somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যতার্থ মূল্যায়ন Repost

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হিজড়া খান, চাকিব খান, হাফ লেডিস, শাকিব আপা এই নামগুলোর পিছনের লোকটাকে ফেসবুক কিম্বা ব্লগের মাধ্যমে আমরা ভার্চুয়াল বাংগালিরাও খুব চিনে গেছি। যারা জীবনে কোনদিন সিনেমা হলে যেয়ে এই হিজড়া খানের একটা সিনেমাও দেখি নাই, ফেসবুকে তার একটা পিক দেখলেই অমনি কম্পিউটারের মাউসে তর্জনী ঘষি কখন একটা ব্যাংগাত্মক মন্তব্য করব! আর এইটাও সব সম্ভবের দেশে হাজারটা সম্ভাবনার একটি। কারণ আমরা যে আমাদের বাংগালিয়ানা লুকিয়ে রাখতে পারি না !

তবে আজ এই পোশাকি নামের অন্তরালের শাকিব রুপি মাসুদ রানার কিছু জানা কথা আবারো জানাবার ইচ্ছে সংবরণ করতে পারছি না।

ছেলেটি তখন ক্লাস নাইনে পড়ে, পদার্থ বিজ্ঞান ক্লাস। স্কুলের সব চেয়ে খুঁত খুঁতে শিক্ষক পরেশ মণ্ডল ক্লাসে ঢুকলেন। পরেশ মণ্ডলের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ক্লাসে এসেই ক্লাস ওয়ার্ক দিবেন, তারপর ডাস্টারটা হাতে নিয়ে ক্লাসের পিছন দরজা দিয়ে ক্লাসে ঢুকবেন। কোন ছাত্র টেরই পাবে না কখন তার পিছনে স্যার দাঁড়িয়ে তার লেখা দেখছেন। লিখতে লিখতে যদি পিঠে সজোরে ডাস্টার এসে পড়ে তাহলে বুঝতে হবে তার লেখায় ভুল হচ্ছে। তারপর স্যার তার ভুল শুধরে দিবেন। ক্লাসে সবাই তাই এই পরেশ মণ্ডল কে ডাস্টার বাবা বলে ডাকে। এই ডাস্টার বাবা সেদিন ক্লাসে এসে মাসুদ রানার পিছনে দাঁড়িয়ে থেকে নিজের চোখ কে বিশ্বাস করাতে পারছিলেন না। যেই ছেলেটি ক্লাস এইটে অত্র স্কুল থেকে একমাত্র ট্যালেন্ট পুলে বিত্তি পেয়ে সবার মুখ উজ্জ্বল করেছে সে কিনা ক্লাস ওয়ার্ক না করে মাথা গুঁজে নাটকের স্ক্রিপ্ট মুখস্থ করছে। ডাস্টার বাবা ডাস্টার উঁচু করলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত মারলেন না। তিনি বোর্ডের সামনে গিয়ে হুংকার দিয়ে মাসুদ কে বললেন তার কাছে থাকা স্ক্রিপ্টটা নিয়ে আসতে। মাসুদ ভয়ে ভয়ে নিয়ে গেল। ডাস্টার বাবা মুখ ভেংচিয়ে, দাঁত খিঁচিয়ে স্ক্রিপ্টে থাকা ডায়ালগ গুলো পড়তে থাকলেন। ক্লাসের সবাই সেদিন অট্ট হাসিতে মেতে উঠেছিল। মাসুদ লজ্জায় মাথা উঁচু করতে পারছিল না, শুধু একবার মাথাটা হালকা উঁচু করে তাকাল। জানালা ভেদ করে দৃষ্টি তার স্কুলের মাঠের উপর গিয়ে পড়ল। চৈত্রের প্রখর রোদের উত্তাপ মাঠ থেকে দমকা হাওয়া সমেত তার কপালে আঘাত করল। পরিনতিতে বিন্দু বিন্দু ঘাম তার জোড়া ভুরু দুটিকে ভিজিয়ে দিয়েছিল।

সেই বিকালে রজত দাদার “সুরের ধারা শিল্পী গোষ্ঠী” দলের নিয়মিত মহড়ায় মাসুদের অনুপস্থিতি দেখে দাদা লোক মারফৎ মাসুদ কে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। মাসুদ আর নাটক করবে না বলাতে দাদা তার কাঁধে হাত রেখে সারাটা বিকেল বুঝালেন। রজত দাদা বলেছিলেন, ধুলি মাখা পথ না মাড়িয়ে কখনো জয়রথের কথা কল্পনা করতে নেই রে গাধা!

তারপর থেকে “সুরের ধারা শিল্পী গোষ্ঠী” যতগুলো নাটক মঞ্চায়ন করেছিল মাসুদের সরব উপস্থিতি সেগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দিয়েছিল কয়েক গুন। কিন্তু সারাদিন থিয়েটার নিয়ে পড়ে থাকলেও বুক পকেটে কিম্বা পড়ার টেবিলের উপরে বোম্বের শাহরুখ খানের হাসিমাখা মুখের ছবি রেখে দিত অতি যতনে। তার সিনেমার প্রতি, সিনেমার মানুষগুলোর প্রতি এই তিব্র আকর্ষণ দেখে রজত দাদাই কয়েকদিন পরে মাসুদ কে ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট সেন্টারে ভর্তি করে দিয়েছিলেন। রজত দাদা শুধু একটা কথায় বলতেন, তোকে দিয়ে হবে। তুই পারবি।

রজত দাদার এক একটা কথা মাসুদের প্রত্যাশার পারদ কে আকাশে নিয়ে থামাত।

বাংলাদেশ গ্রুপ ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্তির কারনে রজত দাদার সাথে মিডিয়া ব্যক্তিত্বের বেশ চেনা জানা ছিল। কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে যখন ভার্সিটিতে ভর্তি হবার প্রস্তুতি নিচ্ছে মাসুদ, রজত দাদা তাকে নিয়ে আসলেন ঢাকায়। তার কিছু ছবি তোলা হল, এক জন বিখ্যাত ফটোগ্রাফারের হাত দিয়ে। ছবি গুলো চোখেও পড়ল এক জন নিত্য পরিচালকের। তারপর তার জীবনের ইতিহাসের চাকাতে একটা ঘূর্ণি খেল, মুহূর্তে বদলে গিয়ে মাসুদ রানা থেকে শাকিব খানে পরিনত হলেন।

প্রথম সিনেমা “ অনন্ত ভালোবাসা”। ওই সময়ের ব্যাস্ততম নায়িকা মৌসুমির বোন ইরিন জামান নায়িকা হিসাবে পর্দা কাঁপাতে শাকিবের সাথে জুটি বাঁধবেন। পরিচালক ভাবলেন, কক্সবাজারে একটা গানের দৃশ্য দিয়ে দৃশ্যায়ন সরু করবেন। শাকিব বাবা মায়ের আশীর্বাদ নিলেন, নিলেন গুরু রজতের। উত্তেজনায় সারা রাত একটি বারের জন্য চোখের দুটি পাতা এক করতে পারেন নি। সকাল বেলা ইউনিট থেকে জানানো হল, পরিচালক, নায়িকা এবং নায়িকার বোন সুপার স্টার মৌসুমি প্লেন এ করে কক্সবাজার যাবেন। শাকিব যাবে শুটিং এর সরঞ্জামাদি ভরা ট্রাকে করে। ড্রাইভারের পাশে বসে জানালা দিয়ে রাস্তার পাশের মানুষগুলোকে ক্রমে দূরে সরে যেতে দেখে দেখে শাকিবের গুরু রজতের একটা কথা মাথায় খেলে গেল,ধুলি মাখা পথ না মাড়িয়ে কখনো জয়রথের কথা কল্পনা করতে নেই রে গাধা!

সিনেমা মুক্তি পাওয়ার পর সব জায়গায় শাকিব বন্দনা শুরু হয়ে গেল। হাতে এক সাথে কয়েকটা সিনেমা পেয়ে গেলেন। সিনেমাগুলো মোটামুটি চলল। কিন্তু ঐ সময় কলকাতার নায়িকা ঋতু পর্ণা এসে “রাঙ্গা বৌ” নামের একটা সিনেমা দিয়ে সব হিসেব ওলট পালট করে দিল । এক দিকে নায়ক মান্নার আধিপত্য, অন্য দিকে রিয়াজ শাবনুরের ক্যামেস্ট্রি ভরা সিনেমার দাপটে যখন খেই হারিয়ে ফেলেছেন শাকিব ঠিক তখন মোহাম্মদ সরকার নামের এক পরিচালক “ নগ্নতাই অশ্লীলতা নয়” বলে তৃতীয় শ্রেণীর এক্সট্রা সদৃশ দেহ সর্বস্ব নায়িকা এনে একের পর অশ্লীল সিনেমায় বাজার করেছে গরম। শাকিব সিনেমা করা বাদ দিয়ে দিলেন। অশ্লীল সিনেমার প্রযোজকেরা পান চিবাতে চিবাতে শাকিবের দরজায় কড়া নাড়া শুরু করল। শাকিব তার সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। কিন্তু ওই সময়ের আলোচিত টিভি তারকা মাহফুজ আহমেদ “প্রেমের কসম” নামের একটা সিনেমাতে বাথটাবের একটা দৃশ্যে অভিনয় করে আলোচিত হলেন। রিয়াজের মত ভালো ইমেজের তারকা, “ধাওয়া” নামের একটা সিনেমাতে চরম অশ্লীল ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করলেন। শাকিব নড়ে বসলেন। জীবনে কাজ বলতে তো এই অভিনয়টাকেই শিখেছেন। টিকে থাকার জন্য তিনি রাজি হলেন কয়েকটা সিনেমাতে অভিনয় করার জন্য। সিনেমাগুলো হিট, বাম্পার হিট হতে লাগলো। কিন্তু বুকের ভীতরে যে তৃষ্ণা ছিল, তা তার মিঠছিল না। তিনি ঘোষণা দিলেন, কোন রোমান্টিক সিনেমার প্রস্তাব নিয়ে কেও যদি আসে এবং সেই সিনেমার নায়িকা যদি শাবনুর হয় তাহলে তিনি একটি টাকাও পারিশ্রমিক নিবেন না। কয়েকজন প্রযোজক এই অফার লুফে নিলেন। শাকিব আবার ঘুরে দাঁড়ালেন। ঠিক ওই সময় নায়ক মান্নার চিরপ্রস্থান শাকিব কে এনেদিল আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা। শাকিবের এক একটা সিনেমা কোটি কোটি টাকা ব্যবসা করতে লাগল। অনন্ত ভালোবাসা সিনেমাতে যেই শাকিব পেয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা পারিশ্রমিক, তিনি এবার বাজার যাচাই করে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে করলেন তিরিশ লাখ। প্রযোজকেরা মুখ ফিরালেন না। কারণ তারা বুঝেন ব্যবসা। শাকিব কে চল্লিশ লাখ টাকা দিয়েও চুক্তি বদ্ধ করতে তারা লাইন দিলেন তার বাড়ীর দরজায়।

সব সম্ভবের দেশে একবার “রহিম রুপবান” নামের একটা সিনেমা সুপার হিট হয়েছিল। তারপর শুরু হয়ে গেল রহিম কে নিয়ে কচলানি। “রুপবান বনবাসে”, “রুপবান কেন বনবাসে”, “ রঙ্গিন রহিম রূপবান”, “রহিম বাদশা” এই ধরনের ১৫ থেকে ২০ টা সিনেমা তৈরি হল, যতদিন না পর্যন্ত দর্শকের বদ হজম হয়েছে ততদিন তা চলল। শাকিবের বেলায় ও তাই। ওর যেই সিনেমাটাই হিট হয়, সেই সিনেমার আদলে নতুন আর একটা সিনেমা বানানোর জন্য প্রযোজকেরা তার কাছে আসে। একই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে করতে তিনি হাঁপিয়ে উঠছিলেন। তিনি চাষি নজরুল ইসলামের শুভা নামের একটা সিনেমা বিনা পারিশ্রমিকে করে দিলেন। পেলেন রাষ্ট্রীয় সহ বিভিন্ন সম্মান নামা।

তারপর আর সেই ধরনের চরিত্র নিয়ে কেও আসলো না, কারণ প্রযোজকেরা জানেন এই ধরনের সিনেমা করলে ব্যবসা করা যাবে না। তাই শাকিব আর এই ধরনের সিনেমাতে অভিনয় করতে পারলেন না। তবে তিনি সিনেমাতে লোকেশনের ভিন্নতা আনার জন্য সাইন করার সময় শর্ত জুড়ে দিতে থাকলেন, কম পক্ষে তিনটা গানের দৃশ্যায়ন করতে হবে দেশের বাইরের মনোরম লোকেশনে। প্রযোজকেরা তাই করলেন।

অন্যদিকে বাকী সব অভিনেতাদের সিনেমা বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়তে লাগলো। এফডিসি থেকে সিনেমা হল, সব জায়গায় একটা হাহাকার পড়ে গেল । যেই চিত্রশিল্পী শত শত অভিনেতার অবয়বের চিত্র একে সিনেমা হলের সামনে ঝুলিয়ে দিতেন সে তখন এক মাত্র শাকিবের অবয়ব একে পেট চালাতে লাগলেন, শাকিবের মুখাবয়ব আঁকার জন্য আর কাগুজে ছবির দরকার হল না, ওঁকে যে হ্রদয়ে গেথে নিয়েছেন! লাখো মানুষের কর্মসংস্থান শাকিব নির্ভর হতে লাগলো। শাকিবের একটা সিনেমা হিট হলে তার সিনেমায় অভিনয় করা ভিলেনের সহকারী কাল্লু মিয়া মাওলানা ডেকে বাসায় মিলাদ পড়ান। ষাট বছরের বৃদ্ধ লাইট ম্যান কাশেম সর্দার শাকিবের মুখে হাজার ওয়াটের লাইট ফেলেন আর দোয়া করেন, ও যেন আরও কিছুদিন বেঁচে থাকে যাতে তার ছেলের এইস এস সি পাশ টা হয়ে যায়। নায়ক রাজ রাজ্জাক শাকিবের কাঁধে হাত রাখেন, শাকিব লাখো লাখো মানুষের দু বেলা খাবারের ব্যবস্থা করার ভুমিকা রাখছে, এই কথা ভেবে চোখ ছল ছল হয়ে যায় এই মহা নায়কের।

বিশ্ব সিনেমার ইতিহাস যেটা বলে, সিনেমা কখনোই তারকা নির্ভর ছিল না, ছিল পরিচালক নির্ভর। এক জন পরিচালক কে বলা হয় “ The Captain Of The Ship” . নাবিকের ইশারায় জাহাজ যেমন তার গন্তব্যে পৌঁছায়, সিনেমাও তাই। এক জন নায়ক এই জাহাজের এলিট শ্রেণীর কেবল দর্শক মাত্র। আর আধুনিক বৈশ্বিক সিনেমাগুলোতে প্রযুক্তির ছোঁয়া উপেক্ষা করে একজন তারকার পক্ষে কি সম্ভব যেকোনো শ্রেণীর দর্শর ধরে রাখা? শাকিব কিন্তু একটা বিশেষ শ্রেণীর দর্শক কে ধরে রেখেছেন শুধু তার সম্মোহনী অভিনয় দিয়ে। সত্যজিৎ রায়ের কোন সিনেমাতেই নামকরা কোন স্টার ছিলেন না, তার সিনেমাতে অভিনয় করে স্টার হয়ে ছিলেন। সত্যজিৎ রায় নাকি একটা কলাগাছের কাছ থেকেও অভিনয়টা বের করে আনতে পারতেন। ইরানি পরিচালক মাজিদ মাজিদি কিম্বা মহশিন মাখমালবাফ এর চরিত্র গুলো কতটা বিখ্যাত? তাদের সিনেমা কি বিশ্ব জুড়ে খ্যাতি পায় না? কোরিয়ান পরিচালক ইমু ঝাংদের মত পরিচালক অভিনেতার কাছ থেকে অভিনয়টা আদায় করে নেন।

মোহাম্মদ হসেন জেমি, বর্তমানে একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত, যিনি বিশ্ব সিনেমার ইতিহাস পড়ান তার ছাত্রদের, আজ থেকে কয়েক বছর আগে শাকিব কে নিয়ে “ভালোবাসার লাল গোলাপ” নামের একটা ছিনেমা বানালেন যা ছিল একটা তেলেগু সিনেমার কারবন কপি। এই খানে শাকিবের দোষটা কোথায়?

শাকিব যখন চিৎকার করে সিনেমার পর্দা কাঁপায় এই বলে যে “ আমি বুয়েট থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিঃ পাশ করেছি” তখন শাকিব কে মূর্খ বলার চেয়ে যে শাকিব কে দিয়ে বলিয়েছে তাকে বলা উচিৎ। তবে পরবর্তী সময়ে তারা হয়ত অধিক সতর্ক হবেন।

আমরা আমাদের বাংগালিয়ানা কে একটু গলা চেপে ধরে যদি, এই শাকিব-জলিলদের পাশে এসে দাড়ায় তাহলে হয়ত সিনেমাকে একটা প্রোডাক্ট হিসেবে দাড় করান অসম্ভব হবে না।

পুতুল নাচে, পুতুল কে দোষারোপ না করে পুতুল নাচিয়েকেই দোষী সাব্যস্ত করা প্রকৃত জ্ঞানীর কাজ।

সব শেষে এটুকু বলব, শাকিবের নামের আগে এই ধরনের অপমান জনক টাইটেল না লাগিয়ে তার নেপথ্যের নায়কদের সমালোচনা করা অধিক যুক্তি যুক্ত নয় কি? তাহলে হয়ত আমাদের সমালোচনার উদ্দেশ্য সফল হবে।
৯টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেসবুক বিপ্লবে সেভেন সিস্টার্স দখল—গুগল ম্যাপ আপডেট বাকি

লিখেছেন মহিউদ্দিন হায়দার, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০




কিছু তথাকথিত “বাংলাদেশি বিপ্লবী” নাকি ঘোষণা দিয়েছে—ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে! সহযোগী হিসেবে থাকবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী আর পাকিস্তানি স্বপ্ন।শুনে মনে হয়—ট্যাংক আসবে ইনবক্সে। ড্রোন নামবে লাইভ কমেন্টে। আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×