somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিশি, আমি এবং নিশির রাগ ভাঙ্গানোর গল্প !!

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-এই ! এই !
-কি ?
-ওরে বাব্বাহ ! রাগ করে আছো ?
কোন কথা নাই ! আমি নিশিকে আবার বললাম
-রাগ করে আছো ?
-বুঝো না ? তুমি নিশ্চই কচি খোকা নও ?
-তা তো বুঝলাম ! কিন্তু নারী মন কখন কি যে চায় স্বয়ং ওবামাও কনফিউজ হয়ে যায় !
-ওবামা কনফিউজ হয়ে যায় মানে কি ? ফাজলামী করতেছো তুমি আমার সাথে ?
-আরে আরে রাগ কর কেন ? আমি বোঝাতে চেয়েছি যে দুনিয়ার সব চেয়ে ক্ষমতাধর মানুষটাও নারীর মন বুঝতে পারে না ! সেখানে আমি তো নাদান বাচ্চা ! এখনও গ্রাজুয়েটও হই নাই !
-এই তুমি কি বললা ?
-কি বললাম ?
-তোমাকে না বলেছি গ্রাজুয়েশন নিয়ে আমার সাথে কথা বলবা না ! তোমাকে না বলেছি গ্রাজুয়েট নিয়ে আমাকে খোটা দিবা না ?
-খোটা ?
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম এমন একটা ভাব করলাম ! মানে সরাসরি হলে হলে নিশি হয়তো আমার মুখের এক্সপ্রেশন বুঝতে পারতো কিন্তু ফোনে রয়েছে বলে মুখ দিয়ে একটু অবাক হওয়ার আওয়াজ করলাম !
-এই এমন আওয়াজ কেন করতেছ ? মনে হচ্ছে কুকুর কানতেছে !
নাহ ! এই মাইয়ার সাথে কথা বলেও শান্তি নাই !
আমি বললাম
-আমি অবাক হয়েছি বুঝাতে চেয়েছি ! জীবনের প্রথম কাউকে শুনলাম যে তাকে গ্রজুয়েট বললে খোটা দেওয়া হয় ! আরে তুমি তো গ্রাজুয়েট ....।
-একদম চুপ !
-আচ্ছা চুপ ! এই তো চেইন আটকে দিলাম !
-চেইন আটকে দিলাম মানে ? আবার ফাজলামো শুরু করেছ ?
-আরে বাবা ফাজলামো করলাম কোথায় ?
আমি বললাম
-আমি আমার মুখের চেইন আটকে দিলাম ! তুমি যা বলবে তাই !
-আচ্ছা তাহলে ফোন রাখো !
-আরে আরে .......
-কি ?
-যে জন্য ফোন করেছি সেটাই তো বলা হল না !
-কি জন্য ফোন করেছ ?
-একটু বারান্দায় আসবে ? দেখো আকাশে কি চমৎকার চাঁদ উঠেছে ?
-চাঁদ ? এখন বাজে বেলা তিনটা এখন চাঁদ পেলে কোথায় তুমি ?
-মানে !! এখন না উঠবে আর কি ? এখন এমনি তাকাও ! চাঁদ যখন উঠার উঠবে !
-দেখ অপু ! আমার মাথা ধরেছে ! তোমার সাথে কথা বলতে ভাল লাগছে না !
-আসো না একটু বারান্দায় ! রাগ করেছ বুঝলাম ! একটু আসো প্লিজ !

কিছুক্ষন কোন কথা হল না ! একবার ভাবলাম নিশি হয় তো ফোন রেখে দিয়েছে ! চোখের সামনে মোবাইল এনে দেখলাম রাখে নি ! খুব রাগ না করলে এটা স্বাধারনত নিশি করে না !
আজকেও ও খুব বেশি রাগ করে নাই আমার যতদুর মনে হচ্ছে । কিন্তু প্রত্যেক বয়ফ্রেন্ডের এটা দায়িত্বের ভিতরে পরে তার গার্লফ্রেন্ডের রাগ ভাঙ্গানো ! না হলে সম্পর্ক ভেঙ্গে যেতে পারে !
কিছুক্ষ পরেই নিশিকে বারান্দায় দেখতে পেলাম ! কানে হেড ফোন লাগিয়ে বারান্দায় এসে হাজির । ওর কোলে টিংকু !
টিংকু হচ্ছে ওর বিড়ালে নাম ! বড় আদরের বিলাই !
-হ্যালো !
-হুম !
-তোমার টিংকু কেমন আছে ?
-ভাল !
নিশি মনে হয় আমাকে এখনও দেখে নাই ! দেখলাম টিংকু কে নিয়েই ব্যস্ত !
-নিশি !
-হুম !
-একটু এদিকে তাকাবা ? এই বাম দিকে ? ল্যাম্পপোষ্টের দিকে ! দেখো একটা অসহায় ছেলে কতক্ষন ধরে দাড়িয়ে আছে ।
-অসহায় ?
-অসহায় না বল ? বেচারার গার্লফ্রেন্ড তার উপর রাগ করে আছে । এর থেকে আর কি হতে পারে ?
-তা রাগ করার কাজ না করলেই হয় !

আসলেই রাগ করার কাজ না করলেই হয় ! কিন্তু একটা স্টাটাসে লাইক না দেওয়া কি রাগ করার পর্যায়ে পরে ? কাল রাতেই এর জের ছিল! তার উপর আজকে সকালে নিশি একটা স্টাটাস দিয়েছিল ! আমার চোখ এড়িয়ে গেছে । আর যাবো কোথায় ! কালকে আমি কথা শুনিয়েছি আর আজকে ও সেইটার শোধ নিচ্ছে !
অবশ্য আগেই বলেছি স্বয়ং ওবামা যেখানে নারীর মন বুঝতে অক্ষম আমি সে খানে কোন ঘাটে মাঝি ! যাই হোক আজকে নিশিকে কোথাও নিয়ে গেলে হয়তো ওর মন ভাল হবে !

-একটু নিচে আসবে ?
-কেন ?
-ও যে তুমি আমার কাছে টাকা পেতে না ? টাকা গুলো ফেরৎ দিতাম ।
-আবার ফাজলামী শুরুর করেছো ?
-আরে বাবা ! এতো দুর থেকে তোমার সাথে দেখা করতে এলাম । একটু মিষ্টি করে কথা বলবে, নিজে থেকেই নেমে আসবে তা না ! কেন ? কি ? এতো প্রশ্ন করতে পারো তুমি ? তোমার তো ......।
থাক কথাটা আর শেষ করলাম না ! আবার বললাম
-আসো প্লিজ ! আর শুনো একটু হাতে সময় নিয়ে এসো !
-মানে কি ?
-মানে হল বাসায় বলে এসে একটু সময় লাগবে তোমার ফিরতে !

নিশি কিছু জিজ্ঞেস করতে গিয়েও করলো না ! দেখলাম বারান্দা থেকে ভিতরে চলে গেল ! আমি ওর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম !

কাল রাতে নিশির সাথে একটু খারাপ ব্যাবহার করে ফেলেছিল ! কালকে যদিও ও আমাকে কিছু বলে নাই । কারন দোষ খানিকটা ওর ছিল ! কিছু না বললেও ওর মনটা খারাপ হয়েছিল বুঝতে পেরেছিলাম ! তখনই ইচ্ছা ছিল আজকে ওকে নিয়ে ওর পছন্দের জায়গায় যাবো ! ওকে কষ্ট দিলে সে মুছে দিতে হয় ! না হয় কষ্ট টা জমতে জমতে অনেক লম্বা হয়ে যায় !


নিশিকে যতবার এখানে নিয়ে আসি নিশির আনন্দ কে দেখে ! বিশেষ করে এই কাশ বনের এই পুকুর পাড়টা ওর অনেক বেশি পছন্দ ! এখানে একটা বড় শান বাঁধানো পুকুর আছে ! চারিদিকে কাশের বন আর মাঝ খানে এই বড় পুকুর টা !
নিশি এখানে পা ডুবিয়ে বসে থাকতে অনেক পছন্দ করে !
নিশি নিজের চুরিদারটা একটু গুটিয়ে পানিতে পা ডুবিয়ে বসে আছে ! আর ক্ষনে ক্ষনে পানির ছিটিয়ে দিচ্ছে ! একবার আমার দিকে একটু পানি ছিটিয়ে দিল !
-এই !
-কি ?
আমি হাসলাম ।
-কিছু না ! মন ভাল হয়েছে ?
-না !
যদিও নিশির মুখ দেখে মনে হচ্ছে না যে ওর মন খারাপ আছে এখনও মন খারাপ ভাল না হওয়ার কোন কারন নাই !
আমি বললাম
-এখনও ভাল হয় নাই ?
-না ! কাল রাতে আমি একটুও ঘুমাই নাই ! তুমি...।
-তাই ? ঘুমাও নাই ? আমি ঘুমাই নাই !
-তুমি আমাকে কষ্ট দিলে কেন ?
-আমি কষ্ট পাই নি বুঝি ! দোষ কিন্তু তোমার ছিল !
এবার দেখলাম নিশির মুখটা একটু গম্ভীর হয়ে গেল ! পানি থেকে পা তুলে উঠে গেল ! হাটতে লাগলো কাশ বনের ভিতর দিয়ে !
আমি নিশির পিছন পিছন গেলাম !
-কোথাও যাও ?
-যে খানে ইচ্ছা ! সব দোষ তো আমারই ! আমি তো দুষী মাইয়া !
নিশির কথা শুনে আমি হেসে ফেললাম !
-আরে শুনো না ?
-না ! শুনবো না !
-নিশি ! বাবু ! একটু শুনো !

দেখলাম আমাদের পাশ দিয়ে একটা পিচ্চি মত ছেলে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছে । ছোটা বেলায় আমরা যেমন করে সাইকেল চালানো শিখতাম তেমন করে ! সাইকলেটা পিচ্চিটার তুলনায় একটু বড়ই ! নিশ্চই বিকেলে বেলা ঘুরে বেড়েচ্ছে । এখানে অবশ্য অনেকেই আসে বেড়াতে ! জায়গা টা সুন্দর !
নিশিকে দেখলাম কাশের ফুলে হাত দিয়ে হাটছে আপন মনে ! আমি পিচ্চি ছেলেটার কাছে গিয়ে বললাম
-তোমার সাইকেল টা একটু ধার দিবে ?
আমার কথা শুনে পিচ্ছিটা একটু সন্দেহর চোখে দেখছে ।
-কেন ?
আমি নিশি কে দেখিয়ে বলল
-ঐ মেয়েটাকে দেখছো না ?
-হুম !
-মেয়েটা আমার উপর রাগ করেছে ! ওকে যদি সাইকেলে নিয়ে একটু ঘুরি তাহলে হয়তো একটু কাজ হতে পারে !
পিচ্চিটার বয়স খুব বেশি হলে ১০/১২ বছর হবে । নিশ্চই স্কুলে পড়ে ! এটুকুতো বোজারই কথা যে নিশির সাথে আমার কি সম্পর্ক !

পিচ্চিটা একটু কি যন ভালবো ! তারপর আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে বলল
-আইচ্ছা ! তয় ? বেশি দুরে যাইেবন না কিন্তু !

আমি সাইকেল নিয়ে নিশির পাশে হাজির হলাম ! প্রথমে আমাকে লক্ষ্য না করলেও একটু পরে যখন আমার দিকে তাকালো তখন নিশির চোখটা আনন্দে চকচক করে উঠলো !
-এটা কোথায় পেলে ?
-কোথায় পেলাম সে তো জরুরী না ! তুমি চড়তে চাও ?
-না ! আমি তো ........
-নিশি ! এমন কেন কর ? এই যে আমরা এতো দুর এলাম ! কেন এলাম ? বিকজ আই লাভ ইউ ! এটা তুমি নিজেও খুব ভাল করে জানো ! তাহলে তুমি কেন বার বার ঐ ঐ এক কথাটা বল ! যেটা আমি শুনতে পছন্দ করি না সেটা যদি বারবার আমার সামনে বল তাহলে আমার মেজাজটা গরম হবে না ? এটা বুঝতে হবে !
নিশি আমার কথায় চুপ করে শুনলো ! তারপর কি যেন ভাবলো !
আমি বললাম
-এখনও রাগ করে থাকবে ?
-আচ্ছা ! আর বলব না !
-এই ভাল মেয়ে ! এখন এসো ! তোমাকে নিয়ে সাইকেলে চড়ি !
এর পর নিশিকে নিয়ে সাইকেলে চড়লাম !
-এই শুনো না ?
-কি !
-বিয়ের পরে আমরা একটা সাইকেল কিনবো ! ঠিক আছে ?
-ঠিক আছে !
-প্রতিদিন রাতে আমরা এই ভাবে ঘুরতে বের হব ! ঠিক আছে ?
-হুম । ঠিক আছে !
-শুনো.....
নিশি কথা বলতেই থাকে ! নিজের কথা । নিজের স্বপ্নের কথা ! আমার কথা ! আমাদের সামনের দিনের কথা !

হঠাৎ করেই আমার মন খারাপ হয় ! নিশি নিজের স্বপ্ন গুলো কি চমৎকার করেই না বলে যাচ্ছে কিন্তু যা কোন টাই হয়তো পুরন হবে না !

নাহ ! আমি এসব ভাবতে চাই না । সামনে কি হবে এটা এখান ভাববো না । এটাই আমাদের মাঝে কথা হয়েছিল । আমরা এখন কেমন আছি, এখান কেমন থাকবো এটাই কেবল ভাববো ! আর কিছু না ! আর কিছু না !

-এই !
নিশির কথায় আমি বাস্তবে ফিরে এলাম !
আমি বললাম
-বল !
-তুমি আমার কথা শুনছো না ?
-শুনছি তো !
-বল আমি সব শেষ কি বলেছি !
-আই লাভ ইউ !
-বলেছি ?
-আই লাভ ইউ !
আমি একটু হাসলাম !
নিশিও হাসলো !
-পারো তো কেবল এটাই !! এই শুনো অনেক দুরে চলে এসেছি ! চল এখন ফিরে যাই ! বুঝেছ !!

আমি সাইকেলটা ঘুরালাম ! নিশি আবারও নিজের স্বপ্ন গুলোর কথা বলতে শুরু করলো ! আমাদের স্বপ্নের কথা !


(একজন আমার উপর রাগ করে আছে ! জানি এই লেখাটা তার চোখে পরবে ! যদি তার রাগ করে তাহলে যে সে এখানে একটা কমা্ট করে যায়)



Click This Link
১৬টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×