somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চিনে নিন তাঁদের

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের চিন্তে হবে আমাদের বন্ধুদের যারা সেদিন আমাদের ভালবেসে পাশে দাড়িয়েছিল ।১২৯ সংখ্যাটি হয়তো অনেক ছোট কিন্তু আমরা আমাদের ১৯৭১ সালের পরিক্ষিত বন্ধুদের স্বরন করতে পেরেছি সেটাই কম কিসে । ইন্টারনেট , বিভিন্ন বই ঘেটে এদের কয়েকজনের একটু পরিচিতি ও ছবি দিয়ে একটা পোস্ট করার ইচ্ছে ছিল । সময় পাইনি কামলা খাটার জন্য । এখানে খুব সংক্ষিপ্ত ভাবে তুলে ধরলাম কয়েকজন কে । ভাল লাগলে শেয়ার করবেন লিখা টি । আমাদের নতুন প্রজন্ম এদের চিনা জানা ও কৃতজ্ঞতাবোধ থাকা উচিত ।
১২৯ বিদেশি বন্ধুদের মধ্যে ২১ জন নিজেই সম্মাননা গ্রহণ করতে আসছেন । ১২৯ জনের মধ্যে ৪৭ জন ভারতীয়।

‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’

১।নেপালের প্রেসিডেন্ট রাম বরণ যাদব

নেপালের প্রেসিডেন্ট ডা. রাম বরণ যাদব: মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতা মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবস্থায় রাম বরণ যাদব বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসা প্রদান করেন।তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গণহত্যা বন্ধে এবং বাংলাদেশের জনগণকে সহায়তার জন্য ভারতের সঙ্গে কাজ করেন।


২।ভুটানের প্রয়াত রাজা জিগমে দর্জি ওয়াংচুক

অর্থনৈতিকসহ সার্বিকভাবে সহায়তার জন্য তিনি এ সম্মাননা পান।

৩ । প্রয়াত রুশ প্রেসিডেন্ট লিওনিদ ইলিচ ব্রেজনেভ

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সুপ্রিম সোভিয়েত প্রেসিডিয়ামের চেয়ারম্যান প্রয়াত লিওনেদ ইলিচ ব্রেজনেভ ১৯৭১ এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে থামিয়েছিলেন ।১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে সোভিয়েত রাশিয়ার কম্যুনিস্ট পার্টির তত্কালীন সেক্রেটারি জেনারেল ব্রেজনেভ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার নিকট পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে জানতে চেয়ে এবং উদ্বেগ প্রকাশ করে চিঠি দেন | জুন মাসের ‘৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি উচ্চপদস্থ প্রতিনিধিদল সোভিয়েত রাশিয়া, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি ও পূর্ব জার্মানি সফর করেন | এ সফরের পর ‘৭১ এর জুলাই মাস থেকেই পূর্ব ইউরোপের কুটনৈতিক সমর্থন অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যায় | সোভিয়েত রাশিয়ার প্রচেষ্টায় বিশ্বের সমাজতান্ত্রিক দেশসমূহের মধ্যে একমাত্র চীন ছাড়া সবাই বাংলাদেশ ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ হয় | ভ্লাদিভস্তকে অবস্থানরত পারমানবিক মিসাইলবাহী সোভিয়েত নৌবহরকে (Pasific fleet) প্রশান্ত মহাসাগর হয়ে অতি দ্রুত বঙ্গোপসাগরের মুখে অবস্থান গ্রহণ এবং সপ্তম নৌবহর শক্তি প্রয়োগের চেষ্টা করলে তা প্রতিহত করবার নির্দেশ দেন সোভিয়েত নেতা ব্রেজনেভ | সালাম তোমায় বন্ধু ।



৪। প্রয়াত প্রেসিডেন্ট নিকোলাই ভিক্টোরভিচ



৫। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি নিকোলোভিচ



৬। সাবেক যুগোস্লাভ প্রেসিডেন্ট মার্শাল জোসেফ ব্রোঞ্জ টিটো



৭।সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড রিচার্ড জর্জ

প্রধানমন্ত্রী স্যার এডওয়ার্ড রিচার্ড জর্জ হিথ সেই ব্যক্তি, যিনি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর লন্ডনে গেলে তাকে সম্মানের সঙ্গে বরণ করেন। ১৯৭১ আবার গণহত্যা বন্ধেও তিনি ইয়াহিয়া খানকে চিঠি পাঠান।

৮।নেপালের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বিশ্বেশ্বর প্রসাদ কৈরালা




‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা’

১।ভারতের পূর্ণ সাংমা


২। মহারানী বিভু কুমারী দেবী

মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রিপুরার মহারানী বাংলাদেশের শরণার্থীদের জন্য নিজের বাড়িটি উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। তাদের ভাল হোক ।

৩। অরুন্ধতী ঘোষ

ভারতের অরুন্ধতী ঘোষ ভারত সরকারের লিয়াজোঁ অফিসের কর্মকর্তা হিসেবে তিনি প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারকে প্রয়োজনীয় সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করেন।


৪। লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জেএফআর জ্যাকব
১৯৭১ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের চিফ অব স্টাফ লে. জে. (অব.) জ্যাক ফ্রেডেরিক রালফ জ্যাকব ।

৫। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার
জানি না মানিক সরকার কে কেনো দেওয়া হয়েছে । তবে ত্রিপুরাবাসীর কাছে ১৯৭১ এর জন্য আমরা চীরঋণী থাকব । মুক্তিযুদ্ধের সময় গোটা ত্রিপুরার মানুষ বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ১৫ লাখ জনসংখ্যার ত্রিপুরা সেদিন আশ্রয় দিয়েছিল ১৭ লাখ বাংলাদেশি উদ্বাস্তুকে।

৬। আইপি গুপ্তা
ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যসচিব আই পি গুপ্তা।

৭। ড. রথীন দত্ত পদ্মশ্রী (চিকিৎসক রথীন দত্ত। ভারতের রথীন দত্ত পদ্মশ্রী আগরতলা সরকারি হাসপাতালে শরণার্থী ও মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা দিয়েছিলেন। )

৮। রাশিয়ার প্রয়াত রিয়াল অ্যাডমিরাল সার্জে পেভলোভিচ জোনিকো ও তার দল আনাতোলি সোভলভ ও কনস্টানটিন আই সোসলিকভ

রাশিয়ার প্রয়াত রিয়ার অ্যাডমিরাল সার্জি প্যাভলোভিচ জুয়েনকো এবং তার দলের কর্মীরা বিধ্বস্ত চট্টগ্রাম বন্দর সচল করতে সক্ষম হন। এ সময় এক সোভিয়েত নাবিকের মৃত্যু হয়। আনাতোলি ভি সোকোলভ, কনস্টানটিন আই সুসলিকভ মৈত্রী সম্মাননা পান।



৯। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লিয়ার লেভিন
লিয়ার লেভিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনা সেলুলয়েডে বন্দি করেন। প্রয়াত চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ নিউইয়র্কে তার বাসার বেজমেন্ট থেকে সেই ছবিগুলো উদ্ধার করেন এবং পরবর্তী সময়ে সেই ছবির ভিত্তিতেই 'মুক্তির গান' চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন ।


১০। ফাদার রিচার্ড উইলিয়াম টিম
যুক্তরাষ্ট্রের ফাদার রিচার্ড উইলিয়াম টিম গণহত্যা ও নির্যাতনের তথ্য গোপনে বিদেশে পাঠিয়ে জনমত তৈরি করেন।

১১। ডেভিড উইসব্রড

১২। যুক্তরাজ্যের মিশেল বার্নেস

১৩। সাইমন ড্রিং
সায়মন ড্রিং বাংলাদেশের গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী প্রথম বিদেশী সাংবাদিক যিনি নিজের জীবন বিপন্ন করে সরেজমিন প্রতিবেদন তৈরী করে সারা বিশ্বকে জানিয়ে দেন পাকিস্তানী বাহিনীর লোমহর্ষক নির্যাতন ও গণহত্যার কথা।
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভরা ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের কালোরাতে সাইমন ড্রিং হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে (পরবর্তীতে - হোটেল শেরাটন, বর্তমানে - হোটেল রূপসী বাংলা) লুকিয়ে ছিলেন। তৎকালীন পাকিস্তানে সামরিক আইনের তোয়াক্কা না করে ২৭ মার্চ তিনি মুক্তিযুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহ করে ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রতিবেদন আকারে প্রেরণ করেন যা ট্যাংকস ক্র্যাশ রিভোল্ট ইন পাকিস্তান শিরোনামে ৩০ মার্চ প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনমত সৃষ্টিতে তাঁর এ প্রতিবেদনটি বিশ্বব্যাপী ব্যাপকভাবে সাড়া জাগিয়েছিল। উক্ত প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে,
“ আল্লাহর নামে আর অখণ্ড পাকিস্তান রক্ষার অজুহাতে ঢাকা আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও সন্ত্রস্ত এক নগর। পাকিস্তানি সৈন্যদের ঠান্ডা মাথায় টানা ২৪ ঘণ্টা গোলাবর্ষণের পর এ নগরের...। ”
১৯৭১ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার তাঁকে জোরপূর্বক দেশ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। ইংল্যান্ডে ফিরে গিয়ে পুণরায় নভেম্বর, ১৯৭১ সালে কলকাতায় আসেন তিনি। সেখান থেকে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যাবতীয় খবরাখবর নিরপেক্ষভাবে ঐ দৈনিকে প্রেরণ করতেন। ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে বিজয়ের দিনে যৌথবাহিনীর সাথে তিনিও ঢাকায় এসেছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিদেশে প্রকাশিত প্রথম রিপোর্ট: সাইমন ড্রিং-এর প্রতিবেদন

১৪। জুলিয়ান ফ্রান্সিস

১৯৭১ এ নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে সীমান্তের ওপারে ছুটল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। সম্পন্ন গেরস্থ থেকে রাতারাতি অগণন মানুষের নাম লেখা হয়ে গেল শরণার্থীদের খাতায়। সক্রিয় হয়ে উঠল যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান অক্সফাম। শরণার্থী ত্রাণ কার্যক্রমের দায়িত্ব নিয়ে জুলিয়ান ফ্রান্সিস এলেন কলকাতায়। সালাম নাও গুরু ।

১৫। বিমান মল্লিক

(১৯৭১ সালের ২৯ জুলাই মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ নামে প্রথম আটটি ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়। একটি ডাকটিকিট যে শুধু ডাকমাশুল আদায়ের মাধ্যম নয়, ইতিহাসেরও একটি অংশ, তা প্রমাণ করেছে বাংলাদেশের প্রথম আটটি ডাকটিকিট। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল ব্রিটিশ ডাক বিভাগের তৎকালীন পোস্টমাস্টার জেনারেল জন স্টোনহাউস লন্ডন প্রবাসী বাঙালি ডিজাইনার বিমান মল্লিককে বাংলাদেশের জন্য ডাকটিকিটের ডিজাইন করার অনুরোধ জানান। বিমান মল্লিকের পুরো নাম বিমান চাঁদ মল্লিক। )

১৬। জাপানের অধ্যাপক সুয়োশি নারা
(অধ্যাপক নারা মুক্তিযুদ্ধের সময় জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতি গঠন করেন। সমিতির মাধ্যমে টাকা সংগ্রহ করে তা দিয়ে ত্রাণসামগ্রী কিনে নিয়ে যান কলকাতার সল্টলেকের শরণার্থী শিবিরে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট তৈরীতে তার বিশেষ অবদান রয়েছে। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেছেন। )

১৭। তাকায়াশি সুজুকি
জাপানের তাকাওশি সুজুকি জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী সংস্থার সক্রিয় সদস্য হিসেবে শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শনে যান ও তহবিল সংগ্রহ করে সহায়তা করেন।

১৮। ডেনমার্কের ড. ক্রিস্টেন ওয়েস্টারগার্ড
ডেনমার্কের কিস্টেন ওয়েস্টগার্ড মুক্তিযুদ্ধের সময় ডেনমার্কে গঠিত অ্যাকশন কমিটির সভাপতি ছিলেন। নিয়মিত সংবাদ বুলেটিনের মাধ্যমে সেখানে গণহত্যার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলেন।


১৯। জার্মানির বারবারা দাশগুপ্ত,
২০। সুনীল দাশগুপ্ত,
জার্মানিতে প্রবাস জীবনযাপনকালে বারবারা দাশগুপ্ত ও জার্মানির সুনীল দাশগুপ্ত দম্পতি মিলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে অনেক অর্থ সংগ্রহ করেন। পরে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেন।

২১। আয়ারল্যান্ডের ব্যারিস্টার নোরা শেরিফ
আয়ারল্যান্ডের ব্যারিস্টার নোরা শরীফ আয়ারল্যান্ডে বাঙালি জনগণের কাছে প্রচারপত্র বিলি ও আলোচনা করে তাদের সচেতন করার জন্য কাজ করেন।

২২। পণ্ডিত রবি শঙ্কর

(কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর উদোক্তা ছিলেন , বাংলাদেশের জন্য বিশ্ব জনমত গঠনে তাকে সালাম জানাই অন্তর থেকে। ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরের মেডিসন স্কোয়ার গার্ডেন-এ অনুষ্ঠিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ করার কারণ হিসাবে উদ্যোক্তাদের অন্যতম বিটলস ব্যান্ডের সদস্য জর্জ হ্যারিসন সাংবাদিকদের কাছে এমনভাবেই ব্যাখ্যা দেন। আর জর্জ হ্যারিসনের সেই বন্ধুটি হচ্ছেন বিখ্যাত সেতার বাদক পণ্ডিত রবি শঙ্কর। রবি শঙ্কর নিজে বাঙালি হওয়ায় ১৯৭১ সালে নির্যাতিত বাংলা ভাষীদের জন্য কিছু করার তাগিদ অনুভব করেন। তাই তিনি নিজে থেকেই হ্যারিসনের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন)

২৩। সিদ্ধার্থ শংকর রায়

(মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী ছিলেন )
২৪। ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শচীন্দ্র লাল সিংহ।
২৫। ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দশরথ দেব।

২৬।যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়াত এডওয়ার্ড সি ডমিক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়াত এডওয়ার্ড সি ডমিক জুনিয়র ওয়াশিংটনে ও বিভিন্ন ফোরামে এ দেশের যুদ্ধের ভয়াবহতা তুলে ধরেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে পাকিস্তানকে সাহায্য বন্ধের অনুরোধ করেন।

২৮।যুক্তরাষ্ট্রের আর্চার কে বস্নাড
যুক্তরাষ্ট্রের আর্চার কে বস্নাড একজন কূটনীতিক হয়েও নিজ দেশ পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও তিনি মুক্তিকামী বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ নিয়েছিলেন।
২৯। রাশিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রদূত আনাতোলি ডবরিনিন,
প্রয়াত নিকোলাই ফেরিবিন,
প্রয়াত আন্দ্রেই আন্দ্রেভিচ গ্রমিকো,
প্রয়াত প্রজ কিরিয়স্ট কোসেচই,
প্রয়াত ইয়াকভ আলেকজান্দ্রোভিচ মালিক,
যুক্তরাজ্যের প্রয়াত ব্রুস ডগলাস মান, ভারতের শহীদ ল্যান্সনায়েক আলবার্ট এক্কা,
পরম ভীর চক্র,
যুক্তরাষ্ট্রের শহীদ ফাদার উইলিয়াম পি ইভান্স ও রেভেরেন্ড ফাদার আগিন হোমরিচ সিএসসি, প্রয়াত জন কেনেথ গালব্রেইথ,
কর্নলেস এডওয়ার্ড গালাঘার,
প্রয়াত জোসেফ গার্স্ট, ভারতের পি এন হাসকর,
জাপানের প্রয়াত তাকাশি হায়াকাওয়া,
ভারতের প্রয়াত ভূপেন হাজারিকা,
প্রয়াত ওস্তাদ আলী আকবর খান পদ্মবিভূষণ,
আয়ারল্যান্ডের প্রয়াত সিন ম্যাকব্রিজ,
ফ্রান্সের প্রয়াত আন্দ্রে মালরাক্স, ভারতের প্রয়াত ফিল্ড মার্শাল এস এ এম মানেকশ পদ্মভূষণ, মিলিটারি ক্রস,
ভারতের প্রয়াত বিচারপতি সৈয়দ সাদাত আবুল মাসুদ পদ্মভূষণ,
সুইডেনের প্রয়াত গানার মার্ডাল,
অন্নদা শঙ্কর রায়,
প্রয়াত অংশুমান রায়,
প্রয়াত রওশন আরা বেগম সাংমা,
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর উইলিয়াম বে সাক্সবে,
যুক্তরাজ্যের প্রয়াত লর্ড পিটার ডেভিড শোর,
ভারতের ড. করণ সিং, শচীন্দ্র লাল সিং,
প্রয়াত সরদার শরণ সিং,
রাশিয়ার প্রয়াত ভালদিমির স্ট্যানিস,
যুক্তরাষ্ট্রের রিচার্ড কে টেইলর,
যুক্তরাষ্ট্রের আন্না ব্রাউন টেইলর,
ভারতের মেজর জেনারেল এস এস উবান,
জাপানের প্রয়াত নায়োকি উসাই,
ইতালির শহীদ ফাদার মারিও ভেরোনিস।


কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্মাননা

* ভারতের মিত্র বাহিনীর পক্ষে সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী পালাম রাজ,



* জাতিসংঘ উদ্বাস্তু সংস্থা ইউএনএইচসিআরের পক্ষে কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ক্রেইগ সেনডার্স,



* বিবিসির পক্ষে গ্লোবাল নিউজ পরিচালক পিটার হরকস,


* আকাশবাণীর পক্ষে মহাপরিচালক এলডি মান্দালই,



* কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় স্মারক সমিতির পক্ষে ড. ধ্রুব লাহিড়ী,



* অক্সফামের পক্ষে আঞ্চলিক পরিচালক সারা আয়ারল্যান্ড এবং



* ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রসের (আইসিআরসি) পক্ষে কমিটির সদস্য ফ্রান্সিস বাগনিয়ন সম্মাননা গ্রহণ করেন
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৩২
২৬টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×