somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিংসুক প্রেমিকা !

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক

সুমন এক ভাবেই জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছে বৃষ্টির দিকে ! কিছুটা আনমনা হয়ে । আজকে অফিসে আসার পর থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে । ঝুম বৃষ্টি ! এই রকম বৃষ্টিতে ভিজতে পারলে ভাল লাগতো কিন্তু সেই উপায় নাই ! অফিস ছুটি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।
অবশ্য অফিস ছুটির আর খুব একটা বাকীও নাই । সুমন ঘড়ি দেখলো । ঘন্টা খানেক বাকি আছে ।
কি করবে ?
একটু আগেই কি আজকে বের হয়ে যাবে ?
যাওয়া যায় । বস আজকে আসে নাই । বকা দেওয়ার কেউ নাই । সুমন আর অপেক্ষা করলো না। বাইরে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে মন হচ্ছে বৃষ্টি আর অনেক্ষনই হবে কিন্তু সুমনের অপেক্ষা করতে মন চাইছে না । এখনই বাসায় যেতে হবে তারপর ছাদে উঠে ভিজতে হবে !
সুমন নিজের ডেস্ক থেকে উঠল ।

-এই সুমন ভাই ? দাড়ান !
সবে মাত্র অফিসের গেট দিয়ে বের হয়েছে তখনই ডাকটা শুনতে পেল । অহীনের ডাক ।
সুমন পেছন ঘুরে তাকাতেই অহীন একেবারে লাফ দিয়ে সুমনের ছাতার নীচে চলে এল !
-আরে আস্তে !
-হুম ! আস্তে আসলে তো ভিজে যেতাম দেখছেন না !
-আমাকে তো বলা যেত ! আমি নিয়ে আসতাম । !
-হুম ! হয়েছে । এখন চলেন !
সুমন খানিকটা অবাক হয়ে বলল
-কোথায় ?
-আপনি বৃষ্টিতে ভিজতে যাচ্ছেন না ?
-আপনাকে কে বলল ?
-দেখুন, আমি কিন্তু আপনার অনেক খবরই জানি ! এখন চলেন ! আজকে আপনাকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাবো সারা জীবনে মনে রাখবেন !
-কোথায় নিয়ে যাবেন ?
-আরে চলুন না ! বৃষ্টিতে ভেজার জন্য অতি উত্তম জায়গা ! আসুন আসুন !


বৃষ্টির দিকে ট্যাক্সিটা পাওয়া অনেক ঝামেলার একটা ব্যাপার । সুমন নিজে খানিক্ষন চেষ্টা করে দেখলো কিন্তু কোন কাজই হল না । কোন ট্যাক্সি বা সিএনজি থামতে চাইছে না !
যখন হাল ছেড়ে দিলো তখনই একটা সিএনজি এসে হাজির !


অফিসের দুইতালা থেকে সুমন আর অহীনের পুরো দৃশ্যটা নিশি দাড়িয়ে দেখছিল ! হঠাৎ করেই নিশির মনে হল ওর রাগ উঠছে ।
ঠিক কারনটা ও ঠিক মত ববুঝতে পারছে না !
রাগ ওঠার কোন কারন তো নাই !
কিন্তু তবুও রাগ উঠছে কেন ?
অহীনকে সুমনের পাশে দেখে সহ্য হচ্ছে না ?
কিন্তু তা তো হওয়ার কথা না ! কোন কারনই নাই ! তাহলে কেন রাগ হচ্ছে । মনে হচ্ছে ঐ অহীনের নামনের মেয়েটাকে একটা জোরে চড় লাগাতে ।
ছেলে মানুষের সাথে তো মাখা মাখি কেন ?
আর সুমন টাও হয়েছে এমন ?
আসলেই ছেলে মানুষ এমনই হয়ে থাকে । একটা মেয়েকে ছেড়ে যেতে অন্য মেয়ের কাছে যেতে ওদের বিন্দু মাত্র সময় লাগে না !
এই তো কদিন আগেই সুমন নিশি প্রোপোজ করেছিল ! এমন একটা ভাব যেন নিশি কে ছাড়া ও বাঁচবেই না ! আর এখন দিব্যি অন্য মেয়ের সাথে ঘুর বেড়াচ্ছে ।
আশ্চার্য !

নিশির যদিও সুমনের প্রোপোজ এক্সসেপ্ট করে নাই তবুও কি এক মাসের ভিতরে অন্য মেয়ের দিকে ঝুকে পরতে হবে ?
এমন কেন হবে !
মাঝ খানে নিশির একবার মনে হয়েছিল যে সুমন প্রোপোজাল ফিরিয়ে দিয়ে নিশি মনে হয় ভুলই করলো কিন্তু এখন মনে হচ্ছে ঠিক ই করেছে । এই রকম ছেলের সাথে বিয়ে করার কোন মানে নাই ।
নিশির নিজের মন থেকে সুমন আর অহীনের চিন্তা দুর করার চেষ্টা করলো ! কিন্তু অবাক হয়ে লক্ষ্য করলো যে কিছু ঝেড়ে ফেলতে পারছে না । ঘুরে ফিয়ে ঐ দৃশ্যটাই চোখের সামনে আসছে ।

সুমন দাড়িয়ে আছে বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় দিয়ে আর অহীন দৌড়ে এসে ছাতার ভিতর ঢুকে পড়লো !
একেবারে সিনেমার নায়িকা দের মত । জীবন টা সিনেমা পেয়েছে ।
ফাজিল মেয়ে !!
থাপড়িয়ে দাত খুলে ফেলা দরকার !
নিশির রাগ বাড়তেই থাকে !


-ঐটা কি ছিল ?
অহীন সিএনজির গ্রিল দিয়ে বাইরে তাকিয়ে বৃষ্টি দেখছিল ! সুমনের কথায় ওর দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল
-কোনটা কি ছিল ?
-আরে ঐ ভাবে কেউ লাফ দিয়ে আসে । তাও অফিসের সামনে কলিগরা কি মনে করবে !
-করুক না ? সমস্যা কি ?
-অহীন ! আপনার কাজ কারবার আমি কিছুই বুঝতে পারছি না ।
অহীন কিছুক্ষন সুমনের তাকিয়ে বলল
-আপনি এতো টেনশন নিয়েন না তো ! দেখবেন কাজ হবে । অপেক্ষা করেন !



দুই
সকাল থেকেই খুব বৃষ্টি হচ্ছিল ! বৃষ্টি হলেই আমার মন বিষন্ন হয়ে ! আর ইদানিং কেন জানি আরো বেশি মন খারাপ হয় ! নিশির আসে পাশে থাকলেই এমন টা হয় ! আচ্ছা মেয়েটার মনে আমার জন্য কি কোন ফিলিংস ই নাই ?
কি রকম কঠিক মুখে আমার সামনে দিয়ে চলাচল করে !
আশ্চর্য হয়ে যাই ! আগে টুক টাক কথাবর্তা হত এখন তাও বন্ধ !
এখন মনে হচ্ছে মেয়েটাকে পছন্দ করে ভুলই করেছিলাম ! যে মেয়েটা আমার জন্য বিন্দু মাত্র কিছু অনুভুব করে না তার জন্য মন খারাপ করে কি লাভ ?
তবে আজকে সময় আসলেই অনেক ভাল কেটেছে । অহীন আমাকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাবে ভাবতেই পারি নি । আফতাব নগরে এমন একটা বাড়ি আছে আমি তো জনতামই না !
বৃষ্টির ভিতরে সিএনজি থামলো একদম বাড়িটা গেটের সামনে । একেবারে শেষ বাড়িটা ! আমি যখন বাড়ির ভিতরে ঢুকলাম তখন মনে হল যেন আমি অন্য কোন জগতে চলে এসেছি !
পুরো বাড়িটা গাছগাছালীতে ভরা ! তার উপর আবার আকাশে মেঘ ! কেমন যেন অন্ধকার হয়ে আছে ।
অহীন আমাকে টেনে নিয়ে গেল বাড়ির ভিতরে !
-এটা কার বাড়ি ?
অহীন আমার কথার ঠিক মত জবাব না দিয়ে বলল
-কেন ? এ বাড়ির মেয়েকে বিয়ে করবেন ?
-আরে আশ্চর্য ! এভাবে যে কারো বাড়ির ভিতর ঢুকা ঠিক নাকি ?
-সুমন সাহেব, আপনি মনে হয় দেখেন নাই যে আমি চাবি দিয়ে গেট খুলেছি ! তারমানে কি দাড়ায় ?
আমি সত্যিই অবাক হয়েছি ! বললাম
-এটা তোমার বাসা ?
-হুম !
-সরি এটা আপনার বাসা এটা আসলে অবাক হয়েছিলাম এতো যে হঠাৎ করেই তুমি বের হয়ে গেল !
অহীন হেসে বলল
-তুমিই ঠিক আছে ! আর আমরা যে প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছি তাতে মনে হয় আমাদের তুমিতেই আসা ভাল ! তাই না ?
আমি কিছুক্ষন চুপ করে অহীনের দিকে তাকিয়ে রইলাম । মেয়েটাকে আমি ঠিক মত বুঝতে পারছি না ! মেয়েটা আসলে কি করতে চাইছে !
আর কেনই বা করতে চাইছে !

নিশি যেদিন আমার প্রোপোজ ফিরিয়ে দেওয়ার মনটা অনেক খারাপ ছিল ! অহীন পুরো ব্যাপারটা কোথা থেকে যেন জানতে পারে ! হয়তো নিশি নিজেই বলেছে ।
অহীন একেবারে সরাসরি আমার কাছে এসে বলল
-আপনি কি হার মেনে নিবেন ?
আমি অহীনের কথা ঠিক মত বুঝতে পারলাম না ! । বললাম
-মানে কি ? আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না আপনার কথা !
তারপর অহীন আমাকে যা বলল তাতে আমি সত্যিই অবাক হলাম । কেবল বললাম
-কাজ হবে ?
-অবশ্য হবে ! কেবল আমি যা করতে বলবো তাই করতে হবে ! পারবেন তো !


তিন
-আসবো ?
সুমন একটু চমকালো ! দরজায় নিশি দাড়িয়ে ! হাসি মুখে !
সুমন অনুভব করলো ওর বুকের ভিতর হার্ট বীট বেড়ে গেছে ! এই মেয়েটা এখানে কি করে ! এতো দিন ধরে এখানে কাজ করে খুব কমই ওর সাথে কথা হয়েছে । কথা হয়েছে টুকটাক !
নিশির আর সুমনের ডিপার্টমেন্ট আলাদা তাই খুব একটা দরকার হয় না দেখা করার । তাহলে আজকে কি দরকার পড়লো ?
-আসুন !
সুমন অনুভব করলো কথাটা বলার সময় ওর গলাটা কেমন যেন একটু কেঁপে উঠল !
নিশি ওর সামনে বসতে বসতে বলল
-একটা দরকারে আসলাম !
-বলুন !
-তার আগে বলুন আপনি আমার উপর এখনও রাগ করে নেই তো !
-কোন ব্যাপারে ?
-দেখুন আপনি ভাল করেই জানেন কোন ব্যাপারে ! আসলে জীবনে সব কিছুই মন মত হয় না ! তারপরেও তো সবার সাথেই মানিয়ে চলতে হয় !
-হুম ! তা তো অবশ্য ! বলুন !
-আপনি নাকি গ্রাফিক্স জিজাইন জানেন ?
-এই একটু জানি আর কি ?
-আমার একটা প্রেজেন্টেশন তৈরি করে দিতে হবে !
-কখন ?
-আজকেই ! লাঞ্চ আওয়ারের আগেই লাগবে । দেখুন কালকে হলে আমি কিছু একটা করে ফেলতাম কিন্তু হঠাৎ করেই ঝামেলা টা বেঁধে গেছে । কিছু উপায় খুজে পাচ্ছি না !
-আচ্ছা ঠিক আছে ! আমার কিছু থিম করা আছে ! দেখা আপনার কাজে লাগে নাকি !
নিশি খুশি হয়ে উঠল ।
-আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দিবো !
-না না ! ঠিক আছে । আগে আপনার উপরকারে আসি তারপর !

নিশি চলে যাওয়ার পরেও সুমন কিছুক্ষন চুপ করে বসে রইলো ! মনে মনে একটা অনন্দ অনুভব করছে ।
কাজ কি তাহলে সত্যি হচ্ছে ?

চার

সুমন ছেলেটা প্রথম থেকেই কেন যেন লাগতো ! দেখতে শুনতে খারাপ তা কিন্তু না ! কিন্তু তবু কেন জানি ভাল লাগতো না ! তাই ছেলেটা যখন প্রোপোজ করে বসলো একটু বিরক্ত হয়ে উঠেছিলাম ! কিন্তু ছেলেটাকে যখন অহীনের সাথে আবার দেখলাম কেন জানি ভাল লাগলো না ! আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না এমন একটা কেন হচ্ছে ! এমন তো হবার কথা না ।
সুমনের কোন কিছুই ঠিক অপছন্দ করার মত না । অফিসের সবাই তাকে পছন্দ করে । সেই হিসাবে মত আমারও তাকে পছন্দ করার কথা ।

সারাক্ষন কথা বলছে নিজে হাসছে আবার অন্যকে হাসাচ্ছে ! এমন ছেলে সবাই পছন্দ করে ! আমিও করি ! কিন্তু আমার কেন জানি মনে হয়েছিল সুমন আমাকে একটু আগে ভাগেই প্রোপোজ করে ফেলেছে । এমনটা কেন হবে ?
আমাকে পছন্দ কর । ভাল কথা ! কিন্তু আগে তো আমার মন জোগাবে !
তা না আমি সামনে আসলেই কেমন চুপ করে যায় !
যেন আমি অন্য গ্রহের কোন প্রানী । আমার সামনে কোন কথা বলা যাবে না !
আমি নিজেও ওর সাথে কয়েকদিন কথা বলেছি কিন্তু আমাকে আকারে ইঙ্গিতে তেমন কিছুই সে বোঝাই নি ! বা বোঝাতে পারি নি !
আমি ওর মনোভাব প্রথম টের পাই সাবরিনার কাছ থেকে । শুনে খানিকটা অবাক হয়ে গেছিলাম । পরে আস্তে আস্তে টের পেতে শুরু করি আসলেই সুমন আমাকে পছন্দ করতে শুরু করেছে !

সুমনের মত ছেলেকে সবাই পছন্দ করে কিন্তু তাই বলে এমন হুট করে কিছু বলে উঠবে ?
আগে কি ওর উচিৎ ছিল না আমি দিকটা দেখা ! আমার মনটা কি ওর আগে জয় করার দরকার ছিল না ?
তা না !
তাই প্রথমে খানিকটা বিরক্তই হয়েছিলাম ওর আচরন দেখে কিন্তু সব চেয়ে বেশি বিরক্ত হলাম অহীনের সাথে ইটিস পিটিস করতে !
আমি ওকে রিফিউজ করেছি দুইদিনও হয় এরই ভিতরে নতুন একজন ?
কি রে ভাই ?
কটাদিন অপেক্ষা করলে হত না ?
প্রথমে ভেবেছিলাম সম্পুর্ন ভাবে এড়িয়ে যাবো কিন্তু ঐ দিন বৃষ্টিতে ওকে আর অহীন কে দেখে কিছুতেই ভা লাগলো না ! কিছুতেই নিজের মন থেকে ওটা দুর করে দিতে পারলাম না ।
এমন কেন হচ্ছিল ঠিক বুঝতে পারলাম না !

বাসায় গিয়ে সারাটা সময় কেবল চোখের সামনে ওদের দুজনের দৃশ্য ভাসতে লাগলো । বারবার কেন জানি মনে হচ্ছিল যে কিছু একটা আমার ছিল সেটা অন্য কেউ নিয়ে যাচ্ছে !
কেন নিয়ে যাবে ?
না ! আমি কিছুতেই নিয়ে যেতে দিবো না !

তারপরেই সুমনের সাথে মেলামেশা টা বেড়ে যায় । বলা যায় ইচ্ছে করেই আমি বাড়িয়ে দেই । আমি জানতাম এমটা হবে ! সব ছেলে গুলোই এমন !
তবুও এর ভিতর সুমন অহীনের সাথে অনেক কথা বলতো ! অনেক হাসাহাসি করতো !
অফিসের পরে প্রায় দিনই ওদের এক সাথে বাইরে যেতে দেখতাম ! পাশাপাশি বাসে সিটে অথবা রিক্সায় বসতে দেখে আসলেই মনের ভিতর একটা ক্রোধ জেগে উঠতো !
বারবার মনে হত আমি হেরে যাচ্ছি নাকি !
না ! আমি হারতে পারি না ! অহীনের কাছে আমি হারতে পারি না !
যা আমার ছিল তা আমি ছিনিয়েই নিবো !

আজকে সুমনকে সব কিছু খুলে বলতে হবে ! আজকেই ! ওকে আসতে বলেছি ! আজকেই সুমনকে নিজের করে নিবো !

(গাড়ি চলবে)
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
১৯টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×