আমি বুঝিনা কোনো নির্দিষ্ট ধর্ম,বুঝি শুধু মানুষের কর্ম,
কেননা সবার উপরে আছে এক মানবধর্ম।
কে মুসলমান,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টান
বিবেচ্য নয়,সবারই সমান সম্মান।
ঐ সূর্য,চন্দ্র নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের জন্য নয়,
ঐ সূর্য,চন্দ্র সমগ্র মানবদের সমানভাবে আলো দিয়ে যায়।
মানুষকে যদি ভালবাসা হয়,তবে সৃষ্টিকর্তাকে ভালবাসা যায়।
আর এমনিভাবে হয়,মানবধর্মের জয়।।
আল্লাহ,ইশ্বর,ভগমান
মানবধর্মে এসব এক সৃষ্টিকর্তারই নাম।
ধর্ম যার যার
মহান সৃষ্টিকর্তা সবার।
মুসলমানদের জন্য আলাদা এক সূর্য,চন্দ্র-
হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টানদের জন্য আলাদা এক সূর্য,চন্দ্র আছে কী?
নেই। তাহলে যে মানবধর্ম হয়ে যায় রৈরি।
ধর্ম হিসেবে বিবেচনা না করে মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা উত্তম,
আর মানবধর্ম হচ্ছে মনুষত্যের অন্যতম প্রধান এক মাধ্যম।
নির্দিষ্ট ধর্মগুলো মানুষের তৈরি,
আর মানবধর্ম হচ্ছে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার তৈরি।
ধর্ম হোক যথাতথা,ভালো হোক কর্ম।
পৃথিবীর বুকে চিরকাল টিকে থাকুক এই অস্বিকৃত মানবধর্ম।।
বিঃদ্রঃ- কবিতায় কোনো ধর্মকে হেয় করা হয়নি। সকল ধর্মই পবিত্র। আর সকল ধর্মের সমন্বয়ে এই কাবিতায় মানবধর্মকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। তাই দয়া করে এই কবিতাটি কেউ নেতিবাচক দিকে নিবেন না। যে যার ধর্ম পালন করুন। কারো ধর্মে কেউ হস্তক্ষেপ করবেন না। কেননা প্রত্যেকের নিকটই তাদের স্বস্ব ধর্ম পবিত্র ও সত্য।
উৎসর্গ- সকল ধর্মের সকল ধর্মপ্রান তথা মানবধর্মের সকল মানুষের নামে এই কবিতাটি উৎসর্গ করা হলো।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৫