খেলায় চলে আসি। ১ম হাফে কি হইছে কে জানে,সেকেন্ড হাফের শুরু থেকেই বায়ার্নের আধিপত্য। ফ্রাংক রিবেরি কেন্দ্রিক আক্রমনগুলোর বেশিরভাগই ম্যান ইউয়ের চাচামিয়া কিপার ভ্যান ডার সার ঠেকায়ে দিচ্ছিলো। এইরাতে সে যে কতগুলা গোল বাচাইলো বলে বোঝানো যাবে না। ম্যান ইউ কিছু কাউন্টার অ্যাটাক করলেও বায়ার্নের মুখোশপরা ব্যাটম্যান টাইপ ডিফেন্ডার ডেমিচেলিস ক্লিয়ার করলো।
বায়ার্ন অ্যাটাক করে,ডার সার সেভ করে। গোল আর হয় না।অবশেষে বায়ার্নকে সমতায় ফেরালেন আর এক চাচামিয়া ম্যান ইউয়ের গ্যারি নেভিল(???)। বক্সের সামান্য বাইরে অহেতুক হাত দিয়ে বল আটকায়ে।২৩ মিটার দূর থেকে নেয়া রিবেরির ফ্রি-কিক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে জালে।এক্ষেত্রে অবশ্য কিপারের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না।১-১(৭৭ মিনিট)।
৮৪ মিনিটে গিগসের কর্নার থেকে ভিদিচের হেড উপর পোস্টে লেগে ফিরে আসে।ব্যাড লাক।
৮৯ মিনিটে বায়ার্নের মারিও গোমেজের শট , দুর্দান্ত সেভ ভ্যান ডার সারের।
বায়ার্ন মরিয়া হয়ে অ্যাটাক করতে থাকে। গোল আর হয় না। অবশেষে ইনজুরি টাইমের শেষ মিনিটে এভরার ভুলের সুযোগে ওলিচের গোল
ধন্যবাদ বায়ার্নকে,সুন্দর খেলা উপহার দেওয়ার জন্য,আর অবশ্যই ম্যান ইউকে হারানোর জন্য্। আর আলু কর্তৃপক্ষের কাছে জিজ্ঞাসা,আপনারা কি আবারও ডিজিটাল টাইমে ফেরত যেতে চান?
হ্যাটস অফ টু ফ্রাংক রিবেরি ও ভ্যান ডার সার। চমৎকার পারফর্ম্যান্স।
পরিশিষ্টঃওয়েইন রুনি খুরিয়ে খুরিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। ইনজুরিটা বেশী সুবিধার না। কবে ফিরতে পারবে কে জানে?
পাঠকদের জন্য ১টা সহজ কুইজ-যে পোস্ট লেখা শুরু করলাম ৭-১৫ তে.সেটা শেষ হইল ১০-৪৫ এ,কারণ কি?
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:১২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




