ভন্ডপীরের চেলারা কেন এতো পুস্ট করতাছ? ভন্ডরা কারন ছাড়া কিছু করবে? অবশ্যই না... এর মুল কারন ব্যবসা আর কিছু না...
রাজারবাগী দরবার এতো আয়েজন করে ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী পালন করে.... আর মুরিদের উতসাইত করে দান করার জন্য....
রাজারবাগী্ ওয়েবসাইটে পীরের দরবারে খরচা করার জন্য আবেদন জানানোর প্রমান দেখেন . দান করলে কি কি ফজিলত হবে তাও বলা আছে...
>>> ভন্ডপীরের আবেদন .>>>
=============================================
"" মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম-উনার ক্বওল শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে তোমরা খরচ করো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সখী‘ বা দানশীল হচ্ছে ‘হাবীবুল্লাহ’।’
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে যে ব্যক্তি এক দিরহাম খরচ করবে সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে, পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে, উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া।
=============================================
এখানে আল্লাহের কথা বলে>>> রিযিকের থেকে খরচা করতে বলতেছে....
রাসুলের কথা বলে>>>>>> দানশীল হচ্ছে হাবিবুল্লাহ>>
যেই ব্যাক্তি ১ দিরহাম দান করবে... সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে,
সে >>> পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে,
সে >> উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া
এইটা হইলো আসল কথা.... ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী হইলো কথার কথা মাত্র....
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




