somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নূর মোহাম্মদ নূরু
নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

৩ ডিসেম্বর, ২৪তম বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস আজঃ সুন্দর পৃথিবী গড়তে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সম্পৃক্ত করার বিকল্প নাই

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আজ ৩ ডিসেম্বর, ২৪তম বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস। প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতার প্রসার এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মর্যাদা সমুন্নতকরণ, অধিকার সুরক্ষা এবং উন্নতি সাধন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিবছর ৩ ডিসেম্বর বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৯২ সাল থেকে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এই দিবস পালিত হয়ে আসছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশে দিবসটি জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস হিসেবেও পালন করা হয়। এবার পালিত হচ্ছে ১৭তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস। পথেঘাটে ভিক্ষা করতে দেখা শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কারণে আমাদের ধারণা প্রতিবন্ধীতা মানে শারীরিক অসম্পূর্ণতা। সম্ভবত এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকার কারণে আমাদের প্রজন্মের অনেকেরই ধারণা তাই। তবে প্রতিবন্ধীতার একাধিক ধরন রয়েছে। প্রতিবন্ধীতা হতে পারে শারীরিক, মানসিক বা বুদ্ধিবৃত্তীয়, দৃষ্টিজনিত, বাক ও শ্রবণজনিত কিংবা বহুমাত্রিক (একের অধিক প্রতিবন্ধিতা)। প্রতিবন্ধীতার কোনো প্রতিষেধক না থাকলেও আছে প্রতিরোধের উপায়। সুতরাং প্রতিরোধের জন্য প্রতিবন্ধীতা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা খুবই জরুরি। দুর্ঘটনাজনিত কারণে মানুষ বয়সের যে কোনো স্তরে প্রতিবন্ধী হতে পারে। এছাড়া অন্যান্য যেসব কারণে প্রতিবন্ধী শিশু জন্ম নিতে পারে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কম বা বেশি বয়সে সন্তান ধারণ, মায়ের অপুষ্টিজনিত সমস্যা, শিশু গর্ভে থাকাবস্থায় মা রোগাক্রান্ত বা দুর্ঘটনার শিকার হওয়া, ভুল চিকিৎসা গ্রহণ, প্রসবকালীন সমস্যা কিংবা শিশু জন্মের পর রোগাক্রান্ত হওয়া বা মাথায় আঘাত পাওয়া অথবা অপুষ্টির শিকার হওয়া। অজানা অনেক কারণেও শিশু প্রতিবন্ধী হতে পারে। জন্মের সময় মস্তিষ্কের বিন্যাসগত অসামঞ্জস্যতা অথবা জিনগত অস্বাভাবিকতাসহ জন্ম নিলে শিশু প্রতিবন্ধী হয়। প্রতিবন্ধী হওয়ার যেসব কারণ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি সেগুলো নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমরা প্রতিবন্ধিতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। এজন্য প্রতিবন্ধিতার কারণগুলো যেমন জানতে হবে তেমনি সবার মধ্যে তা ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে সবাইকে সচেতন করে তুলতে হবে। শারীরিকভাবে অসম্পূর্ন মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা ও সযোগীতা প্রদর্শন ও তাদের কর্মকন্ডের প্রতি সম্মান জানানোর উদ্দেশ্যেই এই দিবসটির সূচনা। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ১৯৯২ সাল থেকে এই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। প্রতিবন্ধীরা যাতে সমাজে অবহেলিত না থাকে সেজন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে “একীভূতকরণ: সক্ষমতার ভিত্তিতে সকল প্রতিবন্ধী মানুষের ক্ষমতায়ন”। অর্থাৎ প্রতিবন্ধীদের মানসিক স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, একীভূত শিক্ষা, ভোটাধিকার ও প্রতিনিধিত্ব, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, গণপরিবহনে আসন সংরক্ষণ, প্রবেশগম্যতা ও চলাচল, কর্মক্ষেত্রে ন্যায্যতা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতিসহ সব ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের সমঅধিকার নিশ্চিত করে উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সম্পৃক্ত করে সুন্দর এই পৃথিবী গড়ে তোলা হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। ​


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান মতে , বিশ্বের জনসংখ্যার ১০-১৫ শতাংশ মানুষ কোন না কোনভাবে প্রতিবন্ধী। এদের মধ্যে ধরন অনুসারে- দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ৩২ শতাংশ,শারীরিক প্রতিবন্ধী ২৭.৮ শতাংশ, শ্রবণ প্রতিবন্ধী ১৮.৭ শতাংশ, বাক্ প্রতিবন্ধী ৩.৯ শতাংশ,বুদ্ধি বা মানসিক প্রতিবন্ধী ৬.৮ শতাংশ এবং বহুবিধ প্রতিবন্ধী ১০.৭ শতাংশ। আর বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ প্রতিবন্ধী। তার মধ্যে ৫২ ভাগ পুরুষ ও ৪৮ ভাগ নারী। আর শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ৪০ লাখ, মানসিক প্রতিবন্ধী ৩৮ লাখ, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ৩৩ লাখ। আর বাক, শ্রবণ ও নানা ধরনের মিলে মোট ২৫ লাখ প্রতিবন্ধী রয়েছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ জরিপে দাবি করা হয়েছে। প্রতিবন্ধীদের পরিসংখ্যান তৈরির জন্য ‘প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ জরিপ’ কার্যক্রম চালাচ্ছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিক-উল-ইসলাম জানান, দেশে প্রতিবন্ধী মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ৬০ লক্ষ। এদের সাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে ৭২টি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৪৫ লক্ষ প্রতিবন্ধীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সরকারের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকলেও এই জনগোষ্ঠীর শিক্ষা লাভের সুযোগ ও বিকাশ লাভের পরিবেশ সবার জন্য সমানভাবে উন্মুক্ত থাকা জাতিসংঘের ঘোষণা ও দেশের সংবিধানে থাকলেও বাস্তবায়ন হচ্ছে না। প্রতিবন্ধীরাও মানুষ। তাদেরও সমাজের আর অন্য দশজনের মত বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে। তাই তাদের কোন সময় অবহেলা করা উচিত নয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এবারও বাংলাদেশে পালিত হবে ২৩তম বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস এবং ১৭তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস। তবে ‘দেশের প্রতিবন্ধীদের পেছনে ফেলে ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জন সম্ভব হবে না। সাহায্য নয় তাদের অধিকার পূর্ণ অধিকার দিলে তারও জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে।’ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে সম্পৃক্ত করতে না পারলে কখনো দেশ আগাবে না। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করনের মাধ্যমে তথা তাদের ও দেশের উন্নয়ন সম্ভব। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অবস্থান ও অবস্থান বিবেচনা পূর্বক তাদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সহজ ও নিরাপদ চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি করার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা প্রয়োজন। অনেকে প্রতিবন্ধীদের পরিবার ও সমাজের বোঝা বলে মনে করেন। মনে রাখতে হবে যে প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয়। তাদের যথাযথ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে যোগ্য করে গড়ে তোলতে পারলে তারাও পরিবার ও সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবে। তারা যদি সংগঠিত হয়ে তাদের মেধাকে কাজে লাগাতে পারে তাহলে তারা নিজেরা নিজেদের পায়ে দাড়াতে পারবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে উত্তরাধিকার সম্পত্তির অধিকার দান, গণমাধ্যমে প্রতিবন্ধী সম্পর্কে নেতিবাচক শব্দ ব্যবহার না করা, প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকলে প্রতিবন্ধী সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুয়োগ দেয়া, গণপরিবহনে মোট আসনের পাঁচ ভাগ আসন প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত করাসহ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সামন সুযোগ ও অধিকার নিয়ে গত বছর ৩ অক্টোবরে জাতীয় সংসদে ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা বিল-২০১৩’ পাস হয়েছে। এ ছাড়াও সরকার ‘নিউরোডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট আইন-২০১৩’,‘প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কিত সমন্বিত শিক্ষা নীতিমালা-২০০৯’ ও ‘প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র পরিচালনা নীতিমালা-২০১১’ প্রণয়ন করেছে। বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী স্কুল স্থাপন, ঢাকার মিরপুরে জাতীয় বিশেষ শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ, ৬৪ জেলায় ৬৮টি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র এবং অটিজম রিসোর্স সেন্টার স্থাপন করেছে। দেশে প্রতিবন্ধী মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ৬০ লক্ষ। এদের সাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে ৭২টি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৪৫ লক্ষ প্রতিবন্ধীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।


সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞজনেরা বলছেন, বিল পাস হলেও প্রতিবন্ধীদের অধিকার সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্র প্রস্তুত নয়। দেশে সকলের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক হলেও প্রতিবন্ধীদের শিক্ষার সুযোগ সীমিত। বিলে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতা থাকলে প্রতিবন্ধী শিশু ভর্তি হতে পারবে উল্লেখ থাকলেও সব স্কুলে তারা ভর্তি হতে পারছে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, রাষ্ট্র প্রতিবন্ধীদের দায়িত্ব নিতে বদ্ধপরিকর। তবে সর্বক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের অধিকার সুরক্ষা করার জন্য প্রস্তুত হতে রাষ্ট্রের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন সময় সাপেক্ষ বিষয়। সংগঠিত হওয়া ছাড়া অধিকার আদায় সম্ভব নয়। প্রতিটি জনগোষ্ঠী তাদের নিজেদের এবং সমাজের উন্নয়নে সংগঠিত হয়েছে। তাই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার আদায়ের ক্ষেত্রেও ঐক্যবদ্ধ হওয়া বাঞ্চনীয়। দক্ষিণ আফ্রিকান অ্যাথলেট পিস্টোরিয়াসকে অলিম্পিকের মূল পর্বে খেলার সুযোগ লাভের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়েছিল প্রতিবন্ধিতার কারণে। আমরা এ জাতীয় বিভাজন আর চাই না। তাই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে এবং তাদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারী -বেসরকারী সব পর্যায় থেকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সহযোগিতা করা প্রয়োজন। বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতিসহ সব ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের সমঅধিকার নিশ্চিত করে উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সম্পৃক্ত করে সুন্দর এই পৃথিবী গড়ে তোলা হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×