somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চিলেকোঠার প্রেমে (শেষ পর্ব)

৩০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথম পর্বঃ Click This Link

দ্বিতীয় পর্বঃ Click This Link


'ওয়াও, কি সুন্দর দেখা যায় এখান থেকে.. পুরো শহরটা যেন আমার হাতের মুঠোয়' চিত্‍কার করে বলে উঠল রাফা.. রাজুর চিলেকোঠায় এসে রাফা অনেক খুশি.. রেলিংয়ের শেষ মাথায় এসে দুহাত প্রসারিত করে সে বাতাসের শিহরণ পেতে চাইছে.. রাজু তার বাসায় যাওয়ার পর সে কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠে, রাজুকে দেখে একসময় বায়না ধরে তার চিলেকোঠায় আসার কিন্তু তার মা রাজি ছিলেন না মেয়েকে এ অবস্থায় বাইরে যেতে দিতে.. তবুও রাফার আগ্রহে তিনি আসতে দিলেন..
রাজু এসে রাফার পিছনে দাঁড়াল.. বললঃ জান.. কি করো?
রাফা ঘুরে তাকে জড়িয়ে ধরল.. সে যেন চাইছে না এক মুহূর্তের জন্যও রাজু তার কাছ থেকে আলগা হোক.. রাফার প্রবল ভালবাসার আবেশ পেয়ে তার চোখে জল আসছে.. সে চায় না রাফা তার চোখের জল দেখাতে তার একমাত্র চাওয়া রাফা যেন সুস্থ হয়ে যায়..
-এই তোমার চোখ বন্ধ কর তো কিছু সময়ের জন্য..
-কেন বন্ধ করব?
-আহা করোই না..
রাজু রুম থেকে গিয়ে সেদিনের গিফটগুলো নিয়ে আসল..
-জান.. এবার চোখ খুলো..
চোখ খুলে রাফা বললঃ কি?
রাজু তাকে চোখের ইশারায় পা উঁচুতে রাখতে বলে.. রাজু হাঁটুগেড়ে বসে তার পকেট থেকে পায়েল বের করে রাফার ডান পায়ে পরিয়ে দিল.. রাফার চোখে জল চলে আসল.. তার জীবনের একটা গোপন চাওয়া ছিল ছোটবেলা থেকেই যখন কেউ ওকে ভালবাসবে, সেই ছেলেটা যেন তাকে নূপুর পরিয়ে প্রপোজ করে.. আজ তার সেই কথাটা মনে পড়ল.. রাজু বসে থেকেই বলতে লাগলঃ 'একপায়ে নূপুর তোমার
অন্য পা খালি, একপাশে সাগর আর একপাশে বালি, আমার ছোটো তরী, বলো যাবে কি?'
রাফা চোখে জল দেখে সে ওঠে এসে অশ্রু মুছে দিতে দিতে বললঃ আরে পাগলি কি হল? কাঁদছ কেন?
রাফা অশ্রুসজল চোখে স্মিত হাসি দিয়ে বললঃ তোমার তরীতে জায়গা না হলে আমি কিন্তু তোমায় ঠেলে ফেলে দিব.. বলেই দুজন হাসতে লাগল..
||সাড়ে চার মাস পর||
সময় যেন দ্রুতই কেটে যায় আনন্দের মাঝে থাকলে, আর দুঃখে থাকলে তা কাটতেই চায় না.. রাজুর সময় যেন দ্রুত কাটতে কাটতে এখন থেমে গেছে.. রাফার অবস্থা এখন আরও খারাপ.. মাঝে কিছুদিন ভালো ছিল কিন্তু কিছুদিন ধরে খারাপ.. সাইকোলজিস্ট বলেছে ইল্যুশন ও হেলুশিনেশনের কারণে ওর এই অবস্থা.. কড়া কড়া ঘুমের ঔষধ দেওয়ার ফলে রাফা সারাদিন ঘুমিয়েই কাটায়.. আগের চেয়ে অনেকটা শুকিয়ে গেছে.. গলার কাছে কন্ঠার হাড় পর্যন্ত দেখা যায়.. ইদানীং সবচে বড় কথা সে তার মা বাবাকেও মাঝে মাঝে চিনতে পারতেছে না আর সারাদিন চুপ করে থাকে, কারো কোন কথার জবাব দেয় না.. তার বাবা মা তাকে নিয়ে খুবই চিন্তায়, তার বাবা ঠিক করেছেন মেয়েকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাবেন.. ঐখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হ্সপিটালে তার চিকিত্‍সা করাবেন.. রাজু প্রায়ই আসে রাফার বাসায়.. ঘুমন্ত রাফার পাশে বসে থাকে কিছুসময় তারপর চলে যায়.. রাফার মা রাজুকে যত্নআত্তি করতে চাইলে রাজু না করে..
এদিকে রাজুর অবস্থা খুবই খারাপ.. তার শরীর স্বাস্থ্য ভেঙ্গে গেছে.. অনার্স ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষাটা দেওয়া হয় নাই.. রাজু কয়েকদিন আগে তার বাড়িতে গিয়েছিল, তার বাবা মা তার অবস্থা দেখে আশ্চর্য হলেন, ছেলেটার হলোটা কি হঠাত্‍ করে?? কেমন যেন বদলে গেছে?? তারা রাফার ব্যাপারে কিছুই জানতেন না..
রাজু তার চিলেকোঠা ছেড়ে দিয়েছে, গিয়ে ওঠেছে খালাত বোনের বাসায়.. টিউশনিগুলো ছেড়ে দিয়েছে, সারাদিন বসে থাকে মোড়ের মামার দোকানে.. সেদিন দোকানের মামা তাকে জিজ্ঞেস করলঃ মামা আফনের হইচেডা কি?এত বিড়ি যে টানেন কইলজাডা তো পুড়ায়া ফ্যালবেন..
রাজু কিছু না বলে সিগারেট টানতে থাকল.. মামা কিছুটা অবাক হয় এই লোকটা কেমন জানি.. কোন কথা বলে না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইশারা দেয়..
আজ রাফা চুপ করে বসে আছে.. রাজু এসেছে তাকে দেখতে, দুদিন পর রাফাকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হবে.. হয়তো এটাই শেষ দেখা হবে বিদেশ থেকে ফিরে আসার আগ পর্যন্ত.. দেশের ডাক্তাররা অবশ্য আশাবাদী না তাকে নিয়ে.. রাজু গিয়ে রাফার সামনাসামনি বসল..
-আমার চিলেকোঠায় যাবে? অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বলল রাজু.. রাফা একদৃষ্টিতে চেয়ে আছে রাজুর দিকে,পলক পর্যন্ত পড়ছে না.. কিছুটা মাছের চোখের মতো, আগে চোখে কাজল পরলে অনেক সুন্দর লাগত.. এ চোখে হয়তো তা মানাবে না.. রাজু অনেক কথাই বলল, রাফা কোন উত্তর দিল না.. রাজু চলে আসার সময় রাফার মা বললেনঃ তোমার বাসায় যাওয়ার পর অনেক দিন পর্যন্ত ও বেশ সুস্থ ছিল, আমি তো মনে করেছিলাম ও সুস্থ হয়ে গেছে কিন্তু কি থেকে কি হল? ঐ ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর থেকেই অসুস্থতা আর বেড়ে গেল..
সকাল ছটায় ফোন পেল রাজু.. ঘুমিয়েছে একটু আগে ফজরের পর.. কাঁচাঘুমের মাঝে ফোনটা পেয়েই দিগ্বিদিক হয়ে ছুটে গেল রাফার বাসায়.. গিয়ে স্তব্ধ হয়ে গেল রাজু.. আজকে রাতেই সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল..
ফজরের পরে মেয়েকে দেখতে আসলে তাকে রুমে না পেয়ে বাথরুমে খোঁজেন রাফার মা.. কিন্তু দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল.. অনেকক্ষণ ধাক্কাধাক্কির পর সাড়া না পেয়ে তার বাবা ও ভাইদের ডেকে তুলেন রাফার মা.. দরজা ভাঙ্গা পর দেখা যায় রাফার পড়ে আছে আর রক্ত তার চারপাশে.. মাথাটা কেমন থেঁতলে আছে.. অনেকটা মাহার মতো..
রাফাকে ফ্লোরে বিছানা করে শুইয়ে রাখা হয়েছে.. মাথা পর্যন্ত ঢাকা চাদর দিয়ে.. চাদরের এক কোনায় রক্তের লাল দাগ.. মুখটা দেখতে পেয়ে রাজুর ভেতরটা মুচড়ে উঠল..
রাফা তাকে একবার বলেছিলঃ আচ্ছা আমি যদি মরে যাই তুমি কি করবে?
রাজু প্রচন্ড রেগে গিয়ে বলেছিলঃ এ ধরণের কথা বললে খবর আছে.. রাফা বললঃ আরে বলই না, আমি তো আর মরে যাচ্ছি না.. রাজু বলেছিলঃ তুমি যেখানেই লুকিয়ে যেতে চাও না কেন, আমি ঠিকই তোমার পিছু নিব..
'ওয়াও, কি সুন্দর দেখা যায় এখান থেকে.. পুরো শহরটা যেন আমার হাতের মুঠোয়' চিত্‍কার করে বলে উঠল রাফা.. রাজুর চিলেকোঠায় এসে রাফা অনেক খুশি.. রেলিংয়ের শেষ মাথায় এসে দুহাত প্রসারিত করে সে বাতাসের শিহরণ পেতে চাইছে.. রাজু তার বাসায় যাওয়ার পর সে কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠে, রাজুকে দেখে একসময় বায়না ধরে তার চিলেকোঠায় আসার কিন্তু তার মা রাজি ছিলেন না মেয়েকে এ অবস্থায় বাইরে যেতে দিতে.. তবুও রাফার আগ্রহে তিনি আসতে দিলেন..
রাজু এসে রাফার পিছনে দাঁড়াল.. বললঃ জান.. কি করো?
রাফা ঘুরে তাকে জড়িয়ে ধরল.. সে যেন চাইছে না এক মুহূর্তের জন্যও রাজু তার কাছ থেকে আলগা হোক.. রাফার প্রবল ভালবাসার আবেশ পেয়ে তার চোখে জল আসছে.. সে চায় না রাফা তার চোখের জল দেখাতে তার একমাত্র চাওয়া রাফা যেন সুস্থ হয়ে যায়..
-এই তোমার চোখ বন্ধ কর তো কিছু সময়ের জন্য..
-কেন বন্ধ করব?
-আহা করোই না..
রাজু রুম থেকে গিয়ে সেদিনের গিফটগুলো নিয়ে আসল..
-জান.. এবার চোখ খুলো..
চোখ খুলে রাফা বললঃ কি?
রাজু তাকে চোখের ইশারায় পা উঁচুতে রাখতে বলে.. রাজু হাঁটুগেড়ে বসে তার পকেট থেকে পায়েল বের করে রাফার ডান পায়ে পরিয়ে দিল.. রাফার চোখে জল চলে আসল.. তার জীবনের একটা গোপন চাওয়া ছিল ছোটবেলা থেকেই যখন কেউ ওকে ভালবাসবে, সেই ছেলেটা যেন তাকে নূপুর পরিয়ে প্রপোজ করে.. আজ তার সেই কথাটা মনে পড়ল.. রাজু বসে থেকেই বলতে লাগলঃ 'একপায়ে নূপুর তোমার
অন্য পা খালি, একপাশে সাগর আর একপাশে বালি, আমার ছোটো তরী, বলো যাবে কি?'
রাফা চোখে জল দেখে সে ওঠে এসে অশ্রু মুছে দিতে দিতে বললঃ আরে পাগলি কি হল? কাঁদছ কেন?
রাফা অশ্রুসজল চোখে স্মিত হাসি দিয়ে বললঃ তোমার তরীতে জায়গা না হলে আমি কিন্তু তোমায় ঠেলে ফেলে দিব.. বলেই দুজন হাসতে লাগল..
||সাড়ে চার মাস পর||
সময় যেন দ্রুতই কেটে যায় আনন্দের মাঝে থাকলে, আর দুঃখে থাকলে তা কাটতেই চায় না.. রাজুর সময় যেন দ্রুত কাটতে কাটতে এখন থেমে গেছে.. রাফার অবস্থা এখন আরও খারাপ.. মাঝে কিছুদিন ভালো ছিল কিন্তু কিছুদিন ধরে খারাপ.. সাইকোলজিস্ট বলেছে ইল্যুশন ও হেলুশিনেশনের কারণে ওর এই অবস্থা.. কড়া কড়া ঘুমের ঔষধ দেওয়ার ফলে রাফা সারাদিন ঘুমিয়েই কাটায়.. আগের চেয়ে অনেকটা শুকিয়ে গেছে.. গলার কাছে কন্ঠার হাড় পর্যন্ত দেখা যায়.. ইদানীং সবচে বড় কথা সে তার মা বাবাকেও মাঝে মাঝে চিনতে পারতেছে না আর সারাদিন চুপ করে থাকে, কারো কোন কথার জবাব দেয় না.. তার বাবা মা তাকে নিয়ে খুবই চিন্তায়, তার বাবা ঠিক করেছেন মেয়েকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাবেন.. ঐখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হ্সপিটালে তার চিকিত্‍সা করাবেন.. রাজু প্রায়ই আসে রাফার বাসায়.. ঘুমন্ত রাফার পাশে বসে থাকে কিছুসময় তারপর চলে যায়.. রাফার মা রাজুকে যত্নআত্তি করতে চাইলে রাজু না করে..
এদিকে রাজুর অবস্থা খুবই খারাপ.. তার শরীর স্বাস্থ্য ভেঙ্গে গেছে.. অনার্স ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষাটা দেওয়া হয় নাই.. রাজু কয়েকদিন আগে তার বাড়িতে গিয়েছিল, তার বাবা মা তার অবস্থা দেখে আশ্চর্য হলেন, ছেলেটার হলোটা কি হঠাত্‍ করে?? কেমন যেন বদলে গেছে?? তারা রাফার ব্যাপারে কিছুই জানতেন না..
রাজু তার চিলেকোঠা ছেড়ে দিয়েছে, গিয়ে ওঠেছে খালাত বোনের বাসায়.. টিউশনিগুলো ছেড়ে দিয়েছে, সারাদিন বসে থাকে মোড়ের মামার দোকানে.. সেদিন দোকানের মামা তাকে জিজ্ঞেস করলঃ মামা আফনের হইচেডা কি?এত বিড়ি যে টানেন কইলজাডা তো পুড়ায়া ফ্যালবেন..
রাজু কিছু না বলে সিগারেট টানতে থাকল.. মামা কিছুটা অবাক হয় এই লোকটা কেমন জানি.. কোন কথা বলে না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইশারা দেয়..
আজ রাফা চুপ করে বসে আছে.. রাজু এসেছে তাকে দেখতে, দুদিন পর রাফাকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হবে.. হয়তো এটাই শেষ দেখা হবে বিদেশ থেকে ফিরে আসার আগ পর্যন্ত.. দেশের ডাক্তাররা অবশ্য আশাবাদী না তাকে নিয়ে.. রাজু গিয়ে রাফার সামনাসামনি বসল..
-আমার চিলেকোঠায় যাবে? অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বলল রাজু.. রাফা একদৃষ্টিতে চেয়ে আছে রাজুর দিকে,পলক পর্যন্ত পড়ছে না.. কিছুটা মাছের চোখের মতো, আগে চোখে কাজল পরলে অনেক সুন্দর লাগত.. এ চোখে হয়তো তা মানাবে না.. রাজু অনেক কথাই বলল, রাফা কোন উত্তর দিল না.. রাজু চলে আসার সময় রাফার মা বললেনঃ তোমার বাসায় যাওয়ার পর অনেক দিন পর্যন্ত ও বেশ সুস্থ ছিল, আমি তো মনে করেছিলাম ও সুস্থ হয়ে গেছে কিন্তু কি থেকে কি হল? ঐ ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর থেকেই অসুস্থতা আর বেড়ে গেল..
সকাল ছটায় ফোন পেল রাজু.. ঘুমিয়েছে একটু আগে ফজরের পর.. কাঁচাঘুমের মাঝে ফোনটা পেয়েই দিগ্বিদিক হয়ে ছুটে গেল রাফার বাসায়.. গিয়ে স্তব্ধ হয়ে গেল রাজু.. আজকে রাতেই সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল..
ফজরের পরে মেয়েকে দেখতে আসলে তাকে রুমে না পেয়ে বাথরুমে খোঁজেন রাফার মা.. কিন্তু দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল.. অনেকক্ষণ ধাক্কাধাক্কির পর সাড়া না পেয়ে তার বাবা ও ভাইদের ডেকে তুলেন রাফার মা.. দরজা ভাঙ্গা পর দেখা যায় রাফার পড়ে আছে আর রক্ত তার চারপাশে.. মাথাটা কেমন থেঁতলে আছে.. অনেকটা মাহার মতো..
রাফাকে ফ্লোরে বিছানা করে শুইয়ে রাখা হয়েছে.. মাথা পর্যন্ত ঢাকা চাদর দিয়ে.. চাদরের এক কোনায় রক্তের লাল দাগ.. মুখটা দেখতে পেয়ে রাজুর ভেতরটা মুচড়ে উঠল..
রাফা তাকে একবার বলেছিলঃ আচ্ছা আমি যদি মরে যাই তুমি কি করবে?
রাজু প্রচন্ড রেগে গিয়ে বলেছিলঃ এ ধরণের কথা বললে খবর আছে.. রাফা বললঃ আরে বলই না, আমি তো আর মরে যাচ্ছি না.. রাজু বলেছিলঃ তুমি যেখানেই লুকিয়ে যেতে চাও না কেন, আমি ঠিকই তোমার পিছু নিব..
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইন্টেরিম সরকারের শেষদিন : গঠিত হতে যাচ্ছে বিপ্লবী সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২


ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়াকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তঃদেশীয় প্রকল্পটা সফল হতে অনেক দিন লেগে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সে তুলনায় সংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহের সফলতা স্বল্প সময়ে অনেক ভালো। এটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ‘রাষ্ট্র’... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিচার চাই? না ভাই, আমরা "উল্লাস" চাই

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৩৭





দীপু চন্দ্র দাস একটি পোশাক শিল্প কারখানায় চাকরি করতো। সম্প্রতি দীপু দাস তার যোগ্যতা বলে সুপার ভাইজার পদে প্রমোশন পেয়েছিলো।

জানা যায়, সুপারভাইজার পজিশনটির জন্য আরও তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব সন্ত্রাস, আগুন ও ব্লাসফেমি: হেরে যাচ্ছে বাংলাদেশ?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২


ময়মনসিংহে হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন মানুষকে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মধ্যযুগীয় এই ঘটনা এই বার্তা দেয় যে, জঙ্গিরা মবতন্ত্রের মাধ্যমে ব্লাসফেমি ও শরিয়া কার্যকর করে ফেলেছে। এখন তারই... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×