somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অননিতার গল্প

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অননিতা যখন এস্টেটার গেটের সামনে দাড়াল তখন বিকেল ছুই ছুই করছে । রোদ আছে কিন্তু রোদের তেজ অনেকটা কম । অবনিতা নামটা আবার পড়ল ।
মামুন এস্টেট । অননিতা আরো একবার ঠিকানা টা মিলিয়ে নিল । হুম এটাই সেই জায়গা ।
গেট ঠেলে ভিতরে ঢুকতেই একটা লোক এগিয়ে এল । পোষাক দেখে মনে হল দারোয়ান হবে হয়তো ।
-কার কাছে যাইবেন ?
-এখানকার এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মাহাফুজ করিম , ওনার বাংলাটা কোন দিকে বলতে পারেন ?
দারোয়ান গোছের লোকটা প্রথমে কি যেন ভাবল । কিছু যেন মনে করার চেষ্টা করছে ।
অননিতার ভয় হল হয়তো লোকটা বলবে মাহাফুজ করিম নামে এই চা বাগানে কেউ চাকরী করে না ।
-আবির স্যারের কতা বুলছেন ?
অননিতার জানে পানি এল । এতো দিন পর আবিরকে খুজে পাওয়া গেল ।
-হ্যা । আবির । আমি ওর ওয়াফ । মানে স্ত্রী ।
লোকটা হাসল ।
-মেমসাব ওয়াপের মানে জানা আছি । লোকটা আবার হাসল ।
-আপনি একটু খাড়ান আমি ভ্যান লিয়ে আসছি । সারের বাংলো একে বায়ে শেষ মাথায় ।
লোকটা বেশ সাহায্য করল । নিজেই ভ্যান নিয়ে এল । ব্যাগটাও অননিতাকে তুলতে দিলো না । বলল
-আপনে আবির সারের ওয়াইপ । আপনাকে ব্যাগ তুলবেন আর হামি চাইয়ে চাইয়ে দেখমু তা হবি না ।
ভ্যানটা যখন এস্টেট টার মাঝ খান দিয়ে যাচ্ছিল অননিতা চারিপাশে তাকিয়ে দেখছিল । চারি পাশে কি শান্তির একটা ছায়া রয়েছে । আবিরের সব সময় এমন একটা চা বাগানে চাকরি করার স্বপ্ন ছিল । ওর আগেই বোঝা উচিত্ ছিল । তাহলে আরো আগে ওকে খুজে পাওয়া যেত ।
গত কাল তুহিন যখন ফোন করে আবিরের ঠিকানাটা দিল ওর প্রথমে বিশ্বাসই হয় নি । প্রায় দুইমাস ধরে আবির গায়েব । কোন খোজই পাওয়া যাচ্ছিল না ।
অননিতা কোথায় খোজ করে নি ? প্রথমে ভেবেছিল হয়তো আবির ওর গ্রামের বাড়ি গিয়েছে । কিন্তু না । ওখানে সে যায় নি । তারপর ওর যত বন্ধুবান্ধব আছে সবার বাসায় ও গিয়েছিল । সম্ভাব্য সব জায়গায় ও আবির কে খুজেছে । কিন্তু আবির যেন একেবারেই হাওয়া হয়ে গিয়েছিল ।
প্রথম প্রথম অননিতার মনে হত আবির হয়তো ওর সাথে ফান করছে । কিংবা ওর উপর অল্প স্বল্প রাগ করেছে । রাগ পড়ে গেলেই চলে আসবে । কিন্তু এক সপ্তাহ পরেও যখন আবির এল না তখন অননিতা খুব টেনশনে পড়ে গেল ।
-এই যে আবির সারের বাংলু ।
অননিতা ভ্যান থেকে নেমে পড়ল । লোকটাকে টাকা দিতেই লোকটার ৩২টা দাঁত আনন্দে বের হয়ে গেল । বাংলোর সিড়ি পর্যন্ত ওর ব্যাগ পৌছে দিল ।
বাংলোটা বেশ সুন্দর । সিমসাম ছোট । অননিতার মনটা ভাল হয়ে গেল । একে তো আবিরকে পাওয়ার আনন্দ তার উপর এতো সুন্দর একটা পরিবেশ । অননিতার মনে হল আজকের দিনটা ওর জন্য খুব আনন্দের ।
বাংলোর মেইন দরজা খোলাই ছিল । ওর সারা শব্দ পেয়ে একটা বুড়ো মত লোক বেরিয়ে এল ।
-কাকে চান ? লোকটা এই প্রশ্নটা করেই খানিক চুপ করে থাকল । ওর চেহারাটার দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষন । একটু পর বুড়োর মুখে একটু হাসি ফুটে উঠল । বলল
-অনেকটা পথ এসেছেন । ক্লান্ত নিশ্চয় ? আমার সাথে আসেন ।
-আমি আসলে আবির .......
অননিতা বলতে গেল । বুড়ো মত লোকটা ওকে থামিয়ে দিয়ে বলল
-আমি বুঝতে পেরেছি আপনি কে । আমি স্যারের বাবুর্চি । স্যারের সব দেখাশুনা আমিই করি । স্যারের আসতে আরো কিছু সময় লাগবে । আপনি ফ্রেস হয়ে নিন । এইটা স্যারের রুম ।
অননিতা আর কোন কথা বলল না । তবে একটু অবাক হল । বুড়ো ওকে চিনল কিভাবে ? যাক পরে এক সময় জিজ্ঞেস করতে হবে ।
অননিতা আসলেই অনেক ক্লান্ত ছিল । সারাটা দিন জার্নির উপরই ছিল । তুহিনের কাছ থেকে খরব পেয়ে ও আর দেরি করে নি একটুও । কোন রকম প্রস্তুতি ছাড়াই চলে এসেছে । ওর কেবল মনে হচ্ছিল যে কোন ভাবেই আবিরের কাছে ওকে যেতে হবেই ।
ফ্রেস হবার পর ওর ক্লান্তিটা একটু কম মনে হল । বিছানার এসে গা এলিয়ে দিল ।
চোখ যখনই সিলিংয়ের দিকে গেল একটা ধাক্কার মত খেল ও । পুরো বিছানার সমান বড় একটা পেইন্টিং সিলিংয়ে আটকানো । যেই বিছানায় শোবে সরাসরি চোখ পরবে পেইন্টিং টার দিকে । অননিতা চমকালো । কারন পেইন্টিংটা ওর নিজের ।
আবির সব সময় ঘুম থেকে উঠে ওর মুখ দেখতে চাইতো । ও বলত আমি যাকে সব চেয়ে ভালবাসি প্রতি দিন যেন তার চেহারা দেখেই আমার ঘুম ভাঙ্গে । এখানেও যেন ঘুম ভাঙ্গার পর আবির ওকেই দেখতে পায় সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে । আর এই জন্য বুড়ো বাবুর্চি ওকে চিনতে পেরেছে ।
অননিতা একটু চোখ বুজল । আজ প্রায় দুই মাস পর ও যেন একটু শান্তিতে ঘুমাতে পারছে ।

অননিতা সব সময় একটু উশৃঙ্খল টাইপের ছিল । সব কিছুতেই ওর যা ইচ্ছা তাই করতো । কারো বাধা শুনতো না । কিন্তু অননিতা সব সময় ওর বাবাকে দেখে ভয় পেত । যদি ওর বাবা ওর কোন কাজেই বাঁধা দিতো না কিন্তু বাবার রাগ কে ও খুব ভয় পেত । তাই যখন ওর বাবা ওর বিয়ের জন্য আবির কে নিয়ে এল অননিতা আপত্তি করার সাহসই পায় নি ।
বিয়ের পর ওরা আলাদা বাসায় উঠে এল । অননিতা আরো আবিষ্কার করল যে আবির খুবই ভাল একটা ছেলে । ও যেন আরো একটু ছাড় পেয়ে গেল । আগে তো বাবা নজর দাড়ি ছিল । তাই কোন কিছু করতে হলে একটু ভয় ভয় করতো । বিয়ের পর সেই ভয়টুকুও রইল না । আবির সারাদিন অফিস করত । সন্ধ্যায় বাসায় এসে ওর সাথে সময় কাটাতো ।
সারা দিনে কোথায় ছিল কি করছিলে এমন কিছুই জিজ্ঞেস করতো না । মোট কথা অননিতা খুব আনন্দেই ছিল । আর একটা ব্যাপার অননিতা খ্যাল করলে আবিরের সঙ্গ ওর ভাল লাগছে । ও যতই বাইরে বাইরে থাকুক অন্য মানুষের সাথে মিশুক , আবিরের সাথে কাটানো সময় গুলো ওর কাছে বেশ মধুরই মনে হত । সব থেকে বড় কথা অননিতা খুব ভাল করে টের পেত আবির ওকে ভালবাসতে শুরু করেছে । ব্যাপারটা অননিতা নিজেও খুব উপভোগ করত ।
এভাবেই ওর দিন গুলো কাটছিল কিন্তু একদিন এর স্বন্দ পতন হল । ঐ দিন অননিতার এক বান্ধবীর বাসায় পার্টি ছিল । বেশ রাতই হয়ে গেছিল । বাসায় আসছিল না দেখে আবির নিজেই পার্টিতে হাজির হয় । অননিতা তখন ড্রিংস করায় ব্যস্ত । আবীব মোটামুটি জোড় করেই ওকে বাসায় নিয়ে এল ।
অননিতা বোধহয় একটু বেশিই ড্রিংস করে ছিল । বাসায় এসেই আবীরের উপর ঝাপিয়ে পড়ল । আবীর কে বলল
-তোমার সাহস তো কম না ! তুমি কোন সাহসে আমাকে নিয়ে আসলে ?
-অননি আমি তোমার হাসবেন্ড । এই অধিকার আমার আছে ।
-হাসবেন্ড মাই ফুট । আমার বাপের অফিসে চাকরী করে আমার বাপের তা খেয়ে এমনকি আমার বাপের দেওয়া ফ্লাটে থেকে তুমি কোন সাহসে আমার উপর অধিকার ফলায় । এক্ষনি তুমি বের যাও আমার বাসা থেকে । আমি তোমার মুখ যেন আর না দেখি ।
অননিতার যদিও হুস ছিল না , তবুও আবীরের কাছে কথা গুলো খুব খারাপ লেগেছিল । ঐ রাতের বেলা ও বাসাতেই ছিল কিন্তু সকাল হতেই ব্যাগ গুছিয়ে ঐ বাসা থেকে বের হয়ে গেল ।
সকালে অননিতার ঘুম ভাঙ্গলে রাত্রের সব কথা ওর মনে পড়ে যায় । ও ভেবে রাখে যে সন্ধ্যায় আবীর যখন অফিস তখন অফিস থেকে আসবে তখন ওকে সরি বলবে । বেচারা নিশ্চই অনেক কষ্ট পেয়েছে ।
কিন্তু যখন সন্ধ্যার পরেও যখন আবীর যখন বাসায় আসল না , অননিতার কেমন যেন একটা ভয় করতে লাগল । ওর ভয়টা সত্যি হল যখন বাড়ির কাজের লোকটা বলল যে আবীর সকাল বেলা বড় একটা ব্যাগ নিয়ে বের হয়েছে ।
অননিতা ভয়তে ওর বাবাকে কিছু বলতেও পারছিল না । ঠিক সাত দিন পর অননিতার বাবা ওকে ফোন করল । ফোনে বলল
-কি ব্যাপার আবীর কই ?
অননিতা কিছু বলতে পারল না ভয়তে । ওর বাবা বলল
-ও আজকে রিজাইন করেছে । ওর মোবাইল ও অফ পাচ্ছি । কি হয়েছে বলত ?
অননিতা বলল
-আব্বু ও বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে ।
-কেন বাড়ি ছেড়ে যাবে কেন ?
অননিতা বুঝল আর চুপ করে থেকে লাভ নেই । আস্তে আস্তে সব বলে দিল । সব শুনে অননিতা বাবা খুব রাগ করল । অননিতাকে বলল
-তুই আবীরকে খুজে কে খুজে আনবি তারপর আমার সামনে আসবি ! এর আগে আমি তোর মুখ দেখতে চাই না ।
তারপর থেকেই অননিতা ওকে পাগলের মত খুজে বেড়াচ্ছে ।

প্রতিদিনই অফিস থেকে বাসায় ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে যায় । আবীর চায় আরো ব্যস্ত থাকতে । সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওর সময়টা ভালই কেটে যায় । কাজের মধ্যে ডুবে থাকে । কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে আর সময় কাটতে চায় না কিছুতেই । কেমন যেন সব কিছু থেমে যায় ।
ও ভাবে নি যে অননিতাকে ও অতো খানি মিস করবে ? মাঝে মাঝে মনে হয় ঐ দিন ওভাবে চলে না আসলেও তো হত । অননিতা ড্রাঙ্ক ছিল । কি বলতে কি বলেছে ! কিন্তু কথা গুলো ওর ঈগোতে বড় লেগেছিল ।
অননিতার উপর প্রচন্ড এক অভিমান জন্মে ছিল বুকে । যাকে ভালবাসা যায় তার উপর তো অভিমান করা যায় ।
সন্ধ্যার কিছু পর কাজ শেষ হল । সারা দিন অনেক পরিশ্রম হয়েছে । বাসায় গিয়ে একটা ঘুম দিতে হবে । আবীরের কাছে এই চা বাগানের চাকরীরা অনেক আকর্ষনীয় ছিল । আবীর অনেক দিন থেকেই এরকম একটা চাকরীর চেষ্টাই ছিল । ইচ্ছা ছিল এরকম একটা চাকরী হলে অননিতাকে নিয়ে চলে আসবে । তারপর দুজনে মিলে খুব সুন্দর একটা জীবন কাটাবে ।
কিন্তু অননিতাকে ছাড়া এই আকর্ষনীর চাকরীটা মোটেই খুব বেশি আকর্ষনী মনে হচ্ছে না । এই চা বাগানের সৌন্দর্য আবীরকে খুব আনন্দ দিতে পারছে না । আবীর খুব ভাল করে বুঝতে পারছে ওর সামনের দিন গুলো আরো কষ্ট নিয়ে আসবে ।
ও বাসার দিকে রওনা দিল । ইদানিং আর একা একা বাইরে বেশি ভাল লাগে না । নিজের শোবার ঘরটাই ওর কাছে এখন ভাল লাগে । যখন ও নিজের বিছানায় শোয় তখন ও অননিতা মুখটা দেখতে পায় ।
কি যে ভাল লাগে ওর ! বাসার কাছে চলে এসেছে এমন সময় ওর ফোনটা বেজে উঠল ।
তুহিন ফোন করেছে ।
-বল ।
-দোস্ত একটা কাজ করে ফেলেছি ।
-কি করেছিহ ?
-অননিতাকে তোর ঠিকানা দিয়ে দিয়েছি ।
আবীর কিছু বলতে গিয়েও বলল না । তুহিন আবার বলল
-প্লিজ রাগ করিস না । ও তোর ঠিকানা পাগলের মত খুজতেছিল । খুব অস্থির হয়ে গিয়েছিল । আমি আর না দিয়ে থাকতে পারি নি । প্লিজ কিছু মনে করিস না । আর কত দিন ওর উপর রাগ করে থাকবি ?
-আচ্ছা ঠিক আছে ।
ফোন রাখার পর আবীরের কেন জানি একটু আনন্দ বোধ হচ্ছে । ওর মনে হচ্ছে দু এক দিনের মধ্যে অননিতা ওর এখানে চলে আসবে । ওর এই কথা মনে হতেই খুব ভাল লাগতে লাগল ।

আবীর যখন ওর বাংলোতে পৌছিয়ে তখন বেশ অন্ধকার । বাংলোতে কোন আলো জ্বালানো হয় নি ।
-এই সগির মিয়া এতো আলসে হয়েছে ! সন্ধ্যার সময় আলোটাও জ্বালাতে মনে থাকে না । বাংলোর সিড়িতে উঠে বলল সগির মিয়া ! লাইট জ্বালাও নি কেন ? সন্ধ্যার ঘরবাড়ি অন্ধকার কেন ? ঠিক তখনই আলো জ্বলে উঠল ।

আবীর খুব চমকে উঠল । ওর ঘরের চৌকাঠের সামনে অননিতা দাড়িয়ে আছে । কেমন চোখ ছলছল চোখে ।
আবীরের প্রথমে মনে হল ওর হয়তো চোখে ভুল । অননিতা একটুও দেরি করল না সরাসরি ওকে জড়িয়ে ধরল ।
আবীর কোন কথাই বলতে পারল না । কেবল একটা আনন্দের অনুভূতি ওকে ঘিরে ধরল । আবীর ভেবেছিল অননিতা আসবে কিন্তু একেবারে আজকেই আসবে ও ভাবতেই পারে নি ।
একসময় আবীর অনুভব করল যে অননিতা কাঁদছে ।
-কাঁদছো কেন ?
-কাঁদবো না তো হাসবো ? গাধার মত কথা বলবা না ।
আবির হাসলো ।
ফোপাতে ফোপাতেই বলল
-তুমি এমন করে আমাকে কেন কষ্ট দিলে ? আমি কি ইচ্ছে করে ওসব বলেছিলাম । তুমিতো জানতে আমি ড্রাঙ্ক ছিলাম । আমার কথায় এতো রাগ করলে কেন ? কেন এভাবে আমাকে ছেড়ে চলে এলে ? আমার কথা একবারও মনে পড়ে নি ?
আরো কতশত অভিযোগ !
আবীর কোন কথা বলে না ।
অননিতাকে আরো নিবির করে জড়িয়ে ধরে । ওর বুকের স্পন্দন দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চায় তোমাকে ছেড়ে আর কোন দিন যাবো না । দুরে ছিলাম কিন্তু মনটা তো তোমার কাছেই পড়ে ছিল । কতক্ষন ওরা একে ওপরকে জড়িয়ে ধরেছিল ওদের নিজেদের কোন সময় জ্ঞান ছিল না । সগির মিয়ার কথায় খ্যাল হল ।
-রাতে কি খাবেন স্যার ?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২০
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×