somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফাজিল মেয়ে ! তুই বুঝিস না তোকে ভালবাসি !

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


-রুমি ভাই ?
-কি ব্যাপার বর্ষা ?
-রোমেনকে দেখেছেন ?
রুমি মাথা নাড়িয়ে বলল
-না তো ! সকাল থেকে দেখি নি ।
বর্ষার মুখটা আবার মলিন হয়ে গেল । রুমি আবার বলল
-কেন খুব দরকার ?
-হুম ।
বর্ষা আপ্রাণ চেষ্টা করছে ওর চোখ দিয়ে যেন পানি বের না হয় । কেন জানি সে তার চোখের পানি আটকাতে পারছে না !
রোমেন এখানে নেই তো কি হয়েছে ?
এর জন্য কান্নার কি হল ?
রোমানের জন্য কান্নার কি হল ?
আসলে মানুষের ভিতর কেমন একটা অদ্ভুদ কিছু ব্যাপার কাজ করে ! যে তোমার কথা ভেবে চোখের পানি ফেলে তোমার নিজেও তার কথা ভেবে চোখের পানি ফেলতে হয় ! জোর করা লাগে না ! আপনা আপনিই পানি চলে আসে !
বর্ষা খুব ভাল করেই জানে রোমেন কাল বিকেল থেকে ঠিক নেই ! ঠিক নেই ও নিজেও ! অনেক কষ্টে যখন চোখের পানিকে নিয়ন্ত্রন করে ঠিক তখনই রোমেনের অশ্রু বিজরিত চোখটা ওর সামনে ভেসে ওঠে । আর পরক্ষনেই আবার চোখ দিয়ে পানি পড়তে থাকে । কি অদ্ভুদ !!
বর্ষা কোন দিন ভাবতেই পারে নি এমন একটা মানুষ সে খুজে পাবে, যে ওকে সত্যি ভালবাসতে পারে ! কোন করুনা নয় !
আজ পর্যন্ত যেই কথাটা শুনেছে বর্ষা সবার চোখেই এক ধরনের করুনা দেখেছে । এমন এটা ভাব যেন এই এই মেয়েটা এতো জলদি মারা যাবে !! কিন্তু কালকে রোমেন যখন কথাটা শুনলো প্রথমে তো হেসেই উড়িয়ে দিল । বিশ্বাসই করতে চাইল না । কিন্তু বর্ষার দিকে ভাল করে তাকতেই বুঝলো যে বর্ষা সত্য কথা বলছে তখন রোমেন কয়েক মুহুর্ত একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেছিল !
বর্ষার মনে হল আর সবার মতই হয়তো রোমেনের চোখেও একটু পরেও এক ধরনেও করুনা জেগে উঠবে !
কিন্তু সেখানে অন্য কিছু জেগে উঠলো ! বর্ষা কেবল অবাক হয়ে লক্ষ্য করলো অল্প কদিনের পরিচিত এই ছেলেটার কষ্ট হচ্ছে !
এই ছেলেটার আসলেই কষ্ট হচ্ছে !
বর্ষা কেবল তাকিয়েই রইলো অবাক হয়ে !!
সারা রাত বর্ষা কেবল রোমেনের ঐ অশ্রু বিজরিত চোখের কথা ভেবেছে । আর কিছু ভাবতেই পারে নি ! কোন কিছু আছে নি আর ওর মনে ! সকাল বেলা কেন জানি মনে হল ওর রোমেনের সাথে দেখা করা লাগবে ! ওর সাথে দেখা করা লাগবে ! ওর সাথে কথা বলা লাগবে !
কিন্তু কেন লাগবে সেটা বর্ষা জানে না !
নাকি জানে ?

রুমি বলল
-জারুল তলায় দেখেছো ? ঐ যে বড় পুকুরটার পাশে ! রোমেন প্রায় সময়ই সেখানে বসে থাকে !
-আচ্ছা আমি দেখতেছি ! ধন্যবাদ রুমি ভাই !

বর্ষা বড় পুকুর পাড়টার দিকে হাটা দেয় ! হাটতে হাটতেই বর্ষার ওর কদিন আগে রকথা মনে পড়ে ! রোমানে নামের স্বল্প পরিচিত ছেলেটার কথা !

বর্ষাদের বাড়ির সামনের মোড়টাতে মানুষ জনের ভীড় খুব এটা লেগে থাকতো না কোন কালেই ! কিন্তু কিছুদিন আগে থেকে বর্ষা লক্ষ্য করে যে কয়েকটা ছেলে সামনের চায়ের দোকানে বসে আড্ডা মারে । যদিও খুব ভাল করে দেখনি তবে তবে এদের কে দেখে বর্ষার বকাটে ছেলে মনে হয় নি ! নতুন এসেছে সব ! এদের মধ্যে কেবল রুমিকেই সে চিনে একটু ! ওদের এলাকারই ছেলে ! ভাল আর ভদ্র ছেলে হিসাবে পরিচিত । রুমির সাথে যেহেতু আছে তাহলে মনে হয় ভালই হবে !

বড় পুকুরটার পাশে রোমেন বসে ছিল চুপ করে ! পা টা পুকুরের পানিতে ডোবানো ! প্যান্ট টা গোটানো না ! পানিতেই ভিজতেছে !
বর্ষা রোমেনের পাশে বসতে বসতে বলল
-তোমার বউ মারা গেছে ?
রোমেন বর্ষাকে এখানে আশা করে নি ! খানিকক্ষন তাকিয়ে রইলো ওর দিকে অবাক হয়ে !
বর্ষা আবার বলল
-কই বললা না ? বউ মারা গেছে ?
রোমানে কিছু না বলে আবার তাকিয়েই রইলো কেবল ! কেবল ভাবার চেষ্টা করছে মেয়েটা এমন করছে কেন ? মেয়েটার চোখ টা কেমন জানি ফোলা ফোলা ! বর্ষা কি কেঁদেছে নাকি ?
কেন ?
রোমেন বলল
-এমন করে কেন বলছো ?
-না মানে তুমি যেমন করে বসে আছো আর চেহারার কি হাল !! মনে হচ্ছে যেন তোমার বউ মরে গেছে !
এ কথা বলে বর্ষা ফিক করে হেসে দিল !
যদিও সে হাসিতে প্রান নাই ! তবুও বর্ষা হাসতে লাগলো !
-নাকি গার্লফ্রেন্ড ছ্যাকা দিয়ে চলে গেছে !
এই কথা বলে বর্ষা আবার হাসতে লাগলো
রোমেন হঠাৎ চিৎকার করে উঠলো ! বলল
-তোমার হাসি আসছে ? হাসি আসছে ? ফাজিল মেয়ে বোঝো না আমার এই অবস্থা কেন ? আমি তোমাকে ভালবাসি বোঝ না ?
এভাবে চিৎকার করা তে বর্ষা একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেল ! কিন্তু সামলে নিল পরক্ষনেই ! একচিলতে হাসি সেখানে সেখানে দেখা দিল পরক্ষনেই !
রোমান বলল
-হাসছো কেন ? ফাজিল !!
-আমি ফাজিল ?
রোমানে কিছু বলতে পারলো না ! রোমানের এতোক্ষন পর যেন একটু হুস এল ! কি বলছে ! কার সাথে বলছে ?

বর্ষা রোমেন কে দেখতো কেবল রিক্সা যাওয়ার সময় ! যখনই রিক্সায় উঠতো কিংবা রিক্সা থেকে নামতো দেখতো একটা ছেলে দাড়িয়ে কিংবা বসে আছে মোড়ের দোকানের কাছে ! চোখটা সব সময় বর্ষার দিকে ! কিন্তু বর্ষা যখনই ছেলেটার দিকে তাকাতো তখনই ছেলেটা অন্য দিকে তাকাতো ! যেন একটু লজ্জা পেয়েছে ! বর্ষার প্রায়ই মনে হত ছেলেটাকে ডেকে একবার জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার ? কাজ কর্ম ফেলে এখানে বসে থাকার মানে কি !
কিন্তু তা আর জিজ্ঞেস করতে হল না এমনিতেই সেই সুযোগ এসে পড়লো !
সেদিন বর্ষা আর ওর মা আসছিল মার্কেট থেকে রিক্সায় করে ! বর্ষাদের বাড়ির গলির ঠিক মাথায় একটা বড় ম্যানহোলের গর্ত আছে ! ঢাকনা ছাড়া ! একটু অসতর্ক হলেই আর রক্ষা নাই ! সেদিন রিক্সায়ালা ঠিক সেই ভুল টাই করে ফেলল !
যা হওয়ার তাই হল ! পুরো রিক্সা শুদ্ধ উল্টে গেল ! বর্ষা পরলো একদিকে আর ওর মা পড়লো একদিকে !
বর্ষা যখন প্রথম চোখ মেলল দেখতে পেল একটা ছেলে ওর হাত ধরে ওকে টেনে তোলার চেষ্টা করছে ! কয়েক মুহুর্ত সময় লাগলো ছেলেটা কে চিনতে !
আরে এটা তো সেই ছেলেটা !! যে ছেলেটা সব সময় দাড়িয়ে থাকে !
-আপনার লাগে নি তো ?
-না ! একটু !!
ততক্ষনে আরো কয়েক জন চলে এসেছে !
-আরে আপনার মাথা থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে ! আপনাকে তো ডাক্তার খানায় নিতে হবে !
বর্ষা কিছু ভাবতে পারছিল না । প্রাথমিক ধাক্কা কাটতেই ওর শরীরের কয়েক জয়গার কেমন ব্যাথা অনুভব হতে লাগলো ! বর্ষা বলল
-আম্মু !!
-আরে তাই তো !
সুন্দরী মেয়ে বলে সবাই বর্ষাকেই আগে বাঁচাতে এসেছে কিন্তু বর্ষার মা আর ব্যচারা রিক্সায়ালার দিকে কেউ যায় নি ! বর্ষার মনে হওয়াতে সবাই সেদিকে দৌড় দিল !

রোমান ততক্ষনে নিজেকে সামলে নিল ! চুপ করে বসে রইলো কিছুক্ষন ! বর্ষা বলল
-আমি জীবনে অনেক প্রপোজ দেখেছি কিন্তু তোমার মত এতো অদ্ভুদ ভাবে কেউ ভালবাসার কথা বলে নি ! ফাজিল মেয়ে আমি তোমাকে ভালবাসি হিহিহিহিহিহি !! ফাজিল মেয়ে !! হিহিহি
বর্ষা হাসতে থাকে কিছুক্ষন ! নিজের হাসি থামিয়ে বলল
-আচ্ছা একবার কল্পনা করতো, একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে একটা ছেলে তার কাছে গিয়ে বলল এই ফাজিল, আমি তোকে ভালবাসি ! হিহিহিহিহি ! কেমন হবে বল তো !!
রোমেন বর্ষার পাশে এসে বসলো ! বলল
-তুমি আমার সাথে এমন করছে কেন ? বুঝতে পারছো না আমার খারাপ লাগছে
বর্ষা ওর হাসি থামিয়ে দেয় ! রোমেনের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে বলল
-তুমি বুঝতে পারছো না আমার কষ্ট হচ্ছে ! তুমি তো কত সহজেই বলে দিলে ভালবাসি ! আমি তো এই কথাটাও বলতে পারছি না ! ভালবাসি তবুও মুখ ফুটে বলতে পারছি না !
-কেন পারছো না ?
খানিকটা দুঃখের হাসি হেসে বর্ষা বলল
-মৃত্যু পথ যাত্রীদের বন্ধনে আবদ্ধ হতে নেই !
-এই মেয়ে চুপ ! আমি তোমাকে যেতে দিবো না কোথাও ! কোথাও না ! এবার থেকে আমরা সব কিছুর বিরুদ্ধে একসাথে লড়াই করবো ! একসাথে !
-কিভাবে লড়াই করবো ? আমি জানি আমি এই যুদ্ধে জয়ী হতে পারে না ! একদিন তোমাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে তাই আমি চাই নি তোমাকে জড়াতে আমার সাথে .....


ঐ দিন সবাই মিলে বর্ষা আর আর ওর মা কে সবাই ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল ! সবাই বেশ আন্তরিক হলেও বর্ষা রোমেনের আগ্রহটা বেশ বুঝতে পারছিল । তারপর আস্তে আস্তে নাম জানা, মোবাইল নাম্বার আদান প্রদান ! কথা বলা বলি ! বর্ষার নিজেও রোমেন কে পছন্দ কিন্তু বর্ষা তার লিমিট জানে ! গতকাল যখন বর্ষা সব কিছু বলে তারপর থেকে রোমেন কে আর ঠিক থাকতে পারে নি! বর্ষা নিজেও নিজেকে সামলাতে পারে নি !


-তুমি চুপ কর ! বুঝেছ তুমি চুপ কর ! একটা কথা বলবা না ! আমার হাতটা ধরে দেখো ! একবার কেবল ধরে দেখো ! এই হাত তুমি কোনদিন ছেড়ে যেতে পারবে না ! আমার ভালবাসা দিয়ে সব সময় তোমাকে আমি আটকে রাখবো ! সব সময় !

বর্ষার কাছে সব কিছু কেমন যেন ঝাপছা মনেহয় ! ও আর কিছু মনে করে না ! আর কিছু ভাবে ! কদিন বাঁচবে ! কিভাবে বাঁচবে ! ওর যে লিউকোমিয়া আছে এটা বর্ষা কয়েক মুহুর্তের জন্য ভুলে যায় ! ওর কেবল মনে হয় ওর পাশে বসা ছেলেটি ওকে কিছুতেই পরাজিত হতে দিবে না ! কিছুতেই তাকে কোথাও যেতে দিবে না !
বর্ষা রোমেনে হাতটা শক্ত করে নিজের হাতের ভিতর চেপে ধরলো ! আসলেই সে কোন কিছুতেই এই হাত ছেড়ে দিবে না !



আমি জানি না বর্ষা আর রোমেনের সাথে পরে কি হয়েছিল !
না ! আসলে জানি ! কদিন আগে রুমি ভাই তার পোষ্টে বর্ষা আর রুমির গল্প বলেছিল ! গল্প ঠিক না ! রুমি ভাইয়ের বন্ধু রোমেনের গল্প ! কষ্টের গল্প ! আমার কষ্টের গল্প ভাল লাগে না ! তাই আর লিখি নি ! বাস্তবে যাই হোক না কেন আমি বিশ্বাস করি রোমেন আর বর্ষা এখনও পাশা পাশি আছে ! কাছাকাছি আছে !
প্রতিদিন সকাল বেলা বর্ষার যখন ঘুম ভাঙ্গে, বর্ষা চোখ মেলে দেখে রোমেন তার দিকে অপলক চোখে তাকিয়ে আছে ! আর বলছে "এই ফাজিল মেয়ে আমি তোমাকে ভালবাসি" !



গল্পটা আমার না ! রুমি ভাইয়ের (কালা মনের ধলা মানুষ) আমার পছন্দের একজন মানুষ ! রুমি ভাই যদিও আপনি গল্পটা দিয়ে খানিকটা মন খারাপ করিয়ে দিয়েছেন তবুও আই লাভ দ্যা পোষ্ট ! এই গল্পটা আপনার জন্য !
ভাল থাকবেন সব সময় !


ফেবু লিংক
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
৩৭টি মন্তব্য ৩৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×