somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভূমিকম্পে ভালাবাসা !!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ভূমিকম্প ! ভূমিকম্প !

নিশির আজ কাল কি যেন হয়েছে । কোন কাজে যেন ওর মন বসে না । বই নিয়ে বসে থাকে অথচ একটা কিছুও মাথায় ঢোকে না । আবার টিভি চালিয়ে টিভির দিকে তাকিয়ে থাকে কিন্তু কি প্রোগ্রাম হচ্ছে না হচ্ছে কিছুই যেন ও দেখছে না ।
তেমনি সন্ধ্যা বেলা যখন প্রথম বারের মত ভূমিকম্পে পুরো শহর কেঁপে উঠল নিশি বুঝতেই পারলো না যে ভূমিকম্প হচ্ছে । ও তখন অপন ভূবণেই আছে । নিজের চিন্তায় ডুবে আছে । আবার কি চিন্তা করছে তাও জানে না ! কেবল একমনে কোন কিছুর দিকে তাকিয়ে আছে অথবা চোখ বন্ধ করে কিছু ভাবার চেষ্টা করছে !!
নিশি কখনই এমনটা ছিল না । সবসময় পড়াশুনা নিয়ে সিরিয়াস থাকা একটা মেয়ে । পড়াশুনার বাইরে যে অন্য কিছু ভাবতেই পারে না । অবশ্য ভাবার খুব একটা অবকাশও নেই ।
নিশির মা সুলতানা বেগম খুব কড়া টাইপের মহিলা । নিশি আর আর ওর ছোটভাই নিলয়কে উনি কড়া শাসনে রেখেছেন । তার কথামত উঠাতেন আবার তার কথা মত বসাতেন !
নিশির কোন অভিযোগ ছিল না । নিশি তার মার সব শাসন চুপচাপ মেনে নিয়েই ভাল ছিল । সব কিছু চলছিল আপন গতিতেই , সাভাবিক ভাবেই কিন্তু পাশের বাসার ঐ ফাজিল ছেলেটা কেমন করে যেন সব কিছু এলোমেলো করে দিল ।
ছেলেটা কেমন করে যেন তাকায় ! নিশির পুরো শরীর যেন কেঁপে ওঠে ! এমন না যে ছেলেটার তাকানোর ভিতর কোন খারাপ ভাব আছে । কিন্তু নিশি কিছুতেই বুঝতে পারে না । আবার নিজের মনকেও শান্ত করতে পারে না ।
আর ছেলেটার সাথে চোখাচোখি হলে তো আর কোন কথা নাই । নিশি কেমন যেন ফ্রিজড হয়ে যায় । কিছুতেই চোখ ফেরারে পারে না । নিশি অনেকবার চোখ না ফেরানোর কারন অনুসন্ধান করতে চেয়েছে , বারবার নিজেকে প্রশ্ন করছে কিন্তু কোন উত্তর পাই নি ।
শুরুটা খুব সাধারন ভাবে হয়েছিল । নিশি ঐ দিন কলেজে যাবার জন্য দাড়িয়ে ছিল বাড়ীর সামনে । নিশির মা নামতে দেরি করছিল । এমন সময় নিশির পাশে এসে ছেলেটি দাড়াল । তারপর একটা আইসক্রিম এগিয়ে দিয়ে বলল
-তুমি চকবার পছন্দ কর , তাই না ?
নিশি খানিকটা অবাক হয়ে তাকাল ছেলেটার দিকে । ও চকবার পছন্দ করে এটা ছেলেটা কিভাবে জানবে ! ছেলেটা খুব বেশিদিন আসে নি এখানে !
-নাও !
-না আম্মু বকবে ।
-তোমার আম্মু তো নেই এখন । এক কামড় নাও অন্তত ।
নিশি মাথা নাড়াল ।
-আপনি চলে যান । আম্মু দেখলে আমাকে বকবে । প্লিজ চলে যান । ছেলেটির মন খারাপ হল । যতটা উজ্জলতা নিয়ে ছেলেটা এসেছিল যাবার সময় মুখটা কেমন মলিন হয়ে গেল ।
ইস কি হত একটু আইসক্রিমটা নিলে !
নিশি ছেলেটাকে ভাল করেই চিনে । ঠিক ওদের পাশের ফ্ল্যাটে থাকে । নাম অপু । ইউনিভার্সিটিতে পড়ে । ভাল ছেলেই তো মনে হয় । আর ওদের পরিবারটাও ভাল মনে হয় । নিলয়ের সমান ছোট একটা ভাই আছে । আর বড় একটা বোন । সিমসাম পরিবার ।
অপুকে যে ওর খারাপ লাগে তা কিন্তু না । দেখতে শুনতে খারাপ না । পছন্দ হবার মতই ছেলে । সেই তুলনায় নিশি নিজেকেই একটু কম মনে করে । ওর চেহারাটা যে আহামরী সুন্দর তা কিন্তু না । মোটামুটি চলে ।
অপু যেদিন থেকে ওর পিছনে ঘুরা শুরু করেছে তারপর থেকে নিশি প্রায়ই নিজেকে আয়নার সামনে দেখার চেষ্টা করেছে । বারবার বোঝার চেষ্টা করেছে ছেলেটা কেন ওর দিকে এমন ভাবে তাকায় ?? কোন উত্তরই সে খুজে পায় না ।
-এই নিশু ! নিশু !
মায়ের চিত্‍কারে নিশি বাস্তবে ফিরে আসে ।
-কি ? কি হয়েছে আম্মু ?
নিশি তার মা সুলতানা বেগম কে বেশ ভালই ভয় পায় । যখনই ডাকে নিশির বুকের ভিতর কেমন একটা ভয় কাজ করে । মনে হয় এই বুঝি বকা দিল । কোন কোন সময় চড় থাপ্পরও মেরে দেয় অবলীলায় । এমন একটা ভাব যেন নিশি কলেজে পড়া কোন মেয়ে না ক্লাস টুতে পড়া কোন কচি খুকি । নিশির খুব খারাপ লাগে আবার খুব ভয়ও পায় মাকে ।
সুলতানা বেগম বলল
-ওখাবে বসে আছিস কেন ? ভূমিকম্প হচ্ছে টের পাচ্ছিস না ।
নিশি একটু স্থির হয়ে টের পেল যে আসলেই ঘরটা কেমন যেন দুলছে । এই আর একবার যেন কেঁপে উঠল জোরে ।
-কি করবো আম্মু ?
-কি করবি মানে ?
-সোজা নিচে নেমে যা । লিফট দিয়ে যাবি না , সিড়ি দিয়ে নামবি ।
-তুমি ..
-তুই আগে যা আমি নিলয় কে আর তোর আব্বুকে নিয়ে নামছি ।
সুলতানা বেগম আর দাড়াল না । ভিতরের ঘরের দিকে চলে গেল । নিশি কয়েক সেকেন্ড চিন্তা করলো । আগে কখনও এভাবে এমন পরিস্থিতির ভিতর পরতে হয় নি ।
নিশি ঠিক বুজতে পারলো না কি করবে । ঘর থেকে বের হবার সময় নিশির বিছনার উপর পরে থাকা ওর মায়ের মোবাইলটার দিকে চোখ গেল । কি মনে করে মোবাইলটা তুলে নিল । নিশি আর কিছু ভাবল না । তারপর মেইন দরজার দিকে দৌড় দিল ।
দরজা খুলে সিড়ির দিকে এগোতেই হাতের মোবাইরটা বেজে উঠল । আরে এই সময় ফোন করে কে ? নিশির একবার মনে হল ফোনটা কেটে দেই । কিন্তু স্ক্রীনে ভেসে ওঠা নাম্বারটা দেখে কেটে দিতে পারল না ।
নাম্বরটা ওর খুব বেশি চেনা ।

রাতের বেলা নিশি প্রায়ই মায়ের মোবাইলটা নিজের কাছে নিয়ে আসে । নিজের একটা সিম আসে ওর । ওটা মায়ের মোবাইলে ভরে টুকটাক কথা বলে বন্ধুদের সাথে । মায়ের চোখ লুকিয়ে কাজটা করতে হয় নিশিকে ।
মাঝে মাঝে মায়ের উপর খুব রাগ হয় । একটা মোবাইল কিনে দিলে কি হয় । ওদের ক্লাসে সবারই মোবাইল আছে কেবল ওর নেই । ওর তো মনে হয় ওদের কলেজে একমাত্র ও ই একমাত্র মেয়ে যার নিজের কোন মোবাইল নেই । কিন্তু এই কথা মায়ের মুখের উপর কিভাবে বলে !
ওর মায়ের কথা হল এতো তাড়াতাড়ি মেয়েদের মোবাইল ব্যবহার করা ঠিক না ।
মোবাইল নিয়ে নাড়ানাড়ি করছিল ঠিক তখনই মোবাইলটা বেজে উঠল । নিশি একটু অবাক না হয়ে পারল না ।
অপরিচিত নাম্বর থেকে ফোন । ওর এই নাম্বরটা সবসময়ই বন্ধ থাকে আর খুব বেশি মানুষ জানেও না । তাহলে ফোন দিল টা কে ?
নিশি ফোন ধরল না । পরপর তিনবার ফোন বেজে বেজে বন্ধ হয়ে গেল । তার কিছুক্ষন পরই ওর মোবাইলে একটা মেসেজ আসলো । ঐ অপরিচিত নাম্বর থেকেই । মেসেজে লেখা
ঐন্দ্রিলা আমি তোমার অপরিচিত কেউ না । একটাবার ফোনটা ধর প্লিজ ।
ঐন্দ্রিলা নিশির ভাল নাম । নিশির মনে হল পরিচিত কেউ হবে । তা না হলে ওর ভাল নাম জানতো না ।
কিন্তু কে !
পরের বার ফোনটা রিসিভ করল ।
-যাক অবশেষে ফোনটা ধরলে !
-কে আপনি ?
কথা বলেই মনে যে ও জানে কে ফোন দিছে । হ্যা তাই হবে ।
-চিনতে পারছো না ?
একটু চুপ করে থেকে নিশি বলল
-জি পারছি । আমি এখন রাখি । আম্মু এখনই চলে আসবে ।
-শুনো, তুমি যদি এখন ফোন রেখে দাও আমি এখন ছাদ থেকে লাফ মার । আমার চিত্‍কার তুমি শুনতে পাবে । ফোন রেখে দেখো !
নিশি ফোন রাখতে পারল না । কি একটা অচেনা দ্বন্দ্ব ওর মনের ভিতর চলতে লাগল ।
ছেলেটা এমন করে কেন কথা কেন বলে !
-দেখুন আম্মু চলে আসবে ! আম্মু ...
-তোমার আম্মু আসবে না । আর কথা বলতে হবে না । চুপচাপ শুনতে থাকে । কেমন ?
নিশি চুপ করে অপুর কথা শুনতে থাকে । কি এক অদ্ভুদ আবেশ ওর পুরো মনকে বিমোহিত করে ফেলল কিছুক্ষনের জন্য ।
নিশির বারবার মনে হতে লাগল যে ছেলেটা কি জাদু জানে ! কি অদ্ভুদ ভাবেই নিশিকে আস্তে আস্তে নিজের করে নিচ্ছে । নিশি চাইলেও কিছু করতে পারছে না ।
আশ্চর্য !

নিশি শেষ পর্যন্ত ফোনটা রিসিভ করল ।
-কোথায় তুমি ?
অপুর কন্ঠে কেমন একটা উত্‍কন্ঠা ।
-এই তো সিড়ির কাছে ।
-নিচে নেমো না ছাদে এসো ।
-কেন ? ভূমিকম্প হচ্ছে তো ।
-এই জন্যই বলছি ছাদে এসো । তাড়াতাড়ি ।
নিশি একবার পিছনের দিকে তাকায় । ওর আম্মু এখনও বাইরে আসে নি ।
কি করবে এখন ?
যদি আম্মু চলে আসে !
বুকের ভিতর কেবল এই ভয়টাই করতে লাগল । যা করতে হবে তাড়াতাড়ি করতে হবে । নিশি নিজের মনকে শান্ত করার চেষ্টা করল ।
অপু ছাদে । ওকে যেতে বলছে ।
আম্মুর ভয় লাগলেও নিশি ছাদের সিড়ির দিকে পা বাড়াল । পা টা একটু কাঁপছিল তার থেকেও খুব বেশি পরিমান ভয় করছিল ওর । যদি ওর মা টের পেয়ে যায় ! কেবল এই ভয়টাই ওর সারা শরীর দিয়ে বয়ে যাচ্ছিল । তবুও নিশি এই দুঃসাহসের কাজটা করেই ফেলল ।
ঠিক এরকম একটা সাহসের কাজ নিশি করেছিল কয়েক দিন আগে । আর একটু হলে তো মায়ের কাছে ধরাই পরে যেত ঐ দিন । বড় বাঁচা বেঁচে গিয়েছিল ।
নিশির মা সব সময় মেয়েকে সঙ্গে করে কলেজে নিয়ে যায় আবার সঙ্গে করে বাসায় নিয়ে আসে । এতো বড় মেয়েকে এভাবে গার্ড দেওয়াটা নিশির কেমন খারাপ লাগে । নিজেকে বড় বেশি পরাধিন মনে হয় । কিন্তু ওর কিছুই করার নাই ।
ঐ দিন যথারীতি নিশির মা ওকে কলেজে পৌছে দিল । আর বলল যে কলেজ শেষ ওকে নিতে আসবে । কিন্তু ঐ দিন দুঘন্টা আগেই নিশিদের কলেজ ছুটি হয়ে গেল ।
নিশি প্রথমেই ভাবল যে কি করা যায় । একা একা বাসায় চলে যাওয়া যায় । খুব বেশি দুরে না ওদের বাসাটা । রিক্সায় করে গেলে খুব বেশি হল বিশ-পঁচিশ মিনিট লাগবে । কিন্তু একা একা বাসায় গেলে তো আম্মু বকা দিবে ।
তাহলে ?
আম্মুকে ফোন দেওয়া যায় । কিন্তু নিশির কেন জানি ফোন দিতে ইচ্ছা করলা । দুইটা ঘন্টা অন্তত স্বাধীন ভাবে থাকা যাক । আচ্ছা একটা কাজ করলে কেমন হয় ?
ভাবনা মনে আসতেই বুকের ভিতর কেমন জানি একটা উত্তেজনা বোধ করতে লাগল ।
না থাক !
নিশি নিজের মনকে খানিকটা বেঁধে রাখতে চাইল । নিশির আম্মু যদি জানতে পারে তাহলে আর আস্ত রাখবে না ।
কিন্তু কিভাবে জানবে ?
নিশি নিজের মনকে যুক্তি দেখালো । এখনও দুঘন্টা বাকী । যা হয় হবে !
নিশি ওর বান্ধবীর ফোন নিয়ে অপুকে একটা ফোন দিল ।
অপুর ঠিক পনের মিনিটের মাথায় এসে হাজির ।
ওর সামনে এসেও কেমন অবিশ্বাসের চোখে ওর দিকে তাকিয়ে আছে । ওর কাছে এসে বলল
-আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে তুমি আমাকে ফোন দিয়েছ ! সত্যি ফোন দিয়েছ তো ?
নিশি হাসল একটু । ওর একটু একটু ভয় ভয় করছিল কিন্তু ভালও লাগছিল খুব । অপুর মুন্ধ চোখে তাকিয়ে থাকাটা ওর আসলেই খুব ভাল লাগছিল ।
ঐদিন পুরো দেড় ঘন্টা ছিল অপুর সাথে । ঠিক যখন অপুর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে কলেজের সামনে এসে দাড়াল ওর আম্মু ঠি তখনই এসে হাজির । আর একটু দেরী হলে খবরই ছিল ।

নিশি যখন দরজা দিয়ে ছাদের উপর এসে দাড়াল ঠিক তখন বিল্ডিংটা আরো একবার দুলে উঠল । এবার আরো একটু জোরে ।
অপু কোথায় ?
ডান দিকে চোখ ফেরাতেই অপুকে দেখা গেল । ওর দিকে এগিয়ে আসছে । মুখটা কেমন হাসি হাসি !
ছেলেটা কি পাগল নাকি ? এই ভূমিকম্পের সময় ছাদে দাড়িয়ে আছে । আবার হাসছে । একটুও কি ভয় নাই ? অপু কাছে আসতেই নিশি বলল
-আপনার কি মাথা খারাপ ? এসময় কেউ ছাদে থাকে ? চলুন নিচে চলুন ।
অপু কিছু বলল না । হাসলো কেবল ।
-হাসছেন কেন ?
-ভয় লাগছে ?
নিশি কিছু না বলে অপুর দিকে চেয়ে থাকলো অপুর দিকে । অপু বলল
-আমি জানি তোমার ভয় লাগছে না । তুমি আমার সাথে আছো না ? তোমার ভয় লাগবে না ।
নিশি কিছু না বলে অপুর দিকে তাকিয়েই রইল । ছেলেটার কথা আসলেই ঠিক । যখন সিড়ি ভেঙ্গে ছাদে উঠছিল একটু একটু ভয় ভয় করছিল । কিন্তু এখন একটুও ভয় লাগছে না ।
-আপনার ভয় লাগছে না ?
অপু আবার কোন কথা না বলে কেবল তাকিয়েই রইল ।
নিশিরও কেন যেন কেবল তাকিয়েই থাকতে ইচ্ছা ছেলেটার দিকে । কি আছে ঐ ছেলেটার মাঝে কেন এই রকম ভাবে তাকিয়ে থাকতে মন চায় !!
নিশি এর উত্তর জানে না !! জানতে চায়ও না । কেবল তাকিয়েই থাকে মন চায় !!

এরই মধ্যে ভূমিকম্পে আরো দুইবার পুরো শহরটা দুলে উঠল কিন্তু অপু কিংবা নিশির কারোই খুব বেশি ভাবান্তর হল না । তারা কেবল একে ওপরের দিকে তাকিয়েই আছে !! কতক্ষন থাকবে কে জানে !!




সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×