আবেদন জানাচ্ছি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





