মানুষগুলো কিন্তু একই রকম ছিলো না !
তবে ওরা কিভাবে কিভাবে যেন একই স্বপ্ন দেখতো । সে স্বপ্নের অলিগলি বা করিডোরে কোথাও বিন্দুমাত্র স্বার্থপরতা কিংবা হিংসা-হানাহানি নেই । ওদের প্রচণ্ড তাড়না ছিলো এগিয়ে যাওয়ার ! ওদের কাছে আসার গল্পটাও কিন্তু কম রোমাঞ্চকর নয় !
ওদের কে আপনি আখ্যায়িত করতে পারেন সমুদ্রের নাবিক হিসেবে ! এইটা কিন্তু অবশ্যই লোনা কিংবা নীল পানির সমুদ্র নয় । অতঃপর ওরা খুঁজে নিলো একজন দক্ষ ক্যাপ্টেন ! আসলে উনাকে ক্যাপ্টেন বলার চেয়ে বরং একজন দায়িত্বশীল পিতা, একজন স্বপ্নচারী মানুষ বলাটাই বেশি মানায় । পিতার অধীনে অভিযাত্রী দলটাও একটা পরিপূর্ণ সুখী পরিবারের বাস্তব উদাহরণ ।
অভিযানের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ?
সেইটা তো এতক্ষণে আপনার অনুমান করে ফেলার কথা ! অনুমান করতে না পারলেও সমস্যা নাই !
পুরো পরিবারের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে নিঃস্বার্থ জ্ঞানচর্চা !
এতক্ষণ বলতেছিলাম সাইকোলজি রিডিং ক্লাবের কথা !
পথচলার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত নানা ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে আজকের অবস্থানে এসেছে সাইকোলজি রিডিং ক্লাব । ইতিমধ্যেই পাশে পেয়েছে বাংলাদেশের জ্ঞান জগতের বিভিন্ন রথী-মহারথী কে । একমাত্র সাইকোলজি রিডিং ক্লাবের কল্যাণেই মনোবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টে, জ্ঞান বিজ্ঞানের নানা শাখা প্রশাখা নিয়ে বিশদ আলোচনা পর্যালোচনা হয়েছে [ জানতে চান বিস্তারিত চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন সাইকোলজি রিডিং ক্লাবের পেজ থেকে https://www.facebook.com/prcdu ] ।
#সাইকোলজি_রিডিং_ক্লাব পরিবারের সদস্য কারা ? বা কি যোগ্যতা লাগে এই পরিবারের #সদস্য হতে ?
আসলে স্পেশাল কোন কিছুই লাগে না । যেইটা লাগে সেইটা হচ্ছে ইচ্ছা শক্তি এবং পড়ুয়া মানসিকতা মানে হচ্ছে জ্ঞান অর্জনের আকাঙ্ক্ষা ।
আপনার জাস্ট এই #দুইটা গুন থাকলেই আপনি হয়ে যেতে পারেন এই পরিবারের একজন সম্মানিত সদস্য
ও হ্যা যেইটা আগেই বলা উচিত ছিলো....
সাইকোলজি রিডিং ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত প্রতি #সোমবার বিকেল #তিনটার #সেমিনার কিংবা #পাঠ_চক্র সবার জন্য উন্মুক্ত ।
স্থান বরাবরের মতই, #সেমিনার_রুম, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:২৬