somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Greek mythology বা গ্রীক পৌরাণিক কাহিনী - ২

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ব - ১ পর্ব – ২


গতপর্বে আপনাদের বলেছিলাম গ্রীক পুরাণের উৎপত্তির ইতিহাস নিয়ে। সেইসাথে গ্রীক দেবতাদের মধ্যবর্তী সম্পর্কের একটি ছবিও আপনাদের দেখিয়ে ছিলাম।


গ্রীক পুরাণ পড়তে গিয়ে আমি যে সমস্যা তে পড়েছিলাম তা হলো, দেবতাদের না চেনা। তাই কাহিনীতে নতুন কোন দেবতার নাম পেলেই আগে তার সম্পর্কে জানতে হয়েছিলো বার বার। ব্যাপারটা বিরক্তিকর লাগছিল। পরবর্তীতে এক বন্ধুর সাজেশন পেয়ে ঠিক করলাম আগে দেবতাদের সম্পর্কে পুরো ধারণা নিই, তারপর গল্প গুলো পড়বো। চিন্তাটা আসলেই কাজে দিল।



অতএব বুঝতেই পারছেন, আমার পরবর্তী আলোচনার বিষয় হলো গ্রীক দেবতাগন। আমি আগেই বলেছিলাম, গ্রীক দেবতাদের মোটামুটি তিনটি প্রজন্মে ভাগ করা যায়, আদ্যকালীন দেবতা বা প্রাথমিক দেবতাগণ, টাইটানস দেবতাগণ এবং অলিম্পিয়াস দেবতাগণ। তবে আমার মতে গ্রীক পুরাণে যে দুই প্রজন্মের দেবতাদের নিয়ে খুব বেশী আলোচনা বা কাহিনী বর্ণিত হয়েছে তাঁরা হলেন টাইটানস এবং অলিম্পিয়ান্স দেবতাগণ।
আমি যেহেতু গোঁড়া থেকেই শুরু করেছি তাই প্রথমেই আদ্যকালীন গ্রীক দেব-দেবীদের সম্পর্কে বলবো আপনাদের। গ্রীকদের পুরাণ পড়ে আমি যেটা লক্ষ করেছি সেটা হলো, গ্রীকরা এটা বিশ্বাস করে না যে দেবতারা এই বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। তাঁরা ঠিক বিশ্বাস করে উল্টো ব্যাপারটা, তাদের মতে বিশ্বই সৃষ্টি করেছে দেবতাদের। তাই আদ্যকালীন দেবতারাই ছিলেন প্রথম দেবতা। আর এই আদ্যকালীন দেবতারাই হলেন বিশ্বের মৌলিক উপাদান গুলো। যেমন ধরুন আকাশ, বাতাস, আলো, অন্ধকার, সমুদ্র, রাত, দিন, পৃথিবী, সময় ইত্যাদি। বেশীরভাগ আদ্যকালীন দেবতাদের দেখানো হয়েছে প্রকৃতির সাথে সম্পৃক্ত। তাই বলা যায় তাদের হয়তো মানুষের মতো কোন আকার ছিল না। যদিও কিছু কিছু দেবতাদের মানুষের রূপে দেখানো হয়েছে তবে এই রূপ ছিল তাদের নিজেস্ব উপাদান থেকে অভিন্ন। যেমন গায়া বা ধরিত্রী দেবীকে দেখানো হয়েছে ধরিত্রী থেকে উঠে আসা এক নারী রুপে।


আদ্যকালীন দেব-দেবী যারা ছিলেন-

১) ইথার (Aether)



গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী, ইথার ছিলেন আদ্যকালীন দেবতাদের মধ্যে একজন, তাকে Acomn নামেও ডাকা হতো। গ্রীকরা মনে করেন তিনি ছিলেন সৃষ্টির শুরুতে যে মৌলিক উপাদান গুলোর দরকার ছিল তার মধ্যে একটি। প্রাচীন গ্রীকে ইথারের নামের অর্থ ছিল আলো। তাঁকে মনেকরা হয় আলো এবং স্বর্গে বয়ে যাওয়া পবিত্র বিশুদ্ধ বায়ুর দেবতা। সেই বিশুদ্ধ বায়ুই হলো দেবতাদের শ্বাসপ্রশ্বাস। ইথার ছিলেন ইরেবোস (Erebos) ও নিক্স (Nyx) এর ছেলে এবং হেমেরার (Hemera) ভাই এবং একই সাথে স্বামীও।


২) অ্যানাক (Ananke)



অ্যানাক হলেন ভবিতব্য, প্রয়োজন ও ভাগ্যের দেবী । তিনি ছিলেন সময়ের দেবতা ক্রনাসের সঙ্গিনী(স্ত্রী)। তিনি তার স্বামীর মতোই অতিমানবীয়। সর্পিল আকৃতি নিয়ে তিনি এই সৃষ্টিকে জড়িয়ে রেখে রক্ষা করতেন।


৩) ক্যাওস (Chaos)



ক্যাওস ছিলেন সর্বপ্রথম আদি দেবী যিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টির শুরুর সময়ে আবির্ভাব হয়েছিলেন। গ্রীক শব্দ ক্যাওস অর্থ শূন্যতা, অশিম শূন্যতা বা ফাটল। ক্যাওস ছিলেন নিন্ম বায়ুমণ্ডল যা পৃথিবীকে পরিবেষ্টিত করে রেখে ছিল। সেই বায়ুমণ্ডলে ছিল অদৃশ্য বায়ু এবং অন্ধকারময় কুয়াশা। ক্যাওসের পরবর্তী বংশধররা ছিলেন ইথার (আলোর দেবতা), নিক্স (রাতের দেবী), এরিবাস (অন্ধকারের দেবতা) এবং হেমেরা (দিনের দেবী)।


৪) এরিবাস (Erebus)



প্রাচীন গ্রীক অনুসারে এরিবাস অর্থ গভীর অন্ধকার বা ছায়া। এরিবাস ছিলেন রাতের অন্ধকারের দেবতা এবং রাতের দেবী নিক্স এর স্বামী, যিনি তার অন্ধকারময় কুয়াশা দিয়ে ঢেকে দিতেন বিশ্বের প্রতিটি প্রান্ত। তার স্ত্রী নিক্স এই কুয়াশা সমগ্র আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে দিতেন, এতেই পৃথিবীতে নেমে আসতো রাত। আর তাদের মেয়ে হেমেরা সেই অন্ধকার ভেদ করে ছড়িয়ে দিতেন দিনের আলো আর পৃথিবী হয়ে উঠতো আলোকিত।


৫) খ্রোনাস (Khronos)



প্রাচীন গ্রীক ভাষায় খ্রোনাস শব্দের অর্থ ছিল সময়। অতএব বুঝাই যাচ্ছে যে খ্রোনাস ছিলেন সময়ের দেবতা। গ্রীক পুরাণে খ্রোনাসের আকৃতি সম্পর্কে যে ধারণা দেয়া আছে তা হল, তিনি ছিলেন অতিমানবীয় এবং তার ছিল তিনটি মাথা। যার একটি ছিল মানুষের, একটি ষাঁড় এবং একটি সিংহের। তিনি সৃষ্টির শুরুতেই স্বআবির্ভূত হয়েছিলেন। সঙ্গিনী অ্যানাককে নিয়ে সর্পিল আকৃতি ধারন করে তিনি এই বৈশ্বিক ডিম্বকে জড়িয়ে রাখতেন।



৬) এরোস (Eros)



পুরনো গ্রীক ভাষায় এরোস অর্থ ছিল আকাঙ্ক্ষা। এরোস হলেন প্রেমের দেবতা। তাকেও সেই দেবতাদের একজন মানা হয় যারা সৃষ্টির শুরুতে স্বআবির্ভূত হয়েছিলেন। এরোসের কাছে ছিল ঐ প্রেমের শক্তি যে শক্তিবলে তিনি দেবদেবীদের ভেতর প্রেমের সঞ্চার করেছিলেন এবং যা পরবর্তী প্রজন্মের দেবদেবীদের আগমনের পথ খুলে দিয়েছিল ।


৭)গায়া (Gaia)



গ্রীক শব্দ গায়া অর্থ হচ্ছে ভূমি বা পৃথিবী। তাই গায়াকে বলা হয় ধরিত্রী দেবী। তাকে দেখানো হয়েছে ভূমি থেকে উঠে আসা এক নারী রুপে। তার গর্ভ থেকে জন্ম নিয়েছেন অনেক দেবতারা। গায়ার সাথে স্বর্গের দেবতা উরেনাসের মিলনে জন্মে ছিলেন স্বর্গের দেবতাগন এবং সমুদ্র দেবতা পন্টাসের সাথে মিলনে জন্ম দিয়েছিলেন পরবর্তী সমুদ্র দেবতাদের। সেই সাথে গ্রীক পুরাণে আলোচিত অনেক বিশালাকার জায়ান্টের জন্মদাত্রীও ছিলেন তিনি।


৮) হেমেরা (Hemera)



হেমেরা ছিলেন দিনের দেবী। অন্ধকারের দেবতা এরিবাস ও রাতের দেবী নিক্স এর কন্যা। প্রতি প্রভাতে নিক্সের অন্ধকারকে ভেদ করে স্বর্গীয় আলোয় স্নান করিয়ে দিতেন এই পৃথিবীকে দিনের দেবী হেমেরা। এই কাজে দেবী হেমেরাকে সাহায্য করতেন তার স্বামী আলোর দেবতা ইথার।


৯) নিক্স (Nyx)



রাতের দেবী হলেন নিক্স। অন্ধকারের দেবতা স্বামী এরিবাস নিয়ে অন্ধকারের চাদরে ঢেকে দিতেন এই পৃথিবীকে। গ্রীক কবি হেসিয়ডের বর্ণনা অনুসারে, নিক্স এর উৎপত্তি হয়েছিলো ক্যাওস থেকে এবং অন্ধকারের(এরিবাস) সাথে মিলিত হয়ে নিক্স জন্ম দেন আলো(ইথার) ও দিন(হেমেরা) কে, যেগুলো ছিল সৃষ্টির শুরুর মৌলিক উপাদানগুলোর অন্যতম। পরে তিনি একাই জন্মদেন থানাটোস (মৃত্যুর দেবতা), মরফিয়াস (স্বপ্নের দেবতা), হিপনোস (ঘুমের দেবতা), মৌমাস (বিদ্রুপের দেবতা), মোরস (নিয়তি বা ভাগ্যের দেবতা) সহ আরও অনেক দেবতাকে।


১০)ফানেস (Phanes)



ফানেস হলেন সৃষ্টির দেবতা। গ্রীক পুরাণে তাঁকে মূল সৃষ্টিকর্তা হিসেবেও দেখানো হয়েছে। কারণ তাকেই মনেকরা হয়ে থাকে, তার পরবর্তী প্রজন্মের দেবতাদের জন্মগ্রহণের পেছনের মূল শক্তি। মূলত গ্রীক মিথের অরফিক (Orphic) ট্রেডীসন থেকেই ফানেস দেবতার প্রথম পরিচয় পাওয়া যায়। এই মিথ গুলোয় অনেক ক্ষেত্রে তাঁকে এরোসের সমকক্ষও মনে করা হয়েছে। সৃষ্টির শুরুতে বৈশ্বিক ডিম্বের খোলস ভেদ করে তিনি বেরিয়ে এসে ছিলেন। কোন কোন জায়গায় বর্ননা মেলে যে বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের উপর কর্তৃত্ব বজিয়ে রাখতে অলিম্পিয়ান্স দেবতাদের রাজা জিউস তাকে গিলে খেয়ে ফেলেন।


১১)পন্টাস (Pontus)



আদি গ্রীক সমুদ্র দেবতার নাম ছিল পন্টাস। বাকি সব সমুদ্র দেবতার আদিপিতা ছিলেন তিনি। হেসিয়ডের গ্রন্থ অনুসারে পন্টাস ছিলেন ধরিত্রী দেবী গায়ার সন্তান। রোমান মোজাইকে পন্টাসকে দেখানো হয়েছে সমুদ্র থেকে জেগে উঠা এক দৈত্যাকার মাথা রূপে যার ছিল ধূসর পানির মতো দাড়ি এবং কাঁকড়ার হাতের ন্যায় শিং।


১২)টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোস (Tartaros)



প্রাচীন গ্রীক মিথলোজি অনুসারে, ইউরেনাস(আকাশ), গায়া(পৃথিবী) এবং পন্টাস(সমুদ্র) এর নিচে হল টারটাররোস এর অবস্থান। গ্রিক পুরাণে, টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোস দুইটি ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। প্রথমত, টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোস ছিল মৌলিক গ্রিক আদি দেবতাদের একজন। ক্যাওস, গায়া ও এরোসের সাথে তার জন্ম হয়। হেসিয়দের লিপি অনুযায়ী তার ঔরসে গায়ার গর্ভে তাইফন নামে এক দানবের জন্ম হয়। দ্বিতীয়ত, গ্রিক পুরাণের নরক-প্রদেশের নামও টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোস ছিল, যেখানে পাপাত্মারা পৃথিবীতে তাদের কৃতকর্মের জন্য শাস্তি পেত। এই টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোস ছিল অতি ভয়ানক এক স্থান। জীবিত মানুষেরা এখানে প্রবেশ করতে পারত না।সের্বেরুস নামে ভয়ংকর এক তিন মাথাওয়ালা কুকুর ছিল টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোসের প্রহরী। কোন জীবিত মানুষ যদি এখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করত অথবা কোন আত্মা যদি এখান থেকে পালিয়ে আসার চেষ্টা করত তাহলে সের্বেরুস তাকে সঙ্গে সঙ্গে হত্যা করত। টারটা‍‍‌‌‍‍‌‍‍‍‌‍‌‍রোসের অর্থাৎ নরকের রাজা ছিল মৃত্যুর দেবতা হেডিস।


১৩)থালাসা (Thalassa)



সমুদ্র বা সমুদ্র পৃষ্ঠের আদি দেবী হলেন থালাসা। ইথার এবং হেমেরার মিলন থেকে তার জন্ম। দেবতা পন্টাসের গভীর জলের সাথে মিশে তিনি লালন করতেন মাছদের।


১৪)ইউরেনাস (Uranus)



প্রাচীন গ্রীক ভাষায় ইউরেনাস অর্থ আকাশ। গ্রিক পুরাণে বর্ণিত আকাশ ও স্বর্গের আদি দেবতা। উরানোসের সাথে বিয়ে হয় ধরিত্রী দেবী গায়ার। গায়া ছিলেন উরানোসেরই মা (হেসিয়ড অনুযায়ী)। বেশিরভাগ গ্রিকই তাঁকে মৌলিক দেবতা হিসেবে গণ্য করে। দার্শনিক কিকেরোর মতানুযায়ী উরানোস ইথার ও হেমেরার সন্তান। অর্ফিউসের মহাকাব্যতে তাঁকে রাত্রির দেবী নিক্সের পুত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। পরবর্তীকালে গায়ার চক্রান্তে তাঁর পুত্র ক্রোনাসের দ্বারা সিংহাসনচ্যুত হন। উরানোসের ঔরসে গাইয়ার গর্ভে তিন জন হেখাটনখেইরিস(Hekatonkheires) (শত বাহু ওয়ালা দৈত্য), তিন জন সাইক্লোপ্স(Cyclopes)(এক চোখ ওয়ালা দৈত্য) সহ বারোজন টাইটান জন্মগ্রহণ করে।

এই ১৪ জন দেবতাদের বলাযেতে পারে আদি দেব-দেবীদের মধ্যে প্রধান। উপরক্ত দেবতারা ছাড়াও আরও যারা আদি দেবতা রয়েছেন তাঁরা হলেনঃ

১৫)হাইড্রোস(Hydros) (পানির দেবতা)

১৬)নেসোই(Nesoi) (দ্বীপের দেবতা)

১৭)ওকিয়ানোস(Oceanus) (বিশুদ্ধ জলের দেবতা)



১৮)ঔরিয়া(Ourea) (পর্বতের দেবতগন)

১৯)ফুসিস(Phusis) (প্রকৃতির দেবী)

২০)থেসিস(Thesis) (সৃষ্টির দেবী)


গ্রীক দেব-দেবীদের সম্পর্কে এতক্ষণ যা বলেছি, হয়তো অনেকের কাছেই মনে হয়েছে এগুলো কি সত্যি? আমার মনেও সে প্রশ্ন হাজির হয়ে ছিল। অনেকেই চেয়েছেন গ্রীক মিথলজি থেকে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দাড় করাতে। কিন্তু বেশীর ভাগ মানুষেরই মত হচ্ছে গ্রীক মিথলজি শুধু মাত্রই রুপকথার গল্পের মতো, যা অনেক আগে শুরু হয়েছিলো এবং আজ পর্যন্ত চলছে। এই মিথলজির ঘটনা গুলোর সত্যতা সম্পর্কে কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আজও পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে অনেকেই আছেন যারা এই গ্রীক দেবতাদের উপর বিশ্বাস রাখেন।

পরের পর্বে টাইটানদের নিয়ে লিখবো...

আজ এ পর্যন্তই...
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৩
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×