মুসলমানদেরকে কাফির বানানোর জন্য ইহুদী-নাছারারা তাবলীগীদেরকে তৈরি করেছে। তার বাস্তব নমুনা হলো, প্রচলিত তাবলীগ জামাতের লোক দ্বারা পরিচালিত ও প্রকাশিত “পাক্ষিক আত তুরাগ” পত্রিকার ১লা জুন ১৯৯৩ সঙ্কেত ৯০ এর ৬নং পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে যে, “প্রচলিত তাবলীগ জামাতের বিশিষ্ট আমীর মুফতী জয়নুল আবেদীন ৯৩ সনের বিশ্ব ইজতেমার এক বয়ানে বলে, টঙ্গীর এই মাঠে যারা আছেন, তারা যদি সবাই যুনাইদ বাগদাদী হয়ে যান, আব্দুল কাদির জ্বিলানী আর হাসান বছরী হয়ে যায় তবুও আপনারা কখনো দ্বীনের উপরে টিকে থাকতে পারবেন না। যদি আপনার ঘরের মহিলা বা স্ত্রী দ্বীনের উপর না আসে। যদি আপনিও হাসান বছরী হয়ে গেলেন আর আপনার স্ত্রী রাবেয়া বছরী হয়ে গেলেন তবুও আপনি নিজের বাড়িতে থাকতে পারবেন না দূর গ্রামে গিয়ে বা জঙ্গলে গিয়ে ঝুপড়ির ভিতর থাকতে হবে। যদি না আপনি নিজের ছেলেকে হিদায়েতের মেহনত না করান।” নাঊযুবিল্লাহ!
জাহিল, গুমরাহ, বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট মুফতে জয়নুলের কথা দ্বারা প্রমাণিত হয়ে যে, পূর্ববর্তী যে সকল নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম, ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের স্ত্রী বা সন্তানগণ দ্বীনের উপর ছিলেন না, উনারা নিজেদের দ্বীনদারী টিকিয়ে রাখতে পারেননি বা গুমরাহ হয়ে গেছেন। নাঊযুবিল্লাহ!
এ ধরনের আক্বীদা পোষণ করা মারাত্মক কুফরী। কেননা হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা কেন, এমন অনেক নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা ছিলেন, যাঁদের অনেকের স্ত্রী বা সন্তান দ্বীনের উপর ছিলো না। তাই বলে কি তারা দ্বীনের উপর ছিলেন না বা গুমরাহ হয়ে গেছেন? তারা কি জঙ্গল বা ঝুপড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন?
দ্বীন ইসলাম বহির্ভূত বদ আক্বীদা বদ আমলে তাবলীগ জামাত এবং মওদুদী জামাত একই সূত্রে গাঁথা।
View this link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






