somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাকিব আল হাসানের বিয়ে এবং আমার গার্লফ্রেন্ড ফেরার গল্প

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সকাল বেলাতেই নিশির ফোন । জানতাম আসবে । গতকাল সাকিব আল হাসানের বিয়ে হয়েছে । ফোন তো আসবেই ।
নিশি বেশ কয়েকদিন পরে ফোন দিয়েছে ।
যাহ ! সকালবেলা ঘুমানোর দিন বুঝি শেষ হল ।
-হ্যালো ।
-এখনও ঘুমাচ্ছ ?
আহা কি মিষ্টি ডাক । কতদিন এই মধুর ডাক শুনি না । আগে নিশি সকাল বেলা ফোন দিয়েই খানিকটা আদেশের মত করে বলত
-এই এখনও ঘুমাচ্ছ কেন ? এখনই উঠ ।
আমি বাধ্য ছেলের মত উঠে পড়তাম । নিশি বলত
-ছোলা ভেজানো আছে ?
-হুম আছে ।
-ডিম সিদ্ধ দাও । আর বুয়া এসছে ?
-না এখনও আসে নি ।
-আচ্ছা ঠিক আছে । এগুলো খেয়ে বের হও । আমি যেন আধা ঘন্টার ভিতরে তোমাকে মাঠে দেখি ।
-আচ্ছা ।
এই ছিল আমার প্রতিদিন কার সকালের দৃশ্য । মাঝে মাঝে বড় মেজাজ গরম হত কিন্তু নিশিকে বলার কিছু নাই । ওর সাথে রিলেশনের প্রথম কন্ডিশন ছিল যে আমাকে ভাল ক্রিকেটার হতে হবে । ঠিক সাকিব আল হাসানের মত ।
প্রথম প্রথম আমি ব্যাপারটা হালকা ভাবে নিলেও পরে বুঝলাম সে ব্যাপার টা নিয়ে সিরিয়াস । আসলে নিশি সাকিব আল হাসানের খুব বড় ফ্যান । মনে মনে সে নিজেকে তার গার্লফ্রেন্ড মনে করে । কিন্তু বাস্তবে তো আর সেটা সম্ভব না । তাই তার এমন কাউকে দরকার ছিল যে কিনা সাকিব আল হাসানের মত খানিকটা হয় ।
ছোট বেলা থেকেই আমি মোটামুটি ভাল ক্রিকেট খেলি । পাড়ার ম্যাচে আর কি ! সিরিয়াস কিছু না ! ইউনিভার্সিটিতে যখন ইন্টারডিপার্টমেন্ট খেলা হত আমি সব সময় আমাদের ডিপার্টমেন্ট থেকে খেলি । সত্যি বলতে কি ভাল খেলি । এইটাই ছিল নিশির সাথে রিলেশনের প্রথম ধাপ ।


আমি চোখ মেলতে মেলতে বললাম বললাম
-বল ।
নিশি কিছুক্ষন কোন কথা না বলে চুপ করে রইল । এতো দিন আমি নিশির ভয়ে ভয়ে থাকতাম কিন্তু এখন দিন পল্টাইছে । আমি খানিকটা গলা খায়ের দিয়ে বললাম
-কথা বলবা না ফোন রেখে দিবো ?
-তুমি এমন করে কেন কথা বলছ ? একটু ভাল করে কথা বল !
-দেখো আমি এখন ঘুমাচ্ছি । পরে কথা বলি ।
-শুনোওওও না ? আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিছি তাই না ?
কষ্ট ?
তুই আমার জীবনটা ভাজা ভাজা করে ফেলেছিস আর বলিশ কষ্ট দিছি তাই না ? ফজিল মেয়ে !
এই লাইনটা বলার খুব ইচ্ছা ছিল কিন্তু বলতে পারলাম না !
আমি গলাটা যথা সম্ভব নরম রাখার চেষ্টা করলাম ! বললাম
-এই সব কথা এখন বলার মানে কি ? কি বলবা বলে ফেল !
-আমার সাথে একটু দেখা করবা ?
-কখন ?
-তোমার যখন ইচ্ছা ?

আমি আবার মনে মনে একটু হাসলাম ! তোমার যখন ইচ্ছা ! হিহিহহিহি !!
উট দেখি একেবারে পাহারের নিচে চলে এসেছে ! নিশি আগে দেখা করতে চাইলে কেবল সময় আর জায়গার নাম বলতো ! আমাকে যেকোন মূল্যেই সেখানে হাজির হতে হত ! কিন্তু আজকে কি মধুর ভাবেই না বলল তোমার যেখানে ইচ্ছা !!


সত্যি বলতে কি নিশি আমার সাথে রিলেশন করেছিল কারন ও ক্রিকেট খুব পছন্দ করতো । ক্রিকেট না তো সাকিব আল হাসানকে ! সাকিবের জন্য যে একেবারে জান প্রান দিয়ে দিতে পারে এমন একটা অবস্থা !
আমি জানি এই রকম বেশ কিছু মেয়েই দেশে আছে যারা সত্যি সত্যি নিজেকে সাকিবের গার্লফ্রেন্ড মনে করে !
তাও তো সহ্য করা যায় ! আমার এ ছাত্রী আছে সে কিনা নিজেকে ভারুন ধামান জিএফ মনে করে !
প্রশ্ন জাগতে পারে ভারুন ধামান আবার কে ?
আমি কিভাবে বলবো ?
তাদের কাছে জিজ্ঞেস করেন !
যতসব আজগুবি মস্তিস্কের বেকুব !!
যদিও নিশিও সেই ক্যাটাগরির ভিতরেই পরে কিন্তু এই দিক দিয়ে ভাল যে সে দেশের ছেলে কে পছন্দ করে !

নিশি আসলেই সাকিবকে খুব পছন্দ করে ! আর যাই হোক সাকিবের নামে যদি কেউ কিছু বলেছে তবে তার রক্ষা নাই !
এমন একটা ভুল আমি করেছিলাম আমাদের রিলেশনের প্রথম দিকে ! একদিন নিশি সাকিবের কথা কি যেন বলছিল আমার মনটা ছিল অন্য দিকে ! তারপর নিশি আমাকে সাকিবের ব্যাপারে কি যেন জনাতে চাইল !
আমি কেবল বলেছি যে আচ্ছা জগতে সাকিব ছাড়া কি আর কোন আলোচনা নাই ?
আর কোথায় যাবা !!!
আমাকে সে কি ঝাড়ি মারা মারলো ! সব শেষে যা বলল তার সারমর্ম হল যে আর কোন দিন যদি আমি সাকিব কে নিয়ে উল্টা পাল্টা কিছু বলি তাহলে আমার সাথে সে রিলেশন রাখবে না !
সেই সময় খুব রাগ হলেও কিছু বললাম না ! কারন মেয়েটা তখন আমি খুবই পছন্দ করতে শুরু করেছি !

সাকিবকে কে না পছন্দ করে । কিন্তু নিজের গার্লফ্রেন্ড যখন নিজের সামনেই অন্য একটা ছেলের প্রসংসা করে তখন এমনিতেই গা জ্বলতে শুরু করে ! আমি তবুও চুপচাপ সহ্য করি ! গায়ে পানি দিয়ে গা জ্বালা সহ্য করি ! নিশি যথা রীতি আমার সাথে এসে সাকিবের গল্প করে ! আমি রাগে কিটমিট করি !
যখন সাকিব বাংলাদেশে খেলা হয় আল্লাহর কাছে দোয়া করি সাকিব বাদে সবাই যেন সেঞ্চুরী করে ! সাকিব যেন আন্ড মারে ! কিন্তু শকুনের দোয়ার গরু মরে না । সাকিব আপন যোগ্যতায় খেলে যায় ! আর নিশির গল্পের খই ফুটতে থাকে ! আর আসতে আসতে আমার ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙ্গতে থাকে !

একদিন টা ভেঙ্গেই যায় ! শুরুটা অবশ্য নিশিই করে ! আমি সবে মাত্র প্রেক্টিস শেষ করেছি ! দেখি নিশি এসে হাজির মাঠে ! মনটা একটু খুশিই হল । নিশি প্রায় দিনেই এমনটা করে । বিশেষ করে ছুটির দিন গুলো তে !
আজ দেখলাম ওর মুখ টা বেশ হাসি খুশি !
তারমানে সাকিবের কোন খবর আছে নিশ্চই !
আমি মাঠের এক কোনায় বসলাম ! নিশি আমার কাছে এসে বলল
-তোমার কোন উকিল চেনা জানা আছে ?
আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না ও কি বলতে চাইছে ! খেলার মাঝ আবার উকিল কেন ?
আমি বললাম
-কেন এই কথা কেন বলতেছ ?
-না মানে কোর্ট থেকে না কিভাবে নাম চেঞ্জ করতে হয় জানো ?
-নাম ? জানি না ঠিক ! তবে খোজ নেওয়া যাবে !
নিশি কিছুক্ষন চুপ থেকে বলল
-আচ্ছা ঠিক আছে ! তুমি খোজ নাও ! তারপর আমরা দুজন একসাথে গিয়ে তোমার নামটা চেঞ্জ করে নিয়ে আসবো !
আমি প্রথমে মনে হল ভুল শুনলাম ! আমি কোন মতে বললাম
-আমার নাম ?
-হুম ! তোমার নামের শেষে তো এখন আছে রহমান ! আমরা রহমান নামটা বদলে রাখবো আল হাসান ! আর বাদ বাকী সব কিছু ঠিক থাকবে !
এমনিতেই তখন আমি পরিশ্রান্ত ছিলাম !
মেজাজটা এমন গরম হল !
আমি কেবল অনুভর করলাম আমার রাগ উঠছে ! কেব বললাম
-দেখ এটা কিন্তু বাড়াবাড়ি হচ্ছে ! তোমার পাগলামীর জন্য আমি আমার বাবা মায়ের দেওয়া নাম বদলাবো না !
-কি পাগলামী ? আমি পাগলামী করছি !
-ঠিকই শুনেছ ! তুমি যা বলছো এটা কেবল বদ্ধ পাগলের প্রলাপ হতে পারে । মানুষ ফ্যান হতে পারে ! কিন্তু তুমি হলে .....। তুমি হলে....
-দেখ ভাল হবে না বলে দিচ্ছি !!
-ভাল না হলে আমার কিছু করার নাই !
-ওকে ঠিক আছে ! তোমার সাথে আজকেই আমার রিলেশন শেষ ! আর কখনও আমাকে ফোন দিবা না !
-আমার নিজেও আর সখ নাই তোমার মত মহিলা পাগলের ......

নিশি চলে গেল ! আমিও আর ওর কাছে যাই নি ! এক মন খারাপ হলেও শান্তিতে ছিলাম ! খেলা ধুলা সব বাদ দিয়ে দিলাম । বেলা করে ঘুমাতাম ! টিভি দেখতাম !
একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম যখন নিশির সাথে রিলেশন ছিল কেন জানি সাকিব কে একটুও পছন্দ হত না । কিন্তু এখন সাকিবের খেলা বেশ ভাল লাগতে শুরু করলো !
তারপর সাকবের বিয়ে হলে গেল ! না জানি নিশির মত কত শত তরুনীর হৃদয় ভেঙ্গে গেছে সাকিবের বিয়ে দিন !


নিশি চুপচাপ বসে আছে ! আমি ওর পাশে গিয়ে বসলাম ! একটু দুরত্ব বজায় রেখে ! আজ দেখলাম নিশি নিজেই আমার দিকে এগিয়ে আসলো !
কিছু্ক্ষন দুজনেই চুপ !
আসলে আমি আমার গাম্ভীর্য ধরে রাখার চেষ্টা করছি ! আমি চাচ্ছি নিশি আগে কথা বলুক !
আমি হঠাৎবলে উঠলাম
-সাকিবের বউটা অনেক সুইট হয়েছে তাই না ?
নিশি আমার দিকে চট করে তাকালো ! ওর মুখে খানিকটা প্রশ্ন বোধক চিহ্ন ফুটে উথেছে ! আমি আবার বললাম
-শিশিরের চেহারাটা আসলেই অনেক সুন্দর তাই না ? কালকে তুহিন কি বলছিল জানো ?
নিশি কেমন গোমড়া মুখ বলল
-কি ?
-তুহিন বলছিল শিশির কে দেখার পর থেকে নাকি ওর আর ওর গার্লফ্রেন্ড কে ভাল লাগছে না ! ওর একটাই কথা, শিশিরের মত তার এক জন চাই !

যদিও এটা মিথ্যা কথা ! আমি এই কথা বলতেছি নিশিকে রাগানোর জন্য ! ওর একটু বুঝার দরকার যে আমি তখন কেমন ফিল করতাম যখন ও সাকিবের কথা বলত !
আমি আরো কিছুক্ষন সাকিবের বউয়ের কথা বলতে থাকি ! আর নিশি আহত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে ! কিছু বলতে পারে না আবার সহ্যও করতে পারে না !
একসময় আর সহ্য করতে না পেরে নিশি নিজেই বলল
-আচ্ছা তুমি এভাবে আমাকে কেন কষ্ট দিচ্ছ ? আমি তোমাকে সরি বলতে এলাম আর তুমি আমাকে এভাবে খোচাচ্ছ !
-আচ্ছা ? তাহলে একবার চিন্তা কর আমার কেমন লাগত !
-আমি বুঝতে পারছি তো আমি ভুল করেছি ! এই দেখ কান ধছি ! আর কখনও এমন টা হবে না !!
এই বলে নিশি সত্যই কান ধরলো !

আমি কেবল একটু হাসলাম ! আর মনে মনে বললাম তোমাকে তো আমি জ্বালাবোই !! তুমি আমাকে যেখানে জ্বালিয়েছে ঠিক সেই ভাবেই B-)) B-)) B-)) B-)) B-))
এইবার তুমি টের পাবা নিশি মনি !! B-)) B-)) B-)) B-)) B-))



(গল্পের সব চরিত্র কাল্পনিক ! গল্পটা লেখা শুরু করেছিলাম যখন সাকিব আল হাসানের বিয়ে হয়েছিল ! অনেক দিন ড্রাফট করা ছিল)


ফেবু লিংক
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×