somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ট্রয়ের যুদ্ধ IV

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গ্রিকদের পিছিয়ে পরতে দেখে একিলিসের প্রিয় বন্ধু, প্যাট্রোক্লাস আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়লেন। তিনি একিলিসকে রক্ষা করার জন্যও আর এক মুহূর্তও যুদ্ধ থেকে দূরে সরে থাকতে পারলেন না। " তুমি তোমার তীব্র ক্রোধ ধরে রাখতে পারো যখন তোমার স্বদেশীরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে" তিনি চিৎকার করে বললেন। "কিন্তু আমি পারি না, তোমার বর্মটি আমাকে দাও। যদি ট্রোজানরা ভাবে আমিই তুমি, ওরা হয়তো সাময়িক ভাবে থেমে যাবে এবং ছিন্নভিন্ন গ্রিকরা দম নেওয়ার সময় পাবে। তুমি এবং আমি কেউই ক্লন্ত নই। আমরা হয়তো শত্রুদের পশ্চাতে ঠেলে দিতে পারবো। কিন্তু তুমি যদি তোমার ক্রোধকে লালন করে বসে থাকতে চাও, তবে অন্তত আমাকে বর্মটি দেও।" যখন তিনি এ কথা বলছিলেন ঠিক তখনই পিছনে একটি গ্রিক জাহাজ জ্বলে ভস্মীভুত হলো। " একিলিস বললেন "যাও। আমার বর্মটি নাও আমার লোকজনকেও নাও এবং জাহাজগুলো রক্ষা করো। আমি যেতে পারি না। আমি এক লাঞ্চিত মানুষ। আমার নিজ জাহাজগুলোর জন্য যদি যুদ্ধ খুব নিকটে ঘনিয়ে আসে, আমি যুদ্ধ করবো। আমি সে সকল মানুষের জন্য যুদ্ধ করবো না যারা আমাকে অপমান করেছে।"

কাজেই প্যাট্রোক্লাস পরিধান করলেন সেই অসাধারন বর্মটিকে যেটিকে ট্রোজানরা চিনতো এবং ভয় পেতো । তিনি তার বাহিনী দের পরিচালিত করলেন যুদ্ধক্ষেত্রের দিকে। এই নতন সেনাদলের আগমনে ট্রোজানরা প্রকম্পিত হয়ে উঠলো ; তারা ভাবলো একিলিস এদের পরিচালিত করছেন। এবং প্রকৃতই কিছুক্ষনের জন্য প্যাট্রোক্লাস তেমনি কুশলীভাবে যুদ্ধ করলেন যেমনটি করতেন বীর একিলিস। কিন্তু অবশেষে তিনি মুখোমুখি হলেন হেক্টরের !

আ্যাপোলো মুর্ছা যাওয়া হেক্টরের জ্ঞান ফিরিয়ে এনেছিলেন এবং তার মাঝে সঞ্চারিত করেছিলেন অফুরান শক্তি।

প্যাট্রোক্লাস যখন হেক্টরের সামনে পড়লেন হেক্টরের বর্শা তাকে দিলো মৃত্যু ডেকে আনা এক আঘাত এবং তার আত্না দেহত্যাগ করে চলে হেডিসের অন্তঃপুরে। তখন হেক্টর তার শরীর থেকে খুলে নিলেন সেই বর্ম এবং নিজেরটি ছুড়ে ফেলে পরিধান করলেন সেটি। এতে মনে হলো যেন তিনি নিজেই ধারন করেছেন একিলিসের শক্তি এবং কোনো গ্রিকই তার সামনে টিকতে পারলো না।


সন্ধ্যা হলো। যুদ্ধে নেমে এলো বিরতি। একিলিস তাবুতে অপেক্ষা করছিলেন প্যট্রোক্লাসের প্রত্যাবর্তনের জন্য। এর পরিবর্তে তিনি দেখলেন বৃদ্ধ নেষ্টের পুত্র আ্যান্টিলোকাসকে তার দিকে দৌড়ে আসতে। যখন সে দৌড়াচ্ছিলো তখন সে অশ্রু সম্বরন করতে পারছিলো না। " দুর্ভাগ্য আমাদের" সে বললো প্যাট্রোক্লাস নিহত এবং তার বর্ম নিয়ে গেছেন হেক্টর। একিলিস এতটাই আবেগপ্রবন হয়ে পড়লেন যে সবাই তার জীবন নিয়ে উৎকন্ঠিত হয়ে পড়লো। এমনকি তার মা থেটিস ও আসলেন তাকে স্বান্তনা দিতে। " আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না" একিলিস বললেন তার মাকে, "যদিনা আমি প্যাট্রোক্লাসের মৃত্যুর বদৌলতে হেক্টরের মৃত্যুর স্বাদ না নিতে পারি।" তখন থেটিস তাকে কাঁদতে কাঁদতে মনে করিয়ে দিলেন যে , হেক্টরের পরপরই তার মৃত্যু হবে। " আমার মৃত্যু বরণ করাই উচিৎ" একিলিস উত্তর দিলেন। " আমি সেই জন যে তার বন্ধুকে চরম প্রয়োজনেও সাহায্য করেনি। আমি যাকে ভালোবাসতাম তার হত্যাকারীকে অবশ্যই হত্যা করবো। অত্‌পর মৃত্যু যখনই আসুকনা কেন আমি তা বরণ করে নিবো।"




থেটিস তাকে বাধা দিলেন না। কিন্তু তাকে ভোর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বললেন। তিনি তার জন্য স্বর্গ থেকে হেফেস্টাস কর্তৃক তৈরি অস্ত্র এনে দিলেন।

অবশেষে একিলিস ত্যাগ করলেন সেই তাঁবু এবং নিচে নেমে গেলেন সেখানে এতক্ষন জড়ো হচ্ছিলো হতভাগ্য গ্রিকরা, ডায়োমিডাস ছিলেন গুরুতর আহত, অডিসিউস, আগামেমনন এবং আরো অনেকের একই দশা। তাদের সামনে তিনি লজ্জিত বোধ করলেন এবং এক সামান্য মেয়ের জন্য অন্য সব কিছু ভুলে গিয়ে যে নির্বুদ্ধিতা দেখিয়েছেন তার দ্বায়িত্ব স্বীকার করে নিলেন। কিন্তু তা এখন অতীত, তিনি তাদের পূর্বের মতই নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত ছিলেন। তারা যেন এখনি যু্দ্ধের জন্য তৈরি হয়ে নেয়। কিন্তু অডিসিউস বললেন যে আগে খাবর ও পানীয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা সবাই দুর্বল হয়ে পড়েছে।

যখন অন্যরা ক্ষুধা নির্বাপিত করলেন তখন একিলিস শুরু করলেন আক্রমণ। এটি ছিলো দুই শ্রেষ্ঠের মাঝে লড়াই। জিউস তার স্বর্ণ-নিক্তিটি স্থাপন করলেন। এর এক পাল্লায় রাখলেন হেক্টরের মৃত্যু ভাগ্য এবং অন্য পাল্লায় রাখলেন একিলিসের মৃত্যু ভাগ্য। হেক্টরের ভাগ্য নিমজ্জিত হলো ভারে। কাজেই তার মৃত্যুর সম্ভাবনা নিশ্চিত হলো।

এতকিছুর পরেও যে কোনো জনের জয় সম্বন্ধে ছিলো দীর্ঘ অনিশ্চয়তা। হেক্টরের নেতৃত্বে ট্রোজানরা যুদ্ধ করলো এবং এতে অংশ নিলো ট্রয় নদী। এটি সাধ্যমত চেয্টা করলো একিলিসকে ডুবিয়ে দিতে। কিন্তু সবই ব্যর্থ হলো। কারন একিলিস সামনে যাকেই পেলেন তাকেই হত্যা করলেন। এবং খুজতে লাগলেন হেক্টরকে।



দেবতারাও যুদ্ধে মেতে উঠলেন মানুষের মতই উন্মত্তভাবে এবং জিউস অলিম্পাসে বসে আনন্দে দেখতে লাগলেন দেবতাদের যুদ্ধ : আ্যাথেনা আ্যারেসকে ধরাশায়ী করলেন, হেরা আর্টেমিসের কাঁধ থেকে কেড়ে নিচ্ছেন তার ধনুক এবং তার কানে ঘুষি চালাচ্ছেন এলোপাতাড়ি, পোসাইডন বিদ্রূপাত্নক শব্দ দ্বারা উত্তেজিত করে তুলছেন আ্যাপোলোকে, যেন সে তাকে প্রথম আঘাত করে। সুর্য দেবতা সেই চ্যালেন্জ প্রত্যাখান করলেন।


এরই মাঝে ট্রয়ের বিখ্যাত "স্কীয়ান ফটক" সমূহ বিস্তৃত হয়ে খুলে গেলো, কেননা ট্রোজানরা তখন চূড়ান্তভাবে পলায়নপর এবং জড়ো হচ্ছিলো নগরীতে। কেবল হেক্টর স্থির দাড়িয়ে থাকলেন প্রাচীরের সামনে। ফটকের কাছ থেকে তার বৃদ্ধ পিতা, প্রায়াম এবং তার মাতা, হেক্যুবা তাকে চিৎকার করে ডাকছিলেন যেন তিনি ভিতরে এসে নিজেকে রক্ষা করেন। কিন্তু হেক্টর তাদের কথায় কান দিলেন না। তিনি ভাবছিলেন " আমি নেতৃত্ব দিয়েছিলাম ট্রোজানদের, তাদের পরাজয় আমারই দোষে। তখন আমি কি বেঁচে থাকতে পারি? আমি কি পরিত্যাগ করতে পারি ঢাল বর্ম এবং একলিসকে অনুরোধ করতে পারি এই বলে যে আমরা ফিরিয়ে দিবো হেলেন কে এবং সাথে ট্রয়ের সম্পদের অর্ধেক? অর্থহীন। সে আমাকে নিরস্ত্র অবস্থায় মেরে ফেলবে যেন আমি এক অসহায় নারী। তার চেয়ে ঢের ভালো তার সাথে লড়াইয়ে নামা, এতে যদি আমার মৃত্যু হয় তবুও।"

তখনই এলেন একিলিস। তার পাশে ছিলেন আ্যাথেনা, কিন্তু হেক্টর ছিলেন একাকী। আ্যাপোলো তাকে তার নিয়তির হাতে সপে দিয়ে চলে গেছেন। যখন তারা দুজন এগিয়ে এলেনতখন হেক্টর ঘুরে পালিয়ে গেলেন। তিনবার তাকে ট্রয়ের প্রাচীরের চারপাশে খোঁজা হলো হত্যা করার জন্য। আ্যাথেনাই হেক্টরকে থামালেন। তিনি হেক্টরের সামনে এলেন তার ভাই ডেইফোবাসের রূপ ধরে এবং হেক্টরকে সাহস দিলেন একিলিসের সাথে লড়াইয়ে নামার। হেক্টর মুখোমুখি হলেন একিলিসের এবং চিররকার করে বললেন, " যডি আমি তোমাকে হত্যা করি তবে তোমার মৃতদেহ ফিরিয়ে দেবো তোমার বন্ধুদের কাছে। তুমিও কি আমার সাথে একই আচরন করবে? " কিন্তু একিলিস উত্তরে বললেন, " হে উন্মাদ, মেষ এবং নেকড়ের মধ্যে যেমন কোনো অঙ্গীকার হতে পারে না তেমনি তোমার আমার মধ্যেও কোনো অঙ্গীকার হতে পারে না।" এই বলে তিনি বর্শা নিক্ষেপ করলেন। এটি লক্ষস্থানে আঘাত করতে পরলো না; কিন্তু আ্যাথেনা এটিকে ফিরিয়ে আনলেন। এবার হেক্টর আঘাত করলেন নিখুঁত নিশানায়, বর্শাটি আঘাতও করলো কিন্তু বর্মটি ছিলো জাদুময় তাই কোনো ক্ষতি হলো না একলিসের। হেক্টর দ্রুত গেলেন তার ভাইয়ের কাছে তার বর্শাটি নেওয়ার জন্য, কিন্তু সে সেখানে ছিলো না। হেক্টর প্রকৃত সত্য অনুধাবন করতে পারলেন। আ্যাথেনা তাকে ধোঁকা দিয়েছেন এবং পালাবার কোন উপায় নেই। "দেবতারা আমার উপর মৃত্যু আরোপ করেছেন" হেক্টর ভাবলেন। "অন্তত আমি মারা যাবো না বিনা লড়াইয়ে।" তিনি বের করলেন তার তরবারি যেটি ছিলো একমাত্র শেষ অস্ত্র এবং ঝাঁপিয়ে পড়লেন তার শত্রুর উপর। কিন্তু একিলিসের ছিলো একটি বর্শা। তিনি বর্শাটি হেক্টরের পরিহিত বর্ম , যেটি কিনা একলিস খুব ভালো করেই চিনতেন সেটির গলার নিকটের ছিদ্র দিয়ে ঢুকিয়ে দিলেন। "আমার মৃতদেহ আমার পিতামাতার কাছে ফিরিয়ে দিও" শেষ ইচ্ছা জানালেন হেক্টর। কিন্তু একিলিস উত্তর দিলেন " আমার কাছে কোনো প্রার্থনা করো না কুকু. তুমি আমার উপর যা অন্যায় করেছো সেই জন্য যদি সম্ভব হত আমি তোমার কাচা মাংস খেতাম"





তখন হেক্টরের আত্না দেহত্যাগ করলো এবং চলে গেলো পাতাল রাজ্যে।
একিলিস মৃত হেক্টরের দেহ থেকে খুলে ফেললেন রক্তাক্ত বর্মটি, এবং মৃত মানুষটির পা দুটি ছিদ্র করে ফেললেন এবং এদেরকে চামড়ার সরু ফালিতে বেঁধে ঝুলিয়ে দিলেন তার রথের পিছনে যাতে মাথাটি ঝুলে থাকে। অতঃপর চাবুক চালালেন তার ঘোড়াগুলোর উপর এবং একের পর এক ট্রয়ের প্রাচীরগুলো অতিক্রম করে তিনি হেক্টরের সকল গৌরব ধুলিসাৎ করে তার শবদেহটি টেনে নিয়ে গেলেন।



অবশেষে যখন তার ক্রোধ নিরসিত হলো তিনি দাড়ালেন প্যাট্রোক্লাসের মৃতদেহের পাশে এবং বললেন, "শোনো আমার কথা। আমি হেক্টরকে টেনে এনেছি আমার রথের পেছনে বেঁধে এবং আমি তাকে পাঠাবো তোমার শেষকৃতয়ের চিতার পাশে কুকুরের গ্রোগ্রাসের কাছে।"


ওদিকে অলিম্পাসে চলছিলো ক্রুদ্ধ বাদানুবাদ। মৃতজনের এইরূপ অবমানা হেরা, আ্যাথেনা ও পোসাইডন ব্যাতীত সকল দেবতাকেই অসন্তুষ্ট করলো। সবচেয়ে বেশি অসন্তুষ্ট হলেন জিউস। তিনি আইরিসকে পাঠালেন প্রায়ামের কাছে যাতে তিনি বিশাল মুক্তিপণ নিয়ে নির্ভয়ে যান একিলিসের কাছে হেক্টরের মৃতদেহ উদ্ধারের জন্য।

তখন বৃদ্ধ রাজা ট্রয়ের শ্রেষ্ঠতম একটি বাহন পূর্ণ করলেন চমৎকার সব উপঢৌকন দিয়ে এবং চললেন গ্রিক তাবুর দিকে। হার্মিস তাকে নিয়ে এলেন সেই মানুষটির কাছে যিনি তার পুত্রকে হত্যা ও অতঃপর লাঞ্চিত করেছেন। তিনি একলিসের হাটু জড়িয়ে ধরলেন এবং তার হাতে চুম্বন দিলেন। একিলিস প্রায়ামের প্রতি অনুভব করলেন এক ভয় মেশানো শ্রদ্ধা। অতঃপর প্রায়াম তার পুত্রের মৃতদেহ চাইলেন তার কাছে।




একিলসের মন দুঃখে ভারাক্রান্ত হয়ে উঠলো। তিনি বৃদ্ধকে টেনে তুললেন এবং ভৃত্যদের আদেশ দিলেন হেক্টরের মৃতদেহটি উত্তম করে ধুয়ে তেল মালিশ করেদিতে এবং নরম কাপড় দিয়ে ঢেকে দিতে বললেন কেননা সেটি এতটাই বিকৃত হয়ে গিয়েছিলো যে বৃদ্ধ হয়তো তার ক্রোধ চেপে রাখতে পারতেন না। আর প্রায়াম যদি তাকে বিরক্ত করেন তাবে তার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করাটা অসম্ভব হয়ে উঠতে পারে। "তার শেষকৃত্য করার জন্য আপনার কতদিন প্রয়োজন? একলিস জিজ্ঞাসা করলেন। "কারণ ততদিন আমি গ্রিকদের যুদ্ধ থেকে সরিয়ে রাখবো।"




প্রায়াম হেক্টরের মৃতদেহ প্রাসাদে নিয়ে গেলেন, ট্রয়ে এমন শোক আর কখনো প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি হেলেনও অশ্রুসজল হলেন। "অন্যসব ট্রোজানরা আমাকে ভর্ৎসনা করতো, কিন্তু তোমার কাছ থেকে আমি সর্বদাই পেয়েছি স্বান্তনা। তুমি কেবলি ছিলে আমার বন্ধু" বললেন হেলেন।

নয়দিন ধরে তারা শোক প্রকাশ করলেন। অতঃপর তারা তাকে স্থপন করলেন এক সুউচ্চ চিতায় এবং তাতে অগ্নিসংযোগ করলেন। তারা অস্থিভষ্ম সমুহকে জড়ো করলেন এবং আচ্ছাদিত করে দিলেন বেগুনি বর্বের আবরণে। তারা ভষ্মাধারটিকে রেখে দিলেন এক শুন্য সমাধিতে এবং এর উপর স্থাপন করলেন বিশাল প্রস্তরখন্ড।



এই ছিলো অশ্ব বশীকরণে পারদর্শী হেক্টরের শেষকৃত। প্রকৃতপক্ষে ট্রয়ের আসল যুদ্ধ এখানেই শেষ হয়েছিলো।

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×