এমনিতে বাঘ-হরিণসহ সমগ্র সুন্দরবনকে ধ্বংস করেই যাচ্ছি আমরা। আর এখন সর্বশেষ সংযোজন রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। কফিনের শেষ ব্যবস্থা। সুন্দরবনের প্রাণ বৈচিত্র্য নষ্ট হলে বিপর্যয় কেবল দক্ষিণবঙ্গের নয়। সারা বাংলাদেশের বিপর্যয় অনিবার্য।
সুন্দরবন কেবল গাছ-পালার কোনো বন না। সুন্দরবনের বিচিত্র প্রাণ বৈচিত্র্যে মিশে আছে আমাদের অস্তিত্ব। মাস দুয়েক আগে স্ব উদ্যোগে ছুটে যাই সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায়। বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার সাপমারি- কাটাখালী ইউনিয়নে যাই। এখানেই জমি অধিগ্রহণ করে মাটি ভরাট করার কাজ শুরু করেছে সরকার। মাটি ভরাট মানে যেখানে বিশাল চিংড়ি ঘের ছিল সেখানে মাটি ফেলে নির্মাণ কেন্দ্র হবে। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই এসব কাজ হচ্ছে। কথা বলেছি পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে। যারা জানালেন ভয়াবহ ভবিষ্যতের কথা।
ধাপে ধাপে বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি।
প্রেক্ষিত ১:
এ ধরনের বড় প্রকল্প যার সঙ্গে পরিবেশের প্রভাব জড়িত তা করতে গেলে এনভায়রনমেন্ট ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট (ইআইএ) প্রতিবেদন প্রয়োজন
বাকি দেখুন Click This Link