somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফ্রেন্ড যখন গার্লফ্রন্ড হয়, কত ঝামেলার সৃষ্টি হয়

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি জানতাম নিশি আসবেই । ও আমার উপর রাগ করে থাকতে পারে !!
কখনই না । আর যাই হোক আমার সাথে রাগ করে নিশি কথা বলবে না এমন টা হতেই পারে না ।
সকাল বেলা ওকে মেসেজ করে জানিয়েছিলাম যে এখানে আসতে । দেখলাম আসতে আসতে হেটে হেটে আমার পাশে এসে বসল । মুখটা এখনও গোমড়া । এতো গোমরা করে রাখার কি দরকার বাবা । মানুষের একটু ভুল হতে পারে না । তাই বেলে এতো রাগ করে থাকতে হবে !
বললাম
-কথা বল না কেন ?
- রে বাবা আমার ভুল হয়েছে । মুখ দিয়ে এমনিই কথাট বের হয়ে গেছিল । আমি বলতে চাই নি ।
-ঐতো সত্যি কথা মুখ দিয়ে এমনিই বের হয়ে যায় !
নিশির কথাটা কেমন যেন একটু ধরে এল । মনে হল যেন এখনই কেঁদে ফেলবে । ঠিক গত কালটাতেও এমন এ হয়ে ছিল ।
আসলে নিশি এমনিতেই একটু বেশি কথা বলে । এতো কথাটা মেয়েটার পেটের মধ্যে আছে !! বা একজন মানুষ যে এটো কথা বলতে পারে তা আমি নিশির সাথে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না ।
নিশিকে চিনতাম একই ক্লাসে পড়ার সুবাদে। মাঝে মঝে চোখাচোখি হত ! কথা হত না । সামনা সামনি পড়ে গেলে ও হয়তো একটু হাসতো, আমি হয়তো একটু হাসতাম ! ব্যস এই পর্যন্ত । এর বেশি কথা হয় নি আর । কিন্তু সেদিন হল ।
আমাদের ক্লাস থেকে একটা এসাইনমেন্ট দিয়েছিল । গ্রামীন জীবনের উপরে একটা সচিত্র রিপোর্ট তৈরি করতে হবে । আমরা আগে ঠিক করা ছিল যে আমরা সাবাই একসাথে যাবো । বেশ একটা পিকনিক পিকনিক ভাব হবে । কিন্তু আমি ভার্সিটিতে গিয়ে দেখি কেউ নেই । সবাই চলে গেছে । বন্ধুকে ফোন দিয়ে জানলাম যে আমার দেরি দেখে ওরা আমাকে না নিয়েই চলে গেছে ।
একবার ভাবলাম থাক আর না যাই । ওদেরটা কপি করলেই চলবে । কিন্তু ভূপেন স্যার বেশ জাদরেল টাইপের লোক । ধরতে পারলে একেবারে জিরো বসিয়ে দিবে ।
বসে বসে ভাবছিলাম কি করবো ঠিক এমন সময় কেউ একজন আমার সামনে এসে দাড়াল । বলল
-তোমাকেও রেখে চলে গেছে না ?
মুখ তুলে দেখলাম নিশি । পেষ্ট কালারের একটা লং স্কার্ট পরেছে আর সাদা টপসের সাথে নীল ওড়না ।
-হুম ।
-আমাদের ক্লাস মেইট গুলা কি রকম বেক্কাল দেখেছ ? আরে মনুষের কি একটু দেরি হতে পারে না । কত রকম কাজ থাকে ! কত রকম ঝামেলা থাকে ! সকাল বেলা উঠে দেখি ট্যাপ থেকে পানি পরছে না । তুমি বল সকাল বেলা যদি ঠিক মত পানি না পরে তাহলে কারো কি মাথা ঠিক থাকে । মা বলল যে পানির পাম্ম নাকি নষ্ট হয়ে গেছে । আর রিজার্ভ পানিও রাখা নাই । এখন বল সকাল বেলা ফ্রেস হব কিভাবে ! আর সকাল বেলা .................
দেখলাম যে নিশি ননস্টপ কথা বলেছে । আরে এতো কথা বলার দরকার কি । আমি বুঝতে পেরেছি ।
আমি বললাম
-এখন চলে গেছে আর কি করবা বল?
-কি করবো মানে ! ওগুলারে কাছে পাই না ! এমনমজা দেখাবো ! তখন বুঝবে কত ধানে কত চাল । এতো বড় সাহস আমাকে না নিয়ে চলে যায় !
-আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাই ।
-কোথায় যাবা ?
-বাসায় যাবো !
-আরে এসাইনমেন্টরর কি হবে ?
-করে নিবো নে !
-ভুপেন স্যার কে চেনো না ? একদম জিরো বসিয়ে দিবে ! তুমিও আন্ডা পাবা ! আমিও আন্ডা পাবো । তারপর, সেই আন্ডা দিয়ে আমরা একটা মুরগির তা দিয়ে মুরগির বাচ্চা ফোটাবো । সেই বাচ্চা বড় হবে । ডিম পাড়বে ! ওখান থেকে আরো ডিম পাবো .........
এই মেয়েটা সমস্যা কি ? এতো কথা বলে কেন ?
নিশি ডিম আর মুরগি নিয়ে কথা বলেই চলছিল । আমি মাঝ খান থেকে বললাম
-যদি ডিম ফুটে মোরগ বের হয়?
-মানে?
-মানে বুঝলা না ? মানে আমরা যে আন্ডা দুটো পাবো সেটা দিয় যদি মুরগি বের না হয়ে মোরগ বের হয় তাহলে কি হবে ?
-আরে তাই তো ? এটা তো ভাবি নি । তাহলে তো আমাদের ব্যবসা শুরুর আগে শেষ হয়ে যাবে ।
নিশিকে খুব চিন্তিত মনে হল । সামান্য ডিম থেকে মুরগি না মোরগ বের হবে এটা নিয়ে যে কেউ এতো চিন্তায় পড়ে যেতে পারে আমার ভাবনার বাইরে ছিল । কিন্তু নিশির এই ছেলেমানুষী কেন জানি আমার খুব ভাল লেগে গেল । ওকে বললাম
-চল ডিমের ব্যবসা না করলেও চলবে । আমরা দুজনই যাই । আর ওরা খুব বেশিক্ষন আগে যাই নি । ধরে ফেলতে পারবো ।
নিশির মুখটা উজ্জল হয়ে উঠল ।
-আমিও তাই ভাবছিলাম । ডিম পেয়ে কি লাভ বল ! আর শুনো আমি কিন্তু ডিম একদম পছন্দ করি না । ডিম একটা খাওয়ার জিনিস হল বল ? আমার ভাল লাগে সরষে ইলিশ আর গরুর ভুনা ।তুমি কি জানো সরষে ইলিশ কিভাবে রাধে ?জানো আমি না ..........।
নিশির কথা চলতেই থেকে ।

আমি নিশির আর একটু কাছে গিয়ে বাসলাম । বললাম
-এতো কেন রাগ করছো ? আমি কি মন থেকে বলেছি কথাটা?
নিশির ঠোট দুটো কেমন একটা কেঁপে উঠল । চোখের পাতাও যেন একটু ভারু হয়ে উঠল । কি কিশোরী সুলভ আচরন ! যেন এখনও কেঁদে উঠবে ! এমন টা কেন করছে !

নিশি আগে এমনটা করতো না । এই যেমন কথায় কথায় অভিমান গাল ফুলানো । আমাদের সম্পর্ক ছিল স্বাভাবিক ।
ও কথা বলত । বলেই যেত আর আমি শুনতাম । আমার সব থেকে বেশি ভাল লাগত ওর কথা বলার ভঙ্গি । ও যখন কথা বলত ওর চোখ দুটো কেমন নড়াচড়া করতো আর ওর ঠোট দুটো কেমন তরঙ্গায়িত হত ।
আমি খুব ইনজয় করতাম এগুলো । আর একটা ব্যপার আমার খুব ভাল লাগত ! সেটা হল যখন আমরা কফি কিংবা চা খেতাম একসাথে এক চুমুক খাওয়ার পরই ও কাপ দুটো বদলে নিতো । আর বদলে নেবার পর যে একটা হাসি দিত ঐ হাসিটাও খুব সুন্দর লাগতো ।
নিশি আমাকে পেয়ে যেন মনের মত একজনকে পেয়েছিল । আর তা হবেই বা না কেন । ও এতো পরিমান কথা বলত যে ওর সব বন্ধুবান্ধবই বিরক্ত হয়ে যেত । মুখের উপর বলত চুপ করতে ।
কিন্তু কোন দিনই ওকে চুপ করতে বলতাম । আমি যে ওর কথা বলাটা পছন্দ করছি ও এটা খুব ভালভাবেই বুঝতে পেরেছিল । সব কিছু ভালই চলছিল তারপর একদিন সেই অঘটন ঘটে গেল ।

ভার্সিটির ক্যান্টিনে বসে ছিলাম কফি খাবো বলে । ক্লাস শেষ হতেই ওর কথা বলা শুরু হয়েছিল । আর যেন শেষ হবার নামই নেই ।
ঐ নিশি কথা বলছিল ওদের ফার্নিচারের অবস্থান নিয়ে ।
-কি হয়েছে শোন , আমার বড় বোনটা আছে কদিন থেকে কি এক বাস্তু না ফাস্তু কি এক জিনিস পড়ছে । সে অনুযায়ী নাকি ঘরের খাট থাকতে হবে উত্তর দক্ষিন বরাবর । এখন আমরা বাথরুমের দিকে মুখ করে ঘুমাই । আচ্ছা তুমি বল বাথরুমের দিকে মুখ করে কেউ ঘুমায়?
-না তা অবশ্য ঘুমায় না ।
-আর সেদিন আমার মা সেদিন একটা ডাস্টবিন কিনে এনেছে । আর সেটা রেখেছে একদম ফ্রিজের কাছাকাছি । এখন আমরা একই জায়গায় খাবার রাখি আবার একই জায়গায় ময়লা ফেলি ! হিউ কুল ইজ দ্যাট? এক গাদা পাগলের সাথে বসবাস করছি ।
-হুম । তা তো বুঝতেই পারছি ।
-তার উপর কিছু বলতে গেলেই আমার ছোট ভাইটা বলে আমি নাকি বেশি কথা বলি । আরে তুই এখন নিজেই ঠিক মত কথা বলতে পারিস না আবার আমাকে বলিস বেশি কথা বলি !! কিসের মধ্য যে আমি আছি না !
এর মধ্য কফি চলে এল । এক চুমুক দিয়ে ও আমার কাপটা বদলে নিল । তারপর ওর চেয়ার টা আমার দিকে আর একটু নিয়ে এসে বলল
-শোন আমাদের যখন বাড়ি হবে তখন আমরা কোন বাস্তু ফাস্তু মানবো না । আমার যেটা ভাল লাগবে সেভাবে ঘর সাজাবো । ঠিক আছে ?
আমি খানিক না বেশ অবাক হলাম । বললাম
-আামদের ঘর মানে ?
নিশি ঠোট কামড়াল । ওর মুখ দেখে মনে হল কি যেন একটা বলে ফেলেছে যেটা ওর বলা একদম ঠিক হয় নি । আবারও বললাম
-আমাদের ঘর মানে কি ?
-অপু, তুমি রাগ কর না প্লিজ ।
আবারও ওর চোখে কেমন অস্থিরতার ভাব দেখলাম । একবার মুখ ঢাকলো আবার আমার দিকে তাকিয়ে লজ্জা মিশ্রিত হাসি হাসলো । তারপর বলল
-আপু আই থিংক আই এম ইন লাভ উইথ ই্উ । দেখ আমি এতো জলদি বলতে চাই নি । মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে । প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড । ডু ইউ?
নিশি আবারও হাসলো সেই লজ্জা মিশ্রিত হাসি ।
সেদিন অনেকক্ষন নিশির দিকে তাকিয়ে ছিলাম । আর সেদিনই আমি নিজে ও আবিষ্কার করলাম যে আমি নিজেও ওকে অনেক পছন্দ করি । অনেক বেশি ।

-প্লিজ তুমি রাগ কর না । কালকে আমার মাথা একটু গরম ছিল । বাসা থেকে একটু রাগারাগি করেছিলম ।
এাবর নিশির চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেল । বাচ্চা দের মত ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-তাই বলে তুমি আমার সাথে এমনটি করবে ? জানো আমি কতটা কষ্ট পেয়েছি ।
-সরি বেবি । আর কখনও হবে না ।

সত্যি কালকে মেজাজটা একটু খারাপই ছিল । বাড়ি থেকে রাগারাগি করে এসেছিলাম । আর একটা কাজ করছিলাম । বেশ জরুরী কাজ । এমন সময় নিশি এসে হাজির । আর ও মানে তো হাজারও কথার মেলা । আমি কেবল বলেছিলাম
-নিশি আমি একটু ব্যস্ত আছি । এখ কথা শুনতে ভাল লাগছে না ।
-কেন ? না আমার কথা শুনতে হবে ।
-দেখ এখন ভাল লাগছে না । বকবকানী থামাও ।
নিশি আর কিছু বলল না । চুপ করে গেল । কাজটা শেষ হবার পর মন খানিকটা শান্ত হয় । পাশে তাকিয়ে দেখি নিশি নেই । গেল কোথায় ?
তারমানে ও খনই চলে গেছিল । এই জন্য কোন কথা বলে নি ।
ফোন দিলাম । ফোন ধরলো না । বুঝলাম মহারানি রাগ করেছে ।

-আর কখনও হবে না । এবার থেকে যাই হোক তোমার কথা সবার আগে শুনবো । সব কিছু বাদ দিয়ে । প্লিজ রাগ কর না ।
-আর কখনও আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করবে নাতো !! তাহলে কিন্তু আমি মরে যাবো ।
-আর কখনও করবো না বেবি ।

এক কফিয়ালা যাচ্ছিল । নিশিকে বললাম
-কফি খাবে?
-না খাবো না ।
-খাও না । কি হবে খেলে !
দুকাপ নিলাম । না বললেও দেখলাম ও কাপটা নিল । এক চুমুক দেওয়ার পর আমার কাপ বদলিয়ে নিল । তারপর সেই হাসি ।
মনে মনে বললাম যাক রাগ কমেছে ।
-শোন ।
-হুম
-এবার থেকে আর কখনও যদি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেছ টো তোমার খবর আছে । একবারে রাত আট টার বাংলা সংবাদ । বুঝেছ? আমি কত শখ করে ওনার সাথে কথা বলতে আসবো আর উনি আমার সাথে মেজাজ দেখাবে । আমি তোমার মেজাজের ধার ধারি? তুমি আমার..........
আমি জানি এ কথা চলতেই থাকবে । পুরা একদিন আমার সাথে কথা বলেনি । শোধ তো তোলবেই । আমিও শুনতে থাকি ওর কথা গুলো।


বিঃদ্রঃ আমার পছন্দের মুভি আছে । নাম ইচ্ছে, ভারতী বাংলা আর্ট ফ্লীম । নিশির প্রোপজের অংশটুকু খানিকটা ঐ ছবির এরকম একটা দৃশ্য থেকে অনুপ্রানিত ।
আর গল্পটা লেখা আমার টিয়াপাখিকে কল্পনা করে । আামর টিয়াপাখি ঠিক নিশির মতই এতো কথা বলে ! এতো মিষ্টি করে বলে !! মনে হয় সারাক্ষন কেবল ওর কথাই শুনি !
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৮
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×