somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকার শেরাটন হোটেলের A টু Z, আপনার কাজে লাগবে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রাসাদোপম এই অট্টালিকা ঘিরে সাধারণ মানুষের অনেক কৌতূহল৷ হোটেল, তবে সাধারণ হোটেল নয়- এটা সবাই জানে৷ দেশের প্রথম পাঁচতারা হোটেল- ঢাকা শেরাটন৷ আগে নাম ছিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল৷ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ইন্টারন্যাশনাল রেডক্রস নিরাপত্তা জোন ঘোষণা করে একে৷ দেশী-বিদেশী সাংবাদিক, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আশ্রয় দিয়েছিলেন এখানে৷ স্বাধীনতার পর এ হোটেলে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধান থেকেছেন, থাকছেন৷ হোটেলটির নানা দিক নিয়ে লিখেছেন নিজামুল হক নিজাম

শেরাটন হোটেল৷ দেশ বিদেশের রাষ্ট্রপ্রধান, শীর্ষ স্থানীয় ব্যবসায়ী, অন্যান্য ৰেত্রে গুরম্নত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদচারণায় মুখরিত যে হোটেলটি অনেকের কাছে এখনও স্বপ্নের মতোই৷ স্বপ্নের মত, তবে অলৌকিক কিছু নয়৷ দেশের প্রথম ফাইভ স্টার হোটেল৷ এখানে কারা আসেন, কারা থাকেন, কি খান, তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে কৌতূহলের অনত্ম নেই৷ শাহবাগের কাছে যে নয়নাভিরাম হোটেলটি নজর কাড়ে সেটি হোটেল শেরাটন৷ এক দিকে রমনা গ্রিন, পাশে জাতীয় জাদুঘর, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, বারডেম, বাংলাদেশ বেতার (পুরাতন) ভবন৷ একটু দূরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়৷ এসব গুরম্নত্বপূর্ণ স্থাপনার কাছেই প্রাসাদোপম অট্টালিকা-শেরাটন হোটেল৷

স্টার উড হোটেল এন্ড রিসোর্ট ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের (ইন) একটি অন্যতম ব্রান্ড হোটেল ঢাকা শেরাটন৷ এটি বাংলাদেশের প্রথম ফাইভ স্টার হোটেল৷

হোটেলে প্রবেশের পর থেকেই শেরাটনের জমকালো, বিশাল দেয়াল বাতি এবং কারম্নকার্যে অলংকৃত লবি দেখলে যে কেউই মোহিত হবে৷ এখানে রয়েছে ৫১টি স্বতন্ত্র ক্লাব যেখানে ব্যবস্য সংক্রানত্ম সেবাসহ অন্যান্য দরকারি সুবিধা প্রদান করা হয়৷

বিলাসবহুল কৰ

হোটেলের ওয়েস্ট উইং-এর ৩য় তলা থেকে এবং ইস্ট উইং ৪র্থ তলা থেকে ১১ তলা পর্যনত্ম রয়েছে আবাসিক কৰ৷

২৭২ টি আবাসিক রম্নম সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত৷ প্রত্যেকটি রম্নমই বিলাস বহুল৷ ব্রডব্যান্ড নেট সংযোগ, টেলিভিশনে বিশ্বে সেরা চ্যানেলের সংযোগ, ব্যবসায়িক লেনদেনের সু ব্যবস্থা৷ রম্নমগুলোর সাথে প্রতিটি বেডে রয়েছে স্বনামধন্য শেরাটন সুইট িপার বিছানা৷ আছে ২৪ ঘন্টা রম্নম সার্ভিস, মিনি বার হেয়ার ড্রেসার, লন্ড্রি, দেশী বিদেশী সংবাদপত্র৷ রম্নমের মধ্যে শিশুদের জন্য রয়েছে একটি মিনি রম্নম৷

২৭২টি কৰকে আবার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে৷ এগুলো হলো- ডিলাক্স, প্রিমিয়াম ডিলাক্স, জুনিয়র ডিলাক্স, এক্সিকিউটিভ ডিলাক্স, স্টার সু্যট, প্রেসিডেন্সিয়াল৷ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকার প্রধানদের থাকার উপযোগী করে গড়ে তোলা হয়েছে প্রেসিডেন্সিয়াল সু্যট৷ গুরম্নত্ব অনুযায়ী রম্নমের ব্যবস্থা করা হয় এখানে৷

কারা আসেন শেরাটন হোটেলে

বিদশেী পর্যটক, বিদেশী ব্যবসায়ী, বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড় দল, কোন দেশের রাষ্ট্র প্রধান, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, রাষ্ট্র দূত বা সমপর্যায়ের কোন অতিথি আসেন এ হোটেলে৷ সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি বেস্নয়ার, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, পাকিসত্মানের প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মামুন আব্দুল গাইয়ুমসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা এসেছেন এ হোটেলে৷ গত বছরের সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের সময় দৰিণ এশিয়ার সাতটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান এবং বিদেশী সাংবাদিকরা ছিলেন এ হোটেলে৷ বর্তমানে বাংলাদেশে ক্রিকেট খেলতে আসা ভারতীয় ক্রিকেট টিম উঠেছে এই হোটেলে৷ শেরাটন হোটেলের ১০ম ও ১১ তলা ফ্লোরের পূর্ব অংশে বিশেষ লাউঞ্জ তৈরি করা হয়েছে যা বাংলাদেশে প্রথম৷ এ লাউঞ্জগুলোতে সার্বৰণিক চা, কফি, বিস্কুট, ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা রয়েছে৷

২৪ ঘন্টা নিরাপত্তা ব্যবস্থা, রেন্ট এ-কার, কুরিয়ার সার্ভিস, বিশ্বের যে কোন দেশের স্টার উড হোটেলের যে কোন ব্রাঞ্চ হোটেল রিজার্ভ করতে পারবেন এখানে বসে৷ ২৪ ঘন্টা চিকিত্‍সা ব্যবস্থা, ফ্রি পাকির্ং৷ এছাড়াও রয়েছে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিল পরিশোধের সুযোগ৷ রয়েছে সুইমিং পুল, স্কোয়াস কোট, টেনিশ কোট৷

হোটেলের বিজনেস সেন্টার

সেক্রেটারিয়াল কাজে সহযোগিতার জন্য রয়েছে টেলেক্স, ই-মেইল, ফ্যাক্স, কম্পোজ, ফটোকপি, এবং স্পাইরাল বাইন্ডিং সুবিধা৷ এছাড়া বিজনেস সেন্টারে ১০ জনের মিটিং করার জন্য সুযোগ রয়েছে৷

টি লাউঞ্জ

সুবিশাল লবির এক প্রানত্মে রয়েছে ঘরোয়া পরিবেশের ক্যাফে৷ এখানে পেষ্ট্রি, কেক, ক্যপুসিনো, চা পাওয়া যায়৷ এটি সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যনত্ম খোলা থাকে৷

লবি, ক্যাফে জমজমাট থাকে বাঙালিদের পদচারণায়৷ বিদেশীরাও ভিড় জমান৷ এগুলো সবার জন্য উম্মুক্ত৷ হালকা আলোয় বন্ধুদের নিয়ে এখানের হালকা নাসত্মা করার মজাটাই আলাদা৷ এখানে ডেনিস পেস্ট্রি, পেস্নন কেক , ফ্্রুট কেক পাওয়া যায় ৮০ টাকা করে৷ এ ছাড়া ক্রিম কেক ১৪০ টাকা, ফ্্রুট সালাদ-১২০ টাকা৷ নানা রকম চা মেলে এই ক্যাফেতে৷ ব্রেক ফাস্ট টি ১২০ টাকা, দার্জিলিং টি ১২০ টাকা, গ্রিন টি ১২০ টাকা, অলিম্পিক টি ১৮০ টাকা, আইস টি ১৪০ টাকা, আইসড কফি ১৫০ টাকা, কফি লিজিরো ২০০ টাকা৷

হালকা স্নাকসের মধ্যে ব্রেড ফিস ৩৩০ টাকা, প্রিং রোল ১৫০ টাকা, সবজি এবং মাংস সমুচা ২৪০ টাকা, ফ্রেস ফ্্রাউস টমেটো সস-১৫০ টাকা৷ বন্ধুর জন্মদিনে অভ্যর্থনা জানাতে এ স্থানের তুলনা নেই৷

ইতালিয়ান বার

ট্রপিক্যাল স্টাইলে সজ্জিত এই ক্যাফেতে রয়েছে ইতালিয়ান কিইসান, পাসত্মা, পিজা, গ্রিল চিকেন৷ পিজা হাউজ হিসেবে শহরের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার৷

প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যনত্ম খোলা থাকে৷

দি বার

সঙ্গীর সাথে একানত্মে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য এটি উত্‍কৃষ্ট স্থান৷ বিশ্বের নামি-দামি ওয়াইন পাওয়া যায় এখানে৷ শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন ১১ থেকে ৩টা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে মধ্য রাত পর্যনত্ম খোলা থকে৷ বাঙালির আনাগোনা এখানে কম নয়৷

বিথীকা রেসত্মোরাঁ

সকালের নাসত্মা, লাঞ্চ ও ডিনারের জন্য দেশী-বিদেশী খাবার পরিবেশন করা হয় এখানে৷ প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যনত্ম খোলা এটি৷

বিথিকা রেসত্মোরাঁ খাবার মেনু্যতে রয়েছে ১০০ প্রকার খাবার৷ শুধু বিদেশী নয় বাংলাদেশীদের পদচারণায় মুখরিত থাকে এ রেসত্মোরাঁ৷ খাবার মূল্য হোটেলের অন্যান্য রেসত্মোরাঁ বা বারের চেয়ে সসত্মা হওয়ায় এখানের ভিড় একটু বেশি৷ নূ্যনতম ১১০০ টাকায় লাঞ্চ এবং একই দামে পাওয়া যায় ডিনার৷ আবাসিক অতিথি বাদে নিয়মিত প্রচুর বাঙালি আসেন এ রেসত্মোরাঁ৷ এখানে বিথিকা ব্রেড এন্ড ডিপসের দাম ২০০ টাকা, সু্যপ-৩০০ টাকা, সবজি মিশ্রিত ফিস কেক ৫৫০ টাকা, সালাদ ৪৯০ থেকে ৮৫০ টাকা, কারি হাউজ ৮৫০- ৯০০ টাকা, পেসত্মা এন্ড নুডুলস ৭০০-১২০০ টাকা, গ্রিল ৮৫০-১৫০০ টাকা, আইসক্রিম ও ফল মিশ্রিত ডিসাটর্ ৩০০-৪০০ টাকা৷

ভিনটেজ রেসত্মোরাঁ

সাজ-সজ্জা আর খাবারের মাঝে এটি শুধু শেরাটন নয় এটি রাজধানীর মধ্যে লাঞ্চ ও ডিনারের জন্য নামকরা৷ এখানে আমদানিকৃত মাংস ও ওয়াইন পরিবেশন করা হয়৷ দি ভিনটেজ রেসত্মোরাঁ ব্যয়বহুল৷ সাধারণত বাঙালির প্রবেশ ঘটে না৷ প্রধানত বিত্তবান বিদেশীরাই আসেন এখানে৷ হাফ বেবি চিকেন ১৫০০ টাকা, ম্যারিনেটেড ল্যাম্ব র্যাক ১৯০০ টাকা, সিরেড স্যামন ১৫০০ টাকা, প্রতিদিনকার মাছ ১৫০০ টাকা৷

ডানহীল লাউঞ্জ

এক্সিকিউটিভ ক্লাস ফ্লোরের গেষ্টরাই শুধু এই লাউঞ্জ ব্যবহার করতে পারেন৷ এখানে ধুমপায়ীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রিমিয়াম সিগারেট সরবরাহ করা হয়৷ এছাড়া এখানে রয়েছে বার, ইটালিয়ান কফি, পস্নাজমা টিভি এবং ইন্টারনেট সার্ভিস৷

উইন্টার গার্ডেন

এটি শেরাটনের একটি পরিচিত স্থান৷ এটি কনভেনশন সেন্টার নামে পরিচিত৷ এখানে এক সাথে ৭০০ লোক বসে খাওয়া দাওয়া করতে পারে৷ বিয়ের অনুষ্ঠান বা বড় কোন প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে এখানে৷ ১২০০ লোক একত্রে বসে কোন অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারে৷

ভিইপি লাউঞ্জ

শেরাটনের সাথে চুক্তিবদ্ধ এয়ারলাইন্সের ১ম শ্রেনী ও বিজনেস শ্রেণীর যাত্রীরা এখানে উঠতে পারে৷

বল রম্নম

এখানে ৩০০ লোক এক সাথে বসে খাওয়া দাওয়া করতে পারেন৷ এছাড়া ৫০০ লোক একত্রে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারেন৷

আনত্মজার্তিক সেমিনার, পারিবারিক অনুষ্ঠান, বিবাহ অনুষ্ঠান, মেলা-এর জন্য রয়েছে কনফারেন্স, এক্সিবিশন এবং বেনকুইট সম্পণ্ন কৰ৷ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এ কৰ গুলোতে৷ এগুলো হলো বকুল, চামেলী, ডালিয়া ,শিমুল, পলাশ৷

এছাড়া রয়েছে এয়ারপোর্টের কাজ সমাধানের জন্য যাতায়াতের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা৷ শেরাটন হোটেলের মধ্যে রয়েছে গিফট আইটেম, চিত্র কর্ম, বইয়ের দোকান, পত্রিকার স্ট্যান্ড, সেলুন৷

নিরাপত্তা ব্যবস্থা

যে হোটেলে বিশ্বে নামী-দামী ব্যক্তরা আসেন সে হোটেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন হবে তা বলার অপেৰা রাখে না৷ তবে রাষ্ট্র প্রধানরা আসলে এ সময় এস এস এফের সহযোগিতা পায় শেরাটন হোটেল৷ এমনিতে সার্বৰণিক নিরাপত্তার জন্য রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা৷ অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর লোকদের নিয়ে গঠিত হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা৷

খাবারের তালিকা

বিশ্বে ৯৫টি দেশে স্টার উড হোটেল এন্ড রিসোর্টের শাখা রয়েছে৷ মোট ১ লাখ ৪৫ হাজার লোক কর্মরত রয়েছে এসব হোটেলে৷ ঢাকা শেরাটন হোটেলে ৬২৩ জন কর্মরত রয়েছেন৷ এর মধ্যে ২ জন বিদেশী৷ বাকি সবাই বাংলাদেশী৷ ঢাকা শেরাটন হোটেলের প্রধান জেনারেল ম্যানেজার ট্রিভর ম্যাকডোনাল্ড৷ তিনি অষ্ট্রেলীয় অধিবাসী৷


আপনারা সকলে হোটেল শেরাটনে আমন্ত্রিত।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৭
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×