বিএনপি মনে করে আগামীতে যদি বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় যেতে পারে তাহলে পদ্মায় সেতু তৈরি হবে সর্বমোট চারটা। এবং এই সেতু হবে বিশ্ব ব্যাংকের টাকায়, আমাদের টাকায়, ওদের টাকায়, তাদের টাকায়। আর আপনারা তো দেখতেই পাচ্ছেন এখনই বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা মুখে মুখে বলা শুরু করে দিয়েছে। বিএনপি ছাড়া আমরা আর কুন দল কে পদ্মায় সেতু তৈরি করতে সুযোগ দিব না। আর জনগণ হা হা জনগণ তো আমাদের ম্যাডাম বলতে পাগল দেখবেন জনগণ শুধু আমাদেরই টাকা দিবে সেতু তৈরি করার জন্য। এই মুহূর্তে ঠিক এমনটাই মনে করা শুরু করে দিয়েছে দলটির ভারপ্রাপ্ত মহাসেক্রেটারি জনাব ফখরুল আমিন। উনি মনে করেন আওয়ামীলীগ এই জিন্দীগীতে আর পদ্মায় সেতু কেন কুন একটা পুল ও বানাতে পারবে না।
এক প্রশ্নের জবাবে জনাব ফখরুল আমিন বলেন, আমরা চিন্তা করে দেখেছি পদ্মা একটি বিশাল নদী আর এই বিশাল নদীর বুকে সেতু তৈরি করতে দরকার বিশাল একটা বড় সাইজের বুকের যা এই মুহূর্তে ক্ষমতাসীন দের নেই। আর যা ও ওদের বুকের সাইজটা আমাদের কুকু মিয়ার চেয়ে অনেক বেশি কম। তারেক বাবাজী তো হাতেই রইল। উনি বলেন, আমরা অনেক ভেবে দেখেছি পদ্মা সেতুতে চারটা সেতুর প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ একটা সেতু দিয়ে গাড়ি যাবে আর যাবে, একটা সেতু দিয়ে গাড়ি আসবে আর আসবে, আরেকটা সেতু দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ পারাপার হবে, আরেকটা সেতু খালি রিজার্ভ থাকবে গাড়ি গুলো যেন ঠিক ঠাক মত সেতুর উপর পার্কিং করতে পারে।
জনাব ফখরুল বলেন, আরিচা, মাওয়া, নগরবাড়ি, আরেকটা ডাইরেক্ট ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জের উপর দিয়া পদ্মার ওই পারে পড়বে। এক কথায় বিএনপি বাংলাদেশে পদ্মা সেতুর বাগান বানাবে। উনি আরও বলেন, আপনারা হয়তো বা ইতিমধ্যে খেয়াল করেছেন সেতু তৈরিতে আমাদের যে অভিজ্ঞতা তার একটু ও আওয়ামীলীগের নেই, উনি উদাহরণ দিয়ে বলেন সারা দেশে যত প্রকার পুল কালভার্ট রয়েছে তা আমাদের নিজ হাতের তৈরি।
এক প্রশ্নের জবাবে, উনি বলেন দুর্নীতি ?আরে চি: চি: কী বলেন এটা কেমন এটা কী খায় না মাথায় দেয় ? আমরা কোনও দুর্নীতিতে বিশ্বাস করি না। তবে কেউ খুশি হয়ে যদি % দেয় সেটা আমাদের তারেক বাবাজী নিবেন।
এই সময় বিএনপি এই নেতার সাথে উপস্থিত ছিলেন, জামাতের মতি, দেইল্লা, বিএনপি র মৌদূত, আমান ও আনযানয বহুত নেতা কর্মী। সবাই হাত তালি দিতে দিতে হাত ফাটাইয়া ফালাইল।