ইসলাম ই তো নারীদের কে সম্মান দিয়েছে

নারীদের প্রথম রুপ “মেয়ে” আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন যে,৩ জন মেয়ের বিবাহ দিলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব (এই কথা কিন্তু বলে নাই যে ১০ জন ছেলের বিবাহ দিলে ও জান্নাত ওয়াজিব হবে ) তো এক সাহাবি (র) বল্লেন ৩ যদি না হয়ে ২ হয়ে আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন বিবাহ দিলে জান্নাত ,আর একজন সাহাবি (র) বল্লেন ২ যদি না হয়ে ১ হয়ে তাহলে ও জান্নাত ওয়াজিব |

নারীদের ২য় রুপ “বোন” আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন যে আল্লাহ তালা যাকে ২ জন বোন দিল এবং সে তাদের হক (দাইত্ত) আদায়ে করল (অনেক ক্ষেত্রeে দেখা যায়ে ভাই বোন দের হক (সম্পত্তি) ভাইএরা মেরে দেয় ।এই টা এমন হারাম যেমন সুদ খাওয়া হারাম যেমন মদ বিক্রি করা হারাম এই রকম ই হারাম বোন এর হক মেরে দেওয়া ,যেমন চুরি হারাম ওই রকম সে বোন দের চোর (যদি কেহ বোন দের হক মেরে দিল তার রিযিক হারাম হয়ে গেল তো আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন আল্লাহ তালা যাকে ২ বোন দিল এবং সে তাদের হক (দাইত্ত) আদায়ে করল এবং বিবাহর পরে তাদের মাথায় হাত রাখলো, তাদের অপর জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে|

নারীদের ৩য় রুপ “স্ত্রি” আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন যে, সবচেয়ে ভাল মুসল্মান ওই বেক্তি যে “স্ত্রি” এর সাথে ভাল ব্যেবহার করে |এবং অপর যাগায়ে আল্লাহর নবি (সঃ) বলেন যে, কেউ যদি চায়ে জান্নাতে আমার ঘরের সাথে ঘর বানাবে সে যাতে ২ টা কাজ করে ১ চরিত্র ভাল করে ২ “স্ত্রি” এর সাথে ভাল ব্যেবহার করে |

নারীদের ৪র্থ রুপ “মা” আল্লাহর নবি মায়ের বেলয় বলেছেন যদি আমার মা যিবিত হত ! আমি এশার নামাযে হতাম এবুং সুরাএ ফাতেহা শুরু করতাম আর এদিক থেকে আমার মা বলত বেটা মুহাম্মাদ ! তো আমি আমার মায়ের জন্য নামাজ ছেরে দিতাম আমি বলতাম জি আম্মাযান !(আমি নামাজ আবার পরে নিব)
আল্লাহর নবি (সঃ) বোল্লেন ওমর তোমার জিবোনে এক বেক্তি আসবে ,ইয়ামেন থেকে তার নাম হবে কুরেস তার বংশ হবে আমের গত্র হবে কারন
তার রঙ হবে কালো তার কাধ হবে চওড়া আর তার কমরে আকটা সাদা দাগ থাকবে,যখন সে আসবে তখন তার থেকে দোওয়া করাইও (যেখানে আল্লাহর নবি (সঃ) বলছেন আমার পরে কোন নবি হলে ওমর হত)তো ওমর (রা)বললেন কুরেস এর থেকে কেন দওয়া করাব ? আল্লাহর নবি (সঃ) বললেন ও মায়ের এমন খেদমত করেছে যে সে যখন হাত উঠায়ে আল্লাহ তালা তার হাত খালি ফিরায় না |

প্রতিটা অবস্থা এ ই মহিলারা সম্মানিতো
(মাওলানা তারিখ জামিল এর বয়ান থেকে অনুবাদ করা) লিন্ক http://www.youtube.com/watch?v=35oXO-JKmzk