somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভাড়াটিয়ার মেয়েটি !!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-সুমন ভাই একটা রিক্সা ডেকে দিন তো !
আমি নিশির দিকে ঘুরে তাকালাম । একটু অবাক হতে হল মেয়েটার আচরনে দেখে । মেয়েটা কদিন থেকে আমার উপর এমন ছড়ি ঘুড়াচ্ছে কেন ঠিক বুঝতে পারছি না ।
গতকালকের কথা ।
বাসায় ফিরতে ফিরতে একটু রাত হয়ে গেল । ভেবাছিলাম বাড়ির গেট বন্ধ হয়ে যাবে । অবশ্য খুব বেশি চিন্তিত ছিলাম না । রাতে নিয়ম করে বাড়ি ফেরা , গেটের তালা এসব ভাড়াটিয়াদের জন্য বাড়িয়ালার জন্য নয় ।
কাল যখন বাসায় দেখি রাত মোটামুটি বারটা বেজে গেছে । তবে একটু ও যে চিন্তা লাগছিল না তা কিন্তু না । সমস্যা একটাই তা হল দরজা খুলে দিবে কে ?
আমি যদি কলিংবেল বাজালে আব্বার ঘুম ভেঙ্গে যাবে । আর আব্বার ঘুম ভাঙ্গলে আমার একটু খবর তো আছেই ।
আমি আস্তে আস্তে দারোয়ানকে ডাকতে লাগলাম । কিন্তু শালার দারোয়ান যেন ঘোড়া বিক্রি করে ঘুমিয়েছে ।
দশ পনের মিনিট ধরে ডেকেই চললাম কিন্তু ঘুম ভাঙ্গার নাম পর্যন্তও নাই । কলিংবেল বাজানো ছাড়া আর কোন উপায় রইল না । বেল বাজাতে যাবো ঠিক এই সময়ে দেখলাম নিচতলার ওয়ান বির দরজা খুলে গেল ।
যাক বাঁচা গেল । আব্বা তো আর জাগলো না !
দরজা খুলে নিশি বেড়িয়ে এল । তালা খুলে সরাসরি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এতো রাত পর্যন্ত কোথায় ছিলেন আপনি ? ভাল ছেলেরা এতো রাত পর্যন্ত বাইরে থাকে না ।
আমি কেবল মেয়েটার কর্তৃত্বের মত সুর দেখে অবাক হচ্ছিলাম । কদিন আগেও এই মেয়েটা আমার দিকে চোখ তুলে পর্যন্ত তাকাতো না আর এখন এমন কথা বলছে ।
আশ্চর্য !

নিশি আবার বলল
-কই দিন । আমার ক্লাসের দেরি হয়ে যাচ্ছে ।
আমার নিজের ক্লাসে যেতে হবে । ঐ জন্যই দাড়িয়ে ছিলাম । রিক্সা করে যাবো নাকি বাস ধরবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । আর এই মেয়ে এসে বলে রিক্সা ডেকে দিন ।
আমি নিজেই রিক্সা ঠিক করতে পারছি না । আর এ এসে বলে রিক্সা ঠিক করে দিন !
মামু বাড়ির আবদার !
-আপনি যাবেন না ভার্সিটিতে ?
আমি বললাম
-যেতে হবে ।
-চলুন একসাথে যাই !
সাধারন সুন্দর মেয়েরা ছেলেদেরকে এমন অফার দেয় না । কিন্তু এই মেয়েটা এমন করছে কেন ?
-না ঠিক আছে । তোমার সমস্যা হবে । আমি রাস্তায় একজায়গায় নামবো ।
-কোথায় নামবেন ? কেন নামবেন ? সিগারেট খেতে নামবেন ?
আরে ! এই মেয়ে এতো প্রশ্ন করে কেন ? আর আমি যেখানে নামি যাই করতে নামি না কেন তাতে এই মেয়ের কি ?
নিশির কপাট রাগ দেখিয়ে বলল
-ছেলেদের সিগারেট খাওয়া আমার একদম পছন্দ না । আর বিয়ের পর আমি একদম সহ্য করবো না !
মানে ?
এই মেয়ে কি বলছে !
বিয়ের পর মানে কি !
আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না ।

নিশির সাথে রিক্সায় উঠলাম ।
-আচ্ছা আপনি আপনাদের ফ্লাট রেখে চিলেকোথায় কেন থাকেন বলেন তো ? রবিনসন ক্রুসোর মত একা থাকার প্লান নাকি ! একা একা যারা থাকে কদিন পরে নাকি মাথায় সমস্যা দেখা দেয়, তারা নাকি মানুষকে কদিন পরে সহ্যই করতে পারে না । আপনার এমন সমস্যা আছে নাকি । আপনি .........

নিশি ননস্টপ কথা বলেই চলল । ভার্সিটিতে নামার আগ পর্যন্ত এই মেয়েটা একটা মিনিটের জন্যও তার মুখটা বন্ধ করে নি । রিক্সা ভাড়া দিতে গিয়ে লক্ষ্য করলাম আমার মাথার ভিতর কেমন যেন বনবন করছে ।
এই মেয়ে কেবল কথা বলেই আমার পুরা মাথা হ্যাং করে দিয়েছে । রিক্সা থেকে নেমে নিশি বলল
-আপনি যে সিগারেট খেতে মাঝখানে নামলেন না এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমার চমকে উঠলাম ।
হায় হায় !
আমার ঝিকাতলা নামার কথা ছিল । পল্টুর কাছে কিছু টাকা পাওয়া যেত ও বলেছিল যে আজ দিবে । আমার মনেই নাই । এই মেয়ের বকবক শুনতে শুনতে আমার অন্য দিকে লক্ষ্যই করতে পারি নি ।
-আচ্ছা আপনি বাসায় যাবেন কখন ?
-কেন ?
-একসাথে যেতাম !
ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায় । আমি আবার এই মেয়ের সাথে রিক্সায় উঠব ?
মাথা খারাপ !
-আমার যেতে দেরি হবে ! ক্লাস আছে । দুপুর হবে ।
-আচ্ছা সমস্যা নাই । আমি অপেক্ষা করবো !
-কেন অপেক্ষা করবা ?
আশ্চর্য !
মেজাজটা একটু খারাপই এই মেয়ের আচরন এমন মনে হচ্ছে যেন ..........
কি মনে হচ্ছে কি করে বলব !
একটু কঠিন গলায়ই বললাম
-আমার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না ।

তারপর আর দাড়ালাম না । আমি আসলেই বুঝতে পারছি মেয়েটা এমন আচরন কেন করছে ।

দুপুর বেলা ভাত খেতে বসেছি মা ভাত বাড়তে বাড়তে বলল
-তুই নিশির সাথে খারাপ ব্যবহার কেন করেছিস ?
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । আমি ঐ মেয়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করলাম কই ? মা এসব জানলো কোথা থেকে ?
-মা কি বলছ ? আমি ঐ মেয়ের সাথে কোন খারাপ ব্যবহার করি নি তো !
-তাহলে নিশি কাঁদছিল কেন ?
-আরে তার আমি কি জানি ! আশ্চর্য তো ! আর ঐ মেয়ের আচরন যেন কেমন লাগছে ! আমার কাছে কেমন যেন ওড লাগছে আমার কাছে ।
মা কোন কথা বলল না । কেমন চোখে তাকাল আমার দিকে ।
আমি কিছু বলতে যাবো ঠিক তখনই কলিং বল বেজে উঠল । মা দরজা খুলে দেখল নিশি ।
আমি খাবার টেবিল থেকে দেখতে পাচ্ছি নিশির হাতে একটা বাটি । নিশি বলল
-আন্টি আম্মু পাঠাল ।
আন্টি আম্মু পাঠালো ইয়ো ইয়ো !
ঢং !
কিন্তু আমার মা যা করলো তাতে আমি কনফিউজ হয়ে গেলাম ।
এসবের মানে কি ! মা বলল
-যাও সুমন খাচ্ছে । ওকে দিয়ে এসো !
মার কথা শুনে আর একটু হলে আমার গলায় ভাত আটকে যেত ! পানি নিতে যাবো দেখি নিশি ততক্ষনে টেবিলের কাছে পৌছে গেসে । নিজেই হাতে করে পানির গ্লাস এগিয়ে দিল ।
আচ্ছা এসব কি হচ্ছে !
হচ্ছে কি ?
পানির পর নিশি বেশ যত্ন করেই বাটিতে করে আনা মাংশ আমার প্লেটে তুলে দিল । আমি চুপচাপ খেতে লাগলাম ।
নিশি চলে গেলে মাকে খুব ভাল করে জিজ্ঞেস করলাম
-এসব কি হচ্ছে ? এই মেয়ের প্রব্লেম কি ? আর তোমার সমস্যা কি ?
মা চুপ করে রইল ।
-আরে বলবা তো !
আমার মা বলল
-আমি কিছু জানি না । তোর বাবাকে জিজ্ঞেস কর ।
-আরে বাবা আসছে কোথা থেকে ?
-তোর বাবাই তো আসবে !! আর কে আসবে !
-মানে কি ? কি বলছ এসব ?
মা কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বলল
-তোর বাবা নিশির সাথে তোর বিয়ে দিতে চান । নিশির বাবার সাথে কথা প্রায় পাকাপাকি করে ফেলেছে
-মানে কি ? আমার বিয়ে আর আমি জানি না ! আর বাবা বিয়ে পাকাপাকি করে ফেলল ! এটা কি মগের মুল্লুক নাকি
আমি এতো উত্তেজিত হয়েগেলাম যে আসলো না আসলো আমি ঠিক মত বুঝতেই পারলাম না ! পেছনে কখন বাবা এসে হাজির আমি টেরই পাই নি । বাবা বলল
-এটা মগের মুল্লিক না হলেও তোমার বাবার মুল্লুক ! আমার বাড়িতে থাকতে হলে ঐ মেয়েকেই তোমাকে বিয়ে করতে হবে ।

সত্যি মাথার ভিতর কেমন যেন ঘুরছিল । আমি এসব কিছুই মেনে নিবো না । আব্বা যা বলবে তাই কি আমি মেনে নিবো ?
কক্ষনও না !
কিন্তু না মেনে নিয়ে করবোও বা কি ?
আমি বাড়ি ছেড়ে যাবো বা কোথায় ??
আর আমার বাবা কে আমি খুব ভাল করে চিনি । উনি যা একবার বলবেন তাই করবেন !!
আমার কি হবে ?
আম্মু !!!!!!!!!!!!!

আচ্ছা নিশির সাথে কথা বললে কেমন হয় ?
মেয়েটা ইদানিং সত্যি খুব বেশি ঘুরঘুর করছে আমার আশে পাশে !
ওকে বুঝালে কি বুঝবে?
আমার মনে হয় না ।
নাকি বুঝবে ?
কে জানে?
গড! প্লিজ সেভ মি !!

বিকেল বেলা ছাদের এক কোনয় বসে সিগারেট টানছিলাম হঠাৎ কোথা থেকে নিশি এসে হাজির । আমি কিছু বোঝার আগেই আমার মুখ থেকে সিগারেট টা টান দিয়ে নিয়ে নিল ।
-মানে কি?
-মানে কিছু না ! আজ থেকে সিগারেট খাওয়া বন্ধ !
আমি সত্যি এতুই অবাক হলাম যে কিছু বলতেই পারলাম না । এই মেয়ের সাহস দেখে সত্যি অবাক না হয়ে পারলাম না ।
নিশি আবার বলল
-আজ থেকে আপনি আর সিগারেট খাবেন না । আর রাত করে বাসায় আসতে যেন না দেখি !! তাহলে কিন্তু আর দরজা খুলবো না । আম্মুকেও বলবো যেন দরজা না খুলে ! তখন সারা রাত দাড়িয়ে থাকবেন বাইরে !!
-তোমার আম্ম কে দরজা না খুলতে বললে আমার কি ?
-আমি আমার আম্মুর কথা বলছি না । আপনার আম্মুর কথা বলছি ।
-আমার আম্মু ?? আমার আম্ম তোমার আম্মু হল কবে থেকে !
নিশির মুখ দেখে মনে হল খুব বিরক্ত হয়েছে । এমন কথা যেন আমার বলাই ঠিক হয় নি ।

সত্যি আব্বার খুব রাগ হল । ঠিক করলাম আজ রাতে বাসায়ই আসবো না । আর থাকবোই না এই বাড়িতে । আমার উপর ভাড়াটিয়ার মেয়ে এভাবে জোড় দেখায় । সত্যিই আর আসবো না ।
দুইদিন বাড়িতে আসলাম না । দুই বন্ধুর বাড়ি ছিলাম । কিন্তু তিন দিনের দিন একটু সমস্যা হয়ে গেল ।
আমার আব্বা মোটামুটি আমার সব বন্ধুদএর বাড়িতর ফোন করে বলে দিল যে আমাকে যেন বাসায় না থাকতে দেয় । দিলে নাকি খবর আছে । বন্ধুদের বললে না হয় একটা কিছু ছিল । কিন্তু ফোন দিয়েছে সব বন্ধুদের বাসায় । সুতরাং তাদের কিছুই করার নাই ।
বাবা এমন একটা কাজ করতে পারলো !
থাকবো না বন্ধুর বাসায় ।
কি হয়েছে । রাস্তায় থাকবো !
কিন্তু রাস্তায় ঠকাবো বললেই তো আর থাকা যায় না !
সারাটা সন্ধ্যা বাইরে বাইরে ঘুটলাম । বাসায় আশে পাশে ঘুরাঘুরি করলেও আসলাম না বাসায় । কিন্তু ১২ যখন বেজে গেল তখন আর বাইরে থাকার উপায় রইলো না। চারিদিকে কেমন চুপচাপ । একটু ভয় ভয় লাগছিল । বাড়ির দিকে রওনা হতেই হল । যাই হোক পরে ভাবা যাবে । আর একটু খিদেও লেগেছে !! পেকেটে যে টাকা নিয়ে বের হয়েছিলাম সব শেষ ।
বাসা ছাড়া কোন উপায় নাই !

কিন্তু বাসায় সামনে এসে আবার আর এক ঝামেলায় পরতে হল । দারোয়ান কে ডাকতেই দারোয়ান বলল
-স্যার আপনাকে ঢুকতে দিতে নিষেদ করছে !
-তুই দরজা খোল ।
-ভাইজান আমারে মাফ করেন !
দারোয়ান চলে গেল ।

আমি এখন যাই কই ?
নিশির উপর সত্যি মেজাজ খারাপ হল । সব দোষ ঐ ফাজিল মেয়েটার ! ঐ মেয়েটার জন্যই আমি আজ এখানে ! একবার হাতের কাছে পেলে হয় !
-আসুন !
দেখলাম নিশি আবার আমার সামনে । চাবি দিয়ে দরজা খুলছে !
কিছু না বলে চুপচাপ দরজা দিয়ে ঢুকে পরলাম ।
চিলেকোঠায় ঘরে যাওায় রেকটু পরেই দেখি নিশি । হাতে একটা বোল ।
-খাওয়া দাওয়া তো হয় নি ? হাত ধুয়ে নিন !
আমি চুপচাপ হাত ধুয়ে নিলাম । আসলে খুব খিদে লেগেছে । আগে ভাত খেয়ে নিই তারপর এর খবর নিচ্ছি !!
খাওয়া শেষে নিশি আমার দিকে সিগারেটের একটা প্যাকেট বাড়িয়ে দিয়ে বলল
-এই নিন । যত ইচ্ছা খান ।
নিশিকে ক্ষমা করে দিালম কেবল এই সিগারেটের প্যাকেট টা দেওয়ার জন্য !
হাত বাড়িয়র প্যাকেট না নিতে নিতে নিশি আবার বলল
-আপনি যতবার সিগারেট খাবেন আমি ততবার আমি এই ম্যাচ দিয়ে আমার হাত পুড়াবো !
নিশি আর দাড়ালো না । এক প্রকার দৌড়েই চলে গেল ।
এই মেয়ের মাথায় কি সমস্যা আছে নাকি ?
কি বলে গেল !
যা বলে বলুক !!
আমার কি ?
কেউ যদি ইচ্ছা করে আগুন দেয় গায়ে আমার কি !! কিছুই না !!
আমি সিগারেট ঠোটে নিলাম । কিন্তু আগুন ধরাতে পারলাম না !

আপনি যতবার সিগারেট খাবেন আমি ততবার আমি এই ম্যাচ দিয়ে আমার হাত পুড়াবো !
বারবার কেবল নিশির এই লাইনটা মনে পড়তে লাগলো !
আশ্চর্য !!
এমন কেন মনে হচ্ছে !!
সত্যি সত্যি একটা সিগারেটও ধরাতে পারলাম না !
নিশির হাতটা বারবার সামনে চলে আসছিল !!

সারাটা রাত কেবল পায়চারি করতে লাগলাম ছাদএর এপাশ থেকে ওপাশ পর্যন্ত ! মুখে আগুন শুন্য সিগারেট নিয়ে !
কখন সকাল হয়েছে টেরই পাইনি !!
-সিগারেট খেতেম পারেন নি, তাই না ?
তাকিয়ে দেখি ফাজিল মেয়েটা এসে হাগির । সকালে সিগ্ধ আলো তে মেয়েটাকে কেমন যেন অদ্ভুদ সুন্দর লাগছিল । এতোদিন পর আমি লক্ষ্য করলাম নিশি আসলেই দেখতে খুব সুন্দর !
আর এই সকাল বেলাটায় ওকে যেন আরো সুন্দর লাগছিল !
নিশি আমার মুখ থেকে সিগারেট টা নিয়ে বলল
-আমি জানতাম আপনি পারবেন না !
-কিভাবে জানতে ?
নিশি হেসে বলল
-পরে বলবো ! দেখেন না কি সুন্দর সকাল ! আপনার সাথে এমন একটা সকাল দেখার জন্য আমি কতদিন অপেক্ষা করেছি !!
নিশি যেন আরও একটু আমার কাছে সরে এল ।
আমি তাকিয়ে দেখলাম চারিদিকে !
আসলেই সকালটা যেন খুব বেশি সুন্দর লাগছে !!
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×