somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার আর ইসরার গল্প

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইসরাকে আমি প্রথম দেখি আমাদের গ্রামের বাড়িতে । আমার ছোট চাচার মেয়ে মীরুর বিয়েতে । ইসরা ছিল মীরুর ছোট্ট কালের বান্ধবী । আমরা সপরিবারে গ্রামে গিয়েছিলাম । তাছাড়া গ্রামে যাওয়ার অন্য আর একটা কারন ছিল আমাদের দুই ভাইয়ের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখা । আমি যদিও কিছু করি না । কিন্তু বিয়ের জন্য ভাইয়া ছিল আদর্শ পাত্র । তবুও মার ইচ্ছা ছিল আমদের দুই ভাইয়ের একসাথে বিয়ে দেওয়া । বিয়েতে ভাইয়ার এক বন্ধুও গেছিল । জামিল ভাই । একটু ফনটে টাইপের ছিল জামিল । বিশেষ করে মেয়েদের ব্যাপারে । আমিও কম যাই না । দুজন মিলে বিয়ে বাড়ির সব মেয়েকে জ্বালিয়ে মারছিলাম ।
গায়ে হলুদের সময় প্রথম ইসরাকে দেখি । সত্যি কথা বলতে কি তখন আমাকে ও অতটা আকর্ষনীয় মনে হয় নি । সবার সাথে যেমন টাংকি মারছিলাম ওর সাথেও হাসি তামাশা করছিলাম ।
গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান শেষে ভাইয়া আমাকে ডেকে বলল ইসরাকে তার পছন্দ হয়েছে । আমি যেন মাকে বলি ।
আমি বললাম “কি ঘোড়ার ডিম পছন্দ কর না তুমি । বুঝি না” ।
কাস্ ! আগে যদি বুঝতাম এই ঘোড়ার ডিম পছন্দই আমার জীবনে কাল হয়ে দাড়াবে । বিয়ের ঠিক আগের দিন । সারা বাড়িতে উতসবের আমেজ । নাচ গান চলছে । এমন সময় আমি ইসরাকে দেখলাম রং দিয়ে কি যেন একটা আল্পনা আকছে । হঠাত্ আমি লক্ষ্য করলাম আমার চোখ আপনা আপনি ইসরার দিকে চলে যাচ্ছে । আমি কিছুতেই নিজেকে সংবরন করতে পাচ্ছি না । কি ব্যাপার মেয়েটার মধ্যে কি এমন পরিবর্তন এসেছে ? মেয়েটাকে এতো ভাল লাগছে কেন ?
সত্যি প্রেম বড় অদ্ভুদ জিনিস । কখন যে কি হয় বোঝা মুশকিল । আমি তখনই ঐটুকু সময়ে ইসরার প্রেমে পড়ে গেলাম । দেখলাম শুধু আমি না আরো অনেকেই পড়ল ইসরার প্রেমে পড়ল । তার মধ্যে জামিল ভাই অন্যতম ।
আগেই বলেছি জামিল ভাই করিত্কর্মা ফন্টেবাজ । তিনি দেরি করলেন না । তাত্ক্ষনাত্ ইসরাকে প্রপোজ করে বসলেন ।
গ্রাম গঞ্জে এসব ব্যাপার অতো লাইটলি নেওয়া হয় না । তাই একটু ঝামেলা বেঁধে গেল । ইসরার এক ভাই জামিল ভাইকে বাশ নিয়ে মারতে এল । আরো অনেক কিছুই হয়ে যেতে পারত কিন্তু মুরব্বীদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হল । এতো কিছু হচ্ছে আমি কিন্তু ইসরার দিকেই তাকিয়ে আছি ।
একভাবেই ।
ও হয়তো একটু আধটু ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল । ওর তাকানোর ধরন দেখেই বুঝছিলাম যে ও অস্বস্তি বোধ করছে । পরিস্থিতি শান্ত হলে ইসরা ওদের বাসায় ফিরে যায় । আর আমি কেবল ওর দিকেই তাকিয়ে থাকি । চলে যাওয়ার পরও কেবল ওর কথাই ভাবতে থাকি ।
পরদিন সকালবেলা ইসরাদের বাড়ি চলে গেলাম । ইসরা তখন পুকুর পাড়ে মুখ ধুচ্ছে । আমাকে দেখে বেশ অবাক হল ।
ও খানিকটা অবাক হয়ে বলল “এতো সকালে আপনি ? এখানে” ?
“আসলে আপনার কাছে ক্ষমা চাইতে এসেছি । কালকে জামিল ভাই যা করেছে তার জন্য আমি খুবই দঃখিত” ।
“আপনি কেন সরি হচ্ছেন” ?
“না মানে ...” আমি আর কথা খুজে পাই না । “আসলে বলতে এসেছি যদি কালকের ঘটনার জন্য আজকের বিয়েতে না যান ! ব্যাপারটা খারাপ লাগবে” ।
ইসরা হাসল । “আপনি কি এই জন্য এসেছেন” ? ইসরা অদ্ভুদ চোখে তাকাল আমার দিকে । বলল “ভয় নেই ফাজিল একটা ছোকরার জন্য আমি আমার বন্ধুর বিয়েতে যাবো না এমন টা হবে না । আপনি টেনশন নিয়েন না” ।
তারপর আরো টুকটাক কথা বর্তা হল । কোথায় থাকি কি করি । ইসরা বলল ও এখানে থাকে না ঢাকাতে পড়াশুনা করে । পুরোটা সকালই ওর সাথে কাটালাম । কি এক অদ্ভুদ ভাল লাগা ঘিরে ছিল চারিদিকে । বিয়ে বাড়িতে খুব আনন্দ হল । হইচই হল ।
মীরু কে তুলে দেওয়ার পর ইসরার সাথে পুকুর পাড়ে চলে গেলাম । আজ যেন ওকে আরো সুন্দর লাগছে ।
কথা বলতে বলতে এক সময় ইসরা বলল “আপনি চলে আসার পর আপনার মা আজ আমাদের বাসায় এসেছিলেন” ।
“তারপর” ?
“আপনার ভাইয়ের জন্য আমাকে তার পছন্দ হয়েছে” , এই কথা বলতে এই কথা বলে ইসরা খুব হাসতে লাগল ।
আমি বললাম “তুমি কি বললে” ?
“আমি কি বলব ? যা বলার তো আমার বাবা মা বলবে । শুনলাম আপনাই ভাই নাকি আমাকে খুব পছন্দ করেছে । তার নাকি নাওয়া খাওয়া বন্ধ হযে গেছে আমার জন্য” ।
ইসরা আরো জোড়ে হাসতে লাগল । পুরো পুকুর পাড় জুড়ে ওর হাসি প্রতিধ্বনি হচ্ছিল । বুকের মাঝে কি যেন এক চিন চিন ব্যাথার সৃষ্টি করছিল ।
বললাম “হ্যা ভাইয়া তোমাকে খুব পছন্দ করেছে । তোমার স্কেচ একেছে । তোমাকে নিয়ে কবিতা লিখেছে” ।
“কিন্তু পাত্রী হিসাবে আপনার তো আমাকে পছন্দ হয়নি , তাই না । গ্রামের মেয়ে ঘোড়ার ডিমের মেয়ে । কি পছন্দ” ! বলে ও আবার হাসতে লাগল ।
কিন্তু এই বারের হাসিতে কেমন জানি একটা বিদ্রুপের মিশ্রন ছিল । তারপর যত দিন গ্রামে ছিলাম ইসরার সাথে প্রতি দিন দেখা হত । কথাও হত অনেক । কিন্তু নিজের মনের কথাটা আমি কিছুতেই বলতে পারলাম না ।
ইসরা ভাইয়াকে বিয়ে করতে রাজি হল না কিছুতেই । কেউ ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারছিল না । পাত্র হিসাবে ভাইয়া একেবারে পারফেক্ট ছিল । কিন্তু আমি জানি ইসরা কেন রাজি হয়নি । সেদিনের আমার বিদ্রুপ করা কথা ইসরা নিশ্চই কোন ভাবে শুনে ফেলেছিল । ওটা ওর ঈগোকে হার্ট করেছিল । আর ও আমার ব্যাপারে নিশ্চই কিছু আচ করতে পেরেছিল ।
তারপর হঠাত্ করে ঢাকা চলে আসতে হল । ইসরার সাথে শেষ দেখা হবার ওকে সরি বললাম ।
ইসরা অবাক হল । “সরি কেন” ?
“তোমাকে কোন ভাবে হয়তো কষ্ট দিয়েছি” ।
“কথন” ?
“দিয়েছি । তুমি না জানলেও আমি জানি । এই জন্য সরি বললাম” ।
কিছু ক্ষন চুপ করে থেকে বললাম “আর একটা কথা ...”
“বলুন”
কিন্তু কেন জানি কথাগুলো বলতে পারলাম না । বলতে পারলাম না যে তাকে কতখানি পছন্দ করি । বলতে পারলাম না যে সেদিন ভাইয়ার আকা বলে যে স্কেচ টা দিয়ে ছিলাম ওটা আসলে আমার আকা ছিল । কবিতার লাইন গুলোও ছিল আমার লেখা । কিন্তু কিছুই বলা হল না ।
“বলুন” । ইসরা আবার বলল ।
আমি বললাম “থাক । আবার যদি দেখা হয় তাহলে বলব” ।
তারপর চলে আসি ঢাকাতে । সবকিছু ভুলে গেলেও ইসরাকে ভুলতে পারলাম না কিছুতেই । ওর চোখ মুখ ওর চুল ওর কথা বলা ওর মুক্তুর মত দাঁত । পাগল করা হাসি .হাসির শব্দ সব কিছুই ছিল একেবার জীবন্ত ।
তারপর ওর সাথে আবার দেখা হল । প্রায় দুই বছর পর । একুশের বই মেলায় ।
একটা সুন্দর মত ছেলের সাথে হাটছিল । ইসরা কে দেখে কেন জানি খুব কষ্ট হতে লাগল । এতোদিন পরেও ওকে ভুলি নি কিংবা ভুলতে পারি নি । হাটতে হাটতে ও আমার দিকেই আসছিল । চাইছিলাম ও যেন আমাকে না দেখতে পায় । কোথাও লুকিয়ে পড়তে চাইলাম । কিন্তু ততক্ষনে দেরি হয়ে গেছে । ইসরা আমাকে দেখে ফেলল । এবং চিনেও ফেলল ।
“আবিদ ভাই” ! ওর মুখে এক রাশ বিশ্ময় ।
“আপনি এইখানে । আমি তো ভাবতেই পারি নি আপনার সাথে আবার দেখা হয়ে যাবে” ।
আমি ওর দিকে তাকিয়ে একটু হাসার চেষ্টা করলাম । খুব বেশি লাভ হল না ।
“এইতো” কোন রকমে বললাম । ওর সামনে দাড়াতে কেন জানি খুব কষ্ট হচ্ছিল মনের মধ্যে । আর ওর ঐ পাশের ছেলেটাকে একদম সহ্য হচ্ছিল না আমার ।
“বই কিনতে এসেছেন ? দেখি কি কি বই কিনলেন” । ইসরা নিজেই আমার হাতের বই গুলো নিয়ে নিল । ওর পাশে ছেলেটা দেখছিলাম এতে বিরক্ত হচ্ছিল ।
ছেলেটা বলল “কি করছ ? উনি এসেছে বই কিনতে ওনাকে কেন বিরক্ত করছ ? আর আমার একটু তাড়া আছে । চল” ।
ইসরা একথা শুনে ছেলেটার দিকে তাকাল । বলল “আবিদ ভাইয়ের সাথে কত দিন পর দেখা তুমি জানো ? এতো সহজে ছাড়ছি না । তুমি তো আসতেই চাচ্ছিলা না । যাও এখন তোমার ছুটি । আমি একটু আবিদ ভাইয়ের সাথে আড্ডা মারি” ।
“আচ্ছা থাকো তুমি । আমি যাই” । ছেলেটা হাটা দিল । মনে হল ইসরার কাছথেকে এইটা আশা করেনি । ছেলেটা চলে যাবা পর ইসরা আমার দিকে তাকাল ।
বলল “দেখুন আপনার জন্য কিন্তু নিলয় কে ছেড়ে দিলাম । আপনাকে কিন্তু ছাড়বো না” ।
“আচ্ছা ঠিক আছে । সমস্যা নাই” ।
বই মেলায় আরো কিছুক্ষন ঘোরাঘুরি করে আমরা টিএসসির মধ্যে বসলাম ।
বসতে বসতে ইসরা কে বললাম ‘ছেলেটা তোমার বয়ফ্রেন্ড” ?
“কেন ? তাই মনে হল” ?
“না মানে……।”
ইসরা হেসে উঠল । “নিলয় আমাকে দুবার প্রপোজ করেছে । আমি হ্যা বলিনি” ।
“কেন” ?
“বলেছি একজন আমাকে ভালবাসে । তার সাথে যদি আর দেখা না হয় তাহলে আমি হ্যা বলব” ।
আমার বুকের মাঝে কেমন জানি করে উঠল ।
কোন মতে বললাম “দেখা হয়েছে তার সাথে” ?
ইসরা অদ্ভুদ ভাবে হাসল । “বলব কেন ? তার আগে আপনি বলেন” !
“কি বলব” ? আমি অবাক হলাম ।
“আপনার মনে নেই? আপনার সাথে যখন আমার শেষবার দেখা হয় আপনি কি বলতে গিয়ে থেমে গিয়েছিলেন । বলেছিলেন আবার দেখা হলে বলবেন । এখন বলেন” ।
আমার কথা আটকে যায় । বুকের বা পাশটাতে কেমন যেন একটা ব্যাথা হতে থাকে । এক চাপা কষ্ট নিয়ে আমি ইসরার দিকে তাকিয়ে থাকি । কিছু বলতে পারি না ।
“আমি বলতে পারবো না” ।
ইসরা হাসল । বলল “আমি জানি আপনি সেদিন কি বলতে চেয়েছিলেন । আর আজও কি বলতে পারছেন না । আচ্ছা থাক বাদ দেন । আপনার ভাইয়া কেমন আছে ? বিয়ে করেছে নিশ্চই” ?
“হু” ।
“বলছিলেন তো আমার জন্য পাগল হয়ে গেছে । তা এতো তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলল । সব ছেলেরাই এমন । মুখে এক আর মনে আরেক” ।
“সবাই এক না ইসরা” ।
ইসরা আবার হাসল । “তা অবশ্য ঠিক বলেছেন । সবাই এক না । তা না হলে আপনিও বিয়ে করে ফেলতেন” । বলে ও খুব হাসতে লাগল । এতোই জোড়ে যে আশেপাশে মানুষ জন তাকাতে লাগল ।
আমি আহত চোখে ওর দিকে তাকিয় থাকলাম । মেয়ে গুলো এতো নির্মম হয় কিভাবে ?
এই পর্যন্ত লিখে থামলাম । একটানা লেখার ফলে হাতটা একটু ব্যাথা করছিল । এর পর কি লিখবো এই ভাবছি এমন সময় ইসরা চা নিয়ে ঘরে ঢুকল ।
“কি লিখছো” ?
“কিছু না” । ওর কাছ থেকে আড়াল করতে চাইলাম ।
“দেখাও বলতেছি” । দেখাতে হল । বউ বলে কথা । আমি চা খেতে লাগলাম । ইসরা মন দিয়ে লেখা পড়তে লাগল ।
পড়া শেষে বলল “এই লাইনটা কেন লিখলা” ?
“কোন টা” ?
“এই যে মেয়েগুলা এতো নির্মম কিভাবে হয় ! তোমার সাথে কি এমন নিষ্ঠুর আচরন করেছি আমি ? তোমার উপর আমার যা রাগ ছিল” !
“কেন” ?
“আমি কি করেছি” ?
“ঐ দিন যখন তোমার ভাইয়া আমাকে পছন্দের কথা বলে আমি শুনছিলাম । আমি পাশের ঘরেই ছিলাম । তোমার কথা শুনে এতো কষ্ট লাগল ! তাই তোমার উপর একটা জেদ চেপে গিয়েছিল । কিন্তু পরদিন তোমার সাথে কথা বলে বুঝলাম যে তুমি আমার প্রেমে পড়েছ । আশ্চর্য হলাম । আর শোধ নেওয়ার পথও পেয়ে গেলাম । আমি কেবল অপেক্ষায় ছিলাম তুমি কথন প্রপোজ করবে আর আমি তোমাকে অপমান করবো” ।
“মাই গড ! আমি এতোদিন তো এই কথা বল নি” ।
“বলিনি । এখন বলছি” ।
“আমি কিন্তু সরি বলেছিলাম” ।
“বলেছিলে কারন তুমি আমার প্রেমে পড়েছিলে । না পড়লে আর বলতে না” ।
“না আমি বলতাম” ।
“কচু বলতে” ।
“আচ্ছা শুধু কি আমি প্রেমে পড়েছিলাম । তুমি পড়নি” ?
এই কথাটার জবাব ইসরা চট করে দিলো না ।
“একে বারে বলবো না যে তোমাকে আমার ভাল লাগে নি । কিন্তু জেদটা বেশি ছিল । তবে সেদিন বই মেলায় তোমাকে যখন দেখলাম । দেখলাম তুমি এখনও আমাকে ভালবাসো । তোমার চোখ দুটো চিত্কার করে বলছিল তুমি আমার জন্য কষ্টে আছো । কষ্ট পাচ্ছ” ।
আমি ইসরা দিকে তাকিয়ে ছিলাম । ওর চোখ গুটো কাঁপছিল । ও বলেই চলল “জানো এটা জানার পর আমি আর জেদ চেপে রাখতে পারি নি । এখনও বলবে আমি নিষ্ঠুর” ।
“আরে কথন বললাম ! ওটাতো জাষ্ট কথার কথা” ।
“আচ্ছা বল ঐ দিনের পর কে আগে ফোন করেছিল” ?
“তুমি” ।
“কে দেখা করতে চাইছিল আগে” ?
“তুমি” ।
“এমন কি বিয়ের কথা কে আগে বলেছিল” ?
“আচ্ছা বাবা আমি মানলাম । এইতো আমি লাইনটা কেটে দিচ্ছি । খুশি” ?
“হ্যা” ইসরা খুশি হল ।
এই হল আমার কাহিনী । আমার আর ইসরার ভালবাসার গল্প ।
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×