somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলায় ফটোগ্রাফি ১, ২: প্রাথমিক কথা, আইএসও

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যারা ছবি তোলা শিখে ফেলেছেন তাদের কাছে এই পোষ্টের কোন মুল্য থাকবে না বিধায় এটি পড়ে দয়া করে সময় নষ্ট করবেন না।



লেখাটির কপিরাইট আমি নিজের কাছেই রাখছি!
© russel.mahmud

এই লেখাটি ধীরে ধীরে পুরোটা শেষ করার ইচ্ছে আমার আছে। এ লেকাটিকে আরো ভালো করতে কারো মন্তব্য কিংবা উপদেশ থাকলে জানাবেন। ধন্যবাদ।


১. চ্যাপ্টার ১---প্রাথমিক কথা
২. চ্যাপ্টার ২---আইএসও

চ্যাপ্টার ১

একেবারে প্রাথমিক কথা প্রথমেই শুরু করা যাক। আমি শুরু করতে চাই এক্সপোজার নিয়ে। আপনারা যারা ক্যামেরা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চই ছবি তোলার সময় একটি ক্লিক শব্দ শুনে থাকবেন। এটি শাটারের শব্দ, যেটি হয় ক্যামেরার ভেতরে থাকা একটি আয়নায় ওঠানামার কারনে। যার কারনে ক্যামেরার ইমেজ সেন্সরে আলো যেতে পারে (যদি পুরোনো ফিল্ম ক্যামেরার কথা বলেন তাহলে সেন্সরের জায়গায় ফিল্ম শব্দটি পড়ে নিন।)
এক্সপোজার হলো ইমেজ সেন্সরের উপরে আলো পড়ার ফলাফল। এটি হয় কারন সেন্সরটিকে আলোর সামনে উন্মুক্ত করে রাখা হচ্ছে। খুবই সাধারন কথা, একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে এক্সপোজড হবার কারনেই এক্সপোজার। মাফ করবেন ইংরেজী ব্যবহারের কারনে। তো, সেন্সর (কিংবা ফিল্ম) যখন আলোতে উন্মুক্ত (এক্সপোজড) হয় তখন এটি আলো সংকেত সংগ্রহ করতে শুরু করে এবং কতটুকু আলোক সংকেত সংগ্রহ করতে পারলো তার উপর ভিত্তি করে একটি ছবি তৈরী হয়।

এখন কতখানি এক্সপোজার হবে এই ব্যাপারটি আপেক্ষিক। এজন্য যে এটি নির্ভর করে এপার্চার বা ‘এফ স্টপ’ এর উপরে। আরো সহজে বলতে গেলে বলা যায় লেন্সের ভেতর দিয়ে কতখানি আলো ঢুকবে তার উপরে। আপনি এপার্চার এর মান কমিয়ে বা বাড়িয়ে এই পরিমান নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। এবার আরো একটু ভেতরে যাওয়া যাক।

সেন্সর কিংবা ফিল্ম কতটুকু এক্সপোজ হবে এটি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের উপরে। সাটার স্পিড, এপার্চার এবং আইএসও (ISO)। এগুলোর প্রতিটিই আপনার তোলা ছবির বিভিন্ন দিক নিয়ন্ত্রন করে আর একই সাথে নিয়ন্ত্রন করে আপনার তোলা ছবির এক্সপোজারকেও। আপনি যদি এগুলোর একটিকে এক মাত্রায় বাড়িয়ে দেন তাহলে অন্য গুলিকেও সেই মাত্রায় কমাতে হবে।

একটি সহজ উদাহরণ দেয়া যেতে পারে। ধরুন আপনি কম আইএসও (ISO) থেকে বেশী আইএসও (ISO) ব্যবহার করা শুরু করলেন, সেক্ষেত্রে এক্সপোজার ঠিক রাখার জন্য আপনাকে এপার্চারের পরিমান বৃদ্ধি করতে হবে (কম আলো প্রবেশের জন্য) অথবা শাটার স্পিডের সময় কমিয়ে আলো নিয়ন্ত্রন করতে হবে। ধরুন একটি ছবি ১০০ আইএসও (ISO) ব্যবহার করে, ৫.৬ এপার্চারে ১ সেকেন্ডে একটি ছবি তুলতে পারেন। এখন আপনি ওই একই ৫.৬ এপার্চার ব্যবহার করে ১০০ আইএসও (ISO) বাদ দিয়ে ২০০ আইএসও (ISO) ব্যবহার করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে শাটার স্পিড ১ সেকেন্ড থেকে কমিয়ে ১/২ সেকেন্ড করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনার ছবি একই এক্সপোজার পাবে।

আমরা এখানে স্কুলে করা চৌবাচ্চার অংকের কথা মনে করতে পারি। ধরুন একটি পাইপ আলো চৌবাচ্ছা সেন্সরে পড়ছে পুরন করছে। পাইপের আকার (অর্থাৎ সেটি কতটা মোটা) হলো এপার্চার- এটি যত মোটা হবে সেটি তত বেশী পানি বয়ে আনতে পারবে। এখানে শাটার স্পিড হলো কতটা সময় ধরে আপনি পানি ছেড়ে রাখবেন সেটি। যদি আপনি সময় অর্ধেক করে দেন তাহলে অর্ধেক চৌবাচ্চা পুরন হবে। আর আইএসও (ISO)’র ব্যাপারটিকে আমরা দেখতে পারি পাইপে পানির চাপ কতটা এই হিসেবে। বেশী চাপ আইএসও (ISO) মানে বেশী আলো পানি।

এখন অংক খুবই সহজ। আপনি যদি চৌবাচ্চায় সব সময় একই পরিমান পানি দিতে চান তাহলে এই তিনটি বিষয়কে যেমন হিসেব করতে হবে সঠিক ছবি তোলার জন্যও একই ধরনের হিসেব করতে হবে।

এবার এক নজরে দেখা যাক কি শেখা গেল

এপার্চার (পাইপের আকার): ইমের সেন্সর (ফিল্ম) এর উপরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে কি পরিমান আলো পড়বে সেটি নিয়ন্ত্রন করে। এটি ছবির ডেপথ অব ফিল্ড (পরে এক সময় আলোচনা করা হবে) এবং ছবি কতটা শার্প হবে সেটিও এর উপর নির্ভর করে।

শাটার স্পিড (কতটা সময় ধরে পানি যাবে): সেন্সরে (ফিল্মে) কতটা সময় ধরে আলো পড়বে সেটি নিয়ন্ত্রন করে। একই সাথে লং ফোকাল লেন্থ এর ক্ষেত্রে ছবির শার্পনেসও এর উপর নির্ভর করে।

আইএসও (ISO): সেন্সর (ফিল্ম) আলোর উপরে কতটা সংবেদনশীল হবে। একই সাথে ছবিতে নয়েজ এবং গ্রেইন (অনেক সময় ছবিতে ছোট ছোট রঙ্গিন বুটি দেখা যায়) কতটা হবে সেটিও নির্ভর করে আইএসও (ISO)’র উপরেই।

এই লেখাটি ফেইসবুক গ্রুপ 'Amateur Photography' তে আগেই পোষ্ট করেছিলাম। এখানে কপি করলাম। আগামীতে আস্তে আস্তে আরো লিখতে চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।



চ্যাপ্টার ২

২. আইএসও কি?

সাবেকী ফটোগ্রাফীতে আইএসও (অথবা ‘আশা’) বলতে বোঝায়, আপনার ফিল্ম কতটা আলোক সংবেদী। মানে আলোর প্রতি ফিল্মটি কতটা সংবেদন দেখাবে। কতগুলো নম্বর দিয়ে আইএসও প্রকাশ করা হয়ে থাকে। আপনি হয়তোবা ফিল্মে ১০০, ২০০, ৪০০ এমন নম্বর লেখা দেখে থাকবেন। নম্বর যত কম হবে ফিল্মটির আলোক সংবেদনশীলতা ততই কম হবে। একই সাথে ওই ফিল্ম দিয়ে আপনার তোলা ছবিতে গ্রেইন ততই কম হবে। বেশি আইএসও দিয়ে তোলা ছবিতে ভালো করে খেয়াল করলে দেবেন, বিভিন্ন রং এর ছোট ছোট ডট দেখা যায়, সেগুলোই গ্রেইন।

ডিজিটাল ফটোগ্রাফিতে ইমেজ সেন্সরের আলোক সংবেদনশীলতাকে আইএসও দিয়ে প্রকাশ করা হয়। মুল ঘটনা এখানে একই। আইএসও যত কম হবে আপনার ডিজিটাল ক্যামেরার সেন্সরের আলোক সংবেদনশীলতা ততই কম হবে। একই সাথে ছবিতে গ্রেইন তত কম হবে।

সাধারনত আলো কম এমন জায়গাতেই বেশী আইএসও ব্যবহার করা উচিত। যেমন, আপনি ইনডোর গেমস এর ছবি তুলতে গিয়ে বেশী সাটার স্পীড ব্যবহার করে ছবি তুলতে চাইলে আপনাকে আইএসও বেশী দিতে হবে। সেক্ষত্রেই ছবিটায় মোশোন ব্লারনেস ঘটবে না।(অনেক সময় ছবি তুলতে গেলে দেখবেন সবকিছু লেপ্টে গিয়েছে)। তবে এক্ষেত্রে মুল্য হিসেবে আপনাকে ছবিতে কিছু গ্রেইন মেনে নিতে হবে। (অনেক সময় গ্রেইন থাকা ছবিও অসাধারন হয়ে ওঠে। সময় সুযোগ পেলে এক সময় ব্যাপারটি আলোচনা করবো আমরা।)

সাধারনত ছবি তোলার ক্ষেত্রে ১০০ আইএসওকে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ধরা হয়। ঠিকমতো তুলতে পারলে চমৎকার ক্রিস্পি একটি ছবি পাবেন আপনি।
সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে অধিকাংশ মানুষ অটো মোড সিলেক্ট করে রাখেন। যেখানে ক্যামেরাই ঠিক করে নেয় সঠিক এক্সপোজার এবং মোশন ব্লারনেস কাটিয়ে উঠতে ঠিক কত আইএসও ব্যবহার করা হবে। এটা নির্ভর করে আপনি কোন পরিবেশে ছবি তুলতো চাইছেন। অটো মোড-এ ক্যামেরা চেষ্টা করে আইএসও কে যথাসম্ভব কম রাখতে। তবে একই সাথে অধিকাংশ সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা মেনুয়ালী আইএসও ঠিক করার সুযোগ দেয়।

যখন আপনি এই সুযোগটি নিয়ে নিজের মতো করে আইএসও ঠিক করে নেবেন, তখন খেয়ার করলে দেখবেন যে ক্যামেরা এবার শাটার স্পীড এবং এপার্চার কমবেশি করে পরিস্কার ছবি তুলতে চেষ্টা করছে। যেমন, আপনি যদি কোথাও আইএসও সেটিংস করতে গিয়ে ১০০ থেকে ৪০০ তে বৃদ্ধি করেন, তাহলে ক্যামেরায় ছবি তোলার ক্ষেত্রে আপনি বেশী শাটার স্পীড ব্যবহার করতে পারছেন অথবা আরো ছোট এপার্চার ব্যবহার করতে পারছেন। (নোট: ছোট এপার্চার মানে বেশী নম্বরের ৮ এর বেশী এপার্চার।)

আপনি যখন আইএসও ঠিক করবেন, নিজেকে চারটি প্রশ্ন জিজ্ঞেসা করুন।

১. লাইট: আপনার সাবজেক্ট কি সঠিক ভাবে আলোকিত?
২. গ্রেইন: আপনি কি গ্রেইন ওয়ালা ছবি চান নাকি কোন গ্রেইন ছাড়া ছবি চান?
৩. ট্রাইপড: আপনি কি কোন ট্রাইপড ব্যবহার করছেন?
৪. মুভিং সাবজেক্ট: আপনি যে ছবিটি তুলছেন সেটি কি চলমান কোন সাবজেক্ট?

যেখানে ছবি তুলছেন, সেখানে যদি প্রচুর লাইট থাকে, আপনি যদি কম গ্রেইন চান এবং ট্রাইপড ব্যবহার করেন এবং সাবজেক্ট যদি নড়াচড়া না করে, যেমন এটি যদি একটি বিল্ডিং এর ছবি হয়, সহজেই আপনি কম আইএসও ব্যবহার করতে পারেন।

আবার যদি এলাকাটি অন্ধকার হয়, আপনি যদি ছবিতে গ্রেইন চান আপনার যদি কোন ট্রাইপড না থাকে/অথবা আপনার সাবজেক্ট যদি মুভিং সাবজেক্ট হয় তাহলে আইএসও বেশী নেওয়ার কথা চিন্তা করতে পারেন। কারন বেশী আইএসও মানে আপনি বেশী শাটার স্পীডে ছবি তুলতে পারছেন এবং ছবির এক্সপোজার ভালো হবে। এখানে মনে রাখতে হবে, আপনি ছবিতে গ্রেইন বেশী পাবেন।

যে সমস্ত ক্ষেত্রে আপনার বেশী আইএসও দরকার হবে:

১. ইনডোর ইভেন্ট: যেখানে আপনার সাবজেক্ট হয়তো দৌড়াচ্ছে এবং আপনি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে পারছেন না আবার ঘরে আলোও কম।
২. কনসার্ট: কনসার্টের মতো জায়গাগুলোতেও অনেক সময় ফ্ল্যাশ দেওয়া বারন থাকে।
৩. আর্ট গ্যালারী/ধর্মীয় উপাসনালয়: একই ভাবে অনেক আর্ট গ্যালারী ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে মানা করে। আবার কোন ক্ষেত্রে কাঁচের আবরন থাকে বলে সরাসরি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা যায় না। আর ধর্মীয় জায়গাগুলোর কথা বলাই বাহুল্য।
৪. জন্মদিনের পার্টি: এমন জায়গায় মোমের আলোতে ছবি তোলার সুযোগ নিশ্চই আপনি হারাতে চান না। সেরকম ছবি তুলতে হলে, বেশী আলোই প্রধান সমস্যা। এখানে আপনাকে বেশী আইএসও বাচিয়ে দেবে।

ডিজিটাল ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আইএসও খুবই গুরুত্বপুর্ন একটি ব্যাপার। আগের ফিল্ম ফটোগ্রাফিতে একটি নির্দিষ্ট আইএসওই ব্যবহারের সুযোগ ছিলো। কিন্তু ডিজিটাল ফটোগ্রাফিতে যেহেতু আপনার বিভিন্ন আইএসও ব্যবহারের সুযোগ আছে সেক্ষেত্রে একে সুন্দর ভাবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। আর এক্ষেত্রটিকে আপনি বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা করতে পারেন।

এই লেখাটি ফেইসবুক গ্রুপ 'Amateur Photography' তে আগেই পোষ্ট করেছিলাম। এখানে কপি করলাম। আগামীতে আস্তে আস্তে আরো লিখতে চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×