somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিলফামারী জেলায় চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রীকে ধর্ষণ!!! মানবতা, তুমি মরে গেছ, বুঝতে পারলাম।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিলফামারী জেলা সদরের চড়াইখোলা ইউনিয়নের এক গ্রামে শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষণের শিকার মেয়েটি একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী।

এরকম নেক্কারজনক ঘটনা কোনো মানুষ কি ঘটিয়েছে? তাদেরকে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা দরকার!! ওরা কি আসলেই মানুষ??? আজ আমি মানুষ হিসেবে লজ্জিত, লজ্জিত একজন পুরুষ হিসেবে....


খবর:
মামলার এজাহার, পুলিশ, ধর্ষণের শিকার মেয়েটির পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মেয়েটির এক চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। রাত সাড়ে আটটার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে প্রতিবেশী আবদুল জলিলের ছেলে আবু সাঈদ (২০) ও কালু মাহমুদের ছেলে মুকুল হোসেন (২১) মেয়েটিকে গ্রামের অদূরে একটি সেতুর কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। মেয়েটি আহত অবস্থায় ফিরে আসতে পারলেও বাড়িতে ঢুকেই সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে। মেয়েটির এক চাচা জানান, ঘটনার পর তাঁরা মোটরসাইকেলযোগে তাকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসকেদের পরামর্শে রাতেই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে স্থানান্তর করা হয়।
মেয়েটির চাচাতো ভাই বাদী হয়ে শনিবার বিকেলে নীলফামারী সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে সাঈদ (২০) ও মুকুলকে। তাঁরা পলাতক রয়েছেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে ওই গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ঘটনার শিকার মেয়েটি ও অভিযোগ ওঠা দুই যুবকের বাড়ি একেবারে লাগোয়া। মেয়েটির বাক্প্রতিবন্ধী বাবা পেশায় দিনমজুর। কথা বলতে না পারলেও চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলেন না তিনি। শুধু আঙুলের ইঙ্গিতে তিনি দুই যুবকের বাড়ি দেখাচ্ছিলেন। অভিযোগ ওঠা সাঈদ ও মুকুলের বাড়িতে গিয়ে কথা বলার জন্য কোনো পুরুষ মানুষকে পাওয়া যায়নি। সাঈদের মা দাবি করেন, তাঁর ছেলে তাঁকে বলেছেন, তাঁরা ওই ঘটনায় জড়িত নন। সাঈদ রাজমিস্ত্রির কাজ করেন বলে তিনি জানান। মুকুলের মা-ও একই রকম দাবি করেন। তবে তাঁর বাবা কালু মাহমুদ দাবি করেন, ঘটনার অনেক আগে থেকেই মুকুল কুমিল্লায় দিনমজুরের কাজ করতে গেছেন।
চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ মোল্লা বলেন, জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। হাসপাতালে মেয়েটির সঙ্গে কথা বলেছি। সে ওই দুজনের (সাঈদ ও মুকুল) নাম বলেছে। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।ণিজেলা সদরের চড়াইখোলা ইউনিয়নের এক গ্রামে শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষণের শিকার মেয়েটি একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী।
মামলার এজাহার, পুলিশ, ধর্ষণের শিকার মেয়েটির পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মেয়েটির এক চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। রাত সাড়ে আটটার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে প্রতিবেশী আবদুল জলিলের ছেলে আবু সাঈদ (২০) ও কালু মাহমুদের ছেলে মুকুল হোসেন (২১) মেয়েটিকে গ্রামের অদূরে একটি সেতুর কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। মেয়েটি আহত অবস্থায় ফিরে আসতে পারলেও বাড়িতে ঢুকেই সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে। মেয়েটির এক চাচা জানান, ঘটনার পর তাঁরা মোটরসাইকেলযোগে তাকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসকেদের পরামর্শে রাতেই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে স্থানান্তর করা হয়।
মেয়েটির চাচাতো ভাই বাদী হয়ে শনিবার বিকেলে নীলফামারী সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে সাঈদ (২০) ও মুকুলকে। তাঁরা পলাতক রয়েছেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে ওই গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ঘটনার শিকার মেয়েটি ও অভিযোগ ওঠা দুই যুবকের বাড়ি একেবারে লাগোয়া। মেয়েটির বাক্প্রতিবন্ধী বাবা পেশায় দিনমজুর। কথা বলতে না পারলেও চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলেন না তিনি। শুধু আঙুলের ইঙ্গিতে তিনি দুই যুবকের বাড়ি দেখাচ্ছিলেন। অভিযোগ ওঠা সাঈদ ও মুকুলের বাড়িতে গিয়ে কথা বলার জন্য কোনো পুরুষ মানুষকে পাওয়া যায়নি। সাঈদের মা দাবি করেন, তাঁর ছেলে তাঁকে বলেছেন, তাঁরা ওই ঘটনায় জড়িত নন। সাঈদ রাজমিস্ত্রির কাজ করেন বলে তিনি জানান। মুকুলের মা-ও একই রকম দাবি করেন। তবে তাঁর বাবা কালু মাহমুদ দাবি করেন, ঘটনার অনেক আগে থেকেই মুকুল কুমিল্লায় দিনমজুরের কাজ করতে গেছেন।
চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ মোল্লা বলেন, জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। হাসপাতালে মেয়েটির সঙ্গে কথা বলেছি। সে ওই দুজনের (সাঈদ ও মুকুল) নাম বলেছে। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
___________________________________________________
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪০
২১টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=স্মৃতির মায়ায় জড়িয়ে আছে মন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৯


ঘাস লতা পাতা আমার গাঁয়ের মেঠো পথ, ধানের ক্ষেত
জংলী গাছ জড়ানো লতাবতী - আহা নিউরণে পাই স্মৃতির সংকেত,
রান্নাবাটির খেলাঘরে ফুলের পাপড়িতে তরকারী রান্না
এখন স্মৃতিগুলো পড়লে মনে, বুক ফুঁড়ে বেরোয় কান্না।

ফিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×