somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমি আর আমার রাজকুমারী

২৫ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“তোমার সাহায্যের আমার কোন দরকার নাই , ঠিক আছে ? আমি একা একাই থাকতে পারবো” ?
পৃথিশা আমার উপর খুব রাগ করার চেষ্টা করছে । কিন্তু পারছে না । আমার দিকে না তাকিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে আছে ।
পৃথিশার এই আচরনটা আমার কাছে খুব পরিচিত । ও যখন কারো উপর রাগ করতে চায় কিন্তু রাগটা বেশিক্ষন ধরে রাখতে পারে না । তখন ওর চোখে পানি চলে আসে । আর পানি টা আটকানোর ও আপ্রান চেষ্টা করে ।
আমি জানি কিছুক্ষনের মধ্যেই ওর চোখ থেকে পানি পরতে আরাম্ভ করবে । আমি ঐ সময়টার জন্য অপেক্ষা করি । আমার মনে হয় পৃথিবীতে আমিই একমাত্র প্রেমিক যে তার ভালবাসার মানুষটির চোখের জল দেখতে ভালবাসে । তার মানে এই না যে আমি ওকে কষ্ট দিতে ভালবাসি !
আসলে ওর চোখ দুটো দিয়ে যখন জল গড়িয়ে পরে ওকে ঘিরে যেন অভাবনীও এক দৃশ্যের সৃষ্টি হয় । আমার কাছে মনে হয় ……... আসলে কি যে মনে হয় আমি সেটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না ।
আমি কেবল তখন ওর দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে থাকি ।
“কি ব্যপার অন্য দিকে তাকিয়ে কথা বলছ কেন ? আমাকে দরকার নাই ভাল কথা তাই বলে আমার দিকে তাকিয়েও কি কথা বলা যাবে না এটা কেমন কথা” ? পৃথিশা আমার দিকে তাকাল । ওর চোখ দিয়ে ততক্ষনে অশ্রু পরতে শুরু করেছে । আমি কিছুক্ষনের জন্য অন্য জগতে হারিয়ে যাই । সম্মোহনের মত ওর দিকে তাকিয়ে থাকি ।
“আমার চোখের জল দেখতে অনেক মজা লাগে , না” ? ওর কথায় সম্মোহন ভাঙ্গে ।
“কি বললে” ?
“এখন আমার কথা তুমি ঠিক মত শুনছো ও না । শুনবে কেন” ? ওর গলায় এখন রাগের কোন চিহ্নও নাই । সেখানে জমা হয়েছে একরাশ অভিমান । পৃথিশা আবার বলল “কেন শুনবে ! আমি কে তোমার ! আমি একটা খোড়া মেয়ে । আমাকে কি কেউ ভালবাসে” ?
আমি ওর কথার উত্তর দিলাম না । এখন এ নিয়ে কথা বললেই ও আরো হাজারটা অভিযোগ করবে । আমি ওর কাছে গিয়ে বললাম “রাত বাড়ছে । ঘুমাও এখন” ।
“আমি কেন তোমার কথা আমি কেন শুনবো ? আমার যখন ইচ্ছা আমি ঘুমাবো” ।
“আচ্ছা আমার কথা শুনতে হবে না । তোমাকে বিছানায় তুলে দেই” !
“আমি বলেছি না তোমার সাহায্যের আমার দরকার নাই” । এই বলে পৃথিশা হুয়িল চেয়ারটা নিজেই বিছানার কাছে নিয়ে গেল । ওর সচল পা টা দিয়ে একটু ভর দিয়ে দাড়াল । একটা হাত হুয়িল চেয়ারের হাতলে রেখে চাপ দিয়ে অচল পা টাকে তুলতে চাইল । তখনই বিপত্তি ঘটল । হুয়িল চেয়ারটাতো আর স্থির না । সচল । ওর চাপ পেয়ে সরে গেল । পৃথিশা ব্যালেন্স হারিয়ে ফেলল । আমি প্রস্তুত ই ছিলাম । ওকে ধরে ফেললাম ।
প্রথমে ও নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করল । কিন্তু আমি ওকে ছেড়ে দিলাম না ।
ওকে বললাম “পৃথু তুমি আমাকে যত যাই কিছু বল না কেন আমি কখনই তোমাকে ছেড়ে যাবো না । যদি আমাকে দুর দুর করে তাড়িয়েও দাও তবুও আমি তোমার পিছে আসবোই” ।
এবার ওকে খানিকটা শান্ত হতে দেখলাম । বললাম “আমার হাতটা ভাল করে ধরো” ।
পৃথিশা আমার হাতটা ধরল । ধরার সময় ওর হাতটা যেন একটু কেঁপে উঠল । ও যতবার আমার হাত ধরতে যায় ততবারই দেখি ওর হাতটা কেমন যেন কেঁপে ওঠে ।
হাত ধরে ওকে বিছানায় বসালাম । তারপর ওর পা টাকে বিছানায় তুলে দিলাম । বালিশ ঠিক করে ওকে শুইয়ে দিলাম । বললাম “এখন চোখ বন্ধ করে ঘুমাও , ঠিক আছে ! সকালবেলা তোমাকে বেড়াতে নিয়ে যাবো । লক্ষি মেয়ের মত ঘুমাও । আর কোন কিছু দরকার হলে আমাকে ডাক দিও । আমি তোমার পাশের রুমেই আছি । গুড নাইট” ।
পৃথিশাও গুড নাইট বলল । আমি লাইট বন্ধ করে নিজের রুমে চলে এলাম ।
পৃথিশার সব কাজ করার জন্য আলাদা আলাদা লোক আছে । কিন্তু ওর এই কাজ গুলো আমার নিজেই করতে ভাল লাগে । খুব বেশি ভাল লাগে । আর লাগবেই না কেন সেই ছোট বেলা থেকেই পৃথু আর ওর বাবা ছাড়া আমার আপন বলে আর কেউ ছিল না ।
আমি যে একটা এতিম ছেলে তা আমি এই দুইজনের মাঝে কোন দিন অনুভুব করি নি । পৃথুর বাবা আমাকে একটা এতিম খানা থেকে তুলে এনেছিল । পৃথু একজন খেলার সঙ্গী দরকার ছিল । ছোট বেলা থেকে পৃথিশার বাম পায়ে সমস্যা । বাম পায়ে হাটুর নীচ টার উপর ওর নিয়ন্ত্রন নেই । তাই ও স্বাভাবিক বাচ্চা দের সাথে খেলাধুলা করতে পারতো না । ওর সর্বক্ষনিক খেলার সঙ্গী হিসাবেই আমাকে ওর বাবা আমাকে নিয়ে এসেছিল । তারপর থেকেই ওর সাথে ছায়ার মত আমি ছিলাম । সব জায়গায় ।
আজ এতোটা বছর আমি সব সময় ওর সাথে আছি । আসতে আসতে কথন যে ওকে ভালবাসতে শুরু করেছি আমি নিজেই জানি না । পৃথুর বাবাও ব্যাপারটা ধরতে পেরেছিল মনে হয় । উনি যেদিন মারা যায় সেদিন আমাকে ডেকে বলে “বাবা তুই কোন দিন পৃথুকে ছেড়ে যাস না । তুই ছাড়া আর ওর আপন বলে কেউ নাই । ওকে দেখে রাখিস” ।
তাহলে আমি ওকে একা কিভাবে রাখি ? কিন্তু পৃথিশা আমাকে ভুল বুঝে বসে আসে । যখন আমরা হাইস্কুলে পড়ি পৃথু আমাকে ভালবাসার একটা ইঙ্গিত দিয়েছিল । মুখ ফুটে কিছু বলে নি অবশ্য । কিন্তু স্পষ্টই বুঝিয়ে দিয়েছিল যে ও আমাকে ভালবাসে । কিন্তু আমি কোন উত্তর দিয়ে ছিলাম না ।
সত্যি কথা বলতে আমি কোন উত্তর দিতে পারি নি । যদিও পৃথুর বাবা কোন দিন আমাকে আলাদা করে দেখেন নি কিন্তু আমি তো আমার সীমাবদ্ধতা জানি । আমি ওদের দয়ার উপর বেঁচে ছিলাম । কিভাবে ওকে ভালবাসার মত দুষ্সাহস করতে পারি !
কিন্তু পৃথিশা ভেবে বসল যে ওর ডিজএবিলিটির জন্য হয়তো আমি ওর ভালবাসা গ্রহন করি নি । কিন্তু সেটা মোটেই ঠিক না । তারপর আসতে আসতে আমি টের পাওয়া শুরু করলাম এই মেয়েটার জন্য আমার অসম্ভব একটা মায়া রয়েছে । ওকে ছেড়ে একটা মুহুর্তও আমার ভাল লাগতো না । সারাটা ক্ষন কেবল ওর আসে পাশে থাকতে ইচ্ছা করত । কিন্তু ঐ একই কারনে আমার মনের কথাটা আমি পৃথিশা কে বলতে পারি নি ।
শুতে যাবো এমন সময় মোবাইল টা বেজে উঠল । স্ক্রিনে দেখি পৃথিশার নাম্বার ।
“কি হল” ?
“ঘুম আসছে না” ।
কি আর করা আবার ওর রুমে গেলাম । লাইট অন করে দেখি ও আগে থেকেই উঠে বসেছে । ওর পাশে গিয়ে বসি ।
আবার বলি “কি হয়েছে” ?
“জানি না । ঘুম আসছে না” ।
“ঘুম আসছে না কেন” ?
“আমি কিভাবে বলব কেন ঘুম আসছে না কেন” ?
আমি বললাম “এখন যদি তুমি লক্ষি মেয়ের মত ঘুমুতে যাও তবে কাল সকালে তোমাকে বেড়াতে নিয়ে যাবো” ।
“ আমি বেড়াতে যাবো না” ।
আমি অবাক হলাম । বললাম “কেন সকাল বেলা যখন তোমাকে নিয়ে হাটি তোমার ভাল লাগে না” ?
“হাটো আর কোথায় ? একটা বোঝাকে ঠেলে ঠেলে নিয়ে যাও” ।
“কি বললে তুমি ? বোঝা” ?
কথাটা আমাকে খুব আহত করে ।
“আমি বোঝাইতো” । আমি কিছুক্ষন চুপ করে থাকি ।
তারপর বলি “পৃথু আচ্ছা তোমার কি কখনও মনে হয়েছে যে আমি তোমার সাথে বাধ্য হয়ে থাকি কিংবা ঠ্যাকায় পড়ে থাকি ? অথবা আমি তোমার কাজ গুলো করি লোক দেখানোর জন্য ? তোমাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া আমার কাছে বিরক্তির কাজ ? মনে হয়েছে এমনটা” ?
পৃথিশা মাথা নিচ করল । মাথা ঝাকাল । “না । কথনও মনে হয় নি” ।
“তাহলে এই কথাটা কেন বললা ? আমি খুব কষ্ট পেলাম” ।
“শোন প্লিজ যেও না । আমি ঐ মিন করে বল নি । বিশ্বাস কর” । ও আমার হাত চেপে ধরল । “প্লিজ যেও না” ।
“আমি যাচ্ছি না । তোমাকে আমি বলি নি যে যত যাই হোক আমি তোমাকে ছেড়ে কখনও যাবো না” । ও একটু হাসল ।
আমি আবার বললাম “তবে ঐ রকম কথা তুমি আর কোন দিন বলবা না । ঠিক আছে” ?
“আচ্ছা বাবা ঠিক আছে” ।
ওর ধরে থাকা হাতটার উপর আমার অপর হাতটা রাখলাম । বললাম “তুমি কখনও আমার কাছে বোঝা নও । কখনও না” ।
আমার এই কথাটা শুনে পৃথিশা খুব খুশি হল । ওর চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছিল । কিছুক্ষন আমার দিকে একভাবেই তাকিয়ে থাকল ।
আমি বললাম “এবার ঘুমাও । রাত জাগলে শরীর খারাপ করবে” ।
ও মাথা নাড়াল । “উহু । ঘুমাবো না” ।
“তাহলে এই রাত দুপুরে কি করবা” ?
“ছাদে যাবো” ।
“এই সময়” ?
“হুম” ।
“ছাদে কিন্তু ভুত আছে” ।
“থাকুক । তুমি তুমি আছো না সাথে ! ভয় পাই না” ।
আমি হাসলাম । বললাম “আচ্ছা চল” ।
আমি ওর জন্য হুইল চেয়ারটা ঠিক করতে যাই ।
পৃথিশা বলল “হুইল চেয়ারে উঠব না” ।
“কেন ? ছাদে যাবে” না ?
“যাবো তবে ওটাতে উঠবো না” ।
“তাহলে কিভাবে যাবে” ?
পৃথিশা আদুরে গলায় বলল “তোমার কোলে চড়ে যাবো” ।
আমি হেসে ফেললাম । “তুমি একটা পাগল” ।
এর আগেও ওকে বেশ কয়েক বার কোলে নিয়েছি । প্রথম ওকে কোলে নিয়েছিলাম কলেজে পড়ার সময় । প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা ছিল পাচ তলায় । কি কারনে সেদিন কলেজের লিফট চলছিল না । লিফটের কাছে এসে পৃথিশা অসহায় ভঙ্গিতে এদিক ওদিক তাকাতে লাগল ।
এক সময় বলল “অপু আমি পরীক্ষা দেবো না” ।
আমি বললাম “পরীক্ষা দেবে না মানে” ?
দুজন বন্ধুকে বললাম হুইল চেয়ারটা পাঁচ তলায় নিয়ে যেতে । তারপর ওকে কোলে তুলে নিলাম ।
সিড়ি দিয়ে ওঠার সময় সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল । একটু লজ্জা লজ্জা লাগছিল । কিন্তু ভালও লাগছিল খুব । পৃথিশা লজ্জায় একে বারে লাল হয়ে গেছিল ।
কিন্তু ওর মুখ দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল লজ্জা পেলেও ও খুশি হয়েছে অনেক ।
“কই নিবা না” ? ওকে কোলে তুলে নিলাম ।
ছাদে যাবা সময় বললাম “যদি এখন কেউ দেখে ফেলে কি ভাববে বলতো” ?
“যে যা ভাবে ভাবুক । কিচ্ছু যায় আসে না তাতে । আমার কাছে ইম্পর্টেন্ট কেবল তুমি কি ভাবো” ?
আমি হাসলাম ।
ছাদে গিয়ে বসলাম দুজন । আকাশে বেশ বড় একটা চাঁদ । চারিদিকে আলো থৈ থৈ করছে । বেশ ফুরফুরে বাতাশ দিচ্ছে ।
পৃথিশা আমার কোলে মাথা রেখে শুয়ে পড়ল । বলল “আজকে আমি এখানে ঘুমাবো । একটা গল্প বল” ।
“গল্প ? এই বুড়ি বয়সে গল্প শুনে ঘুমাবে” ।
পৃথিশা আরো একটু আদুরে গলায় বলল “বল না প্লিজ” ।
“আচ্ছা শোন । গল্পটা একটা সামান্য প্রজা আর এক রাজকুমারীর গল্প । একদেশে এক রাজা ছিল তার একটা পরীর মত মেয়ে ছিল । কিন্তু সেই রাজ কুমারীর একটা অসুখ ছিল” ।
“কি অসুখ” ?
“কি অসুখ ছিল সেটা ইম্পর্টেন্ট না ।অসুখ ছিল । তাই তার সাথে কেউ খেলতে চাইতো না । এই জন্য রাজকুমারীর মনে অনেক দুঃখ ছিল । তাই দেখে রাজা একদিন একটা এতিম ছেলেকে নিয়ে এল রাজকুমারীর খেলার সঙ্গী হিসাবে । তারপর ...”
পৃথিশা বলল “আমি এই গল্প শুনবো না” ।
“কেন” ?
“আমি এ গল্প জানি” ।
“কিন্তু আমিতো আর কোন গল্প জানি না । থাক আর গল্প বলতে হবে না । তুমি আমার মাথায় একটু হাত বুলিয়ে দাও । আমি একটু ঘুমাই” ।
আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকি । পৃথিশা ঘুমিয়ে গেল কিছুক্ষনের মধ্যেই ।
আমি অতি সাবধানে ওর কপালে একটা চুম খেলাম ।
তারপর ফিসফিস করে বললাম “আমার রাজকুমারী, এই ক্ষুদ্র প্রজা তোমাকে সারা জীবন আগলে রাগবে । সারা জীবন তোমাকে ভালবাসবে । আমি থাকতে তোমার কোন কিছুর জন্য চিন্তা করতে হবে না” ।
আমি ওর ঘুমন্ত মুখটার দিকে তাকিয়ে থাকি । এক রাশ চাঁদের আলো পড়ছে ওর মুখটার উপর । কি পবিত্র আর কোমলই না লাগছে ওকে দেখতে !
আমি তাকিয়ে থাকলাম ওর দিকে । মনে হল এমন ভাবে ওর দিকে তাকিয়ে সারাটা জীবন পার করে দিতে পারবো !!
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:০২
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×