somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতীতের পরিচিত মেয়েটি

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাদা চুরিদাড় বা সাদা ল্যাগিংসয়ের উপর আমার বিশেষ দুর্বলতা আছে । কোন মেয়ে যদি এই সাদা ল্যাগিং বা চুরিদাড় সেলোয়ার কামিজ পরে এসে আমাকে প্রোপোজ করে আমি নির্ঘাত হ্যা বলে দেব ।
যদিও সেই সম্ভাবনা খুবই কম । এই টাইপের পোষাক পরা মেয়ে গুলো কেন জানি খুবই মুডি হয় । অন্য কারো দিকে ফিরেও তাকায় না । তারা খুব ভাল করেই জানে যে মানুষ জন তাদের দিকে তাকাবে ।
কিন্তু এই মেয়েটা আমার দিকে তাকাচ্ছে কেন ?
বড়ই রহস্যময় ব্যাপার !

সকাল বেলা এই মেডিক্যাল কলেজ মোড় টাতে এসেছিলাম আড্ডা মারতে । সেমিস্টার ফাইনাল শেষ হয়েছে । এখনও ক্লাস শুরু হয় নাই । তার উপর আমার কম্পিউটার টা নষ্ট হয়ে পড়ে আছে । সময় কাটানোর এক মাত্র উপকরন হচ্ছে এই আড্ডা ।
কিন্তু আজকে যেন একটু তাড়াতাড়িই চলে এসেছি । রমিজ মামার দোকানের পাশে দাড়িয়ে চা খাচ্ছি ঠিক তখনই মেয়েটাকে দেখতে পেলাম ।
আকাশী রংয়ের একটা শর্ট কামিজের সাথে ধবধবে সাদা ল্যাগিং । আর হাতে এপ্রোন । মানে ডাক্তার ! এই মেয়ের ভাব বেশি হবার কথা !
আমি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন । খানিকটা অবাক লাগছে যে মেয়েটির চেহারা কেমন যেন পরিচিত মনে হল ।
অবশ্য প্রত্যেক লুল পাবলিকেরই সুন্দর চেহারার মেয়েদেরকে পরিচিত মনে হয় ।
তাই আর সেদিকে গেলাম না । কিন্তু একটু পর আমি অবাক হলাম এই দেখে মেয়েটিও আমার দিকে তাকিয়ে আছে ।
হ্যা, এমন হতে পারে যে যখন কোন ছেলে কোন মেয়ের দিকে তাকায় তখন মেয়েটিও ছেলেটির দিকে তাকায় । খানিকটা বিরক্তও হয় মাঝে মাঝে । অবশ্য সবাই হয় । সেটা হয় স্বল্প সময়ের জন্য ।
কিন্তু এই মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে খানিকটা পরিচিত ভঙ্গিতে । একটু যেন হাসি মুখে । বহু দিন পরে যেন কোন পরিচিত কারো সাথে দেখা হয়ে গেছে এমন একটা কিছু ।
তাহলে কি মেয়েটি সত্যি আমার পরিচিত ?
গিয়ে কি কথা বলব ?
আমি আমার আসে পাশে একবার তাকিয়ে নিলাম । এটা নিশ্চিত হওয়া দরকার যে মেয়েটি আসলেই আমার দিকে তাকিয়ে আছে । দেখা যাবে মেয়েটি আমার দিকে না আমার পিছনে বা আসে পাশের কারো দিকে তাকিয়ে হাসছে । কথা বলতে গিয়ে শেষে বেইজ্জত হব ।
একবার বসুন্ধরায় দাড়িয়ে আছি । হঠাত্‍ পাশে একটা মেয়ে এসে বলল
-কেমন আছে ? বহুদিন কোন খোজ খবর নেই যে !
অপরিচিত মুখ তবুও আমার মনটা ভাল হয়ে গেল । বললাম
-আমি ভাল আছি ।
মেয়েটি আমার দিকে কিছুক্ষন শীতল দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল । তারপর চুলের আড়াল থেকে কানের হেড ফোন খুলে বলল
-আপনি আমাকে কিছু বললেন ?
আমি থ হয়ে গেলাম । এই মেয়েটি আসলে ফোন কথা বলছিল আর আমি বেকুবের মত ভেবেছি আমাকে বলেছে ।
অতি উত্‍সাহী লুল পাবলিকের যা হয় আর কি !
আমি তাই এই বার আর রিক্স নিলাম না । এই সকাল বেলা বেইজ্জত হওয়ার কোন ইচ্ছাই আমার নাই । আমি আসেপাশে আর একবার তাকিয়ে নিলাম ।
চা ওয়ালা মামা আর আমি ছাড়া তো আর কাউকে দেখাও যাচ্ছে না ।
তাহলে কি ?
আমি আবার যখন মেয়েটির দিকে তাকালাম তখন দেখি মেয়েটি আমার দিকে হাটতে শুরু করেছে ।
ও মাই গড !
এদিকেই আসছে নাকি ?
মেয়েটি আমার কাছেই এল । আমি যে বেঞ্চে বসেছিলাম মেয়েটি তার অপর প্রান্তে বসল । তারপর মামাকে চা দিতে বলল ।
মেয়েটি যখন চায়ে চুমুক দিচ্ছে তখন আমি খানিকটা সাহস নিয়ে বললাম
-এক্সকিউজ মি ?
মেয়েটি আমার দিকে তাকাল ।
-একটা কথা জিজ্ঞেস করব ?
মেয়েটি কোন জবাব না দিলেও মাথা নুইয়ে সম্মতি দিল । ওর মুখ দেখে মনে হল ও খুব কৌতুক বোধ করছে ।
-আমি কি আপনাকে চিনি ? মানে আমাদের কি আগে দেখা হয়েছে ?
আমার মনে হল মেয়েটি এখনই বলবে এই কথা আর কয়জন কে বলেছেন ?
কথা অবশ্য সত্যি এর আগেও আমি এই কথা অনেককেই বলেছি । মেয়েদের সাথে কথা শুরু করার একটা পুরানো স্টাইল ।
কিন্তু মেয়েটি যা বলল তাতে আমি খানিকটা না বেশ খানিকটা অবাক হলাম ! মেয়েটি বলল
-আমি তোমার পরিচিত কিনা বলতে পারছি তবে তুমি আমার পরিচিত অপু সাহেব !
এই বলে মেয়ে রহস্যময় হাসি দিল ।
এই মেয়েটি আমার নাম জানে ! তার মানে মেয়েটি আমাকে চেনে । সেই হিসাবে আমারও মেয়েটিকে চেনার কথা । আমি খানিকটা ইতস্তত করে বললাম
-আপনি আমার.....
আমাকে মেয়েটি থামিয়ে দিয়ে বলল
-তুমি !
-আচ্ছা । তুমি আমাকে চিনো ? আমায় নাম জানো ?
-আমি যতদুর জানি তোমার নাম অপু । তোমার বাবা একজন ব্যাংকার । তাই না ?
তারপর মেয়েটি আস্তে আস্তে অনেক কথাই বলল যার মানে মেয়েটি আমার পরিচিত । কিন্তু মেয়েটিকে আমি চিন্তে পারছি না কেন ? এতো সুন্দরী মেয়ে আমার পরিচিত অথচ আমি চিন্তে পারছি না ! মেয়েটি আর কিছু বলল না ।
আমি অনেক জিজ্ঞেস করার পরেও কিছু বলল না । কেবল হাসল । বলল
-চেষ্টা করে দেখো আমাকে চিন্তে পারো কিনা । কালকে দেখা হবে আবার ।
মেয়েটি আর দাড়াল না ।
-আমার ক্লাস আছে । যাই ? আর চায়ের বিলটা দিয়ে দিও । টাটা ।
মেয়েটি হাসতে হাসতে চলে গেল ।
-নামটা অন্তত বলে যাও ।
-নাম বললেই তুমি চিনে যাবে । তবে এই টুকু বলি আমি তোমার স্কুলের বন্ধু । ভাল থেকো ।
মেয়েটি চলে গেল ।
আমি রুমে এসেও মেয়েটিকে মাথা থেকে বের করতে পারলাম না । স্কুলের কথা গুলো মনে করতে লাগলাম ।
কে হতে পারে ?
এই মেয়েটির সাথে মিল এমন কাউকে তো মনে পড়ছে না ।
ওয়েট !
একটা মেয়ে ছিল !
মেয়েটার মুখের সাথে এই মেয়েটার বেশ মিল ।
লিরা নাম মেয়েটার ।
মেয়েটির কথা আমার খুব ভাল মনে আছে ।
কিন্তু লিরা তো খুব মোটা ছিল । এই মেয়ে সেই মেয়ে হতে পারে না ।
তাহলে ?
রাতেও অনেক চেষ্টা করলাম কিন্তু মেয়েটাকে কিছুতেই চিনতে পারলাম না ।
পরদিন সকালে আবারও মেয়েটার সাথে দেখা । আমি ঐ মামার দোকানে বসে ছিলাম । কেন জানি মনে হচ্ছিল মেয়েটা আসবে !
বসে বসে চা খাচ্ছি ঠিক তখনই পেছন থেকে কেউ আমার কাধে হাত রাখল । পিছনে তাকিয়ে দেখি সে ।
-হাই । কি খবর ?
-ভাল ।
-চিন্তে পারলে আমাকে ?
খানিকটা কনফিউজ ছিলাম কিন্তু তবুও বললাম
-তুমি লিরা !
মেয়েটি কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইল । তারপর বলল
আমি জানতাম তুমি আমাকে ঠিকই চিনবে ।
যাক ধারনা ঠিক হয়েছে । এ লিরাই ।
-কিন্তু তুমি এতো ...
আমার মুখের কথা কেড়ে নিয়ে লিরা বলল
-কবছর পরে দেখা হচ্ছে ?
-পাঁচ বছর তো হবেই !
-এই সময়ে কত কিছু চেঞ্জ হয় !
-হুম । আমাকে মনে রেখেছ ?
লিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোমাকে মনে রাখবো না ? এক মাত্র তুমিই ছিলে যে কেবল আমার মনের সাথে বন্ধুত্ব করেছিল । অন্যেরা তো কেবল আমার মোটা শরীরটাই দেখতো ।
আসলেই লিরা অনেক মোটা ছিল ।
মোটামুটি সবাই ই ওকে নিয়ে হাসি মশকরা করত । আমি নিজেও করতাম । কোনদিন চিন্তা করি নি ওর মনের অবস্থা কেমন হবে । একদিন টিফিন পিরিয়ডে লিরা দেখলাম স্কুলের পেছনে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদতে । ঐদিন সকালেই ওকে নিয়ে একটু হাসাহাসি করেছিলাম ।
নিজের কাছে এতো খারাপ লাগল । খুব বেশি অপরাধী লাগছিল নিজের কাছে ।
স্কুল ছুটির পরে আমি লিরার জন্য অপেক্ষা করছিলাম । লিরা এমনিতে সবার পরে বের হত । আমি ওর পথ রোধ করে দাড়ালাম । আমাকে ওভাবে দাড়াতে দেখে লিরার মুখটা একটু কালো হয়ে গেল ।
-বাসায় যাবে ?
-না ।
-টিউশনী ?
-হুম ।
-আজকে না গেলে হয় না ?
-কেন ?
-তোমাকে এক জায়গায় নিয়ে যেতাম !
-কেন ? আমি তোমার সাথে কেন যাবো ?
-কারন আমাকে একটা সুযোগ দেওয়া উচিত্‍ !
-কিসের সুযোগ ?
-আমি একটা অপরাধ করেছি সেই অপরাধটার প্রাশচিত্ত করার সুযোগ ।
-কি অপরাধ ?
-একজনের মনে কষ্ট দিয়েছি ।
লিরা কিছুক্ষন তাকিয়ে রইল আমার দিকে । বোঝার চেষ্টা করছিল যে আমি ওর সাথে ফান করছি কি না ! আমি বললাম
-দেখো আমি সবার সাথে এমনি ইয়ার্কি ফাজলামি করি । কিন্তু কাউকে কষ্ট দিতে চাই নি কোন দিন ।
লিরা আমার কথা শুনছিল মন দিয়ে ।
আমি জানি আমি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি । একটা সুযোগ দাও ।
লিরা রাজি হল । ঐ দিন লিরাকে নিয়ে অনেক ঘুরলাম । প্রথম প্রথম ও একটু অস্বস্থি বোধ করছিল তারপরে ঠিক হয়ে গেল । পার্কে ঘুরতে গেলাম ফুচকা খেলাম । নিজে হাসলাম ওকে হাসালাম । যদিও মানুষজন ওকে আর আমাকে দেখে কেমন চোখে তাকাচ্ছিল । আমাদের ঐ দিকে তাকানোর টাইম কই ?
সন্ধ্যার সময় যখন ওকে বাসায় পৌছে দিলাম ওর চেহারায় কেমন একটা চমক ছিল । আমি বললাম
-তুমি আমাকে মাফ করেছ তো ?
লিরা হেসে বলল
-আমি আমার সারা জীবনে এতো চমত্‍কার সময় কাটাই নি ।
-আহা ওযেট কর না । সামনে আরো মজা হবে ।
-তাই ?
-হুম । আচ্ছা আমি যাই । কালকে দেখা হবে আবার ।
-হুম ।
হঠাত্‍ আমার কেন জানি একটু দুষ্টামী করতে মন চাইলো । লিরাকে বললাম
-একটু চোখ বন্ধ কর তো ।
-কেন ?
-আহা কর না ।
লিরা চোখ বন্ধ করলো । আর আমি তখনই ওর গালে টুপ করে একটা চুমু খেলাম । ওর চোখ সঙ্গে সঙ্গে খুলে গেল । ওর চোখের দিকে তাকিয়ে মনে হল খুব অবাক হয়েছে ।
খুব বেশি অবাক !
-এটা কি করলা ।
-কিছু না । রাগ কর কেন ?
আমি ওকে টাটা জানিয়ে চলে এলাম ।

সেই মোটা লিরা আজ আমার সামনে এটা ভাবতেই অবাক লাগছে । লিরা এখন যেমন স্লিম হয়েছে দেখতেও তেমনি সুন্দর হয়েছে । আর নিজেকে তেমনী মাবে প্রেজেন্ট করতে শিখেছে ।
-এই কি ভাবো ?
-কিছু না । তোমাকে দেখতেছি ।
-তুমি আসলেই লিরা তো ?
-কেন ? বিশ্বাস হচ্ছে না ?
-না মানে তুমি এতো সুন্দর হলে কিভাবে ?
লিরা আমার কথার জবাব না দিয়ে একটু রহস্যময় হাসি দিল । আমি বললাম
-ইস ! আবার যদি ঐ সময়টা পাওয়া যেত !
-কোন সময়টা ?
-ঐ যে তোমাকে নিয়ে ঘুরতাম । আর ...
-আর ?
-সন্ধ্যা বেলা যখন তোমাকে বাসায় পৌছে দিতাম তখন !
-তখন .?
-অপু তুমি ফাজিলের ফাজিলই আছো ।
-কিন্তু তুমি অনেক বদলেছো সুন্দরী !
-হয়েছে । এবার থামো ।
আমি বললাম
-আজকে সারা দিন তোমাকে নিয়ে ঘুরবো । তারপর সন্ধ্যার সময় তোমাকে বাসায় পৌছে দিব । সন্ধ্যা । আহা ! কতদিন এই রকম সন্ধ্যা আসে নাই ।
-তাই না ?
লিরাকে মিচমিচ হাসতে দেখলাম ।
-তুমি আসলেই ফাজিলই রয়ে গেছ !!
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩২
২০টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×