নিলফামারী জেলা সদরের চড়াইখোলা ইউনিয়নের এক গ্রামে শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষণের শিকার মেয়েটি একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী।
এরকম নেক্কারজনক ঘটনা কোনো মানুষ কি ঘটিয়েছে? তাদেরকে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা দরকার!! ওরা কি আসলেই মানুষ??? আজ আমি মানুষ হিসেবে লজ্জিত, লজ্জিত একজন পুরুষ হিসেবে....
খবর:
মামলার এজাহার, পুলিশ, ধর্ষণের শিকার মেয়েটির পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মেয়েটির এক চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। রাত সাড়ে আটটার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে প্রতিবেশী আবদুল জলিলের ছেলে আবু সাঈদ (২০) ও কালু মাহমুদের ছেলে মুকুল হোসেন (২১) মেয়েটিকে গ্রামের অদূরে একটি সেতুর কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। মেয়েটি আহত অবস্থায় ফিরে আসতে পারলেও বাড়িতে ঢুকেই সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে। মেয়েটির এক চাচা জানান, ঘটনার পর তাঁরা মোটরসাইকেলযোগে তাকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসকেদের পরামর্শে রাতেই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে স্থানান্তর করা হয়।
মেয়েটির চাচাতো ভাই বাদী হয়ে শনিবার বিকেলে নীলফামারী সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে সাঈদ (২০) ও মুকুলকে। তাঁরা পলাতক রয়েছেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে ওই গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ঘটনার শিকার মেয়েটি ও অভিযোগ ওঠা দুই যুবকের বাড়ি একেবারে লাগোয়া। মেয়েটির বাক্প্রতিবন্ধী বাবা পেশায় দিনমজুর। কথা বলতে না পারলেও চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলেন না তিনি। শুধু আঙুলের ইঙ্গিতে তিনি দুই যুবকের বাড়ি দেখাচ্ছিলেন। অভিযোগ ওঠা সাঈদ ও মুকুলের বাড়িতে গিয়ে কথা বলার জন্য কোনো পুরুষ মানুষকে পাওয়া যায়নি। সাঈদের মা দাবি করেন, তাঁর ছেলে তাঁকে বলেছেন, তাঁরা ওই ঘটনায় জড়িত নন। সাঈদ রাজমিস্ত্রির কাজ করেন বলে তিনি জানান। মুকুলের মা-ও একই রকম দাবি করেন। তবে তাঁর বাবা কালু মাহমুদ দাবি করেন, ঘটনার অনেক আগে থেকেই মুকুল কুমিল্লায় দিনমজুরের কাজ করতে গেছেন।
চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ মোল্লা বলেন, জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। হাসপাতালে মেয়েটির সঙ্গে কথা বলেছি। সে ওই দুজনের (সাঈদ ও মুকুল) নাম বলেছে। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।ণিজেলা সদরের চড়াইখোলা ইউনিয়নের এক গ্রামে শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষণের শিকার মেয়েটি একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী।
মামলার এজাহার, পুলিশ, ধর্ষণের শিকার মেয়েটির পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মেয়েটির এক চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। রাত সাড়ে আটটার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে প্রতিবেশী আবদুল জলিলের ছেলে আবু সাঈদ (২০) ও কালু মাহমুদের ছেলে মুকুল হোসেন (২১) মেয়েটিকে গ্রামের অদূরে একটি সেতুর কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। মেয়েটি আহত অবস্থায় ফিরে আসতে পারলেও বাড়িতে ঢুকেই সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে। মেয়েটির এক চাচা জানান, ঘটনার পর তাঁরা মোটরসাইকেলযোগে তাকে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। চিকিৎসকেদের পরামর্শে রাতেই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সে হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি আছে।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে স্থানান্তর করা হয়।
মেয়েটির চাচাতো ভাই বাদী হয়ে শনিবার বিকেলে নীলফামারী সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে সাঈদ (২০) ও মুকুলকে। তাঁরা পলাতক রয়েছেন।
গতকাল রোববার সরেজমিনে ওই গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ঘটনার শিকার মেয়েটি ও অভিযোগ ওঠা দুই যুবকের বাড়ি একেবারে লাগোয়া। মেয়েটির বাক্প্রতিবন্ধী বাবা পেশায় দিনমজুর। কথা বলতে না পারলেও চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলেন না তিনি। শুধু আঙুলের ইঙ্গিতে তিনি দুই যুবকের বাড়ি দেখাচ্ছিলেন। অভিযোগ ওঠা সাঈদ ও মুকুলের বাড়িতে গিয়ে কথা বলার জন্য কোনো পুরুষ মানুষকে পাওয়া যায়নি। সাঈদের মা দাবি করেন, তাঁর ছেলে তাঁকে বলেছেন, তাঁরা ওই ঘটনায় জড়িত নন। সাঈদ রাজমিস্ত্রির কাজ করেন বলে তিনি জানান। মুকুলের মা-ও একই রকম দাবি করেন। তবে তাঁর বাবা কালু মাহমুদ দাবি করেন, ঘটনার অনেক আগে থেকেই মুকুল কুমিল্লায় দিনমজুরের কাজ করতে গেছেন।
চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ মোল্লা বলেন, জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। হাসপাতালে মেয়েটির সঙ্গে কথা বলেছি। সে ওই দুজনের (সাঈদ ও মুকুল) নাম বলেছে। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
___________________________________________________
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




