somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক অবিস্মরণীয় অবিশ্বাস্য ঘটনা

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৯৩২ সাল। ঐতিহ্যবাহী নগরী মাদায়েন;যার বর্তমান নাম সালমান পাক।
সালমান পাক একটি প্রাচীন জনপদ ,যার অবস্থান ইরাকের রাজধানী বাগদাদ থেকে ৪০ মাইল দূরে। এক সময় এটি ছিল পারস্য সম্রাজ্যের রাজধানী। কিন্তু কালক্রমে ছোট হতে হতে এটি আজ ছোট জনবসতির আকারে এসে ঠেকেছে।
সালমান পাকে সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে সর্বপ্রথম কবরস্থ হন বিখ্যাত সাহাবী হযরত সালমান ফার্সী (রা)। এরপর প্রায় তেরশত বছর পর সেখানে সমাহিত হন আরো দুজন সাহাবী ।! তন্মধ্যে একজন হলেন হযরত হুজাইফা(রা) এবং অপরজন হলেন হযরত জাবের বিন আবদুল্লাহ আনসারী(রা)।


মাদায়েন নগরীর ধ্বংসাবশেষ

ওনাদের কবর প্রথমে সালমান পাকে ছিল না। তাদের কবর ছিল সেখান থেকে দু ফার্লং দূরে একটা অনাবাদী জায়গায়, যার নিকট দিয়ে বয়ে চলছে ঐতিহাসিক দজলা নদী। হাঠাৎ করে একটি বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে ,যার কারণে তাদেরকে সেখান থেকে সরিয়ে এখানে আনা হয়। ঘটনাটি হলো-
তখন ইরাকের বাদশাহ ছিলেন বাদশাহ ফয়সাল। তিনি একদিন ঘুমিয়ে ছিলেন। হঠাৎ তিনি স্বপ্নে দেখেন হযরত হুজাইফা(রা) তাকে বলছেন- " আমাদের বর্তমান অবস্থান থেকে সরিয়ে অন্যত্র দাফন করা হোক। কারণ আমার কবরে পানি জমতে শুরু করেছে আর হযরত জাবের(রা) এর কবরে পানি প্রবেশ করার উপক্রম হয়েছে।

বাদশাহ ফয়সাল ব্যস্ত মানুষ। বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে তিনি স্বপ্নের কথা ভুলে যান। পরের রাতেও তিনি একই স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু এবারও নানাবিধ ঝামেলার কারণে স্বপ্নের সে নির্দেশ পালন করতে পারেননি।
তৃতীয় রাতে হযরত হুজাইফা(রা) ইরাকের প্রধান মুফতি সাহেবকে স্বপ্ন যোগে একই নির্দেশ দেন। সেই সাথে এও বলেন, আমি পরপর দু রাত বাদশাকে এ ব্যাপারে অবহিত করেছি। কিন্তু তিনি এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নেয়নি। এখন আপনার দায়িত্ব হচ্ছে, আমার এ নির্দেশটি তাকে স্মরণ করিয়ে দেয়া এবং যথাশীঘ্র আমাদেরকে স্থানান্তরিত করার ব্যবস্থা করা।

পরদিন সকালে হওয়া মাত্রই মুফতী সাহেব প্রধানমন্ত্রী নূরী আস সাঈদকে টেলিফোন করলেন। বললেন, আমি বিশেষ প্রয়োজনে আপনার কাছে এক্ষুণি আসছি। আপনার কোন কাজ থাকলে পরে বের হবেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন, ঠিক আছে আপনি আসুন। আমি আপনার অপেক্ষায় রইলামনূরীর সাথে সাক্ষাৎ হলে মুফতি সাহেব স্বপ্নের বিস্তারিত বিবরণ পেশ করলেন। সবশুনে প্রধানমন্ত্রী তৎক্ষণাৎ বাদশাহর সাথে মুফতি সাহেবের সাক্ষাতের সুযোগ করে দেন, সাথে নিজেও তার সাথে উপস্থিত হন। মুফতি সাহেবের মুখ থেকে সব কিছু শোনে বাদশাহ বলেন, হ্যাঁ আমি পর পর দু রাত এ স্বপ্ন দেখেছি এবং সে নির্দেশ পেয়েছি। আমি তো ভেবেই পাচ্ছিলাম না এ আমি কি দেখলাম। আপনি এসে ভালই করেছেন। এখন আপনিই বলেন এমতাবস্থায় কি করণীয়।

মুফতি সাহেব বললেন,তিনি তো স্পষ্ট করেই লাশ সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন। তাই, আমার মনে হয় অতিসত্বর তাঁর আদেশ পালন করা উচিৎ।
বাদশাহ বললেন, ঠিক আছে, তাহলে আপনি আপনি আগে স্থানান্তর করার ফতোয়াটা দিন।

তখন মুফতি সাহেব সাহাবায়ে কেরামের কবর স্থানান্তরের করার ফতোয়া লিখে দেন। এরপর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, সামনের কুরবানীর ঈদের দিন জোহরের নামাজের পর সম্মানিত দুই সাহাবীর কবর খুঁড়ে লাশ মুবারক তুলে কোন নিরাপদ স্থানে দাফন করা হবে।

ইরাকের পত্র পত্রিকায় খবরটি প্রচারিত হওয়ার সাথে সাথে সমগ্র ইরাকে আনন্দের ঢেউ খেলে যায়। তাছাড়া রয়টারসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলো মুহূর্তের মাঝে খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়।

তখন ছিল হজের মৌসুম। তাই লক্ষ লক্ষ মুসলমান মক্কা নগরীতে সমবেত ছিল। এ সংবাদ শোনার পর হাজী সাহেবরা বাদশার কাছে আবেদন জানালেন,তারাও মহান সাহাবীদের চেহারা দর্শনে আগ্রহী,তাই অনুগ্রহ পূর্বক তারিখটা আরো কদিন পিছিয়ে দিলে ভালো হত। এদিকে ইরান, তুরস্ক,লেবানন,ফিলিস্তিন,হেজাজ,বুলগেরিয়া,উত্তর আফ্রিকা,রাশিয়া,ভারত প্রভৃতি রাষ্ট্র থেকে বাদশার কাছে একই আবেদন সম্বলিত অসংখ্য তারবার্তা আসতে থাকে।

বাদশাহ ফয়সাল পড়লেন মহা বিপাকে । একদিকে গোটা মুসলিম বিশ্বের তারিখ পেছানোর আবেদন আর অন্যদিকে দ্রুত লাশ স্থানান্তরের স্বাপ্নিক নির্দেশ। এমতাবস্থায় কি করবেন তিনি? তার চিন্তা হলো, যদি সত্যি সত্যি মাজারে পানি এসে থাকে,তবে তো বিলম্ব করার কারণে মাজারদ্বয়ের ক্ষতি হবে।

অবশেষে এ ব্যপারে পরামর্শ হলো। বহু আলোচনা পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত হলো, আপাততঃ কিছুদিন যাতে কবরের ভিতরে পানি প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নদীর দিক থেকে দশ ফুট দূরে একটা গভীর গর্ত করে সেখানে কাঁকড় ফেলা হবে। আর সারা বিশ্বের মুসলমানদের আগ্রহের প্রতি সম্মান প্রদর্শনপূর্বক পূর্বের তারিখটি আরো দশদিন পিছিয়ে দেয়া হলো। অর্থাৎ লাশ স্থানান্তর করা হবে ঈদের দশদিন পর সোমবার দুপুর বারটায় ,ইনশাল্লাহ।

এ ঘোষণার পর কদিনের মধ্যেই সালমান পাকের ছোট্ট জনপদটি লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়।অনেক জ্ঞানী-গুণী, রাষ্ট্রদূত,উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ও লক্ষ লক্ষ রাসূল প্রেমিকের ঢল নামে সালমান পাকে। ফলে জৌলুসের দিক দিয়ে সেটা আরেক বাগদাদে পরিণত হয়। তাঁবুয় তাঁবুয় ভরে যায় মাদায়েনের ঐতিহাসিক মাঠটিও। একটি গ্রহণযোগ্য হিসাব অনুযায়ী আগত দর্শনার্থীদের সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ।

অবশেষে সেই দিনটি এলো। লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতিতে কবর খোঁড়া হলো। দেখা গেল সত্যিই হযরত হুযাইফা(রা) এর কবরে কিছু পানি জমে গেছে এবং হযরত জাবের (রা) এর কবরে কিছুটা আর্দ্রতা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থা প্রত্যক্ষ করে সমবেত জনতা আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে। তাদের কণ্ঠে বারবার উচ্চারিত হয় আল্লাহু আকবার ধ্বনি। চোখে নেমে আসে অশ্রুর প্লাবন। তাদের এ কান্নায় শরীক হতে যেন সালমান পাকের পবিত্র ভূমিও যেন আবেগপ্লুত হয়ে কাঁদছে।


ইরাকের বাদশাহ ফয়সালের ভাগ্যে এই সৌভাগ্য লিখা ছিল যে, সে নবীজী সা. এর দু’জন সাহাবী তথা মাদায়েনের গভর্ণর হযরত হুযায়ফা রা. এবং সাইয়্যিদুনা হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ আনসারী রা. স্বপ্নে এসে তার কাছে এই ইচ্ছে প্রকাশ করেন যে, আমাদের আসল জায়গা থেকে সরিয়ে নদী থেকে দূরে দাফন করে দাও। কেননা নদীর পানি আমাদের মাযারের নিকট এসে যায়।
সুতরাং ১৩৫১ হিজরীর কুরবানীর দশ দিন পর মরহুম শাহ ইরাক শাহী সম্মান ও সুনিপূণ ব্যাবস্থাপনার সাথে এই আদেশ পালন করেন। আর এই দু’জন সাহাবী রা. দের দেখে লাখো মুসলমান সৌভাগ্যমন্ডিত হবার তৌফিক পায়। এই দুই জনের পবিত্র শরীর ছিল সম্পূর্ণ অক্ষত। এমনকি কাফন এবং দাড়ির সকল চুল ও। চোখের পাপড়িও ছিল স্বাভাবিক।এটা ইসলাম ধর্মের সত্যতার একটি গায়েবী প্রমাণ।(ছবির লেখাটির অনুবাদ)


বাদশাহ ফয়সালের নেতৃত্বে তার মন্ত্রী ও কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আগত রাষ্ট্রদূতগণের সহায়তায় প্রথমে হযরত হুযাইফা(রা) এর লাশ মুবারক কবর থেকে করেন দ্বারা তোলা হলো। ক্রেনের সাহায্যে তা৬র পবিত্র লাশটি এমনভাবে তোলা হলো যে, মোবারক লাশটি আপনাতেই ক্রেনের মাথায় ফিট করে রাখা ট্রেচারে এসে পৌঁছায়। অতঃপর ট্রেচারটি ক্রেন থেকে পৃথক করে নেয়া হলে বাদশাহ ফয়সাল,মুফতি সাহেব,সিরিয়া ও তুরস্কের নির্বাচিত মন্ত্রীবর্গ এবং মিশরের যুবরাজ শাহ ফারুক অত্যন্ত যত্ন ও তাজীম সহকারে লাশ মোবারককে তুলে এনে একটি কফিনের ভিতর রাখেন। অতঃপর একই ভাবে হযরত জাবের(রা) এর পবিত্র লাশটিও তুলে আনা হয়।

আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, শত শত বছর পেরিয়ে গেলেও শুধু লাশ মোবারকই নয়,কাফন বাধার ফিতাগুলোর মধ্যে কোন প্রকারের পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগে নি। লাশ দুটিকে দেখে কেউ কল্পনাও করতে পারছিল না যে, এগুলো দীর্ঘ তেরশত বছর আগের লাশ। আরো বিশ্বয়ের ব্যাপার হলো,তাদের চোখগুলো খোলা ছিল। সেই খোলা চোখ থেকে এমন রহস্যজনক অপার্থিব জ্যোতি ঠিকরে পড়ছিল যে, অনেকেই তাদের চোখ ভালভাবে দেখার চেষ্টা করছিলেন,কিন্তু চোখ থেকে আসা অতি উজ্জ্বল আলোর কারণে কেউই দৃষ্টি স্থির রাখতে পারছিল না।

এ অবস্থা প্রত্যক্ষ করে বড় বড় ডাক্তারগণ হতবাক হয়ে যান। এ সময় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জৈনিক জার্মান চক্ষু বিশেষজ্ঞ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে সবকিছু খুঁটে খুঁটে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে দেখছিলেন। এ দৃশ্য তার উপর এমন প্রভাব বিস্তার করে যে, পবিত্র লাশ দুটি কফিনে রাখার সাথে সাথে তিনি মুফতি সাহেবের হাত ধরে বললেন, ইসলামের সত্যতা আর সাহাবাগণের উচ্চ মর্যাদা স্বপক্ষে এর চেয়ে বড় প্রমাণ আর কি হতে পারে?
এ বলে তিনি কালিমা পড়ে মুসলমান হয়ে যান।

যা হোক,পবিত্র লাশ দুটিকে কবরে রাখার পর উপস্থিত জনতা তাদের নামাজে জানাযা আদায় করেন। এরপর আলেম ও মন্ত্রীবর্গ কফিন দুটো কাঁধে উঠিয়ে নেয়। কিছুদূর যাওয়ার পর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিগণ এবং সব শেষে বাদশাহ ফয়সাল কাঁধ পেতে ধরেন।
এদিকে বাদশাহর অনুমতি নিয়ে জার্মানের একটি চলচ্চিত্র কোম্পানী বিশাল পর্দার সাহায্যে উপস্থিত সকলকে কোন প্রকার হুড়াহুড়ি না করে এ দৃশ্য শুরু থকে শেষ পর্যন্ত সরাসরি দেখার ব্যবস্থা করে। এতে সকলেই তাদেরকে অন্তর থকে ধন্যবাদ জানায়।
দীর্ঘ চার ঘণ্টা পর পরম ভক্তি ও শ্রদ্ধার সাথে পবিত্র লাশ দুটি সালমান পাকে এসে পৌঁছে। যে সৌভাগ্যবানরা লাশ দুটিকে প্রথমে কফিনে রেখেছিল তারাই কফিন দুটিকে নব নির্মিত কবরে নামিয়ে রাখেন। আর এভাবেই জনতার নারায়ে তাকবীরের মধ্য দিয়ে ইসলামের এই জিন্দা শহীদেরকে মাটির কোলে শুইয়ে দেওয়া হয়।


জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা) এর নতুন সমাধি

অনেক বিদেশী পর্যটক এবং অমুসলিম এ বিস্ময়কর ঘটনা দেখতে আসে।তারা প্রভাব সৃষ্টিকারী সেই দৃশ্যে শুধু প্রভাবান্বিত হননি বরং অনেকে মুসলমান হয়ে যান। সেই সময়ে হিন্দুস্তানের এক সাহিত্যিক দম্পতি ইরাকে গিয়েছিলেন,তারা স্বচক্ষে ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করেন। সম্ভবতঃ মহিলাটি ইরাকের এই ভ্রমণ কাহিনী তার এক সফরনামায় লিপিবদ্ধ করে,যা পরে পুস্তকারে প্রকাশিত হয়।

এ ঘটনাটা যেন সূরা বাকায়ায় বর্ণিত আয়াতের বাস্তব উদাহরণঃ-
"যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তোমরা তাদের মৃত বলো না। প্রকৃতপক্ষে তারা জীবিত। কিন্তু তোমরা তা অনুভব করতে পার না।" (আয়াত নং-১৫৪)
আল্লাহ তাআলা স্বীয় নিপুণ শক্তিমত্তা এবং দীনের অম্লান সত্যতার এমন মোজেজা কদাচিৎ দেখিয়ে থাকেন।


সালমান পাক মসজিদের গম্বুজ

বিদ্রঃ
যদি জাবের(রা) ওহুদ যুদ্ধে নিহত আব্দুল্লাহ (রা) এর সন্তান হয়ে থাকেন,তাহলে তাঁর পিতার সাথেও একই ঘটনা ঘটেছিল।

ঘটনাটি এই যে, হযরত জাবের(রা) এর পিতা আবদুল্লাহ (রা) ওহুদ যুদ্ধে সর্বপ্রথম শহীদ হন। তাঁকে হযরত উমর বিন জামুহ(রা) এর সঙ্গে একই কবরে সমাহিত করা হয়। সে সময়ে মুসলমানদের এত দরিদ্র অবস্থা ছিল যে, শহীদদের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ কাফনের কাপড় ছিল না। বিধায় হযরত আবদুল্লাহ (রা)কে মাত্র একটি চাদরে কাফন দেয়া হয়।যার ফলে তার মুখমণ্ডল ঢেকে দেয়া হলেও পদযুগল খোলা থেকে যায়,ফলে তা ঘাস দ্বারা আবৃত করা হয়। তাদের করটি ছিল ভাটি অঞ্চলে। চল্লিশ বছর পর হযরত মুয়াবিয়া(রা) এর খেলাফতকালে এক প্লাবন দেখা দেয়। তখন জাবের (রা) এর উপস্থিতিতে কবরটি খনন করা হলে বুযর্গদ্বয়ের দেহ সম্পূর্ণ অক্ষত ও সতেজ পাওয়া যায়।

একটি বর্ণনায় এমন আছে যে, তাঁদের পবিত্র মুখমণ্ডলে যে ক্ষত ছিল, সে ক্ষতের উপর হাত রাখা ছিল। লোকেরা ক্ষতস্থান থেকে হাত সরালে তাজা রক্ত বেরিয়ে আসতে থাকে।ক্ষতস্থানে পুনরায় হাত রাখলে রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।


তথ্যসূত্রঃ
১) জাহানে দিদাহ- শাইখুল ইসলাম আল্লামা তাকী উসমানী (দা বা)
২)দৈনিক জং
৩)উইকিপিডিয়া
২৭টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×