somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগার S R Jony এর দুই পাত্রী দেখা এবং পরবর্তী ঘটনা সমুহ

১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সবাই আমার দিকে তাকিয়ে ! বিশেষ করে আমার বাবা । তার একান্ত ইচ্ছা আমি সুমিকে বিয়ে করি ।
কিন্তু মায়ের সুমিকে একদম পছন্দ নয় ।
আমি এখন কই যাই ?
বাড়ির চাচা ফুপুরাও এখন দুইভাগে বিভক্ত । কেউ বলতেছে সুমি আবার কেউ বলতেছে ইরিন !
আমি এখন কোথায় যাবো ??
নাহ এখানে আসাটাই ঠিক হয় নাই । ঢাকা থেকেই টুক করে বিয়ে করে ফেলতাম । কোন ঝামেলা হত না । আমার বড় বোন আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-শোন জনি, আমাদের সবারই মেয়ে পছন্দ হয়েছে । সুমিই ঠিক আছে । আমার তো মনে হয় না আর মেয়ে দেখার দরকার আছে ?
ফুপু একটু দুরে বসে ছিলেন । ফুপু আপা কে থামিয়ে দিয়ে বলল
-কি দেখে তুই সুমিকে পছন্দ করলি ?
-ফুপু কি বলছো তুমি ? পছন্দ করার মত সুমির সব কিছু আছে ।
ফুপু বলল
-সাদা চামড়া ছাড়া আর কিছুই সুমির নাই । সুন্দরী মেয়ের সাথে চট করে প্রেম করা যায় কিন্তু বিয়ে করার জন্য কেবল সৌন্দর্য যথেষ্ঠ নয় । ইরিন এই দিক দিয়ে সুমির থেকে অনেক এগিয়ে ।
বড় আপা হঠাৎ গরম হয়ে গেল । বলল
-ঐ মেয়েকে আমি খুব ভাল করেই দেখেছি । জনির সাথে মানাবে না কিছুতেই ।
বাবা দেখলাম বড় আপাকে সমর্থন দিলেন এই দিক দিয়ে ফুপুকে মা সমর্থন দিলেন ।
মায়ের এক কথা । কেবল রূপবতী বউ নিয়ে তার চলবে না । সাথে গুনবতী বউও লাগবে ।
বাড়ির উঠানে সবাই এই নিয়ে তর্কাতর্কী করছে । আমি উঠান ছেড়ে পিছনের বাগানটাতে চলে এলাম । সূর্যটা ডুবেছে অনেক আগেই । বাড়ির এতো ঝামেলার ভিতরেও আমার মনটা ভাল হয়ে গেল ।
চাঁদের আবছা আলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে চারিদিকে । ঝিঁঝিঁ ডাকার আওয়াজ আসছে ।
কি আশ্চার্য ! একটানা ডেকে চলেছে । যেন কন ক্লান্তি নাই ! ঢাকায় এই আওয়াজটা পাওয়া যায় না কিছুতেই । অনেক আগে যখন গ্রামে আসতাম তখন রাতের বেলা এই আওয়াজটা কান পেতে শুনতাম । পুরানো কত কথা মনে পড়ে যাচ্ছে ।
আরো কদিন থাকতে পারলে ভাল হত । কিন্তু পরিস্থিতি এমন একটা দাড়িয়েছে যে থাকা যাবে না । চট করে মেয়ে দেখতে হবে । বিয়ে করে ঢাকা যেতে হবে ।
এমন একটা ভাব আমি যেন বিয়ে করতে না বাজার করতে এসেছি । বাজারে যাও । দুইটা বোয়াল মাছের ভিতর একটা মাছ পছন্দ কর । ব্যাগে ভর তারপর বিদায় হও ।
আরে এতো জলদি এই কাজ হয় নাকি ?
বিয়ে করা আর বাজার করাটা কি এক নাকি ? কিন্তু সেই কাজটাই আমাকে করতে হচ্ছে । আজকে বাজারে গিয়ে বোয়াল মাছ পছন্দ করতে হচ্ছে ।
আজকে গিয়ে একটা মাছ মানে একজন কে দেখে এসেছি । কালকে গিয়ে দেখতে হবে আর একজনকে তারপর পছন্দ করতে হবে কোনটা যাবে আমাদের সাথে !
অবশ্য আজকের মেয়েটার চেহারা বেশ সুন্দর ছিল । সুমি নাম মেয়েটার । এইবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে । পরীক্ষার রেজাল্টও বেরিয়ে কিন্তু মেয়ে ঠিক কলেজে ভর্তি হতে পারে নাই । আর মেয়ের নাকি সেদিকে খুব একটা আগ্রহও নাই । সারা দিন স্টার জলসা আর জি বাংলা নিয়ে আছে । ইন্ডিয়ান সব নায়কদের নাম নাকি তার নখদর্পনে । মেয়ে সারাদিন এই নিয়েই আছে ! বাসা থেকেও কিছু বলে না ! একমাত্র মেয়ে ! আদরের মেয়ে !
মেয়েকে বলা হয়
-তোমার কি করতে ভাল লাগে ?
প্রশ্নটা করলো বড় আপা । মেয়ের উত্তর শুনে আমার গলা শরবত আটকে গেল । আমি সবে মাত্র লেবুর শরবতটা এক চুমুক দিয়েছি তখন মেয়ে বলল
-ভারুন ধাওয়ালের মুভি দেখতে আমার খুব ভাল লাগে ।
আমি কোন মনে চুমুক দেওয়া শরবত টুকু গলা দিয়ে নামিয়ে দিলাম । তারপর আসতে করে গ্লাসটা নামিয়ে রাখলাম সামনের টেবিলের উপর । আর কিছু মুখে নেওয়া ঠিক হবে না । মেয়ে আবার কোন প্রশ্নের উত্তর কি দিবে শেষে গলায় কিছু আটকে গিয়ে কেলেঙ্কারী বেঁধে যাবে । আমার গ্লাস নামিয়ে নেওয়া দেখে মেয়ের বাবা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি বাবা ? শরবতে মিষ্টি হয় নি ? গ্লাসটা নামিয়ে রাখলে কেন ।
-না না চাচা । ঠিক আছে । মিষ্টি কম না একটু বেশি হয়েছে । আমি একটু কম মিষ্টি খাই ।
-আরে কি বল ! মিষ্টি খাওয়ার এই তো বয়স ? কম খেলে কি হবে !
এই বলে ভদ্রলোক গলা ছেড়ে হাসতে লাগলো । এতে হাসির কি আছে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না ।
দেখলাম ঘরের ভিতর সবার মধ্যেই হাসিটা প্রবাহিত হচ্ছে । তখনই আমার পাত্রীর সাথে চোখা চোখি হল । সুমি চোখের দিকে তাকায়ে মনে হল মেয়েটি আসলেই সুন্দরী । তার উপর বেশ প্রশাধনী ব্যবহার করেছে । মনে হয় পার্লার থেকে সেজে এসেছে । কিন্তু মেয়েটার বয়সটা একটু কম মনে হল না ?
যাক ! মেয়েটা দেখলাম লেহেঙ্গা টাইপের কিছু পরেছে । আরো অনেকক্ষন কথা বার্তা চলল । সুমিকে আমাদের সবাই প্রশ্ন করছিল । কি করে না করে ? সামনে কি করার ইচ্ছা আছে । এক পর্যায়ে কথা বার্তা রাজনীতির দিকে টার্ন নিলো !
পাত্রীর বাবা একজন নাম করা রাজনীতিবীদ ! এলাকায় বেশ সুপরিচিত !

ঝিঁঝিঁ পোকার ডাকটা মনে হয় একটু বেড়েছে ! নাকি চারিদিকের আওয়াজ টা একটু কমে গেছে ? অবশ্য গ্রামে রাত নামে জলদি । মানুষ জলদি ঘুমায় । আমি রাতের নিরবতা উপভোগ করতে লাগলাম ।
-জনি সাহেব !
আমি চট করে পিছনে তাকালাম ।
এতো রাতে কে এল ?
তাও আবার মেয়ে কন্ঠ ?
কে আমাকে ডাকছে ?
গ্রামে শুনেছি ভুত প্রেত থাকে ! দাদী নানীর কাছে কত গল্প শুনেছি । পেত্নীর পাল্লায় পড়লাম নাকি ? যেহেতু মেয়ে কন্ঠ ডাক শুনলাম । আমি বললাম
-কে ?
-আমি !
-আমি কে ?
খানিকক্ষন নিরবতা । তারপর দেখলাম অন্ধকারের ভিতরে একটা আকৃতি আমার দিকে এগিয়ে আসছে । আমার থেকে দুতিন হাত দুরেই এসে আকৃতিটা থেমে গেল । চাদের আলোয় আমি মেয়েটার চেহারা দেখলাম । বলতে গেলে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ।
চাঁদের আলোর আবছা দেখাচ্ছে মেয়েটাকে । একটা মোহনীয় আবেস তৈরি করেছে আমার মনের ভিতর !
এই মেয়ে তো পেত্নী হতে পারে না । পরী হলে হতে পারে ! কিন্তু পরীর পাখনা কই ?
পরী দেখি কেবল একটা সাদা রংয়ের সেলোয়ার কামিজ পরে এসেছে । আমি বললাম
-আপনি কি পরী নাকি ?
-পরী ?
মেয়েটি হেসে উঠল । চাঁদের আলোতেই পরীর মন মাতানো হাসি দেখে প্রায় পাগল হয়ে গেলাম ।
-আপনি আসলেই মজার মানুষ । আপনার সম্পর্কে যা শুনেছি সত্যি ! যাক সে কথা, আপনাকে কয়েকটা জরুরী কথা বলতে এসেছি ।
আমি চুপ । আকাশের পরী আমাকে কোন প্রয়োজনীয় বার্তা দিতে এসেছে ! পরী বলল
-বলব ?
-বলুন ।
কিছুক্ষন ইতস্ততঃ তারপর পরী বলল
-আসলে ঠিক কথা না একটা অনুরোধ করতে এসেছি ।
-বলুন ।
-কালকে তো আপনি একজনকে দেখতে যাবেন তাই না ? আজকেও একজন কে দেখে এসেছেন ?
বাহ ! আমার বিয়ের খবর এতো দুর পৌছে গেছে । সেই খবর নিতে স্বয়ং পরী নিচে নেমে এসেছে ।
যাক, এই পরী নিশ্চই এখন আমাকে একটা পরামর্শ দিতে পারবে যে আমার কোন মেয়েকে বিয়ে করা উচিৎ। আমি বললাম
-হ্যা ।
-আপনি দুজনের কাউকে বিয়ে করবেন না ।
আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-কেন ?
পরী কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বলল
-দেখুন এই গ্রামে ঐ দুই পরিবারই বেশ প্রভাবশালী আর অবস্থা সম্পন্ন পরিবার । আপনার বিয়েটা নিয়ে পুরো গ্রামে এক ধরনের ঠান্ডা প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে । আপনি যদি এক জনকে রেখে অন্য জনকে বিয়ে করেন তাহলে অন্য পরিবারটি পরাজিত হবে । মানসম্মানের একটা প্রশ্ন ।
-হুম ।
-যদি একজন কে আপনি বিয়ে করেন তাহলে অন্য পরিবারের সাথে আপনাদের সম্পর্ক নষ্ট হবে । দুই পরিবারের মধ্যেও একটা ঝামেলা বাঁধবে !
-তাই নাকি ! কি আশ্চার্য !
-জি ! আপনি জানেন আজ সকালে পাড়ার খেলার মাঠে একটা মারামারি হতে গিয়ে হয় নাই !
-সত্যি বলছেন আপনি ?
-জি ! আপনার কাছে অনুরোধ রইলো রাখবেন !
-আচ্ছা আমি দেখি !
-আচ্ছা ! আমি যাই !
-এখনই যাবেন ?
-হুম ! যেতে হবে !

পরী চলে গেল । আম তাকিয়ে রইলাম তার যাওয়ার দিকে !
পরদিন বিকালে আবার সেই পাত্রী দেখার পালা । এই পরিবারটিও গ্রামের বেশ বনেদি পরিবার ! মেয়ের বাবা বিজিনেস করেন, চাচা বর্তমান চেয়ারম্যান, দাদা ব্রিটিশ পিরিয়ডে স্থানীয় সরকারি কর্মকরতা ছিলেন, বংশ মর্জাদা ভাল, গ্রামে প্রভাবশালী, আর্থিক সচ্ছল, গ্রামেই বিল্ডিং এর ঘর। মেয়ে আবার সর্ব গুনে গুনান্বিত ! অনার্সে পড়াশুনা করে ! সব কিছুই ভাল ! কিন্তু মেয়ে নাকি একটু কালো ! এটাই নাকি প্রবলেম !
আবার সেই কথা বার্তা ! মেয়ে দেখা ! মেয়ে ঘরের ভিতর ঢুকলো ! সবাইকে সালাম দিল ! ঠিকই আমি একটা ধাক্কার মত খেলাম !
কারন কন্ঠটা আমার পরিচিত !
কালকে রাতে আমি যাকে পরী ভেবে ছিলাম সেই কন্ঠস্বর !
আমি মেয়েটির দিকে তাকালাম ! ইরিন নাম মনে হয় !
কালো না ! শ্যমলা ! কালকের মত আবছা আলো না ! তবে আমার চিনতে বিন্দু মাত্র কষ্ট হল না যে কালকের মেয়েটাই এই মেয়েটা !
কালকের পরী !
একটা মেয়ে হয়ে কিভাবে কালকে মেয়েটা বলল যে আমি যেন কাউকেই পছন্দ না করি !
গ্রামের কথা ভেবে ?
আসন্ন ঝামেলার কথা ভেবে ?
তার মানে মেয়েটা কেবল নিজের কথাই চিন্তা করে না ! সবার কথা চিন্তা করে !
আমার মা দেখলাম ইরিনেকে অনেক কথাই জিজ্ঞেস করছে ! স্পষ্টই মায়ের পছন্দ হয়েছে ! বিশেষ করে মা ইরিনের রান্না বান্নার খোজ নিচ্ছেন !
কি কি রাধতে পার এই সব আর কি !
জানা গেল আমার পরিবেশন কৃত সব কিছুই তার নিজের হাতের রান্মা করা !

মেয়ে দেখা শেষ আমরা বের হলাম ! জানানো হল আমাদের সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে !


পরদিন সকালেই আমি ঢকায় চলে আসি ! মা আর বাবাকে স্পষ্টই জানিয়ে দেই যে কোন মেয়ে আমার পছন্দ হয় নাই ! যদিও দুজনকেই আমার মনে ধরেছিল । বিশেষ করে ইরিন কে ! কিন্তু আমার বিয়ের ফলে যদি গ্রামে আসলে একটা ঝামেলার ব্যপার হয়ে যায় তাহলে ?


প্রায় তিন বছর পরের কথা ! একদিন লাঞ্চের পর অফিসের কাজে একটা ব্যাংকে গেছি ! কিছু লোনের ব্যাপারে কথা বলার জন্য ! বসে আছি এসিষ্ট্যান্ট ম্যানাজারের সাথে দেখা করার জন্য ! বেশ খানিকক্ষন বসে থাকতে হল ! আমাকে অবশ্য এই সময়েই এপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হয়েছিল !

যখন ঢুকতে পারলাম তখন প্রায় বিকেল হয়ে গেছে ! যখন এসিষ্ট্যান্ট ম্যানেজারের দিকে চোখ গেল তখনই চোখ চরখ গাছ !
ইরিন !
সেই দিনের সেই পরী ! আজ এই খানে ?
এই ব্যাংকের এসিষ্ট্যান্টে ম্যানজার !
মাইগড !
পরী আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন ! ওকে দেখে মনে হল না যে ওকে আমাকে দেখে খুব একটা অবাক হয়েছে ! যেন জানে !
-ভাল আছেন ?
একটু হেসে ঐ আগে আমাকে জিজ্ঞেস করলো !
-হুম ! তুমি ভাল আছো ?
একবার মনে হল তুমি বলে আবার ভুল করলাম নাকি ? ও যদি আবার রাগ করে !
কিন্তু তেমন কিছুই হল না !
-হুম !
-তুমি জানতে আমি আসবো ?
-হুম ! আপনি যখনই এপোয়েন্টমেন্ট নিয়েছেন তখনই জানি ! তবুও শিওর হওয়ার জন্য একট খোজ নিয়ে রেখেছি !
-এই জন্য বিকেল বেলা আসতে বলেছ ?
-হুম !
ইরিন হাসলো ! সেই মন মাতানো হাসি ! আম চেয়ে রইলাম কিছুক্ষন !

তারপর..... ???
থাক ! সব কথা শুনতে নাই ! বাকি কথা জনি ভাইয়ের কাছে থেকে শুনে নিয়েন ! ;)


(গল্পটি জনি ভাইয়ের স্টাটাস এবং অনুমুতি সাপেক্ষে লেখা)
জনিভাইয়ের স্টাটাস

Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৫
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×