somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নীলুর ছেড়ে যাওয়ার গল্প

২১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-এই দেখো তোমার জন্য ফুল নিয়ে এসেছি ।
আমার কথা শুনেও নীলুর মুখের কোন ভাব পরিবর্তন হল না । গম্ভীর মুখ গম্ভীরই রইলো ।
আমি আবার বললাম
-আরে দেখো ! বেলী ফুল । তোমার পছন্দের ফুল । জনো অফিস থেকে আসছিলাম তখন দেখি একটা পিচ্চি এই ফুল গুলো বিক্রি করছে । বেলী ফুল কেউ এই খোলা বিক্রি করে বল ?
নীলুর মুখের ভাব তবুও পরিবর্তন হল না । এই মেয়েটা হঠাৎ করে এমন গম্ভীর হয়ে উঠল কেন ?
একটা সময় ছিল বাসায় আসার সময় ওর জন্য কিছু না আনলে গাল ফুলিয়ে বসে থাকতো । পিচ্চি মেয়েরা বাবা মার কাছে কিছু আবদার করে না পেয়ে যেমন মুখ করে থাকে ঠিক তেমন ভাবে বসে থাকতো । তখন নীলুর চেহরার একটা আলাদা ভাব থাকতো । একটু অভিমান একটু দুষ্টামী ! আমার দেখতে মজাই লাহতো ।
তবুও আমি প্রতিদিনই কিছু না কিছু নিয়ে আসতাম ।
নীলু সব থেকে বেশি খুশী হত ফুল আনলে । আর বেলী ফুল আনলে তো কথাই নাই ।
কিন্তু এই এখনকার গাম্ভীর্যের কাছে সব কিছু কেমন যেন অন্য রকম লাগছে । কিছুতেই সেই পুরানো নীলুকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না ।
আমি নীলুর হাত ধরতে গেলাম । কিন্তু ও ধরতে দিল না ।
-কি হল এমন কেন করছো ?
হঠাৎই লীনুর চেহারায় কেমন একটা রাগের ভাব দেখতে পেলাম । বেশ কর্কশ গলায় বলল
-জানো না আমি এমন কেন করছি ?
আমি চুপ করে যাই । আসলে আমি জানি নীলুর রাগের কারনটা কি ?
আমি আর কিছু বললাম না । সত্যি বলতে কি আমি আর কিছু বলতে পারলাম না ।
অফিসের কাপড় ছাড়ার জন্য শোবার ঘরের দিকে যাবো ঠিক এমন সময় নীলু পেছন থেকে বলে উঠল
-আমি আর তোমার সাথে থাকবো না !
গত কালকেই নীলু কথাটা বলেছিল ! রাতের খাবার সময় ! আমি প্রথমে ভেবেছিলাম একটু রাগ থেকে কথাটা বলছে কিন্ত ওর মুখ দেখে মনে হল ও বেশ সিরিয়াস !
গত কালকে অনেক বুঝিয়েছি । বলেছিলাম এই রকম হুট হাট করে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না । আর বিয়ে টা তো কোন প্রাইড থেকে কেনা শাড়ি না যে ইচ্ছে হল আর বদলে ফেললাম । ঘুমনোর সময় ভেবেছিলাম হয়তো আর বলবে না এই কথাটা কিন্তু নীলুর মন থেকে কথাটা যাই নাই ।
আমি বললাম
-দেখো কাল রাতেই আমরা এই নিয়ে কথা বলেছি । আর কয়টা দিন অপেক্ষা করি আমরা । এখনই তো .....।
নীলু খুব শান্ত কন্ঠে বলল
-আমি তোমার ঘর করবো না ! যতদিনই হোক তোমার দ্বারা ....।
নীলু কথাটা শেষ করলো না !
আমি বললাম
-চুপ করলে কেন ? শেষ কর লাইন টা ?
নীলু আমার কথার জবাব না দিয়ে বলল
-আমি ব্যাগ গুছিয়ে রেখেছি । ভালই ভালই যদি আমাকে ডিভোর্স দেও তাহলে তো কোন সমস্যা নাই কিন্তু যদি আমাকে কোর্টে যেতে হয় তাহলে কিন্তু আমার মুখ বন্ধ থাকবে না । তোমার অক্ষমতার কথা আমি সবাইকে জানিয়ে দেব ।
-নীলু ! প্লিজ ! এতো তাড়াহুড়া কর না । একটু .......
নীলু আমার কথায় বিরক্ত হচ্ছিল বুঝতে পারছিলাম । বলল
-দেখ সুমন ! আমি কোন ইমপোটেন্টের ঘর করবো না । আমি মা হতে চাই ! বুঝছো তুমি ? মা ডাক শুনতে চাই কিন্তু তুমি আমাকে সেই জিনিস দিতে পারবে না । ঠিক আছে ?
আমি নীলুর কথাটা শুনে একেবারে চুপসে গেলাম । এতো বড় একটা কথা নীলু কিভাবে বলল ?
প্রায় দুই বছর ধরে ওর সাথে আছি । আর কদিন পরেই আমার দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী । এবার ভেবেছিলাম ওকে নিয়ে কাঠমান্ডু যাবো । সব ব্যবস্থা করে রেখেছিলাম কিন্তু মাঝ খান দিয়ে এই ঝামেলা ।

প্রথম বছর থেকেই নীলু খানিকটা অস্থির হয়ে উঠছিল বাচ্চা নেওয়ার জন্য ! আমিই ওকে একটু মানা করছিলাম ।
আরে এতো জলদি বাচ্চা নিয়ে কি হবে ? সবে তো মাত্র আমাদের বিয়ে হল ? একটু আমরা সাথে থাকি ?
নীলু গাল ফুলিয়ে বলত
-একটা বাবু থাকলে কি আমাদের এক সাথে থাকা বন্ধ হয়ে যাবে । তখন আমাদের সংসারটা আরো কত সুন্দর হবে না বল ?
-আচ্ছা ঠিক আছে ! সামনের বছর ! ওকে ?
নীলু না হু না হু করলেো রাজি হয়েছিল !
দিন আসলেই খুব ভাল যাচ্ছিল আমাদের । বলতে গেলে একেবারে পার্ফেক্ট কাপোল ছিলাম ! আমরা যেন দুজনই দুজনকে বুঝতাম । আমি কখন কি চাই নীলু ঠিক বুঝে ফেলতো ! আবার ওর চাহিদা গুলোও আমি বুঝে নিতাম সহজে !
কিন্তু এই আজকের নীলুকে কেমন জানি খুব অচেনা লাগছে !
এতো বেশি অচেনা !

নীলু ব্যাগ নিয়ে বের হয়েই গেল । আমি কেবল অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন ! নীলু যাবে বলেছিল কিন্তু এতো জলদি যাবে ভাবতে পারি নি । দরজা দিয়ে বের হওয়ার সময় কেবল বলে গেল যেন আমি ওর সাথে যেন কোন রকম যোগাযোগ করার চেষ্টা না করি !

আমি কেবল বসে রইলাম কিছুক্ষন চুপ করে ! একবার মনে হল কাজটা কি ঠিক হল ?
নীলু কি কাজটা ঠিক করলো ?
এই ভাবে আমাকে একা ফেলে চলে গেল কেন ? এই ছিল ওর ভালবাসা ?

ভালবাসা ?
আমাদের বিয়েটা কি ভালবেসে হয়েছিল ?
কে জানে ?
আমার এখনও সেদিনের কথা ঠিক মনে পড়ে । বাসার গেট দিয়ে ঢুকতে যাবো এমন সময় একটা আকাশী রংয়ের শাড়ি পরা মেয়ে হঠাৎ আমাকে বলল
-বিশটা টাকা দিন তো ?
-জি ?
আমি আসলে ঠিক বুঝতে পারছিলাম না মেয়েটা কি বলছে ? ২০ টাকা দিয়ে কি হবে ?
আর সব চেয়ে বড় কথা এই ভাবে অপরিচিত কারো কাছ থেকে কোন মেয়ে এভাবে টাকা চাইতে পারে আমার ধারনার বাইরে ছিল !
আমি মেয়েটিকে বললাম
-কি বললেন ? বিশ টাকা ?
মেয়েটি একটু মিষ্টি হেসে বলল
-জি বিশ টাকা । রিক্সা ভাড়া দিতে হবে । রিক্সাওয়ালা দাড়িয়ে আছে । আমার কাছে ভাংতি নাই ! আপনি তো এই বিল্ডিংয়েই থাকেন তাই না ?
-জি !
-কয় তলায় ?
-ছয় তলা !
-আচ্ছা ! আমি দিয়ে আসবো !
আমি মানিব্যাগ খুলে টাকা দিলাম ! মেয়েটা টাকা নিয়ে চলে গেল । রিক্সাওয়ালা কোথায় দাড়িয়ে আছে কে জানে ?
আর একটু সময় অপেক্ষা করার ইচ্ছা ছিল কিন্তু দাড়ানোটা কেমন একটা অশোভন মনে হল ! আমি ফ্ল্যাটে ফিরে এলাম ।
মেয়েটাকে নতুন মনে হল ! এই বাসাতে প্রায় দুই বছর আছি মেয়েটাকে একবারও দেখি নি ! নতুন এসেছে মনে হয় !
মেয়েটার নামও তো জানি না !
কয়তলাট থাকে তাও জানা হল না !
যাক আবার নিশ্চই আসবে !
তখন জেনে নিবো !
কিন্তু মেয়েটি আর এল না ! একবার মনে হল বিশ টাকা গলে গেল মনে হয় ! কিন্তু বিশ টাকা হারানোর থেকে মেয়েটার সাথে আর একবার দেখা হল না এই দুঃখ আমাকে বেশি দুঃখিত করছিল !
প্রায় একমাস পরে মেয়েটির সাথে আবার আমার দেখা ! অফিস থেকে ফিরছিলাম । মেয়েটির রিক্সা আর আমার রিক্সা পাশাপাশি চলে এল ?
মেয়েটি প্রথমে আমাকে দেখ নি । আমিই কথা বললাম !
-আরে আপনি ?
প্রথমে আমাকে চিনতে না পরলেও একটু পরেই আমাকে চিনে ফেলল
-আরে আপনি ? এই খানে ?
-বাসায় যাচ্ছি !
-আমিও তো বাসায় যাচ্ছি !
-আজকে রিক্সা ভাড়া আছে মানে আজকে টাকা ভাংতি আছে তো ? আমার কাছে কিন্তু অনেক ভাংতি আছে ! লাগলে বলবনে ! কেমন ?
মেয়েটি হেসে ফেলল !
আমি বললাম
-আপনি আমাদের বাসায় ঐ বাসাটাতে থাকেন না তাই না ?
একটু হেসে মেয়েটি আবার বলল
-জি ! ঐ দিন আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে বাজি ধরেছিলাম যে পথে যাকে পাবো তার কাছে থেকে টাকা নিবো ! এমনি মজা !
-আচ্ছা !
-আপনার ২০ টাকা আমি ফেরৎ দিয়ে দিচ্ছি !
-না ! না ! ঠিক আছে ! কোন দরকার নাই ! আপনার নাম টা জানতে পারি ?
-আমি নীলু ! আপনি ?
আমি কিছু বলতে যাবো এমন সময় সিগলাম ছেড়ে দিল ! আমি মোটামুটি চিৎকার করেই বললাম নিজের নাম টা !
ভেবছিলাম হয়তো এটাই নীলুর সাথে আমার শেষ দেখা ! কিন্তু আমাদের আবার দেখা হল !!


রাতে ঘুমুবার আগে নীলুর বড় দুলা ভাই ফোন দিল ! কোন ভুমিকা না করেই আমাকে কেবল বলল
-আমি তোমাকে আগেই বলেছিলাম কাজটা তুমি ঠিক করছো না ! এখন ?
আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না !
দুলাভাই সব সময় খুব রসিক মানুষ ! সাবার সাথেই হাসি ঠাট্টা করেন ! পেশায় ডাক্তার । কিন্তু আজকে তার কন্ঠস্বর আসলেই খুব গম্ভীর শোনাচ্ছিল !
কি রে ভাই সবাই এমন গম্ভীর হয়ে গেলে কিভাবে হবে !
বলতে গেলে নীলুর এই বড় দুলাভাইয়ের জন্যই আবার আমার সাথে নীলু দেখা হয়েছিল । মোটামুটি আমাদের বিয়ের ঘটকালীও তিনিই করেছিলেন !
আমি বললাম
-ভাইয়া থাক ! ও রাগ হয়েছে ! চলে আসবে !
-শুনো সুমন মিয়া বেশি ভাল মানুষী ভাল না ! আমি আগেই তোমাকে বলেছিলাম ! এখনও বলছি !
-আচ্ছা ভাইয়া ! আপনি মাথা ঠান্ডা করুন ! আমি নিজেই বলবো ওকে ! সব ঠিক হয়ে যাবে !
যদিও বললাম সব ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু আমি নিজেও খানিকটা কনফিউজ যে সব কিভাবে ঠিক হবে ? নীলুকে কিভাবে বলবো !

পরের এক সপ্তাহ আমার দিন খুব খারাপ গেল ! কোন কিছুই ভাল লাগে না । আসলে এই দুই বছরে প্রতিটা দিন নীলুর মুখ দেখে আমার ঘুম ভেঙ্গেছে । যখনই চোখ মেলে তাকিয়েছি তখনই নীলুকে দেখেছি ! কিন্তু এই সপ্তাহ টা ওকে একটা বারও দেখতে পাই নি ! এমন কি আমার ফোন পর্যন্ত ও ধরে নাই ।
শ্বশুর মশাইকে ফোন দিলাম ! দেখি উনিও ধরে না ! একবার ওদের বাসার গেলাম । নীলু সামনেই এল না । অনেকক্ষন বসে থেকের পর শ্বশুর মশাই নিজেই এল হাতে একটা কাগজ নিয়ে ! আমার দিকে এগিয়ে বলল
-এটা নাও বাবা !
-কি এটা ?
কিছুক্ষন ইতস্তত করেলেন । আসলে ঠিক বলতে পারছেন না । আমি বুঝে গেলাম এর ভিতরে কি আছে । আমি বললাম
-ডিভোর্স পেপার ?
আমার মুখ থেকে কথাটা শুনে যেন একটু হালকা হলেন । কোন রকমে বললেন
-আসলে আমরা কিছুই জানি না । ওর এক বন্ধু আছে এডভোকেট । তার কাছ থেকেই নাকি ও মেনেজ করেছে । ও চাচ্ছে কোন ঝামেলা ছাড়াই যেন সব কিছু হয়ে যায় !
আমি শ্বশুর মশাইয়ের দিকে তাকিয়ে বললাম
-আপনি কি চান ? আমার মেয়ের কার্যকলাপে আপনার সমর্থন আছে ?
এই কথার জবাবেও দেখি তার অস্বস্থি হচ্ছে । বলল
-আসলে জীবনটা তো ওর । ওর উপর তো আমরা কোন কথা চাপিয়ে দিতে পারি না ।
-হুম ! ঠিক আছে । আমি কিছু বলছি না । কিন্তু এই কথা গুলো মনে রেখেন আব্বা !
আমি আর দাড়ালাম না ! আমার কাছে মনে হয়েছিল নীলু আমার কাছে ঠিক ফিরে আসবে ! এতো দিনের চেনা আমি কে এই ভাবে হঠাৎ করেই অচেনা করে দিবে না ! কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম কেবল নীলুই না ওর পরিবারের সবারই মনভাব আমার বিপক্ষে ! যেন আমি গেলেই ওরা সবাই বাঁচে !

অফিস থেকে ছুটি নিলাম এক মাসের ! ঢাকা শহরে আর থাকতে ইচ্ছা করছে না । মোবাইল ফোনটাও বন্ধ করে রাখলাম ! কারো সাথে যোগাযোগ রাখতেও ইচ্ছা করছে না আর । আসলেই রাখতে ইচ্ছা করছে না ।
এতো দিনের পরিচিত মানুষটা যখন অপরিচিত হয়ে গেল তখন কি লাভ এই সম্পর্ক রেখে ?
আসলেই মানুষ কে চেনা বড় দায় !
কে যে কখন কি কারনে তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে তুমি বুঝতেও পারবে না ! কোন মানুষই পার্ফেক্ট না ! দোষ ত্রুটি সবার ভিতর থাকে ! তাই বলে কি এই ভাবে মাঝ পথে একজন কে ছেড়ে চলে যেতে হবে ?
সবাই কি তাই যায় ?
কিন্তু আমি তো ছেড়ে যাই নি ! নীলুর ভিতর ত্রুটি ছিল সেটা জানার পরেও তো আমি ওকে ছেড়ে যাই নি ।
যখন অনেক চেষ্টার পরেও কোন লাভ হচ্ছিল না তখন বাধ্য হয়েই ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম টেষ্টের জন্য । সমস্যা টা কোথায় ?
নীলুর বড় দুলাভাই ই সব কিছু দেখছিল ।
রিপোর্টে যখন ধরা পরলো যে নীলুর মা হওয়ার ক্ষমতা নাই তখন তো আমি ওকে ছেড়ে যাই নি । বরং দুলাভাই কে বলেছিলাম ব্যাপার টা চেপে যেতে । আসলে আমার বউ কে কেউ আঙ্গুল তুলে কিছু বলবে সেটা আমার সহ্য হচ্ছিল না ।
সব দোষ নিজের ঘারে নিয়ে নিলাম । দুলাভাইকে অনুরোধ করে বললাম এমন করে রিপোর্ট বানাতে যেন নীলুর মনে কষ্ট না লাগে !
ও যেন নিজেকে ছোট না ভাবে !
কিন্তু ! ও এই রকম ভাবে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে ভাবতে পারি নাই । আসলেই ভাবতে পারি নি । আসলেই মানুষ চেনা বড় দায় !


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×