জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান ( দীর্ঘদিনের প্রাক্তন আমীর, সিলেট জেলা ) সিলেট উইম্যান মেডিক্যাল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা , উনার স্ত্রী মহিলা জামায়াত নেত্রী, প্রাক্তন এমপি। দুই মেয়ের গর্বিত জনক জননী উনারা !! বাংলাশের মেয়েদের পর্দা করার জন্য নিজের জীবন দিয়ে দিচ্ছেন , কিন্তু নিজের মেডিক্যাল কলেজে পড়ুয়া দুই মেয়ে পর্দা প্রথার আশে পাশে যায়না !!!!!! পেশাগত কাজে ঐ সিলেটের মেডিক্যাল কলেজে দুই দিন গেলাম আর নিজ চুক্ষে দেখালাম উনার মেয়েদের রূপ যৌবন !! , পর্দার প্রথার বালাই নেই , , !!
পর্দা নাই দেখিয়া ইতিহাস জানতে ইচ্ছুক হইলাম , ঐ কলেজের দুই জন এমপ্লয়ীকে একটু ঠুনকা মারতেই দেখি থলে থেকে বাঘিনী বের হয়ে আসল , উনারা দুই জনেই বিবাহিত , কিন্তু কাহিনী এখানেই শেষ না , দুই জনেই প্রেম করিয়া পলাইয়া বিবাহ করিয়াছেন !!! পড়ে বাপ ধরিয়া আনিয়া ইজ্জত বাচাইতে কয়েকদিন পর অনুষ্ঠান করিয়া বিদায় দিয়াছেন , দুই মাইয়ার সেইম কাহিনী পর পর !!
জামায়াতের পাবলিক গো ত প্রেম করা হারাম, পর্দা না করা হারাম , অইডা নাকি উনাগ অন্যতম প্রধান শর্ত, তাইলে নেতার ক্ষেত্রে শীতিল হইল কেমনে !! নিজের মাইয়াগ পর্দা লাগবনা , আর দেশের হজ্ঞলতের মাইয়াগ পর্দা লাগব !!
পড়ে ঐ মেডিক্যাল এর এক জামায়াত কর্মী আর অফিসার কে জিহাইলাম, ভাই ঘটনা কি কনতো ?
উনি কয় ,'' ভাই আর কইয়েন্না , উনার বেলায় সব ঠিক, খালি আমাগো বউ নেকাপ না লাগাইলে মিটিং এ জারি, আর শাস্তি''
এই শালাগরের মাইয়া সহ ফডুক তুলিয়া ছাপানো দরকার। এইবার আমার সুযোগ হইনাই , পরের বার যদি যাই তাইলে ক্যামেরা নিয়া যাইমু ঐ সিলেট উইম্যান মেডিক্যাল কলেজে ! খালি ফধুক তুলতে গিয়া ইভ টিজিং এ ধরা না খাইলে হয় !!!
সিলেট এ কোনও ব্লগার ভাইজান থাকলে একটা ট্রাই মারতে পারেন
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



